लिनि হয়। এই সময়ে বাঙ্গাল দেশেও চেষ্টা হয় । চট্টগ্রামে যে एउ श्छ, ८कांग्नानौब्र *त्रैौकांब्र उाशं नौtर्ष कभ शहैtणe অতি উৎকৃষ্ট বলিয়া প্রমাণিত হইয়াছিল। বৰ্ধমানে ৪ প্রকার স্থত প্রস্তুত হয়, তন্মধ্যে ৩য় প্রকার স্থতাই অপেক্ষাকৃত ভাল হইয়াছিল। এইরূপে নানা স্থানে তিসির স্থতার জন্ত চাষ আরম্ভ হইলে ক্রমশঃ কৃষকেরা আপন হইতে ইহা অল্পবিস্তর উৎপাদন করিতে প্রবৃত্ত হইল । ১৮৫৫ খৃষ্টাঙ্গে পঞ্জাবে লাহোরের নিকটবৰ্ত্তী স্থানে শিয়ালকোটে ও দীননগরে ইহার স্বতা তুলিয়া চারপায় প্রভৃতির छत्रु भक्लि «थ जुड कॉर्या श्रांद्रञ्च इग्न । कांत्रफ़ां ऊँ"ङाक হইতে ১৮৫৮ খৃষ্টাব্দে যে স্থতার নমুনা বিলাতে পাঠান হয়, সেখানে তাহা খুব আদর পায় ও উচ্চদরে ৰিক্রীত হয়। ইহা হইতে ভারতবর্ষে রীতিমত ব্যবসা চালাইবার ইচ্ছায় বেলফাষ্ট সছরে ১৮৬১ খৃষ্টাকে বেলফাষ্ট্র-তারতীয় তিসি-সুতার কোম্পানী নামে একদল ইংরাজ কাৰ্য্যে প্রবৃত্ত হইলেন । শিয়ালকেটে ইহাদের এজেণ্ট আপিস স্থাপিত হয় । প্রথমে ইহাদের এত ক্ষতি হয় যে কায়বীয় উঠিয়া যায় যায় হইয়াছিল, লুষে হোম-গবর্মেন্টের বার্ষিক সাহায্যে ইহারা যে স্থত। প্রস্তুত করেন, তাহা ভাল আইরিশ সুতার সহিত সমান হয় । কিন্তু বেশী জমী ও বেশী কৃষক না পাওয়ায় উঠিয়া যায়। ১৮৬৯ খৃষ্টাব্দে অপর এক কোম্পানী এই কাৰ্য্য আরম্ভ করেন। পেশাবরে তিসি হইতে গৃহকৰ্ম্মে ব্যবহারার্থ দড়ি প্রস্তুত করে। এতদ্ভিন্ন এখন আর পঞ্জীযে তিলির স্থতার কোন ব্যবহার নাই বা লোকে করিতেও চাহে না । পঞ্জাবের তিসিতে কিন্তু ভাল স্থত হইবার কথা । উৎ প” প্রদেশেও সুতা প্রস্তুভ হয় না । এখানে বীজসংগ্রহের পর গtছগুলা আঁটী বাধিয়া সাঙ আটদিন পুষ্করিণীর জলে ফেলিয়া রাখে। প্রতিদিন উন্টাইয়া দিতে হয়। ৭ ৮ দিন পরে ( বেশী গরমের श्लभञ्ज 8le लेिन शनि ) cशोज्याः खशिष्ा।। ८थि८उ श्a cय *ार ब्र छग्नि श्रीकांtी भांग्शी इश्ब्रांtइ कि मा । ठांश হইলে ১৫ দিন পর্য্যস্ত শিশিরে তিজিতে দিতে হয় । পাতল कब्रिज भांप्ठं इज़ाहेब ब्राशिग्रा cनम्न । शनि दृष्टि इहेवांद्र জাশঙ্কা থাকে, তবে অঁাট বাধিয়া কোণাকারে মাঠে দাড় कब्राहेब्र ब्रां८ष । ङ९°icग्र भूसब्र भातिग्रां *ांकाफ़ैौ छांत्रिद्वी বইণ্ডে ছর। তাছার পর পরিষ্কার করিয়া বাণ্ডিল বাধিয়া ब्रांषिरड श्छ । ऐश cबांचाहे शहेब्रा विणाटङ क्रांगांम इङ्ग । cनकै क्लदाक 4धन देशांद्र यावनांत्र श्रांब्रड क८ङ्ग