পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৫৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বরুণ [ అలి ] বরুণ সাহচৰ্য্য সুচিত হইয়াছে। ইহার দ্বারা স্পষ্টই এই দেবতামণ্ডলীর একত্ব ও ঈশ্বরত্ব প্রতিপাদিত হইতেছে। আবার-গুরু যন্ধু ৰ্ব্বেদের ৮৩৭ মন্ত্রে “ইজশ সম্রাড়বকুণশ্চ রাজা তে তে ভক্ষং চক্রতুরঙ্গ এতম্।” পাঠ করিলে উভয়কে এক বলিয়াই মনে হয়। উছার ভায্যে মহীধর লিখিয়াছেন -“তো দেবে ইজবরুণীে তে তব এতং সোমমগ্রে প্রথমং ভক্ষং চক্ৰতু। তেী কীে ইন্দ্রো বরুণশ্চ চকারে সমুচ্চয়ে,কিস্তৃত ইঙ্গ: সম্রাটু পরমৈশ্বৰ্য্যযুক্ত: বাজপেয়যাজীতাৰ্থ । কিংস্কৃতে বরুণ: রাজা রাজস্বয়যাজী রাজা বৈ রাজয়েনে ভবতি সাড়াজপেয়েনেতি প্রতো।” ঋকুসংহিতার ১১৩৬২ মস্ত্রে উষাকর্তৃক বরুণের গৃহ আলোকীকরণের কথা আছে। গুরুষফুৰ্ব্বেদের “পস্তাস্ক চক্রে বরুণঃ সধস্থমপাং শিশুমতৃিতমাস্বস্তু:"(১৭৭) মন্ত্রপাঠে বুঝিতে পারি যে, সমুদ্র বা জলগৰ্ভই বরুণের গৃহ। তিনি জলের শিশু, জলই তাহার নিবাসস্থান। ঐ মন্ত্রের ভাষ্যে মহীধর লিখিয়াছেন—যা এবম্বিধ আপস্তামু অন্তমধ্যে বরুণো দেবঃ সধস্থ সহস্থানং চক্রে কৃতবান্‌ সহ স্বীয়তে যস্মিন তৎ সধস্থং। কিন্তুতো বরুণ: অপাং শিশুঃ বালক আপাং বা এষ শিশুর্ভবতি যে রাজস্থয়েন যজত ইতি শ্রতে: কিস্তৃতাস্বত্থ, পস্তাম্ব। পস্তমিতি গহনামস্থ পঠিতম্। গৃহরূপাস্থ সৰ্ব্বেষামাধারত্বাং তথা মাতৃতমামু অতিশয়েন জগনিৰ্ম্মাত্রীযু।” উক্ত সংহিতার ৬২২ মস্ত্রে বরুণের পাশসমন্বিত স্থানের ভয়ভীত মানবের মুক্তিপ্রার্থনার কথা আছে ;–“ধায়ো ধামে রাজংস্ততে বরুণ নে মুঞ্চ। যদাহরন্থা ইতি বরুণেতি শপামহে ততো বরুণ নো মুঞ্চ ।” আবার শুক্লযজুঃ ৯৩৯ মন্থের “বৃহস্পতিবাচমিন্দ্রে জ্যৈষ্ঠায় রুদ্ৰঃ পশুভ্যঃ মিত্র; সত্যো বরুণো ধৰ্ম্মপতনাম্ব।” এখানে মন্ত্রাংশে বরুণকে ধৰ্ম্মপতি বলা হইয়াছে। উহার ভাষ্যে মহীধর তাহা বিশদভাবে বুঝাইয়াছেন, “ধৰ্ম্মপতীনাং ধৰ্ম্মেশ্বরাণাং ধৰ্ম্মশীলানামাধিপত্যেত্বাং সুবতাং। সবিত্রীদয়োহষ্ট্রেী দেব মুহবিষাং দেবতাশ্বাং নানাধিপত্যানি দস্থিতি বাক্যার্থ ’ উহার পরবর্তী মন্ত্রে (৯৪১ ) বরুণাদি দেবতা কর্তৃক রাজাদিগকে মহতী ক্ষত্রপদবীতে নিয়োগের প্রার্থন দেথা যায়। তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণের ৩১২৭ মন্ত্রের “ক্ষত্রস্ত রাজা বক্ষণোধিরাজঃ” পদে এই বাক্য সমর্থিত হইয়াছে *

  • ঋগ্বেদের অনেক স্থলে ৰক্ষণকে ক্ষত্র বা ক্ষত্রির বলা হইয়াছে । কিন্তু

