পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--- বাঙ্গালা সাহিত্য (শক্তিপ্রভাব) - কেন হেথার আলিয়াছেন । দেবী স্থিতমুখে কছিলেন, আমি ইলাবৃত দেশের রাজকুমারী, কালকেতুৰুে আমি বড় ভালবাসি, তাই আমার পাগল স্বামীকে ফেলিয়া এখানে আসিয়াছি । দেবীর কথায় ফুল্লরা যেন বজাত হইল, তাহার বুকটা যেন জমিয়া গেল, মনের কথা চাপিয়া রাখিয়া লে দেবীকে কতই সতী সাধবীর ইতিহাস শুনাইল, স্বামী পাগল হইলেও তাহাকে ছাড়িলে পরিণামে বহু কষ্ট ভোগ করিতে হইবে, তাহাও बूक्षाहेब्बा मिण । रूिड यशन डांशग्न श्ङि रुशाग्न नहौ नफ़िtणन না, তখন ফুল্লরা ব্যাধ-জীবনের কষ্টের কথা একে একে বলিতে লাগিল। বারমাসই যে তাছাদের কষ্টে যায়, তাহানের অদৃষ্টে ষে একদিনও মুখ হয় না, তাহাও প্রকাশ করিল। তথাপি দেবী সরিলেন না। বিশেষতঃ দেবী যখন ফুল্পরকে বলিলেন, তোমাদের চিরদিনের দুঃখের অবসান করিতে আলিয়াছি, আমার আঙ্গের এই সমস্ত অলঙ্কায় পাইবে । দেীর এই কথায় ফুল্লরার হৃদয়ে শেল বিদ্ধ হইল। তাহার হৃদয়ের দেবতাকে আর একজন অধিকার করিতে আসিয়াছে, ভাবিয়া ফুল্লর র্কাদিয়া ফেলিল। এখানে কালবিলম্ব না করিয়া পতিসোহাগিনী ব্যাধবালা পতিকে খুজিতে চলিল। পথে কালকেতুর সহিত দেখা হইল, কতই অভিমানে, কতই ঃখে স্বামীকে কহিল, ভগবান আজ বিমুখ হইয়াছেন, তোমার নিষ্পাপ চরিত্র কেন কলঙ্কিত হইল, কাহার সুন্দরী মেয়ে ঘরে জানিলে, কলিঙ্গরাজ শুনিলে তোমার প্রাণ লইবে, আমার জাতিনষ্ট করিবে। ক্ষুধায় কাতর ও পথশ্ৰান্ত কালকেতু অসময়ে স্বসিকতা ভাবিয়া অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়া উঠিল। মিথ্যা হইলে ফুল্লরার নাক কাটিয়া দিবে, এইরূপ শাসাইয়া, উভয়ে গৃহাভিমুখে ছুটিল। দ্বারদেশে আসিয়া ভগবতীর দর্শন পাইল। ভীত ও ব্যাকুল হৃদয়ে কালকেতু এই অনুপযুক্ত স্থান ছাড়িয়া দেবীকে চলিয়া ৰাইতে কতই অনুরোধ করিল। কিন্তু যখন দেবী তাহাকে কিছুতেই ছাড়িয়া যাইতে চাহিলেন না, তখন কালকেতু অস্তাচলগামী স্থবাচক সাক্ষী করিয়া দেবীকে বধ করিবার জন্ত ধনুকে শরযোজনা করিল। কিন্তু একি, ব্যাধের হাত আর নড়িল না। তখন দেবী আপনার পরিচয় দিলেন, কিন্তু ধ্যাধনন্দন তাহার কথায় প্রথমে বিশ্বাস করিল না, দেবীর দশভূজ মূৰ্ত্তি দেখিতে छाश्णि । ठषम ठशवउँौ, अशूलै म*डूछ भूéिtङ बलनिद् জালোকিত করিয়া, ব্যাধনঙ্গনের সম্মুখে দেখা দিলেন। কালকেতু সীৰ মঙ্গলচণ্ডীর পক্ষে লুটাইরা পড়িঙ্গ কাদিতে লাগিল। দেৰী छेछब्ररक फूणिङ्ग ७कर्छौ चवूबैौ शिष्णन, श्रांब्र छाक्लिभ श्रादइब्र औरक नांड बफ़ क्षब चारइ, कांश छूनिद्रां णहेष्ठ रुशिष्णन । खपत्र उङ शां५ पां★नक्क कtá वणिन, न ! चानि वन ब्रङ्ग XVIII [ go ] ---

