বিন্দুসরস্ [ ७२१ } এবং প্রতিদিন দিবাভাগে পুষ্পচন্দন দ্বারা তাহার অর্চনা করে ও সন্ধ্যাকাল সমুপস্থিত হইলে জগায় সন্ধা প্রদীপ দিয়া থাকে। বিন্দুনাগ, রাজপুতনার কোটারাজ্যের অন্তর্গত শেরগড়রাজ্যের সমস্তভেদ । বিন্দুপত্র (পুং) ৰিঃ পত্রে যন্ত। ভূৰ্জবৃক্ষ। বিন্দুপ্রতিষ্ঠানময় (বি) অনুস্বারবিশিষ্ট। (তন্ত্র) বিন্দুমতি (স্ত্রী) শশবিন্দু রাজার কন্স। বিন্দুমাধব, কাশীশ্ব বিষ্ণুমূৰ্ভিভেদ। একসময়ে ভগৱান উপেজ छत्रt*थtब्रव्र अश्मडि णहेग्रा बांब्राभंगैौशून्नैौप्ऊ श्रांशभम रुरब्रम এবং রাজা দিবোদাসকে কাশী হইতে বিদূরিত করিয়া পাদোদক তীর্থে কেশবম্বরূপ অবস্থান পূর্বক পঞ্চনমতীর্থের মহিমা বিচার করিতেছিলেন। এমন সমরে অগ্নিবিদূনামা এক ঋষি তাছাকে স্তবম্বারা সন্তুষ্ট করিলে ভগবান বরদানে প্রবৃত্ত হইলেন। তখন ঋষি বলিলেন, হে তগবন! আপনি সৰ্ব্বব্যাপী হইলেও সৰ্ব্বজীবগণের, বিশেষতঃ মোক্ষাভিলাষী ব্যক্তিদিগের হিতের নিমিত্ত এই পঞ্চমদতীর্থে অবস্থান করুন এবং আমার মামে এথানে । অবস্থিত থাকিয়া ভক্ত ও অভক্তজনের মুক্তিদাতা হউন। ঋষির বাক্যে প্রীত হইয়া শ্ৰীবিষ্ণু বলিলেন, তোমার নামের অৰ্দ্ধাংশ আমাতে সংযুক্ত করিয়া আমার বিন্দুমাধব নাম কাশীতে বিখ্যাত হুইবে । সৰ্ব্বপাতকনাশন এই পঞ্চনদতীর্থ আজ হইতে তোমার নামকরণে “বিন্দুতীর্থ” নামে প্রসিদ্ধ হইল। এই পঞ্চনদতীর্থে স্নান ও পিতৃতর্পণ করিয়া বিন্দুমাধব দর্শন করিলে মমুৰ্য্য আর কখনও গর্ভবাস-যন্ত্রণ ভোগ করে না । কাৰ্ত্তিকমাসে স্বৰ্য্যোদয়ের প্রাক্কালে ব্রহ্মচৰ্য্যপরায়ণ হইয়া যদি কোন ব্যক্তি বিন্দুতীর্থে স্নান করে, তাহার আর যমভয় থাকে না। এখানে চতুৰ্ম্মাস্তব্রত, অভাবে কাৰ্ত্তিকীব্রত অথবা কেবল ব্রহ্মচৰ্য্য অবলম্বনপূর্বক বিশুদ্ধচিত্তে কাৰ্ত্তিকমাস অতিবাহন করিলে, দীপদান করিলে ৰ বিষ্ণু্যাত্রা করিলে মুক্তি দূরে থাকে না । উখানৈকাদশীতে বিদূতীর্থে স্নান, বিন্দুমাধবের অর্চনা ও রাত্রিজাগরণপূর্বক পুরাণ-শ্রবণাদি করিলে জন্মভয় থাকে না। ( २हंी५७ ७० ब: ) বিন্দুরঞ্জি (পুং ) রাজিমানাপবিশেষ। বিন্দুরেখক (পুং ) বিন্দুবিশিষ্ট রেখা বত্র কন্। পক্ষিভেদ। বিদুল (পুং) অগ্রিকৃত্তি কীটবিশেষ। বিলুবাসর (পুং) বিলুপাতত বাসর। সস্তানেৎপত্তিকারক শুক্রপাত দিন । বিন্দুরা (রী) বিলুনামক সর। পুরাণোক্ত সরোবরতো। মৎস্টপুরাণ মতে—এই বিদুরের উত্তরে কৈলাস, শিব ও সৰ্ব্বৌষধিগিরি, হরিভালময় গৌরগিরি এবং হিরণ্যশৃঙ্গবিশিষ্ট
