পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৫১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বয়নবিষ্ঠা কাক (পুং) স্বজাতীয় পিপীলিকা। ক, ডি। ীি সাল সক" সেটু। লটু বয়তে। লোটু বতাং। স্ট, বরিষ্যতে লুই ববঙ্গে। লুট বরিত। दग्न (५९) उडबाब। रजवहनशशै। शिशः जैौ५। दशै शै তস্তুবায়”। বয়ং (ত্রি) বয়নকার্য। বরত (পুং) খেল-বর্ণিত ব্যক্তিভেদ। (খঙ্ক ॥৩০২) বয়ন (ক্লী) বারি স্বত্রগ্রহণরূপ কাৰ্যবিশেষ। বয়নবিদ্য, উর্ণ বা কাপাসাদি স্বত্রজাত বনির্মাণরূপ শিল্পবিদ্যাবিশেষ। পাশ্চাত্য frotta otro Art of weaving বলিয়া থাকে। কিরূপে কত পরিমাণ তুলা লইয়া কত বিভিন্ন নম্বরের মোটা ও সরু স্বতা প্রস্তুত করিতে হয়, তাহার পর সেই স্বতাগুলি টানা দিয়া দিয়া নরাজে গুটাইতে হয় ; তদনন্তর নরাজ তাতে সংযোজিত করিয়া তাহার স্থতার খেইগুলি প্রথমে দুইটা বাপের মধ্যে দিয়া ও পরে সানার মধ্য দিয়া চালাইয়া দিতে হয় ; তৎপর যথানিয়মে তাত্যন্ত্র স্বত্ৰাদিসহ স্বসম্বন্ধ করিয়া, তত্ত্ববায় বা বস্ত্রবয়নকারী কিরূপেই বা মাকু নামক যন্ত্রাংশ-সাহায্যে বস্ত্র বুনিতে পারেন, তৎসমুদায় যাহাতে শিখিতে বা বুঝতে পারা যায়, তাহাকে বস্ত্রবয়নবিষ্ঠা বলে। বর্তমান সময়ে পাশ্চাত্য জগৎবাসী সভ্যজাতিগণ প্রখর বুদ্ধিপ্রভাবে হস্তচালিত এ দেশীয় তাতের অনুকরণ দ্বারা বৈজ্ঞানিক ভিত্তিপ্রতিষ্ঠিত একপ্রকার লৌহযন্ত্রময় তাতের আবিষ্কার করিয়াছেন। ঐ সকল কলে এককালে সুতা প্রস্তুত হইতে বস্ত্রবয়ন পৰ্য্যন্ত এতৎ শিল্পসংক্রান্ত যাবতীয় কাৰ্য্যই সুসম্পন্ন হইয়া থাকে। যন্ত্ৰচালনা হইতে বিভিন্ন প্রকারের স্বত (Yaru) নিৰ্ম্মাণ, স্বত রঙ্গ (Dyeing) ও বস্ত্রবয়ন সকল প্রকার কার্য্যই শিক্ষণীয়। ߬• o বিভিন্ন প্রকার তাতের বিবরণ ও চালনা এবং তাহার শিক্ষা প্রণালী পরে বিবৃত হইতেছে। অতি প্রাচীন কাল হইতে আমরা কি প্রাচ্য কি পাশ্চাত্য সভ্য জনপদসমূহে দেহাচ্ছাদক বন্ধের (খক ১২৬১১ ) প্রচলন দেখিতে পাই। প্রাচীনের তৎকালে বস্ত্রবয়নকৌশল সুচারুরূপে অবগত ছিলেন। ঋক্সংহিতার ১১৪•।১, ১৯৫২১, ২।১৪৩, ৯৮৬, ৯৯৬১ প্রভৃতি মন্ত্র আলোচনা করিলে বেণী ও ब्रक्रशग्नत्र आशक्न-बालग्न वरुण शबशत्र शनबनन रत्र ।। 4हे वज সাধারণতঃ শুক্লবৰ্ণ ও কল্যাণকর ( ঋক্ ৩৩৯২ ) এবং তদ্রछानाळिङ ७ श्रादथ्रीब्र ( शकू १५७818, el२**५) । देश उ९करण गोषाद्राग शनक्झन दगिब्रां शूरौठ इहेब्रश्गि (वक् vanus)। মাতা স্বয়ং পুত্রাদির পরিধেয় বাস নির্মাণ করি তেন—“বস্ত্র পুত্রায় মাতরে ব্যক্তি।” (ধৰ ৫৪৭াe ) , উহার ( t: 1 বয়নধিগুণ সূত্রগুলি পরস্পর নিবিড় হইত। অথৰ্ব্ববেদের ৫।