বিধবা কেহ কেহ বলেন যে, যদি কোন বিধৰ ব্ৰহ্মচৰ্যৰত পালনে অসমর্থ হয়, তাহা হইলে পুনরায় তাঁহার পতাঙ্কর গ্রহণজশাস্ত্রীয় মছে। তাহারা বলেন যে, ‘কলে পারাশর স্বত:’ কলিযুগে ঝুশরন্থতিই প্রমাণরূপে পরিগণিত, স্বতরাং পরাশর বেরূপ ব্যবস্থা করিয়াছেন, তাহ এই যুগে জায়গীয় হইবে। পরাশরের মত এই যে,— “নষ্টে মৃতে প্ৰব্ৰজিতে কীৰে চ পতিতে পড়ে। ৪ •श्वांश्र६छ् नtेौ१ींश् ॰ठिङ्गेष्ठ बिशैक्षडि ॥ মৃতে তত্ত্বরি যা নারী ব্ৰহ্মচর্ঘ্যে ব্যৰস্থিত। সা মৃত লভতে স্বৰ্গং যথা তে ব্ৰহ্মচারিণঃ ॥ फिटषः ¢कांörां९६८कfüौ क शांबि cणामांमि मानारु । তাবৎ কালং বলেং স্বৰ্গং তত্ত্বারং বাহুগচ্ছড়ি । ( পরাশরসংহিত ) वायौ। अश्कर्ष इहेष्ण, भब्रिाण, झैँगैय श्त्वि झट्रेरण, ज१जान्न श्री পরিত্যাগ করিলে অথবা পতিত হইলে স্ত্রীদিগের এই পাঁচ প্রকার বিপত্তি কালে পত্যস্তুর গ্রহণ বিধেয়। যে নারী স্বামীর মৃত্যুর পর ব্রহ্মচৰ্য্য অবলম্বন করিয়া থাকে, সেই স্ত্রী দেহান্তে ব্রহ্মচারীদিগের স্থায় স্বৰ্গ লাভ করে। মনুষ্য শরীরে যে সাৰ্দ্ধত্রিকোট লোম আছে, যে নারী স্বামীর সহগমন করে, তাহার ততদিন স্বর্গগতি হয়। পরাশরের এই বচনানুসারে বিধবা স্ত্রীদিগের পক্ষে তিনটী বিধি আছে। স্বামীয় সহগমন, ব্রহ্মচৰ্য্য ও পত্যন্তর গ্রহণ অর্থাৎ বিবাহ। যে স্ত্রী স্বামীর সংগমনে বা ব্ৰহ্মচৰ্য্যপালনে অসমৰ্থ, তাহারাই পত্যন্তয় গ্রহণ করিতে পরিবে, সকলে নহে। ব্ৰহ্ম চাব্ৰতপালন অতি কষ্টলক্ষ্মী, সকলের পক্ষে সুগম নহে, সুতরাং যাহারা ইহা পালন না করিতে পরিবেন, পরাশর তাহাজেরই বিবাহ নির্দেশ করিয়াছেন। পরাশরের এই বচনানুসারে বিধবা বিৰাহ শান্ত্রসঙ্গত বলিয়া স্থির করা যুক্তিযুক্ত সছে। কারণ সকল ধৰ্ম্মশাস্ত্রেই বিধবার পুনরুদ্ৰাহ নিষিদ্ধ হইয়াছে। পূৰ্ব্বোঙ্ক পাঁচট আপৎকাল উপস্থিত হইলে “পঞ্চস্থাপত্যু নারীণাং পতিরঙ্গে বিধীয়তে।” এই শ্লোকাংশের তাৎপর্য্য अठूनां८ब्र ‘अछ: *ठिः' &इरशंद्र बिंषि विशिष्ठ इऍग्रांरझ । अछ পতি শব্দের অর্থ—ভিন্ন ভৰ্ত্ত বা পালক। স্ত্রীগণ কোন কালেই স্বাতন্ত্র্যভাৰে অৰস্থান কল্পিবেন না, তাহার একজন পালক স্থির করিয়া লইবেন । পতি শব্দের এইরূপ পালক অর্থ कद्रेिब्र णहेरण अछांछ १ ईथोंtइब्र अश्ङिe ५क्यांकाऊ एंizक । বিধবার পত্যন্তরগ্রহণের নিষেধক বহুতর প্রমাণও আছে, নিয়ে তাহার দুই চারিট মাত্র প্রদর্শিত হটল । “সমুদ্রযাত্রাস্বীকার ক্ষমণ্ডলুবিধারণম্। দ্বিজানামসৰণাম কল্পাৎপন্নমস্তথা। দেবরেণ জুতোপৰিমধুপৰ্কে পশোবর্ধঃ। মাংসাদনং তথা শ্রীদ্ধে বানপ্রস্থাশ্রমস্তথা ॥ भखांब्रटेिकद कछांब्रांः शूननtन६ दब्रश छ। দীর্ঘকালং ব্রহ্মচৰ্য্যং নরমেধাশ্বমেধকে ॥ भशंeयंश्ांनशंषनि् citष५६ ७१। ष११ ।। ইমান ধৰ্ম্মান কলিযুগে বঙ্গানাহমনীষিণঃ।” (ब्रघूनक्शनशङ इहल्लांब्रगैौब्र) সমুদ্রযাত্র, কমণ্ডলুধারণ, দ্বিজাতির ভিন্ন জাতীয় স্ত্রীর পাণিগ্রহণ, দেবর দ্বারা পুত্রোৎপাদন, মধুপৰ্কে পশুবৎ, শ্রান্ধে মাংস ভোজন, বানপ্রস্থধৰ্ম্মাবলম্বন, এক জমকে কল্প দ্বান করিয়া সেই কষ্ঠার পুনরায় অষ্ট বরে দান এবং দীর্ঘকাল ব্রহ্মচর্য এই সকল কলিযুগে বর্জনীয়। এই সকল অন্য যুগে বিহিত ছিল, কিন্তু কলিযুগে নিষিদ্ধ হইয়াছে। অতএব দত্ত নারীর পুনরায় দান এখন নিষিদ্ধ। “সন্ধৎ প্রদীয়তে কষ্ট হরংস্তাং চেীরদগুভাক্। দত্তামপি হয়েৎ পুৰ্ব্বাৎ শ্রেয়াংশ্চেদ্বর আব্রজেৎ।" ( বাজ্ঞবল্ক্য সংহিতা ১৬৫ ) বাক্য দ্বারাই হউক আর মন দ্বারাই হউক, ষে কষ্ট একবার প্রদত্ত হইয়াছে, তাহাকে হরণ করিলে অর্থাৎ অপরের সহিত বিবাহ দিলে ঐ কস্তাদাতা চোরের যে দ্বও বিহিত আছে, সেই দণ্ডে দণ্ডিত হইবে। কিন্তু যদি প্রথম বর অপেক্ষ উৎকৃষ্ট বর মিলে তাহা হইলে বাগদত্ত কন্যা উৎকৃষ্ট বরে প্রদান করিবে। এই বচন দ্বারা জানা যায়, পূৰ্ব্বে কোনও ব্যক্তিকে বাগদান করিয়া পরে তদপেক্ষায় উৎকৃষ্ট বর পাইলে তাহাকেই কন্তু দান করা হইত। কিন্তু দত্ত কষ্ঠার পুনৰ্ব্বার দান কোন শাস্ত্রেই সমর্থিত হয় নাই। আরও লিতি আছে যে,— “অবিপুত্ৰহ্মচর্য্যো লক্ষণাং য়িমুহেৎ। অনন্তপূৰ্ব্বকা কান্তাং সমপিণ্ডাং ঘৰীয়সী। অনন্তপুৰ্ব্বিকাং ধানেনোপভোগেন পুরুষান্তর -: "ग्निश्रुशैउमू।” (शब्दकाण६ भ८२) অম্বলিতত্ত্বন্ধচ জিাতি নপুংসকাদি দোষশূন্ত, অনন্তপূৰ্ব্বা (পূৰ্ব্বে পাত্রান্তরের সহিত বাহার বিবাহ দিবার স্থিরতা পৰ্য্যন্ত নাই, এবং অপরের উপভুক্ত মহে তাহাকে অনন্তপূর্ব 灘 क्रश्) कांख्यिसैौ अगनि७|७ क्याक्निक्कै क्छ।एक क्दिाश् करिब। ७३ बल्न शब्र जाना वाइ ८, अनष्ठभूर्सिकोब्र विवाह श्रेष्व न, हेश षाङ्ग वांश्रमसा रुझांब्र दिवाइ७ निषिक श्रद्रांप्इ । बांग