বিন্দুসর বা বিন্দুহদ - --- সুমহান দিব্যৌষধিময় গিরি। তাহারই পাদদেশে কাঞ্চনসন্নিভ একটী মহান দিব্য সন্ন আছে, ইহারই নাম বিন্দুঘর। এখানেই প্লাজা ভগীরথ গঙ্গাকে আনয়ন করিবার জষ্ঠ বহুবর্ষ বাস করিয়াছিলেন। এইস্থান হইতেই পূৰ্ব্বমুখে ত্রিপথগা গঙ্গা প্রবাহিত इहेब्रां८झ्म । cणांभन्न श्हेंtछ निःश्ऊ शऐङ्ग ७हे मणैौ गरj५ दिख्ख् श्ब्रांटझन । ईशग्नहे ठौ८ब्र देवांकि श्ञ११ यह शख्छ করিয়াছিলেন। দেবী গঙ্গা অন্তরীক্ষ, দিব ও ভূলোকে আসিয়া শিবের অঙ্কে পতিত হইয়া যোগমায়ায় সংরুদ্ধ হইয়াছেন । ক্ষোভ৭প্রযুক্ত র্তাহারই যে সকল বিন্দু ভূতলে পতিত হইয়াছিল, সেই সকল বিন্দু হইতে সরোবরের উৎপত্তি হয়, এ কারণ এই সরোবরের নাম বিন্দুসরঃ । “তষ্ঠা যে বিন্দবঃ কেচি ক্ষুন্ধায়াঃ পতিতা ভূবিঃ। কৃতন্তু তৈবিলুসরস্ততে বিন্দুসর স্থতম্।।” (মৎস্ত ১২• অঃ) এই বিলুসরই ঋখেদে সরপস এবং এক্ষণে সরীকুলহ্রদ নামে প্রথিত । হিমপ্রলয়ের পর এখানেষ্ট প্রথম আৰ্য্য উপনিবেশ इहेब्राझिल । [ श्रांर्षीं★क झछेद । } বিন্দুসর বা বিন্দুহ দ, উড়িষ্যার স্বপ্রসিদ্ধ ভুবনেশ্বর ক্ষেত্রমধ্যস্থ একটা প্রাচীন বিশাল সরোবর। উৎকলখও, কপিলসংহিতা, স্বর্ণাদ্রিমহোদয়, একান্ত্রপুরাণ ও একাম্রচঞ্জিকায় এই বিন্দুতীর্থের মাহাত্ম্য সবিস্তার বর্ণিত হইয়াছে। একামপুরাণে লিখিত আছে, পূৰ্ব্বকালে সাগরতীরে অগ্নিমালী প্রার্থনা করিয়াছিলেন, দেবদেব আমার তটে বাস করুন। তদনুসায়ে স্বর্ণকুট নামক গিরিপৃষ্ঠে ক্রোশ মাত্র বিস্তৃত একম নামক তরুমূলে শিব আসিয়া বাস করিলেন। সেই লিঙ্গের উত্তরে ৩০ ধেনু দুরে শঙ্কর স্বয়ং বীর্যপ্রভাবে শৈল হইতে পাষাণ খড়িয়া ফেলেন। তাহার আল্লায়, সেই স্থানে অতি গভীর বিপুলসলিল এক হ্রদ উৎপন্ন হইল। মহাদেব পাতাল হইতে সেই জল উত্থিত হইতে দেখিয়া সপ্ত সাগর, গঙ্গাদি নদী, মানস ও অচ্ছেদপ্রমুখ সরোবর অর্থাৎ পৃথিবীতে যত কিছু নদ নদী তীর্থ আছে, তাহার জল লইয়া তিনি সেই জ্বলে নিক্ষেপ করিলেন । এইরূপে সকল তীর্থের বিন্দু এখানে ক্ষরিত হইতে লাগিল। ত্রিপথগা গঙ্গাও মহাদেবের কমণ্ডলু হইতে নিয়ত শত মুখে ক্ষরিত হইতেছেন। স্বয়ং ভগবান এই ৰাপী নিৰ্ম্মাণ করায় ইছা শঙ্করবাপী নামে এবং বিশ্বের যাবতীয় তীর্থের বিন্দু আসিয়া এখানে মিলিত হইয়াছে বলির বিন্ধুর নামে খ্যাত হইয়াছে। যখা—“লোকে শঙ্করবাপতি ততঃ খ্যাতিং গমিষ্যতি। বিদু: শ্রবতি বিশ্বস্য নাম বিন্দুসর স্থতম্।" একান্ত্র ক্ষেত্রে বা ভুবনেশ্বরে গিয়া তীর্থযাত্রীকে অগ্ৰে এই विग्नूङ्कएन प्रॉन कब्रिप्ऊ एछ । ज्ञांमभद्भ