১৩, ৯a॥২৫, २२७२४, »8|२॥8* भ८ङ्ग वtद्भद्र फेzझ५ *ी७द्र यांग्न । उडिग्न কাতায়ন শ্রেীতস্বত্র (১৪।১।২), আখলায়ন গৃহস্থজ (১৮১২), গোভিলখৃদ্ধ (৩.২।৪২), এবং পারস্বরগুৰ (৩১- ) স্বত্রে বস্ত্রের আবশুকতা ও ব্যবহার লিপিবদ্ধ হইয়াছে। কৌষীতকীব্রাহ্মণে ( ২২৯ ) কৃষ্ণবর্ণ বস্ত্রের প্রচলন দেখিয়া মনে হয়, তখনকার ঋষিগণ শুক্লেতর কৃষ্ণাদি বর্ণ দ্বারা বস্ত্ররঞ্জন করিয়া ব্যবহার করিতেন এবং তাহারা যে রঞ্জনপ্রণালী অবগত ছিলেন এই মন্ত্র হইতে তাহারও আভাস পাওয়া যায়। পৌরাণিক যুগে নানা-বর্ণরঞ্জিত বস্ত্ৰধারণের প্রভূত প্রচলন ঘটিয়াছিল। তাই বৃন্দাবনবিহারী বনমালী স্বীয় শু্যামতনু পীতবসনে সমাচ্ছাদিত করিয়াছিলেন। দেবদেবীগণও রক্তবাস বা নীলবাস পরিস্থত হইয়াছিলেন। রামচন্দ্র ব্রাহ্মণদিগকে কৌশেয়বস্ত্র ( রামায়ণ ২,৩২১৬ ) দান করিয়াছিলেন । অযোধ্যাকাণ্ডের ৩৭ অধ্যায়ে রাম ও লক্ষ্মণের শুভবসনদ্বয় পরিত্যাগপূর্বক চীর ধারণ করিবার কথা আছে। আবার ২৫২৮২ শ্লোকে সীতা কর্তৃক ব্রাহ্মণদিগকে বিবিধ বস্ত্র ও অন্নপ্রদানের উল্লেখ দেখিয়া মনে হয়, তখন নানা রঙ, ও উর্ণাদি নানা দ্ৰব্যজাত বস্ত্র প্রচলিত ছিল। মহাভারতে বিভিন্ন রাজগণের বেশভূষা ও দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ-প্রসঙ্গে যথেষ্ট বস্ত্রপার্থক্যের নিদর্শন পাওয়া যায়। রামায়ণের আদিকাণ্ডের ৭৭ অধ্যায়ে লিখিত আছে যে অযোধ্যাধিপতি দশরথ স্বীয় পুত্র ও পুত্রবধু চতুষ্টয়কে লইয়া জনকগৃহ ' হইতে স্বরাজ্যে প্রত্যাবৃত্ত হইলে স্বজনবর্গ বিবিধ কাম্যবস্তু দ্বারা তাহার পূজা করিয়াছিলেন। তখন কৌশল্য, সুমিত্র, কৈকেয়ী এবং অন্যান্ত রাজপত্নীরা ক্ষৌম্যবাস পরিধান করিয়া পুত্রবধূ রাজকুমারী চতুষ্টয়ের সহিত মঙ্গল আলাপনপূৰ্ব্বক তাহাদের সমভিব্যাঙ্গরে দেবালয়ে পূজা দিতে গমন করেন। এই সকল আলোচনা করিলে জানা যায় যে, রামায়ণীয় যুগে শুক্ল, কাশায়রঞ্জিত বস্ত্র এবং শুভকার্য্যে ক্ষৌম্যবাসের প্রচলন ঘটিয়াছিল। ভগবান মমুরচিত স্মৃতিগ্রন্থের ৩৫২, ৯t২১৯ ও ১১১৮১ শ্লোকে বস্ত্রের উল্লেখ আছে। ঐ পরিধেয় বাস তখনও সম্পত্তি মধ্যে গণ্য ছিল এবং বস্ত্রহরণকারী বধদওে দণ্ডিত হইতেন ( ৮২২১ শ্লোঃ)। উক্ত গ্রন্থে অঙ্গন্ত সম্পত্তির স্তায় বস্ত্র বিভাগেরও ব্যবস্থা দেখা যায়। যদি কেহ উর্ণাশণাদি অথবা কাপাসিকস্বত্র অপহরণ করে, তাহা হইলে সে তত্তজন্দ্রব্যের যথামূল্যের দ্বিগুণ দিতে বাধ্য (মমু ৮৩২৬)। তত্ত্বৰায় যদি বস্ত্রবয়নার্থ কোন ব্যক্তির