বংশ [ ও৪৮ ] বংশ ° 4makussana-शूलैंडांब्रउँौद्र शैभभूअब जांचङ्गना ও মনিপা নামক স্থানে জন্মে। ছোট গাছ মাথা ঝাপড়া কোপড়, ঘন জঙ্গলের আকারে উৎপন্ন হয় । উপরের পাতাগুলি হলের ষ্ঠায় গুয়াযুক্ত। গাইটগুলি খুব বেস ঘেঁস হইয়া থাকে। , ৪ B, Apus—ধবদ্বীপের অন্তর্গত শালক পৰ্ব্বতের উপরিভাগে এই জাতীয় বঁাশ জন্মে। গাছগুলি ৬• হইতে ৭০ ফিট, লম্বা ও মানুষের উরু দেশের স্থায় মোটা হয়। পাতাগুলি বড় বড় ও সুচাগ্র । ৫ D. Aristuta–পূৰ্ব্বভারতের নানা স্থানে ; সরু ও মসৃণ গঠন, কিন্তু দণ্ডাকার নহে। এই শ্রেণীর বঁাশগুলি দেখিতে বড়ই সুন্দর। ৬ B. A rundinacea—মধ্য, দক্ষিণ ও পশ্চিমভারতে প্রধানতঃ দেখা যায়। দণ্ডাকার, ৩• হইতে • ফিট উচ্চ, ভিতর ততদূর ফাঁপা নহে, গাত্রের আবরণ মসৃণ ও কঠিন এবং দলে পুরু। পাতাগুলি ছোট ও পাতলা পাতলা। গাছগুলি ত্রিশ বৎসরে প্রাচীন হইলে ফুল হয়। ৭ B, Arundo—ছউড়ী বঁাশ বলিয়া খ্যাত। ইহাতে মহাবলেশ্বরের প্রসিদ্ধ ছড়ি প্রস্তুত হইয়া থাকে। v B. Aspera– atstāti দ্বীপে উৎপত্ত্বি। গাছগুলি শু০ হইতে ৭৯ ফিট লম্বা হয়। ৯ B. Atru- আম্বয়ন দ্বীপ, বংশদও চিকণ ও কৃষ্ণবর্ণ। পাতার ডাটায় কঁটিার মত শুয়া আছে । ১• B, baccifera-চট্টগ্রামের পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে উৎপন্ন হয়। চট্টগ্রামবাসী ইহাকে পগুটুম্বু বলে। দক্ষিণাত্যে ইহা বিষ। বাশ নামে খ্যাত। ইহাতে জামের মত এক প্রকার ফল হয় । উচ্চার একটা মাত্র বীজ থাকে। এই বশেই প্রচুর পরিমাণে তবাশীর বা বংশলো ন পাওয়া যায় । ১১ B. Balcood-পূর্ববঙ্গ আসামের স্থানে স্থানে জন্মে। বাঙ্গালায় বালকু বাঁশ বা ধুলি বাশ এবং আসাম ও কাছাড় বিভাগে বেতবা, ভালুক বঁাশ নামে পরিচিত। লেপছার রিঙ, বলে। এই বঁাশ স্ত্রীজাতি বলিয়া গৃহীত । १२ B. Bitung–TRÊoars । পত্র চওড়া ও খসখসে। ১৩ B. Btumean৫-যবদ্বীপ। দণ্ডাকার, নবপ্রস্বত শিশুর হস্তের স্থার সরু । So B. Brandisii—awro s 553to 8 &tstä ফিট, উচ্চ পৰ্য্যন্ত পৰ্ব্বতপৃষ্ঠে জন্মে। বংশদও ১২৬ ফিট, পর্যন্ত লম্বা হয় । দণ্ডের পরিধি বা বেড় প্রায় ৩০ ইঞ্চ । কচি কচি কঞ্চি বা পল্লবাদিতে লাল ও হরিদ্র মিশ্রিত কটা বর্ণের গুয়া দেখা যায়। অভ্যস্তর দেশ কুঞ্চিত। এই বঁাশ বাঙ্গালায় ওড়া, ব্রন্ধে