অথৰ্ব্ববেদের ১১০১ মন্ত্রে বরুণ দীপ্তিশালী ও সত্যভাষণশীল বলা হইয়াছে। অনৃতাদি ভাষণহেতু র্তাহার কোপে পড়িলে লোকে অচিরে জলোদ্বরাদি রোগাওঁ হইয়া পড়ে। ব্ৰহ্মমন্ত্র দ্বারা বা বরুণবিষয়ক স্তুতিরূপ হৰিম্বারা বা অতি তীক্ষ স্তোত্রাদি দ্বারা তাঁহাকে তুষ্ট করিলে তাহার অনুগ্রহে রোগোষ্মোচন ও লোকে বলপ্রাপ্তি ঘটে । ঐতরেয়ত্ৰাহ্মণ ( ১২৪) পাঠ করিলে জানা যায় যে, জলাধিপতি দেবরাজ বরুণ দিকৃপালরূপে অসুরগণের সহিত যুদ্ধ করেন, আদিত্যগণ র্তাহার সঙ্গে অগ্রসর হইয়া দেবতাদের ভীতি অপনোদন করিয়াছিলেন। উক্ত গ্রন্থের (৭।১৪-.৫ ) হরিশ্চন্দ্র উপাখ্যানে লিখিত আছে যে, ঐস্বাকু রাজা হরিশ্চন্ত্র নারদের আদেশে পুত্ৰকামী হইয়া বরুণ দেবের তপস্ত করেন। তাহার আরাধনায় তৃপ্ত হইয়া বরুণদেৰ তাহাকে দর্শন দিয়া কহিলেন, হে রাজন্‌! তোমার তপস্তায় পরিতুষ্ট হইয়াছি,তুমি বর প্রার্থনা কর। তাহাতে রাজা পুত্রবর প্রার্থনা করিলে বরুণ দেব ঈষৎ হাস্থ করিয়া বলিলেন, তোমার পুত্র জন্মিবে, কিন্তু তুমি নিঃশঙ্ক চিত্তে সেই পুত্রকে যন্ত্রীয় পগুরূপে আমার প্রতার্থে বলি দিবে। রাজা স্বীকৃত হইলে উহার রোহিত নামে এক পুত্র জন্মিল। বরুণ পুনঃপুনঃ পুত্রকে প্রার্থনা করিতে লাগিলেন। রাজাও বারংবার অনুরোধ, বিনয় ও নানা আপত্তি দেখাইয়া পুত্রের প্রাণরক্ষার উপায় স্থির করিতেছিলেন। এইরূপে ক্রমান্বয়ে রোহিত দশম বর্ষে উপস্থিত হইলে বরুণ দেব আসিয়া বলিলেন, এখন আপনার পুত্র যন্ত্রীয় পশু হইবার যোগ্য হইয়াছে। রাজা তাহাকে সমাবর্তনের পর নরমেধ যজ্ঞের বাসনা জানাইয়া বিদায় দিলেন এবং পুত্রকে সমীপে ডাকিয়া বলিলেন, হে প্রিয় ! যে তোমাকে আমায় দিয়াছেন, আমি যন্ত্রীয় পশুরূপে নিহত করিয়া তাহার করে তোমায় সমর্পণ করিব । পিতার এবংবিধ বাক্যশ্রবণে পুত্র “না না” বলিয়া স্বীয় ধনুক সঙ্গে লইয়া বান প্রবেশ করিল। যথাসময়ে বরুণ দেব রাজসকাশে আসিয়া ‘মহারাজ যজ্ঞ করুন’ বলিয়া দণ্ডায়মান হইলেন। রাজা তখন দেবতাকে আমূল সংবাদ জ্ঞাপন করিলেন। বক্ষণের শাপে রাজা জলোদী রোগে আক্রান্ত হইয়া বড়ই কাতর হইয়া পড়িলেন। পিতার এই রোগের ব্যাপার অবগত হইয় রোহিত বনদেশ ছাড়িয়া গ্রামে উপনীত হইলেন। তখন ব্রাহ্মণরূপে ইজ তাহাকে সেখানে ক্ষত্রির অর্ধে বলবান, তখন ক্ষত্ৰিয় নামে স্বতন্ত্র বর্ণের স্বষ্টি হইয়াছিল কিনসলেছ। উহার ঘালয় অধিপতি এই কারণে পরবর্তী ব্রাহ্মণযুগে ক্ষত্রিয় (रजनाओं) बाबारिणब बनवि4:ान मtन गरज वक्रtएकs *जिक ** शिद चश्निांड प्रख्याङ ० ब्रकाकठी शनिश अर१ कब्र श्रेञाrइ। शकुन:श्ठिांग्र १॥९४॥२ वtā aজারঞ্জামামহ ঋতস্য গোপ সিন্ধুপর্তী ক্ষত্রিয় ধাত্তমর্যাক্ট " মন কৰে নিৰুপতি ও ক্ষত্রিয় বলা হইয়াছে। কিন্তু উছার অর্থ অঙ্কক্ষপ। { “লরা ৰোনামবুরো বি রাঙ্গতি বশ ছি সত্য বরুপদী রাজ্ঞ । उठ-नब्रि अक्रया श्राननान प्लयन भाशाक्रमि नग्रावि ।” वषरु ०।०•।• ।