ৰানাল সাজি শক্তপ্রা) cनब्रव्छ डिनि कणिकाछाब्र अनिरु निजजनिकांब्रशृश् चूहब्रिब्र কর্ম গ্রহণ করেন। কাৰ্য দুত কল্পিত বাৰুলমান ৰখন कदन भौछ ब्रध्नात्र क्रिडांब श्छन । कदम उॉशब्र मनिव ॐाशत्र ननौठ ब्रह्मांड मूर्ष रहेब cवख्न इक् िकब्रिह के९नाश् দেন। কিন্তু রামপ্রসাদের হৃদয়ে ভাৰসমূত্ৰ উথলিয় উঠে। তিনি झारूौ शक्लिद्रा इंटैcगवडांब्र गांधनात्र निद्रङ है। ब्रांमथनान “कांशैौ कांणेौ' बनिद्रां फलाइ हहब भांtक त्रांझ्यांन कब्रिाउन । সেই প্রাগের জাহান আজিও বাঙ্গলায় মৰ্ম্মস্পর্শী সঙ্গীতরূপে বিরাজিত। মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রামপ্রসাদের শক্তিবিষয়ক পদে মুগ্ধ হইয় কবিরান উপাধি ও এক শত বিধা নিষ্কর ভূমি দান করেন। বাঙ্গালার নবাব সিরাজ উদ্দৌল্লাও এক সময়ে সাধক কবির খামাবিষয়ক পদে মুগ্ধ হইয়াছিলেন। রামপ্রসাদ সম্বন্ধে অনেক অলৌকিক ইতিহাস শুনিতে পাওয়া যায়। পরবর্ত্তিকালে অনেক কবি রামপ্রসাদের নাম দিয়া বহু গান চালাইয়া গিয়াছেন । [ কবিরঞ্জন রামপ্রসাদ সেন দেখ । ] কবিরঞ্জন রামপ্রসাদের স্থায় কমলাকাস্ত ভট্টাচাৰ্য্যও এক . জন শক্তিসাধক ও কবি ছিলেন। ইষ্ঠার রচিত গানেও ভক্তির প্রস্রবণ প্রবাহিত। বৰ্দ্ধমান জেলার অম্বিকা-কালনায় কমলাকান্ত জন্ম গ্রহণ করেন। ১২১৬ সালে তিনি মহারাজ তেজশ্চন্দ্র বাহাদুরের সভাপণ্ডিতের পদে অধিষ্ঠিত হন। সাধক কমলাকাস্তকে চিনিতে পারিয়া, মহারাজ তাহাকে শ্ৰীগুরুপদে বরণ করেন। মহারাজ নিজ বাটীর অনতিদূরে কাটালহাট গ্রামে গুরুদেবের বাস ৰাটী নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দেন। ভক্ত কমলাকাস্তুের বাটীতে প্রতি বৎসর শুামাপূজার নিশায় খুব সমারোহ হইত। কিংবদন্তী আছে,-কমলাকাস্তুের সঙ্গীতে দয়ার পাষাণ হৃদয়ও বিগলিত হইয়াছিল। একদা কমলাকান্ত দস্থ্যহস্তে পতিত হন, অনন্তোপীয় কমলাकास्त्र प्लेक्र का% भएङ्गग्न नोभ श्राहेर७ १एरुम । १ोन भूध দয়াল শেষে তাহার ক্ষমাত্রার্থ হয়। মা কালীর প্রতি কমলাকাস্তুের অগাধ ভক্তি ও বিশ্বাস ছিল । মৃত্যুকালে মহারাজ গুঞ্জ কমলাকাস্তকে গঙ্গাতীরস্থ করিবার উদ্যোগ করেন, কমলাকান্ত সেই অন্তিমকালেও এই গীতট রচনা করিয়া গান করিয়াছিলেন। সেই গামের প্রথমাংশ এই – "কি গরজ কেম গঙ্গাতীরে যাব ; অামি কাল মায়ের ছেলে হ’য়ে বিমাতার কি স্বরুপ ল’ব।” বর্ধমান রাজ সরকারের দেওয়ান রঘুনাথ রায়মহাশয়ও একজন প্রলিজ সঙ্গীতজ্ঞ ও সঙ্গীভঙ্গুচৰু ছিলেন। " তাহার সমস্ত গীতই দেব-দেৰীবিষয়ৰ। বৰ্ধমান