পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৩১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লোম [ یو «ى ] দ্বিপাঙ্গ ও খেচয় পক্ষিঞ্জাতির ডিস্কোত্ত্বেদনের পর শাবকগুলির গাজত্বকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রোমাবলী দেখা যায়। পরে ক্রমশঃ তাহা পালকে পর্য্যবসিত হইয়া মাংসপিণ্ডকে আবৃত্ত করিয়া ফেলে। ऊश्वन श्रांद्र दड़ cगई ८गांम९गि ४ि:शाकद्र इग्न मा, क्रुि ঐ শ্রেণীর অন্তর্গত বাদুড় জাতির গাত্রে পালক জন্মিয় ক্রমশঃ জোমের পরিবৃদ্ধি পরিলক্ষিত হইয়া থাকে। উভচর অর্থাৎ স্থলচর ও জলচর জীবজাতির মধ্যে বিবর, জলইন্দুর, ভোঁদড়, উদ্বিড়াল প্রভৃতি চতুষ্পদ প্রাণীর গাত্রে লোম দেখা যায়। ইহাদের লোম এতাদৃশ মস্থ৭ যে, জলমগ্ন হইয়া উপরে উঠিলে গাত্ৰলোম কদাচ্চ জলসিক্ত হয়। পদ্মানদীতীরবাসী জলিকের "উদ্বিড়াল” পোষে। উহারা নীৰক্ষে নামিয়া মাছ তাড়াইয়া আনে । মনুষ্ণের কেশ, সিংহের কেশর এবং ঘোড়ার গ্রীবালোম ও বালামুচী মোটা হয় বলিয়া তাহা স্বশ্বকাৰ্য্যের উপযোগী নহে, উয়াতে দড়ি, চেন, চেটাই প্রভৃতি বয়ন করা যাইতে পারে। উত্তর-পশ্চিম ভারতে চুলের কাছিতে নৌকা বাধা হইয়া থাকে ; কিন্তু তিব্বত, কাবুল, কান্দাহার, সমরকন, কির্মাণ, বোখার প্রভৃতি শীতপ্রধান দেশজাত ছাগাদি পশুর গাত্রলোম সুক্ষ্মতম এবং অপেক্ষাকৃত নিবিড় হওয়ায় শাল, রামপুরী চাদর, পটু, নামদা, লুই, মলিদা, কম্বল প্রভৃতি উৎকৃষ্ট পশমী শীতবস্ত্রপ্রস্তুতোপযোণী হইয়াছে। ছাগাদির গাত্রে ঐ ঘন সন্নিবিষ্ট সুশ্ন লোমরাজি বহুল পরিমাণে সংগ্ৰহ করিবার অভিপ্রায়ে তদেশবাসী বণিকৃগণ ছাগাদি পালন করিয়া বৎসর বৎসর পশম ছাটিয়া লইতেছে। চাঙ্গথান, তুফান ও কিৰ্ম্মাণের সাদা পশম সৰ্ব্বাপেক্ষ উৎকৃষ্ট, উহাতে একমাত্র কাশ্মীরী শাল প্রস্তুত হইয়া থাকে। উষ্ট্রের লোমেও একপ্রকার মোট চোগা নিৰ্ম্মিত হইতে দেখা যায়। - পাট, শণ বা কাপাস স্বত্রের সহিত রঙ্গীণ পশম বিনাইয়৷ বুনিলে কাপেট নামক আসন প্রস্তুত হয়। পারস্ত ও তুর্কিস্থানে পাটযুক্ত কাপেট-বয়নের বিস্তৃত ব্যবসা আছে ; কিন্তু ভারতে পাকান কাপসিস্বত্র সংযোগ দ্বারা উক্ত দ্রব্য প্রস্তুত হইতেছে। বহু প্রাচীনকাল হইতে কাশ্মীর, পঞ্জাব, সিন্ধু, আগ্রা, মীৰ্জাপুর, জব্বলপুর, বরঙ্গল, মসলিপত্তন ও মলবার প্রভৃতি স্থানে লোমমিশ্ৰিত কার্পেট বুনিবার কারখানা ও বাণিজ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত ছিল । এখন প্রায় অনেক স্থলেই সেই প্রাচীন পশমী শিল্পের অবনতি ঘটয়াছে। বারাণসীক্ষেত্রে এখনও মখমলের কাপেট ও মুর্শিদাবাদে রেশমী কার্পেট প্লৱত হইতেছে । [ বিস্তৃত বিবরণ পশম ও শাল শব্দে দেখ। ] লোমক (ত্রি) লোমযুক্ত । লোমপদ جيوفيجينيا লোমকরণী ( স্ত্রী মাংসচ্ছদ, মাংসরোহিণী ভেদ । ( রাজনি• ) লোমকর্কট ( স্ত্রী) অজমোদ। (বৈস্তকনি• ) লোমকর্ণ ( পুং ) লোমযুক্তে কর্ণে যন্ত । ১ শশক । “লম্বকৰ্ণ শশী শূলী লোমকর্ণে বিলেশয়ঃ।” (জুৰঞ্জ ) (ত্রি ) ২ লোমযুক্ত কর্ণবিশিষ্ট । ८लांगकांशृश् ( क्ली) शनप्डन । (*॥ ५७००) লোমকিন (পুং ) পক্ষী। লোমকীট (পুং ) উকুণ নামক কীট। লোমকূপ (পুং ) ক্রস্তু, লোমের গোড়ার ছিদ্র। শরীরে যত লোম, ততগুলি লোমকূপ আছে। “সক্তি যাবস্তি রোমাণি তাবস্তি লোমকূপকাঃ।” ( ভাৰ প্রশ্ন ) লোমগর্ত (পুং ) লোমকূপ । লোময় (ক্লী) লোমানি হস্তীতি হন-টক। ১ ইন্দ্রলুপ্তক, চলিত টাক্ । ( ভূরিপ্রয়োগ ) (ত্রি ) ২ লোমঘাতক, লোমনাশক । লোমন্দ্বীপ (পুং ) শোণিতজ কৃমিভেদ। ( চরক চি• ৭ অ• ) লোমধি (পুং ) রাজপুত্রভেন ! ( ভাগবত ১২১২৫ ) লোমন (কী) ব্যুতে ছিমতে ইতি ল-(নাম সীমন্‌ বোমন্থ রোমন লোমন পাপুনি ধ্যাম । উ৭, ৪১৫০ ) ইতি মনিন প্রত্যয়েন সাধু । ১ শরীরস্থ কেশ, পৰ্য্যায় তনুরূহ, তমুরুহ, রোম, তমুরুট, । ( শব্দরত্নী” ) “যথোর্ণনাভিঃ স্বজতে গৃহতে চ যথা পৃথিব্যামোষধয়ঃ প্রতবন্তি । যথা সতঃ পুরুষাং কেশলোমানি তথাক্ষরাৎ সম্ভবতীহ বিশ্বম্ " মুণ্ডকোপনিষদে ১।১।৭। গর্ভস্থিত বালকের ষষ্ঠমাসে লোম জন্মে। এই জন্ত ৬মাস গর্ভবতী নারীর বৈদিকাদি কৰ্ম্মে অধিকার থাকে না । “ষষ্ঠে মাসি চ নারীণাং বৈদিকেনাধিকারিতা । উদয়স্থস্ত বালন্ত নথলোমপ্রবঞ্চনাৎ ॥’ ( স্মৃতি ) অস্থির মল লোম, ইহা শরীরে অসংখ্য হয়। “অস্থে মলানি লোমানি অসংখ্যানি ভবস্তি হি ।” (বৈঞ্চক। লোমন (পুং ) পাণিনীয় অধৰ্চাদি গণোক্ত শব্দ। (পা" ২,৪৩১) লোমপাদ (পুং ) লোমানি পাদয়োর্যন্ত । অঙ্গদেশীয় রাজবিশেষ। ইনি ঋষ্যশৃঙ্গমুনির শ্বশুর। মহাভারতে লিখিত আছে যে, অঙ্গদেশাধিপতি লোমপাদ রাজা দশরথের বন্ধু ছিলেন। কোন সময় রাজা লোমপাদ ব্ৰাহ্মণদিগকে অবমাননা করেন, তাহাতে ব্ৰাহ্মণগণ সেই রাজ্য পরিত্যাগ করিয়া চলিঙ্গ ধান, এইজন্স তাহার রাজ্যে বহুদিন ধরিয়া অনাবৃষ্টি হয়। এই অনাবৃষ্টি নিবারণের জন্ত তিনি ছলক্রমে বেশুদ্ধায় বিতাগুক্ষপুত্র ঋষ্যশৃঙ্গকে ভুলইয়া স্বৰাজ্যে আনয়ন করেন, এবং মিদ DDS BBB DDB BB BBBD DS BBBBS