পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৬১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বর্ণস্বরোদয় [ ७१७ } বর্ণাশ্ৰমধৰ্ম্ম স্বরচতুষ্টয়ে পুনর্বকু হইতে পাঁচটা করিয়া নক্ষত্র যথাক্রমে লভ্য হইবে । অর্থাৎ অ-স্বর ২৭।১।২৩৪৷৫৬, ই-স্বর ৭৮৷৯১৯৷১১। উ-স্বর ১২।১৩, ১৪ ১৫।১৬, এ-স্বরে ১৭।১৮।১৯২০৷২১, ও-স্বরে २ १!२७}२8|२é 1२७ौ শতপদচক্রদ্বারা নামের আদ্য অক্ষরে যে নক্ষত্র হইবে, সেই নক্ষত্র যে স্বরে পড়িবে, তাহাই নক্ষত্র স্বর, যেমন শতপদ চক্রদ্বারা রসিকচন্দ্র এই নামের আদ্যক্ষর ‘র’ দ্বারা ১৪ চিত্র নক্ষত্র হয়। চিত্রা নক্ষত্র উকার স্বরে পতিত, সুতরাং নক্ষত্র স্বর উকার, সংথ্যা-৩ ৷ পিণ্ডস্বরচক ; অ ३ | ● | ७ | ७ ឆ भाला 131 ಸ್ತ মাত্রা বর্ণ। বর্ণ | বর্ণ | বৰ্ণ | বর্ণ শবলিঙ্গনলাল জীব * | * & a a মাত্রাস্বব, বর্ণস্বর ও জীবস্বর, এই সমুদায় সংখ্যা একত্র করিয়া পাচ দিয়া ভাগ করিয়া যাহ অবশিষ্ট থাকিবে, তাহ! দ্বারা পিণ্ডশ্বর ঠিক হইবে। যেমন পূৰ্ব্বোক্ত মাত্রাস্বর অ-১, বর্ণস্বর এ-৪, পূৰ্ব্বোক্ত জীবস্বর অ-১ ইহার শেষ ৬, ইহা পাচ দিয়া ভাগ করিলে শেঘে ১ থাকে, সুতরাং পিগুস্বর অ-১ । যোগস্বর8ক্র दर्न | रु | द | त | द |ala | Ta ੋਂ ।ੀ ਂ। রাশির রিারার নামের মাত্র ও বর্ণ সমুদায় হইতে স্বর লইয়া তাহার সমষ্টি করিযে, পরে তাহাকে e দিয়া ভাগ করিয়া ৰাহু থাকিবে, তাহাই যোগস্বর। যথা পূৰ্ব্বপ্রক্রিয় অনুসারে মাত্রাস্বর ১, বর্ণশ্বর ৪, গ্রহশ্বর ৪, জীবস্বর ১, রাশিস্বল্প ১, এই সমস্ত একত্র যোগ করিলে ১৭ হয়, ইহাকে ৫ দিয়া ভাগ করিলে ২ অবশিষ্ট থাকে, অতএব যোগের ই-উহার সংখ্যা ২। * স্বরোদয় শব্দে দ্রষ্টব্য ] বর্ণ (স্ত্রী) বৃণ্যতে ভক্ষ্যতে ইতি বৃণু ভক্ষণে কৰ্ম্মণি ঘঞ, তত্ত ষ্টাপ। আচুকী । ( হেম ) বর্ণাঙ্ক (স্ত্রী) বর্ণ অঙ্ক্যস্তেহনয়েতি অন্ধ করণে ঘঞ্চ, তত্ত ষ্টাপ, । লেখনী। ( শঙ্করত্না” ) বর্ণটি (পুং ) বর্ণান অটতীতি অট-অৰ্চ, ১ গায়ন । ২ চিত্রকর। ৩ গ্রীকৃতজীবন । ( মেদিনী ) বর্ণাত্মন (পুং) বর্ণ অক্ষরম্ আত্মা স্বরূপং যন্ত। শব্দ (জটাধর) বর্ণাধিপ (পুং ) বর্ণনাং ব্রাহ্মণাদীনামধিপঃ । ব্রাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়, বৈশু ও শূদ্র ইহুদিগের অধিপতি গ্রহ। বৃহস্পতি ও শুক্র ব্রাহ্মণের অধিপতি, মঙ্গল ও রবি ক্ষত্রিয়ের অধিপতি, চন্দ্র বৈশ্যদিগের, বুদ্ধ শূদ্রের এবং শনি অস্ত্যজ জাতির অধিপতি । “ব্রাহ্মণে শুক্ৰবাগীশে ক্ষত্রিয়ে ভৌমভাস্করে । চন্দ্রে বৈশ্বে বুধ: শূদ্রে পতিম দোহন্তাজে জনে ॥”(জ্যোতিস্তত্ব) বর্ণন্যত্ব (ক্লী) অন্য বর্ণের ভাব। বর্ণের পরিবর্তন। বর্ণাপেত (ত্রি ) বর্ণাদপেতঃ । বর্ণহীন, সঙ্কর জাতি । “বর্ণাপেতমবিজ্ঞাতং নরং কলুষযোনিজম্। আর্য্যরূপমিবানার্য্যং কৰ্ম্মভি: স্বৈর্বিভাবয়েৎ ॥” (মমু ১০৫৭ ) বর্ণাপেতং বর্ণাদপেতং মনুষ্যং সন্ধরজাতং (কুল্লক ) বর্ণাশ্রম (পুং ) বর্ণনাং চাতুর্বর্ণনাং আশ্ৰম । চাতু বর্ণাশ্রম, চারিবর্ণের আশ্রম । বর্ণাশ্রমধৰ্ম্ম (পুং ) চারি বর্ণের আশ্ৰমধৰ্ম্ম। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়, ৰৈশু ও শূদ্র এই চারি বর্ণ আশ্রমে অবস্থান করিয়া যে বৃত্তি দ্বার জীবিক ও যে কৰ্ম্ম দ্বারা ঐহিক ও পারত্রিক মঙ্গল লাভ করিতে পারেন, তাহাকে আশ্রম ধৰ্ম্ম কহে। ইহা প্রত্যেক বর্ণের ভিন্ন প্রকার। মহাভারতে লিখিত আছে যে, যুধিষ্ঠির ভীমদেবকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন যে, সৰ্ব্ববর্ণের সাধারণ ধৰ্ম্ম কি ? এবং চারি বর্ণের পৃথক পৃথক ধৰ্ম্মই বা কি ? কোন কোন বর্ণের কোন আশ্রমে অধিকার। ভীষ্মদেব ইহার উত্তরে বলিয়াছিলেন যে, চারি বর্ণের আশ্রমধৰ্ম্মের বিষয় কীৰ্ত্তন করিতেছি, শ্রবণ কর । ক্রোধপরিত্যাগ, সত্যবাক্যপ্রয়োগ, সম্যক্রূপে ধৰ্মবিভাগ, ক্ষম, নিজ পত্নীতে পুত্রোৎপাদন, পবিত্রত, অহিংসা, সরলতা ও ভূত্যের ভরণপোষণ এই নয়ট সৰ্ব্ব বর্ণের সাধারণ ধৰ্ম্ম। ইস্ক্রিয়দমন ও বেদাধ্যয়নই ব্রাহ্মণের প্রধান ধৰ্ম্ম । শাস্তু