বা বে ও মগণিগের মধ্যে তুগুধ নামে পরিচিত । ১t B. Falconers-উত্তর-পশ্চিম হিমালয় শৈলপু}ে, বিশেষতঃ শিমলা শৈলের পাদমূল ৫৫• • ফিট উচ্চ স্থানে এই বৃক্ষ জন্মিতে দেখা যায়। ডাঃ ব্রাওজ ইহাকে বালকু বাঁশের অমুল্পপ শ্রেণী বলিয়া অনুমান করেন। ইহার ফুলগুলি প্রায় ১ ইঞ্চ লম্বা হয় এবং আকৃতিগত সাদৃশ্বে কতকটা তলা বাঁশের ফুলের মাঠ। পাৰ্ব্বতীয় ভাষায় ছো, কাগ প্রভৃতি নামে খ্যাত। ১৬ B. Guruc৫-ভারতের নানা স্থানে পত্র ১ ইঞ্চের বড় হয় না। প্রন্থেও দুই স্থতার অধিক নহে। গাছ তুই ফিটের অধিক বাড়ে না ; কিন্তু ডাল পালায় বিজড়িত হইয়া থাকে। ইহাতে ক্ষুদ্র ও উজ্জ্বল বর্ণ অনেক ফুল হয় । ১৭ B. khasiana-খশিয়া শৈলজাত। থশজাতি ইহাকে তুমার বঁাশ বলিয়া থাকে। ১৮ B. Mazima-কাম্বোজ, বালি, যব প্রভৃতি পূৰ্ব্বভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের অন্তর্গত অনেকগুলি দ্বীপে এই বৃক্ষ জন্মে। ৬০ হইতে ৭০ ফিট, পৰ্য্যন্ত দীর্ঘ হয়। বংশদওগুলি প্রায় মনুষ্যদেহের স্তায় মোট । ভিতর ফাঁপা । উহার গাত্র এতদৃশ পাতলা যে, তাহাতে চেচাড়ি, ছিটাবেড়া প্রভৃতি প্রস্তুত হইতে পারে। ১১ B. Mitta-মাম্বয়নায় বন মধ্যেও পর্য্যাপ্ত ভাবে উৎপন্ন হইতে দেখা যায়। কোচীন-চীনে ইহার চাস আছে। গাছ ৩• ফিট, পর্যন্ত দীর্ঘ হয়। কিন্তু দণ্ডগুলি সাধারণতঃ সরু হইয়া থাকে। স্থানবিশেষে উহার বেড়ের আয়তন বৰ্দ্ধিত হইতে দেখা যায়। কখন কখন এক একটী বংশযষ্টি মামুষের পায়ের মত মোটা হয় । ২• B, Afultiplec—কোচীন-চীনের উত্তরবিভাগে বেড়ায় লাগাইবার জন্য প্রধানতঃ এই বৃক্ষের চাস হইয়া থাকে। ২১ B, mana–ব্রহ্ম ও চীনরাজ্যে জন্মে। এই বঁাশ ক্ষুদ্রাকার, পাতা ছোট ছোট, নীচের দিক্ সাদা হয়,ঘন করিয়া বেড়ায় সন্নিবিষ্ট করিলে বড় সুন্দর দেখায়। চীনবাসীরা ইহাকে কিউ-ফা এবং ব্রহ্মবাসিগণ পিলবপিনঙব বলে। ২২ B. Nigr৫-চীন-সাম্রাজ্যের ইংরাজাধিকৃত কান্টন প্রদেশে এই বঁাশ উৎপন্ন হইতে দেখা যায়। ইহার দওগুলি মামুষের ন্যায় দীর্ঘাকার হইতে না হইতেই কাটিয়া লওয়া হয়। উহাতে ব্যবহারোপযোগী উৎকৃষ্ট যষ্টি ও রমণীগণের ব্যবহার্য্য ছাতির সুন্দর বঁটি প্রস্তুত হইয়া থাকে। ইংলণ্ডেও এই বঁাশ জন্মে । ২৩ B, natans—নেপাল, সিকিম, খশিয়া শৈলমাল,
