পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৩৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थाइबिखांन হয়,এই মিত্ত ল্যতম নিৰাশে সৰ্বৰাজৰ স্বৰূপ ** पfहे एडे रहेब दांrरु । जाकरण८ष मैौनक्न इहै इव, केश पर्नेौकूठ बांडूऊ cनौङ्ग किङ्गt*ब्र भैौणवtनग्न थफिक्णन मांण । cनोब्रकिङ्ग क्षम क्न बांकृषत्र cख्न कब्रिग्न भूथिवीब्र रिक जअनब्र श्छ, ठषन फेशद्र बैौणरजाठिः पादूशरद्र नैौणिबदर्भ প্রতিফলিত করে। কেহ বিশ্লেষণী-প্রণালী দ্বারা ( Spectrum analysis) uई गचएष चरनक छषा थकॉल कब्रिशांtझ्म । বায়ুতে বিমিশ্রিত জলীয় বাম্পের মধ্য দিয়া সৌর কিরণসম্পাতে বায়ু মণ্ডলীতে ৰণবৈচিত্র্য প্রতিতীত হইয়া থাকে। মেঘের जखड्रौण लिङ्ग नूश्री रु कठाय७ड मिशैौकण कब्रिtण नैौष्ठवर्ण দেখিতে পাওয়া যায় । জলীয় বাষ্পজনিত ঘূর্ণ-বৈচিত্র্যই ইহার হেতু। সমুদ্র ও আকাশের নীলিমত সম্বন্ধে বৈজ্ঞানিকগণ দুইটী বর্ণের বিনির্দেশ করিয়াছেন—একটা নীলঘর্ণ, অপরট চক্রবাল রেখার প্রাস্তস্থ পীতাভ বর্ণ বায়বীয়পদার্থের নীলিম-কিরণ প্রতিফলনই (Reflection) জাকাশের নীলিমতার হেতু। বায়ু #ts to wrototzo", (Transmission of rays) overs&so কারণ। বায়ুমণ্ডলীর বর্ণপরিমাপের নিমিত্ত সসিউর (Saussure) নামক একজন বৈজ্ঞানিক পণ্ডিত সাইএনোমিটার (Cyanometer ) (gr: Etqetafòrg (Diaphonometer) নামক যন্ত্র আবিষ্কার করিয়াছেন। এতদ্বারা বায়ুমণ্ডলীর বর্ণের পরিমাপ করা যাইতে পারে। বায়ুর এই নীলিমত সম্বন্ধে আমাদের বৈশেষিক দর্শনবিদ পণ্ডিতগণও কোনও সময়ে যথেষ্ট গবেষণা করিয়া গিয়াছেন। ঐীপাদ শঙ্কর মিশ্র বৈশেষিক উপস্কারে লিখিয়াছেন ঃ “নমু দধিধবলমাকাশমিতি কথং প্রতীতিরিতিচের মিহিরমহসাং বিশদরূপাণামুপলস্তাত্তথাভিমানাং । কথং তংি নীলনভ ইতি প্রতীতিরিতিচেল্প,সুমেরোগঁক্ষিণদিশমাক্রম্যস্থিতস্তেন্ত্ৰনীলময়শিখরস্ত প্রতামালোক্যতাং তথাভিমানাং যত্ত্ব, স্বয়ং গচ্ছচ্চক্ষুঃ পরাবর্তমানং স্বচক্ষুকণীনিকামাকলয়ত্ত্বধাভিমানং জনয়তীতি মতং তদযুক্তমৃ। পিঙ্গলসায়নয়নানামপি তথাভিমানাং। ইন্থেদানীং রূপাদিকমিতি প্রত্যয়াৎ দিকৃষ্ণালয়োরপি রূপাদি চতুষ্কমিতি চেন্ন সমবায়েন পৃথিব্যাণীনাং তরক্ষশস্তোক্তাৎ। নতু সম্বন্ধান্তরেণাপি हेरश्नांनैौर झश्रीडाखडांव हेठानि अठौष्ठः नर्मशांब्रटेठ निद्कोणtग्नाः ।” éम, sअ जांहिक विठौग्र अशां★ । বায়ুর নীলিমা লম্বন্ধে বৈশেষিক্ষদর্শনের উপস্কারে প্রশ্ন উখিত হওয়ার কারণ এই যে বায়ুয়াশি দার্শমিকপ্রত্যক্ষের বিষীভূত নহে, কিন্তু বায়ুর রূপ স্বীকার কজিলে অর্থাৎ “বায়ুর নীলিমৰণ আছে" একথা স্বীকার করিলে উহা দার্শনিক প্রত্যক্ষের বিষয় श्रेब्रा ७ळ। उॉरे ठेगकांब्रथइ निशड क्ञा श्रेशrइ cर [ శిatు ] भांकांtष ८ष मैौजांश् िब्रट्नब अखिrाइ थजैौद्धि शब्द, फेश अांकांचाश्ब्रि रुप नएर, मिtब्रांभंठः नषूछनड: ब दिकमठः, cरून প্রকারেই নতঃ প্রভৃতি প্রব্যের রূপাঞ্জি থাকিতে পায়ে মা—অব যে বর্ণনি উপলদ্ধি হয়, উৎ এপ্রিতীতি মাত্র। শরমিশ্র जैख् बलि-निद्रनामब्र निबिख् कश्न मूरूिद्र अक्डाश्न कब्रिग्राcझ्न । नभूष्ण ७ हांडूब्रानिएफ अांयब्रl cष औलिअफ cनषिtष्ठ পাই, ঐ নীলিমৰ বস্তুগত লছে। উহা উক্ত পদার্থদ্বয়ে সৌরকিরণের নীলবর্ণ প্রতিফলনসম্ভুত বর্ণমাত্র। যদি উৎ ৰপ্তগত ছহঁত, उtष शृशंस्राखङ्गश् वाचूध्रीभिग्रह ५ब१ ७t७श् जभूचक्ष्णांश् षोशङ्गा নীলবর্ণবিশিষ্টই দেখিতে পাইতাম । আকাশের নীলিমতা কবির কল্পনানেত্রে যেরূপ ঘনীভূতসৌন্দর্যের বিষয় বলিয়া প্রকল্পিত হয়, দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিকগণের স্বল্পদর্শনের তীব্রালোকে উহার পেই সৌন্দৰ্য্যচমৎকারিত্বের কবিশ্বর্ণিত শোভাচ্ছটা একেবারেই বিলুপ্ত হইয়া যায় । বায়ুর রাসায়নিক-তত্ত্ব । প্রাচ্য পণ্ডিতগণ বায়ুকে পঞ্চভূতের অন্তর্গত একটা ‘ভূত সংজ্ঞায় অভিহিত করিয়াছেন। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ অনেক দিন अर्गाढ हेशटक “इड" पणिग्राहे पौकाम्न कब्रिन्डन । चाभब्र। এখনও বায়ুকে ভূত বলিয়াই স্বীকার করি। কিন্তু ইহাও বক্তব্য যে,আমাদের শাস্ত্রকারগণের অভিহিত ভূত পদার্থ এবং পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণের অভিহিত মূল পদার্থ" ( Element ) এককথা নছে। পাশ্চাত্য প্রদেশে বহুকাল পর্য্যস্ত আমাদের এই পঞ্চমহাভূত “Element" সংজ্ঞায় অভিহিত হইত, কিন্তু পাশ্চাত্য রসায়ন শাস্ত্রে এক্ষণে সপ্রমাণ হইয়াছে যে ক্ষিতি, অপ, তেজ:, মরুৎ ও ব্যোম ইহারা মূল পদাৰ্থ বা ‘এলিমেন্ট” নহে। কিন্তু উহাতে আমাদের শাস্ত্রীয় “ভূত" নামধেয় সংজ্ঞার পরিবর্তনের প্রয়োজন হয় নাই। কেন না, পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ এখন "এলিমেন্ট” বলিলে যাহা বুঝিয়া থাকেন, আমাদের ভূত” শব্দ তদ্রুপ পদার্থেয় বাচৰু নহে । আধুনিক পাশ্চাত্য রসায়ন বিজ্ঞানবিদ পণ্ডিতগণ বলেন বায়ু জল ও পৃথিবী মূল পদার্থ নহে, উহারা মূল পদার্থের সংযোগে প্রস্তুত হয়। আগুন জাীে পদার্থ নহে-উং রাসায়নিক মূল পদার্থের ক্রিয়া-ফল বিশেষ । বিশ্লেষণী ক্রিয়ার অতি স্বপ্নপ্রণালী দ্বারা যে পদার্থকে অপর জাতীয় পদার্থে কোন প্রকারেই বিশ্লিষ্ট করা যায় না, তাংশ পদার্থই অধুনা মূল পদার্থ নামে অভিহিত। সংপ্ৰতি এই মূল পদার্থের সংখ্যা সত্ত্বর হইতে অধিক । আবার অতি আধুনিক রসায়নবিদ পণ্ডিতগণ পরমাণুক্তত্বে এক যুগান্ধৱ উপস্থিত করিয়া বর্তমান রসায়ন-বিজ্ঞানের মূল পদার্থনির্ণ-বিভাগে মহাবিপ্লব