পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৭৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিবাহ بیبیسی------------------- তাছাই বলিয়াছেন। এ স্থলে ফুলৰ যে শবৰাছাখ্য সংস্কার” ৰলিয়াছেন, তাহ যদি বিবাহ বলিয়াই ধরিয়া লওয়া যায়, তাহ হইলে কুক্ষকের নিজের এক উক্তিতেই অপর উক্তি প্রতিহত हद्देब्र छैठन्त्र खैख्हेिं जनसृशानांयझटे श्हेब्रा भरफ़ । शृङब्रां९ “বিবাহাখা সংস্কার" বলিলেউৎ বিবাহ বুঝায় না,ইহাই কুরুকের প্রকৃত অভিপ্রায়। অতএব কুরকের ব্যাখ্যাতেও আমরা বিধবা-বিবাহের সমর্থক প্রমাণ পাইতেছি না। এই সংস্কার কি প্রকার, কোন মন্ত্র দ্বারা কি প্রকারে বিধবা বা পরপ্রতিগত আবার পত্নীবৎ অঞ্চলক্ষ্মী হইয়া পৌনর্ভব ভৰ্ত্তার গৃহিণী হইত, কুত্রাপি, তাহার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায় না। এই সংস্কার যে রূপই হউক, বিধবারা যে আবার সধবার বেশ ভূষা পরিধান করিত, সধবার স্থায় আহার ব্যবহার করিত, মকুর এই বচন অবশুই তাহার অকাট্য প্রমাণস্বরূপ। তবে একথা অবগুই স্বীকার্য্য যে, বিবাহিতা পত্নীর স্তায় কুরাপি উহাদের আদর সন্মান পরিলক্ষিত হইত না। বিশেষতঃ উহার এবং উহাদের পতিরা অপাঙক্তের বলিয়া সমাজে দশের সহিত চলিতে পারিত না ; যথা মনু "ঔরত্রিকো মাহির্ষিক; পরপূৰ্ব্বাপতিস্তথা। প্রেতনিহারকশ্চৈব বর্জনীয়াঃ প্রযত্নতঃ ॥ এতান্‌ বিগর্হিতাচারানপাঙক্তেরা দ্বিজাধমান। দ্বিজাক্তিপ্রবরো বিশ্বাস্তুভ্যুত্র বিবর্জয়েৎ ॥” (মন্ত্র ৩১৬৬-৬৭ ) অর্থাৎ মেষ ও মহিবব্যবসায়ী, পরপূৰ্ব্বাপতি, শববাহক ব্রাহ্মণগণ বিগহিত্যচারী, অপাঙক্তেয় ও দ্বিজাধম, ইহাদের সহিত সদব্ৰাহ্মণদের পঙক্তিভোজন নিষিদ্ধ। দেবকার্য্যে, যজ্ঞে বা বা পিতৃকার্য্যে ব্রাহ্মণ নিমন্ত্ৰণ করিতে হইলে ইহাদিগকে নিমন্ত্রণ করা অসঙ্গত । পরপূৰ্ব্বাপতির অর্থ-পেনির্ভব ভর্তা যথা মেধাতিথি – পর; পূৰ্ব্বে যন্তাঃ তন্তঃ পতির্ভর্তা য अन्नश फ्रैंड, आछन ब উচ, তাং পুনর্যঃ সংস্করোতি পুনর্ভবতি ভর্তা পেনির্ভবো নরো ভৰ্ত্তাগবিতি শাস্ত্রেণ " কুম্নকও বলিয়াছেন, “পরপূর্ব পুনভূ-স্তন্তীঃ পতিঃ"। বিধবাকে সংস্কার করিয়া লইয়া গৃহিণী করিলেও ভর্তাকে মপাওষ্ঠেয় বা ঘৃণিত ইয়াই সমাজে অবস্থান করিতে হয় ইহাই মনুর অভিপ্রায় । অপাঙক্তেয় কাহাকে বলে ইহার উত্তরে মেধাতিথি বলিতেছেন “অপাঙক্তেয়া: পঙক্তিং নার্থত্তি। ভবার্থে চক্ কৰ্ত্তব্যঃ। অনঃত্বমেব পঙজীভবনং প্রতীয়তে । অস্তৈঃ ব্রাহ্মণৈ: সহ ভোজন নাৰ্ছত্তি। অতএব পঙক্তিদুষক উচ্যস্তে। তৈঃ সহোপৰিষ্ট্র। অস্তেহপি দুষিত ভবস্তি " [ १8e ]. অর্থাৎ অপাঙক্তের ভ্রাক্ষণের জন্য ব্ৰাহ্মণগণের সহিত এক পঙক্তিতে ভোজন করিতে পারে না। উৰায় পঙক্তিযুবক। फेशप्रव्र गश्ङि ७रूज cछांजन कब्रिtण जtछ७ भूबिउ श्न । ইহাতে স্পষ্টতঃই প্রতিপন্ন হইতেছে যে, যাহারা বিধবা স্ত্রী লইয়া ঘরকার করিত, সমাজে তাম্বারা অনাদৃত ও ঘৃণিত হইত, তাহাদিগকে লইয়া কেহ একত্র ভোজন করিত না--স্থল কথা uहे cय ङांशtनग्न लांठि*ांङ शहेऊ । कल७: मछ **हेहे বলিয়াছেন—

  • ন দ্বিতীয়শ সাধীনাং কচিন্তুর্তোপদিশুতে।” ( ময়ু ৫৷১৬২ ) কিন্তু বিধবাকে কামপীর ছায় রাখা এবং তাগর্তে সন্তানোৎপাদন করার বিষয় এখন যেমন পরিলক্ষিত হয়, পুৰ্ব্বেও সেইরূপ পরিলক্ষিত হইত । নাগরাজ ঐরাবতের পুত্র স্বপর্ণ কর্তৃক নিহত হইলে পুত্রবধূ অত্যন্ত শোকাকুল হুইয়া পড়েন,নাগরাজ ঐরাবত উক্ত বিধবা অনপত্য কামার্তা যাকে অর্জুনের হন্তে সমর্পণ করেন। অর্জুন উহাকে ভাৰ্য্যাৰ্থ গ্রহণ করেন এবং উছার গর্ডে অর্জন কর্তৃক ইরাবান নামক এক পুত্র হয়। যথা—

“অৰ্জুনস্তাত্মজঃ প্রমানিরাষান্নাম বীৰ্য্যবান। স্বায়া নাগরাজ্য জাত পাৰ্থেন ধীমতা ॥ भैब्रांवtऊन गां प्रख श्मशृष्ठjी मशग्रमां । পতৌ হতে স্বপৰ্শেন কৃপণ দীনচেতসা | ভাৰ্য্যাৰ্থং তাঞ্চ জগ্রাহ পার্থঃ কামবশামুগাম্। এবমেধ সমুৎপন্ন; পরক্ষেত্রে হর্জনাত্মজ: ॥” ( ভীষ্মপৰ্ব্ব ৯১ অধ্যায় ৭/৮৯ ) এরূপ ব্যবহার সকল সময়ে সকল দেশেই প্রচলিত আছে । উহা ব্যভিচার মাত্র। ইহা দ্বারা বিধবার বিবাহ সমর্থিত হয় না, এবং মহাভারতের সময়ে যে বিধবা বিবাহ প্রচলিত ছিল, ইটাও ইহাতে বুঝা যায় না । মন্ত্র যদিও বিধবাকে সংস্কৃত করিয়া লইয়। উছার সহিত ঘরকন্ন করার একটী বিধান করিয়া রাখিয়া ছিলেন,যদিও উহারা সমাজে সমাদৃত হইত না বা ব্রাহ্মণদের সমাজে চলিতে পারিত না,তথাপি এইরূপ পুনস্তুকে শাস্ত্রশাসনে সংস্কৃত করিয়া আধুনিক রেজিষ্টারি করা “নিক”কৃত স্ত্রীর স্থায় উছাতে স্ত্রীস্বত্ব সংস্থাপিত করা যাইত এবং তদগর্ডে যে পুত্রসস্তান হইত, তাহার পিতৃপিগুদানের ও পিতৃসম্পত্তিপ্রাপ্তির সম্পূর্ণ অধিকারী ইষ্টত। কিন্তু তৎপরবৰ্ত্তী ব্যবস্থাপকগণ একবারেষ্ট উহার মূলোচ্ছেদ করেন যথা— ১ । “সপ্ত পৌমড়বাঃ কস্ত বর্জনীয়াঃ কুলাধমাঃ । বাগদত্ত মনোদণ্ডী চ কৃতযৌতুকমঙ্গলা । উদকম্পর্ণিত. যা চ যা চ পাণিগৃহীতিকা । 尊 奪 * 帶