כל

বাঙ্গালা সাহিত্য (শক্তপ্রভাব)


কিছুই চাই না। আমি তোমায় ঐ জগদ্ধাত্রী মূৰ্ত্তি দেখিতে চাই।” যাহা হউক ভগবতীর আদেশে কালকেতু সাত ঘড়া ধন পাইল । শঙ্খদত্ত বণিক সাত কোটী টাকা দিয়া সেই অপূৰ্ব্ব অঙ্গুরীটী किनिष्ठ cशगिरणम। सबग्रांप्ङङ्ग ७क विभोण यत्रण कोोहेत्रा কালকেতু রাজ্য স্থাপন করিল। এ সময়ে কলিঙ্গ রাজ্য প্রবল दशांग्र उांनाहेब्र भिग्नांश्णि । cथखांब्रा गर्फचाख इहेब्रा सबब्रांd* কালকেতুর রাজো গিয়া বাস করিল। পরম ধাৰ্ম্মিৰ ফালকেতুর যত্নে তাহার নবরাজ্য মহাসমৃদ্ধিশালী হইয়া পড়িল। কিন্তু অল্পদিন পরেই কালকেতুর এই অতুল ঐশ্বৰ্য্য অতৃপ্তিকল্প বোৰ হটতে লাগিল। এদিকে কলিঙ্গপতি নিজ সমৃদ্ধ রাজ্যের পতনাবস্থা দেখিয়া চিন্তিত হইলেন এবং কালকেতুকে তাহার মূল জানিয় তাহার রাজ্যাক্রমণের বিপুল আয়োজন করিলেন, তিনি সসৈন্তে গুজরাটে আসিয়া শিবির স্থাপন করিলেন। কালকেতু অদ্বিতীয় বীরত্ব দেখাই কলিঙ্গরাজকে পরাজয় করিল। কলিঙ্গপতি দেশে ফিরিতে বাধ্য হইলেন। কিছুদিন পরে আবার সৈন্তসামন্ত সংগ্ৰহ করির গুজরাট অধিকার করিতে পাঠাইলেন। এবার ফুল্লর কিছু চিন্তিত হইল। প্রথমে স্ত্রীর কথায় কালকেতু রণে বিমুখ হইয়াছিল, কিন্তু যখন শুনিল কলিঙ্গ-সৈন্ত গুজরাট উৎসন্ন দিতেছে, প্রজার প্রাণ ब्रश कब्रिबांग्न छष्ट रौद्र ७कांशैहे यूरु बांश्ञि हहेण । क्रूि একাকী সেই বহু সৈন্তের সহিত কতকক্ষণ যুঝিবে। ৰীয় কোটালের হাতে বন্দী হইল । মহাবীর কালকেতু লৌহনিগড়ে আবদ্ধ হইয়া কলিঙ্গরাজের কারাগারে নিক্ষিপ্ত হইল। প্রহরীগণ তাহার বক্ষে বৃহৎ পাথর চাপাইয়া দিল। ব্যাধনন্দন জীবনের নশ্বরতা বুঝিল। তাহার বর্তমান অবস্থা একবার ভাবিল। নির্জন কারাগারে ভক্ত প্রাণ ভরিয়া মহামায়াকে ডাকিতে লাগিল। দেবী তাঁহাকে দেখা দিয়া বলিলেন, কোন ভয় নাট, রাজা তোমার ডেট দিয়া লইয়া যাইবে । এদিকে কলিঙ্গপতি সেই গভীর রাত্রে স্বপ্ন দেখিলেন, খর্পরধারিণী ভীম বিশাললোচনা ভৈরবী তীব্র দৃষ্টিতে ঠাৱাৰে মারিতে উস্তত হইতেছেন। যোগিণীগণ ও জানাগণ যেন তাহার রাজ্য ধ্বংস করিতেছে। অার কালকেতুকে গজপৃষ্ঠে বলাইছা ইয়াদি দেবগণ তাহার শিল্পে ছত্র ধরিয়াছে। পরদিন প্রজ্ঞাতে উঠিয়াও সংবাদ পাইলেন যে, চণ্ডীর নক্ষরের তাহাঙ্গ সঙ্গলগণের দুৰ্গতি করিয়াছে। ... - রাজা কালৰিলৰ সা করিয়া নিজেই কারাগারে চলিলেন, তথার ধন্ধনমুক্ত কালকেতুকে দেখিয়া জারও বিস্থিত হইলেন। অবশেষে তাছার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করিয়া, উপযুক্ত রাঙ্ক