পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৩৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

硅研經 J وهg ] দক্ষিণপশ্চিমকেgণ ,"कवृङ” नांवक झही कृ”। भरे ऋब ७ भूर्लबर्मिक महदांम cबांध इत्र अरूदेकान श्चूिरभोब्रदक्लिड इहेबांग्लङ्ग । uथाप्न , “जौबकू७° आद्र बशहांtन औद्रक्ष७ दिछबन । মেৰীকোটের উত্তরে প্রায় ১••• ফিট লমচতুষ্কোণ মৃৎপ্রাচীরের বেষ্টন এবং তছত্তরেও প্রায় ঐক্ষপ বুছৎ মৃৎপ্রাচীর। এতদুভয়ই প্রশস্ত খাল দৃষ্ট হয়। উত্তরদিকের টেনের উত্তরপশ্চিমকো৭ে সাবোৰষারির মসজিদ। বুকানন এবং কানিংহাম উভয়েই এই স্থান কোন বৃহৎ হিন্দু দেৱমন্দিরের ধ্বংসাবশেষের উপর নিৰ্ম্মিত বলিয়া সাব্যস্ত করিয়াছেন। এই স্থানেই কানিংহাম সাহেব কতিপয় প্রস্তর ও ইষ্টকে খোদিত হিন্দু শিল্প দেখিয়া ছিলেন । পুনর্ভবানদীর অপর পারে পীর বাহাউদ্দীনের মসজিদ। গড়বেষ্টিত স্থান দৈর্ঘ্যে প্রায় এক মাইল। ইছার দক্ষিণদিকে দমদমা বা সেনা-নিবাসের স্থান। দমদম হইতে ছুইটী বাধ বিশিষ্ট পথ পূৰ্ব্বদিকে “দোহাল দীঘি” ও “কালাদীঘি” নামক বৃহৎ জলাশয়ের নিকট গিয়াছে। পূৰ্ব্বোক্ত দীঘির পুৰ্ব্বপশ্চিমে দৈর্ঘ্য দেখিয়া কানিংহাম সাহেব মুসলমানগণের কৃত মনে করেন। কিন্তু তাহ যুক্তিসঙ্গত নহে। আমরা শেষোক্ত প্রকার হিন্দুগণের কৃতও কতিপয় জলাশয় দেখিতে পাই । কালার্দীঘি দৈর্ঘ্যে চারি হাজার ফিট ও প্রস্থে আটশত ফিট । প্রবাদ,বাণাসুরের পত্নী কালারাণীর নামানুসারে ঐ নাম হইয়াছে। উক্ত দুইটা জলাশয়ই দেবীকোটের দুর্গ হইতে এক মাইল দূরে অবস্থিত। দোহাল-দীঘির উত্তর তটে মোল্লা আতাউদ্দীনের আস্তানী । এখানে যে মসজিদ আছে, তাহার এক দিকে কবরখানা ও এক দিকে কিৰলা ( নমাজ ) খান । উহার ভিত্তিমূল প্রস্তর ও তত্ত্বপরিভাগ ইষ্টক দ্বারা গ্রথিত । ইহার গাত্রের চারিট স্বানে খোদিত পারস্তলিপি আছে। ১ম লিপিটাতে কৈকেয়াসের নাম ও হিজরী ৬৯৭ সালের প্রথম মহরমের তারিখ, ২য় লিপিতে গিয়াসউদ্দীনের নাম ও হিজরী ৭৫৬ ; ৩য় লিপিতে সামসউদ্দীন মজঃফর শাহের সাম ও হিজরী ৮৯৬ সাল লেখা আছে। ৪র্থ লিপিট গুজে প্রবেশ করিবার পথে আলাউদ্দীনহসেনের রাজত্ব কালে হিজরী ৯১৮ সালে উৎকীর্ণ হয় । tनषइोला । ইহাকে সাধারণতঃ দেবখালা বলে। ইহাও একট প্রাচীন হিন্দু নিবাস। দিনাজপুরের বড় রাজপথের সন্নিকটে পাণ্ডুর হইতে ১৫ মাইল উত্তরে অবস্থিত। এখানে কতিপয় বৃহৎ ও ক্ষুদ্র জলাশয় আছে ; এখানকার হিন্দুমন্দিরের প্রস্তরাদি স্বারা একটা মসজিদ নির্ণিত হইয়াছে। ইহার গাত্রে যে লিপি XVIII इन्जन करनाक्र साक भर ऽT 3 s > जाँह लाइ थडि जोकी। केहांश्ड बक्लक्क निश्न् मांग ७ जिब्री ४४ गुण निथिछ । झुननििष्क्रग्न छाकिम गर्श क्सिल्लकप्ने श्कूिखख ।। ७षांरमe aकौ वांशदक्व चूर्डि चांtश् ॥ '&aयांन अरइ ८ष $ौङ्गक वर्षब लेक इन क्रव्रब, ८गई जबरह छिनि

