পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গাল সাহিত্য (বৈষ্ণব পদশাখ) श्रृंख्रिtछद्र virह ज*ांन वfएक नरैर्वच4 । প্ৰভুলীলা দেখি গল করঞ্জ ष{ब् ॥ &ছে চেষ্টা দেখি প্ৰভু হয়মিত হৈল। সম্মামদ ৰলি সম পশ্চাৎ খুইলা ॥ मैनlन आश्च् यफू अष रेव्ह कणा । औनद्रनामान छब्रछगूद्र गिtब्राजिलl ॥* খেজুরীয় মহোৎসৰে নয়নানন্দ উপস্থিত ছিলেন। নয়নানঙ্গ মহাপ্রস্তু গৌরাঙ্গদেবের সমসামরিক, মুতরাং ইহার পদ সৰল ঐ সময়ে রচিত হয়। भब्रशब्रिजङ्गकांग्र-३नि नग्नरुग्नि नद्रकांब्र #ांडूव्र नां८म अछिरेड । নিবাস বর্ধমান জেলার অন্তর্গত শ্ৰীখও গ্রাম। জাতিতে বৈস্ত, পিতার নাম ঐ নারায়ণ দেব जन्नकांग्र । अष्ट्रमांम २००० लtरु ठाकूद्र नब्रशग्नि छग्र &ह१ बच्नह िजोन् । করেন। ইনি জাকুমার বৈরাগ্যাবলম্বন করিয়াছিলেন। মহা- ! প্রভূর সন্ন্যাসগ্রহণের পর ইনি তাহার নিকট মন্ত্র গ্রহণ করেন। নয়ারি সংস্কৃতে অতিশয় পণ্ডিত ছিলেন । ভক্তিচন্ত্রিকা-পটল, ভক্তামৃতাষ্টক ও নামামৃতসমুদ্র নামক গ্রন্থ ইহার রচিত। স্ত্রখণ্ডে স্থাপিত ৬টা বিগ্রহের মধ্যে মহাপ্রভুর ও নিত্যানন্দের মূৰ্ত্তি সরকার ঠাকুরের স্থাপিত। সরকার ঠাকুর গৌরাঙ্গদেবের লীলা পদাবলীতে প্রকাশ করেন। যথা— “किहू किष्ट्र °न (गषि, शनि ३हt cकइ cनषि, প্রকাশ করএ প্ৰভুলীলা । मब्रइग्नेि ?titए दृश्थ, ঘুচিৰে মদের দুখ, গ্রন্থগামে জয়খিবে শিলা ॥" ১৪৬৩ (?) শকাব্দে সরকার ঠাকুরের তিরোভাব হয়। ঐখওৰাসী গোস্বামিগণ ইহারই বংশ-সস্তৃত । [ নরহরি সরকার দেখ } মরোত্তম দাস-প্রসিদ্ধ পদরচয়িত । রাজসাইজেলার অন্তর্গত | খেজুর গ্রামে ইহার পিতৃবাস। ইনি জাতিতে উত্তররাঢ়ীয় কায়স্থ । পিতার নাম কৃষ্ণানন্দদত্ত ও মাতার নাম নারায়ণী। পঞ্চদশ শতাদের শেষভাগে নরোত্তম দাসের জন্ম হয়। ইনি নরোত্তম ঠাকুর নামেও প্রসিদ্ধ। নরোত্তম বাল্যকাল হইতেই ধৰ্ম্মাচুরক্ত, ভোগবিলাস-বিরহিত ও বৈরাগ্যভাবাপন্ন ছিলেন। নরোত্তমের পিতা কৃষ্ণানন্দ খেতরীর রাজা হইলেও রাজপুত্র নরোত্তম বিষয়মুখে বীতস্পছ ছিলেন। মরোত্তম পিতার মৃত্যুর পর পিতৃব্য পুরুষোত্তম দত্তের পুত্র गएखांश भएख्न ॐद्र ब्रांक्षा ब्रकांग्न छोब्रां★१ि कब्रिब्र चङ्ग९ বৃন্দাৰনধামে গমন করেন। অনেক সেবাশুশ্ৰুষার পর বৃন্দাবনৰাগী লোকনাথ গোস্বামীকে প্রসন্ন করিয়া তাহার নিকট ইনি মন্ত্র গ্রহণ করেন। পরে ১৪-৬ শকে উক্ত গোস্বামী প্রভূর আদেশে ঔমিৰালাচাৰ্য্য ও ভক্ত প্রামানহ্মের