नाहे । भशलाब्राड डिनिङ्ग भइ अरु ज्वरप्लेच्न बगै बस्न श्न न, [ 8२ } তিসি কিন্তু তিসি যথেষ্ট জন্মে। এখানে ইহা রবি শস্তের সহিত জন্মে। বরারেও ঐরূপ। এই চুইশ্বানে কোথাও স্থত হয় না । সিন্ধু প্রদেশের উত্তর সীমায় তিসিয় স্থত হয়, জমীদারেয়! তাহা হইতে দড়ি প্রস্তুত করান। সিন্ধুর আর কোন অংশে তিলির চাষ আদেী নাই । বোম্বাইয়ে বীজে কেবল তৈল হয় । স্থত কোথাও হয় না । মাজাজেও তাহাই । বাঙ্গালায় ঐক্তপ, কিন্তু এখানে যত্ন করিলে ইহার সুতায় দড়ি চট প্রভৃতি তাল হইতে পারে। কলিকাতার নিকটে গঙ্গার অপর পারে ঘুঘুড়ির টেকে ক্যাম্বিসের কলে একবার এই স্থতায় পালের কাপড় ও ত্রিপলের কাপড় তৈয়ার হইয়াছিল। তাহা অতি উৎকৃষ্ট হয় । তারতে সকল দেশেই এখন তিসির বীজ সংগৃহীত হয় । গাছগুলি হয় গবাদিকে থাইতে দেয়, নতুবা পুড়াইয় ফেলে, আর নহেতো ফেলিয়া দেয়, কিন্তু তাহা অপেক্ষা যদি আঁটি গুলি শুকাইয়। কাগজের কলে চালান দেয়, তাই। হইলে উভয়পক্ষে অনেক লাভ হয় । তিসির ব্যবসায়। ভারতে তিসি কত খরচ হয় ঠিক জানা যায় না । এদেশে তিসির তৈলের ঘানি বা ভাল কল নাই । এক কল আছে তাহাতে যে তৈল হয়, তাহ। এদেশেই বিক্রীত হয়। বড় মামুধের বাটীর কাঠকাঠয়ায় যে সবুজাদি রং দেয়, তাহা এই তিসির তৈলে গোলা হয় । বহু শত মণ বীজ ধিদেশে রপ্তানী হইয়া থাকে । বাঙ্গালা হইতে বেশী যায় । তিসিয় ব্যবহার । প্রস্তুত করিতে পারিলে ইহার অংশু হইতে আপাততঃ দড়ি, চট, ত্রিপল, পাল প্রভৃতি হইতে পারে। আর যদি সুতা তোলা না হয়, তবে এখন আপাততঃ গাছগুলি শুকাইয়া কাগজের কলে চালান দিতে পারিলে বড় ভাল হয় । ইহার ভৈলে গোল রং, ছাপার কালী, অয়েল ক্লথ, নকল ইণ্ডিয়া রবার, তেলাবার্ণিশ ও নরম সাবান প্রস্তুত হয় । তৈল বিশুদ্ধ হইলে এই সকল দ্রব্য ভালই হয়, কিন্তু ভারতে মিশ্রিত তৈলই অধিক । ঔষধে তিসির বহু ব্যবহার অাছে। ঘা, ফোড় প্রভৃতিতে তিসি বাটিয়া গরম করিয়া পুলটিল দেওয়া হয়। দমূকা দাস্ত ও মুম্বকাশি রোগে তিসি উপকার করে ; মেহ ও মূত্র রোগে এবং লিঙ্গমন্থের পীড়াতেও हेश ठेश्रृंखांबैौ । मृझक्रिब्रम्लक झन्षtशग्न *ौक्लॉग्न हेशंब्र ফুল উপকারী। দাতব্য চিকিৎসালয়াদিতে তিসি জলে সিদ্ধ করিয়া মেছরোগীকে সেবন করিতে দেওয়া হয়। বীজপূর্ণ চিনির সহিত মিশাইয়া খাইলে মেছরোগে উপকার হয় ও কামাদি বৃদ্ধি করে। তিসি ভাজিয়া আঠার ভাজার সহিত षाहेश भरक : गाज़ एउ७ ऐश ख्रिगब छाइ यिनारेझ धारक ।