  • ांनिर्शिश् हश् ५् इांदन चविश्ांब श्रृङ्गब ।।

हजङ्ग९ भोग्नु। ইছ মুসলমানগণের রাজধানী ছিল বলিয়া ছজরৎ বিশেষণ প্রাপ্ত হয়। পাণ্ডুয়া নাম করণ সম্বন্ধে সাধারণের সংস্কার এই যে পাণ্ডবগণ অজ্ঞাত ৰাসকালে এদেশে আইসেন ও সম্ভবতঃ এই স্থানে অবস্থান করায় তদন্থসারে পাণ্ডুয়া নাম হইয়াছে । বাস্তবিক তাহা ঠিক নহে। পাণ্ডুয়ার দক্ষিণে দীর্ঘাকার অনেক জলাশয় বিস্তুমান আছে। ইহা ব্যতীত হিন্দুমন্দিরের ভগ্নাবশেষের চিহ্ন, আদিনা মসজিদ, একলাথি গুম্বজ ও নুরুকুতব আলম প্রভৃতি দৃষ্টিগোচর হয়। ফিরোজ তোগুলকের আক্রমণে ইলিয়াস শাহ পাওয়া হইতে একডাল নামক স্থানে যাইয়া রাজধানী সংস্থাপন করেন। ইলিয়াসের পুত্র সেকন্দর শাহ হিজরী ৭৫৯ হষ্টতে ৭৯২ পর্য্যস্ত রাজত্ব করেন। ইনি এই স্থানে থাকিয় বৃহৎ আদিনা মসজিদ নিৰ্ম্মাণ করান। গৌড়নগরে রাজধানী পরিবর্তন হওয়ার পর হইতেই পাণ্ডুয় ক্রমে শ্ৰীহীন হইতে আরম্ভ হয় । নুরুকুতুব আলমের মসজিদটা সাধারণতঃ ছয় হাজারী নামে পরিচিত। কুতব সাহেবের সেবার ব্যয়জন্ত ঐ পরিমাণ ভূমি বাদসাহ কর্তৃক প্রদত্ত হয়। ব্লকম্যান সাহেব বলেন, ইনি প্রসিদ্ধ আলা-উল হকের পুত্র। ইনি ৮৫১ হিজরীতে পরলোক গমন করেন । ইহার পার্থের একটী অট্টালিকা মহম্মদ প্রথম স্বারা ৮৬৩ হিজরী ২৮ জিলহিঙ্গর্তে নিৰ্ম্মিত । কানিংহাম সাহেব এইটকেই নূরন্থভুব আলমের প্রকৃত গুৰঙ্গ বলিয়া উল্লেখ করেন। নুরুকুতুবের ছ-হাজারীর জর উত্তরেই সোনা মসজিদ। ইহাতে উৎকীর্ণ লিপি হইতে অবগত হওয়া যায় যে, মুকদম শাহ কর্তৃক ৯৯ হিজরীতে ইহা নিৰ্ম্মিত ও নিৰ্ম্মাতার পূর্বপুরুষ মূর্বুতুব আলমের নামায়ুসারে ऐशग्न मांभ कूङ्कवथाशै মসজিদ হইয়াছে। একলাখী গুৰঞ্জট সোনামসজিদের কিয়দর উত্তরে ও দিনাজপুরাভিমুখ পথের নিকটে অবস্থিত। বোধ হয় ইহার নিৰ্ম্মাণকায্যে একলক্ষ টাকা ব্যয় হওয়ায় একলাখী নাম হইয়াছে। ইহার ইষ্টকাদিতেও ছিন্দুশিল্পিগণের কত প্রতিমূৰ্ত্তি স্থানে স্থানে বর্তমান আছে । জানি মসজিদ কেবল পাণ্ডুর বলিয়া নহে বঙ্গদেশের মধ্যে একটা আশ্চৰ্য্য সামগ্রা বটে। ইহা দৈর্ঘ্যে প্রায় দুইশত হাত ও