কালায় সকিট চুনী গ্রামে ১৯৫৭ সালে রঘুনাথের জন্ম হয়, রঞ্চাখের [ vo ] বাদল গতি শক্তিপ্রভাত পিতার নাম ব্রজকিশোর রায়। ব্রজকিশোরের দুই বিৰাহ। यषम भक्छ ठिन गूज ऋश ब्रपूनांर्ष ब्रांइ नक्षमः। कुनैौद्र রায়বংশ বহু দিন হইতে বংশানুক্রমে বৰ্দ্ধমানের দেওয়ানি , কার্য্য করতেন। রঘুনাথের পিতা ব্রজকিশোর মহাৰাজ কীক্তিত্তের দেওয়ান ছিলেন। পিন্থা স্বয়ার পর রঘুনাথ সেই দেওয়ানি পা প্রাপ্ত হন। ইহার দেওয়ানি আমলে । মহারাজ তেজশ্চন্দ্ৰ বৰ্দ্ধমানের অধিপতি। বৰ্দ্ধমানে দেওয়ান , মহাশয় নামে রঘুনাথ রাই প্রসিদ্ধি লাভ করেন। বাল্যকাল হইতেই সঙ্গীতে দেওয়ান মহাশয়ের অসাধারণ - অনুরাগ ছিল । তিনি অধিকাংশই সময়ই সঙ্গীতচর্চা ও ধৰ্ম্মকাৰ্য্যে অতিবাহিত করিতেন। মহারাজ তেজশ্চত্র দিল্লী ও লঞ্জেী হইতে ওস্তাদ আনাইয় তাহার সঙ্গীত শিক্ষার বিশেষ ব্যবস্থা করিয়া দেন। রঘুনাথ প্রত্যহ প্রাতে এক একটী কালীবিষয়ক সঙ্গীত রচনা না করিয়া জল গ্রহণ করিতেন না, তাহার রচিত প্রত্যেক গানেরই ভণিতায় অকিঞ্চন কথাটা দৃষ্ট হয়। তাহার গানগুলি সাধুশব্দবহুল। ১২৪৩ সালের ১৯ শে ভাদ্র দেওয়ান মহাশয় পরলোকপ্রাপ্ত হন। বিদ্যোৎসাহী নবদ্বীপাধিপ মহারাজ কৃষ্ণচন্ত্রের স্মৃতি বঙ্গসাহিত্যে চিরোজ্জল । জন্ম—১১১৯ সালে এবং পরলোক ১১৭২ সালে। ইনি বঙ্গ-সাহিত্যের অদ্বিতীয় উৎসাহদাতা ছিলেন । ইহার রচিত অনেক শক্তিসঙ্গীত আছে। নবদ্বীপাধিপ মহারাজ কৃষ্ণচন্ত্রের প্রথম মহিষীর গর্ভজাত মহারাজ শিবচন্দ্রও একজন প্রসিদ্ধ শাক্ত-পদকর্তা ও সাধক ছিলেন। ১১৯৫ সালে ইহার পরলোক হয়। ইষ্ঠার রচিত বহু শক্তিসঙ্গীত আছে, একটা নিয়ে উদ্ভূত করির দিলাম-, थोषांज-4क छांण । “भनवग्रनै मरीन ब्रयनै नाणिनीखप्लिङ जाविडूशने, নীল নলিনী জিনি ত্রিনয়ম নিরখিলাম নিশানাথ-নিতামনী । নিয়মল নিশাকর কপালিনী মিরূপম ভঙ্গে পঞ্চয়েথ শ্রেণী, नूकब्र sांबकब्र छप्लांख्नीि cनाण ब्रनन कब्रनिषरबी । নিন্তৰে নিচোল শার্পল ছাল, নীল পয় করে করে করবাল, धूम्७ क्षु चशङ्ग विकट्झ णप्रीताङ्गौ जग्राहङ्गथग्रनिी ॥ নিপতিত পতি শৰ ক্ষপে গায়, নিগমে ইধর লিঙ্গু নাপা, DDD BB BDD BBBS BBBBS BDD DDBBDD S S এতক্রিয় মহারাজ কৃষ্ণচন্ত্রের দ্বিতীয় মছিবীর গর্ভজাত কুমার भडून्छ dदर बदशैभबांबवत्रगइड इमांद्र मब्रध्व ७ मशबाज প্রশচজ প্রভৃতিও অনেক শক্তি সঙ্গীত রচনা করিয়া গিয়াছেন, ইহুদিগের রচিত সঙ্গীতগুলি বড়ই প্রাঙ্গল ও মনোহর। जॉरफेब्रशिभछि भहांब्रांछ ब्रांबङ्गक६ ७क्जम eनिक भवि. .