সহিত স্বদেশে প্রত্যাগমন зубију и фи || [ نه د ] বাঙ্গাল সাহিত্য (বৈষ্ণব পদশাখ) করেন । খেতরীগ্রামের একক্রোশ পূর্কে নরোত্তম ঠাকুরের ভজনম্বলি বা ভজনাগার ছিল। বর্তমান এইস্থান ‘ভজনটুলি’নামে প্রসিদ্ধ। এই স্থানে নরোত্তমের জন্ত এক ভঞ্জনাসন প্রস্তত হয় । নরোত্তম এই আসনে বসিয়া প্রতিদিন ভজন সাধন করিতেন। ই হার স্বদেশগমনের কিছুদিন পর রাজা সন্তোষ দত্ত শ্ৰীগৌরাঙ্গ, বল্পউীকান্ত, শ্ৰীকৃষ্ণ, ব্ৰজমোহন, রাধারমণ ও রাধাকান্ত নামে ৬টী বিগ্রহ স্থাপন করেন । এই ব্যাপার উপলক্ষে সপ্তদিবসব্যাপী এক সুবৃহৎ মহোৎসব হয়। এই মহোৎসব খেতরীর মহোৎসব নামে খ্যাত। এই উৎসবে দেমুড় হইতে বৃন্দাবন দাস, বুধী হইতে রামচন্দ্র কবিরাজ, বাজি গ্রাম হইতে খ্ৰীনিবাসাচার্য্য ও গোকুল দাস, ঐথও হইতে জ্ঞানদাস ও নরহরি দাস এবং একচক্র হইতে পরমেশ্বরী দাস প্রভৃতি ভক্তবৃন্দ যোগদান করিয়াছিলেন । অস্থাপিও প্রতিবর্ষে কাৰ্ত্তিক মাসের শুক্ল চতুর্দশীতে এই মেলায় উৎসব এবং বহুতর ভক্তবৃন্দের সমাগম হইয়া খাকে । নরোত্তমম্বাস প্রেমভক্তি-চন্দ্রিক, সিন্ধুভক্তিচন্ত্রিকা, রসভক্তিচন্ত্রিক, সন্তাষচন্ত্রিকা, স্মরণমঙ্গল, কুঞ্জবর্ণন, রাগমালা, সাধমভক্তিচন্ত্রিকা, সাধ্যপ্রেমচন্ত্রিকা, চমৎকার-চন্দ্রিক, স্বৰ্য্যমণি, চন্দ্রমণি, প্রেমভক্তিচিন্তামণি, গুরুশিষ্যসংবাদ, উপাসনাপটল ও প্রার্থনা প্রভৃতি গ্ৰন্থ প্রণয়ন করিয়া বঙ্গসাহিত্যে অত্যুজ্জ্বল কীৰ্ত্তিস্তস্ত স্থাপন করিয়া গিয়াছেন। নরোত্তম দাস এক অসাধারণ ক্ষমতাশালী পুরুষ ছিলেন। মহাপ্রভূর তিরোধানের পর कॆचि। প্রভাবশালী আর কেহ জন্মগ্রহণ করিয়াছেন কি না সন্দেহ। এই জন্য কেহ কেহ ইহাকে মহাপ্রভুর দ্বিতীয় অবতার বলিয়। থাকেন । [ নরোত্তম ঠাকুর শব্দ দেখ ] পুরুষোত্তম দাস–একজন পদকর্তা । নিবাস কুমারহট্ট, হালিসছর ; জাতিতে বৈদ্য । পিতার নাম সদাশিব কবিরাজ । বৈষ্ণবগ্রন্থে চারিজন পুরুষোত্তম দ্বাসের উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। কিন্তু তাহারা সকলেই যে পদকর্তা ছিলেন এরূপ প্রমাণ পাওয়া যায় না। পুরুষোত্তম দ্বাস । “औनमांशिश कविग्नांछ दए जहांलग्न। औश्रूङ्गरवाखश्च श्लि ७ांश्tब्र प्ठमनि ॥ আঞ্জন্ম নিমগ্ন নিতামদের চরণে । निब्रखग्न बांश लौण कtब्र कृक नएन ।" ইনি নিত্যানন্দ মহাপ্রভুর শিষ্য। চৈতন্যভাগবতেও ইহা এইরূপ পরিচয় আছে ;--- “সদাশিৰ কবিরাজ মহাভাগ্যধাৰু। জা পুত্র পুরুষোত্তম দাস নাম।