পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৬৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিন্ধ্যাচল ( ఆల8 ) বিন্ধগচল খুলিয়াছেন। ষ্টেলনে ধাড়াইয়া ৰিদ্ধবাসিনীদেৰীয় চক্রপতাকাপরিশোভিত মন্দিয়চুড়া দেখিতে পাওয়া যায়। মন্দিরে বিশেষ কোন শিল্পচাতুৰ্য্যের পরিচয় নাই। উহা একটা চতুষ্কোণ গৃহ বলিলেও চলে। cनवैौद्र ५५न झहे श्वांटम झैौ cथठिभ cधडिहैिऊ इदेब्रांरक्ष । পৰ্ব্বতের নিমন্তরে একটা মন্দিরে দেবীর ভোগষ্ণু প্রতিমা প্রতিষ্ঠিত এবং পৰ্ব্বতের অত্যুচ্চশিখরে স্থাপিত ৰীেমন্দিরের মূৰ্ত্তিটা যোগমায়া নামে প্রসিদ্ধ। ষ্টেসন হইতে নামিয়া, ষ্টেসনের পথ ধরিয়া যাইতে যাইতে দক্ষিণদিকে শস্তক্ষেত্র মধ্যে একটা মুখময় শিবমন্দির দেখা খায়, উহা চণার পাথরে নিৰ্ম্মিত। কাশীশ্বর মহারাজ উস্থায় প্রতিষ্ঠাতা । এই মন্দির ছাড়াইয়া একটু অগ্রসর হইলেই মীর্জাপুরের সদর রাস্তায় পড়িতে হয়। এই সদর রাস্ত পার হইয় একটা পাৰ্ব্বত্য গলিপথে ঢুকিতে হয়। এই গলির মধ্যে মধ্যে দেৰী ভোগমায়ার মন্দির ও মন্দিরসংলগ্ন বাজার এবং ঘাট। দেবীর মন্দিরটি পৰ্ব্বতের গাত্রে একটু সমতল স্থানে নিৰ্ম্মিত । ইহ দেখিঙ্গে কাশী, মীর্জাপুর প্রভৃতি স্থানের সামান্ত মন্দিরাদির দ্যায়। ইহাতে শিল্পচাতুৰ্য্য বিশেষ নাই। মন্দিরের গর্ভগৃহে দেবী সৰ্ব্বদা থাকেন না । মন্দিরপ্রবেশপথে মন্দিরের অভ্যন্তরস্থ এক পৰ্ব্বতচূড়ার গাত্রে একটা কুলুঙ্গীতে দেবীর দর্শন পাওয়া যায়। ব্রাহ্মণ ব্যতীত অন্ত যাত্রী দেবীর নিকটস্থ হইতে পারে না। অপর সকলকে মন্দিরপ্রাচীরস্থ একটী ক্রুই ফুট জানালার ভিতর शिग्न लन कब्रिाउ झग्न ; भूठग्ना१ नएथंद्र ५द९ मर्थनशां८ब्रग्न অপ্রাশস্ত্যহেতু দেবীদর্শনে বিষম ঠেলাঠেলি হইয়া থাকে । দেবীপ্রতিম। দেড়ফুট পাথরের টালিতে খোদা এবং কাশীর অন্নপূর্ণ ও দুর্গাদেবীর স্কার স্বর্গের মুখাদিজার সজ্জিত । দুর্গামস্ত্রে দেবীকে পূজা ও অঞ্জলি দিতে হয়। এই ভোগমায়ার মন্দিরেই পূজাপাঠ ও তীর্থঙ্কত্যের মহা আড়ম্বর দেখা যায়। মন্দিরের সন্মুখে লেহুশলাকাবেষ্টিত একটা চছর। এই চত্বরে যুপকাঠ ও হোমস্থান। ব্রাহ্মণের এখানে চতুর্দিকে বসিয়া হোম ও চণ্ডীপাঠ করেন। সকলেই নিজ নিজ সন্মুখে স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র ছোমকুণ্ড স্থাপন করিয়া হোম করেন। এখানে যবহোমেরই প্রাচুর্য্য দেখা যায়। ধান্তহোমও চলিত আছে। চত্বরের মধ্যস্থলে একটি সাধারণ হোমকুণ্ড স্থাপিত হয়। পাণ্ডারাই ইহা প্ৰজলিত করেন এবং নিত্যস্নায়ী ও দেবীদর্শনার্থ যাত্রী ব্ৰাহ্মণের র্যাহারা চত্বরে বসিয়া হোম না করেন, তাহার দেবীদর্শনের পর তিনটি ব৷ পাচটি আহুতি দিয়া চলিয়া আসেন। এই মন্দিরে বলিদানের ব্যবস্থাটি বড় লোমহর্ষক । , , পরিণতবয়স্ক পণ্ডই বলি দিবার ব্যবস্থ। শাস্ত্রে নির্দিষ্ট আছে; কিন্তু uाषांटन é निरनग्न झां★७ दलि. श्हेग्न थाटक ॥ ७हेक्र” नितপশুর সংখ্যাই এখানে শতকরা ৭৫ট। ফুর্গোৎসবকালে এখানে नवब्रांजि ॐ९न्य श्झ । cगहें नभtग्न नब्रनिन *ीर्षीड cखांशभांब्राদেবীর প্রতিমা একখানি হরিদ্রাক্ত গামছা দিয়! চাপ দেওয়া থাকে। এই ভোগমায়ার মন্দিরের অতি নিকটে একটি নানকশাহী আস্তান আছে। সন্ধ্যাকালে এই আন্তানায় গ্রন্থসাহেবের আরতি ও স্তোত্রপাঠ দেখিতে শুনিতে অতি মনোরম হইয়া থাকে। ভোগমায়ার ঘাটে দাড়াইয়া পার্শ্বে অত্যুচ্চ বিদ্ধপাম্বধৌত গঙ্গার তরঙ্গলীলা এবং অপরপারে সমতল শস্তক্ষেত্রের উপর গঙ্গাপ্রবাহের খেলা দেখিতে বড় মনোরম ৷ মীর্জাপুর রাস্ত ধরিয়া এক গাড়ীতে ৩ ঘণ্টা গেলে, বিন্ধ্যাচলের মূলশিখরমালার পাদদেশে উপস্থিত হওয়া যায়। এই স্থানে একটি সুন্দর ধৰ্ম্মশালা আছে। যাত্রীরা এখানে একদিন একয়াত্র থাকিতে পারে। এই ধৰ্ম্মশালার পার্শ্ব হইতে যোগমায়ার মন্দিরের চূড়ায় উঠিতে হয়। এই চূড়াটি এতদঞ্চলের সৰ্ব্বাপেক্ষা উচ্চস্থান । পথ ঘুরারোহ নহে, তবে কোথাও পৰ্ব্বতগাত্র বাহিয়া উঠিতে হয়, কোথাও বা সিড়ি আছে। ভোগমায়ার মন্দির যেমন গাঁথিয়া তোলা, যোগমায়ার মন্দির সেরূপ গাথা নহে। একটি পৰ্ব্বতচূড়াকে চতুৰ্দ্ধিকে চাচিরা মন্দিরাকৃতি করা হইয়াছে। ইহার মধ্যে একটি গুহায় যোগমায় অবস্থিত। গুহাম্বার অতি ক্ষুদ্র, কোন ব্যক্তি দাড়াইয়া প্রবেশ করিতে পারে না, গুড়ী মারিয়া যাইতে হয়। স্থূলদেহীদিগের প্রবেশের উপায় নাই । তাহারা মন্দিরগাত্রের একটি ছিদ্র দিয়া দেবী দর্শন করেন। মন্দিরগুহায় সোজা হইয়া ৭৮ জন লোক বসিতে পারে। এখানেও একটি দুই ফুট উচ্চ ৪৫ ফুট লম্বা কুলুঙ্গীতে দেবীপ্রতিমা রক্ষিত । ইহাও একখানি পাথরে উৎকীর্ণ। ভোগমায়ার মন্দিরে ফুল ও জলাঞ্জলি দিয়া পুজার ব্যবস্থা আছে। এখানে তাহ নাই, কেবল পুষ্পাঞ্জলি দিতে হয় । এখানে সকল বর্ণের লোকেরই প্রবেশাধিকার আছে। এখামে বলিদানের যুপাদি আছে, কিন্তু বলির বাহুল্য মাই। এই গুহার পার্শ্বে ঐ মন্দিরমধ্যেই একটি শমূকাবৰ্ত্ত পথ अदह । फेंशग्न मश्वग्निl १ॐ हांtन हैं#क शगैौপ্রতিমা দেখা যায়। এই স্থািটও পাথরে কার্ট পাণ্ডার বলে, এই কালীই কংগরাজের ইউবেৰী। শ্ৰীকৃষ্ণ মধুর। ত্যাগ করিয়া দ্বারকায় গেলে দম্যরা মধুরী গুটিৰু এই প্রতিমা লইয়া এখানে মাসে । যোগমায়ার মন্দিরের চত্বরে দাড়াইয়া নিম্নে স্থত্রাকারে গঙ্গাপ্রবাহ দেখিতে বড় সুন্ধর দেখায় । মোগমায়ার মঞ্জিল্প