পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিশ্বামিত্র 参 to: बिमिम८द्र भांमारक *दगl aनाम कक्रन । भंदगां ब्रङ्गदक्र°l, •রাজাও রত্বের অধিকারী। রাজা বলপূৰ্ব্বকও রত্ন ছয়ণ করিয়া णश्ऊ *ttबन । अङqव ॐ शाउँौ छाबाष्ट्रगांटम 'आमांब्रहे প্রাপ্য ; সুতরাং আপনি আয়ুকে উহ! প্রদান করুন। क्षेिी,१ट्वङ्ग क्षों हरःि।। ७निङ्ग निष्ठं कश्िंगन, निबिन् । শতকোটি গো অথবা রজতরাজির বিনিময়েও শবলাকে দিব না, যে হেতু এই শৰলা আস্থৰ ব্যক্তির কীৰ্ত্তির স্তায় আমার চিরলংচী । সুতরাং ইহাকে পরিত্যাগ করা আমার উচিত নহে। বিশেষতঃ হবা, কব্য, জীবন, অগ্নিছো , বলি, হোম ও বিৰিধ বিষ্ঠা, আমার এই সকল যাহা কিছু সে সমস্তই শবলার আয়ত্তशैौन । अश्कि कि, अमि नष्ठा नङjशे **षं कब्रिड्रां बलिएडक्लेि ৰে, এই শ বগাই আমার সর্বস্ব বা সৰ্ব্বৈশ্বর্ষ্যের নিদান। অতএৰ রাজন্‌! আমি কোন ক্রমেই তোমাকে শবলী প্রদান করিব না। বশিষ্ঠ কোন মতেই কামধেনু শবলাকে ছিলেন না দেখিয়া বিশ্বামিত্র যখন তৃত্য দ্বারা বলপূর্বক তাহাকে গ্রহণ করিতে চলিলেন। তখন শবলা যারপর নাই শোকসন্তপ্ত হৃদয়ে বশিষ্ঠের নিকট গিয়া বলিলেন, ভগবন! আমি আপনার নিকট এমন fক অপরাধ করিয়াছি ষে, আপনি নিতান্ত ভক্তিপরায়ণ জানি স্না ও আমাকে পরিত্যাগ করিতে উদ্ধত হইলেম ? বশিষ্ঠ শৰলার এই কথা শুনিয়া দুঃখিত কণ্ঠীর স্যায় শোক-সন্তপ্ত-হৃদয়া শবলাকে কহিলেন, শবলে ! তুমি কোন অপরাধ কর নাই এবং আমিও তোমাকে পরিত্যাগ কৰি নাই, রাজা বলবান, তিনি বলপূর্বক তোমাকে লইয়া বাইতেছেন। শবলা বশিষ্ঠের এই কথা শুনিয়া কহিলেন, ব্ৰহ্ম ! মনীষিগণ ৰলিয়া থাকেন, ব্রাহ্মণের নিকট ক্ষত্রিয়ের শক্তিতে সমকক্ষ নহেন, ব্রাহ্মণগণই বলবত্তর । ব্রাহ্মণদিগের দিব্যবল ক্ষত্ৰিয়বল হইতে অত্যন্ত অধিক, সুতরাং আপনি অপ্রমের বলসম্পন্ন, আপনার বীর্য্য কেহ সহ করিতে সমর্থ হইবে না । আপনি আমাকে নিয়োগ করুন, আমি এখনই এই দুরাত্মা বিশ্বামিত্রের দৰ্প চূর্ণ করিতেছি। বশিষ্ঠ শবলার এই জ্ঞানগর্ভ বাক্য শুনিয়া আশ্বস্ত হৃদয়ে তাহকে কহিলেন, তুমি পরসৈন্তবিনাশক সৈন্তের হাই কর । শবলী তাহার সেই কথা শুনির হস্ব হস্ব রব করিতে লাগিল। তাহার এই রূৰে শত শত পস্তলব সৈন্তের সৃষ্টি হইল । সেই সকল সৈন্ত বিশ্বামিত্রের সহিত যুদ্ধে পৰাজিত হইলে শবলা তখন হুঙ্কাররবে কাম্বোজ, স্তনদেশ হইতে বৰ্ব্বর, যোনিদেশ হইতে শক এবং রোমকূপ হইতে হারৗত ও কিরাত প্রভৃতি ম্লেচ্ছগণের সৃষ্টি করিঙ্গেন। ইহার স্বল্পকালের মধ্যেই বিশ্বামিয়ের হস্তী, অশ্ব, রথ এবং পদাতি প্রভৃতি সৈন্য সকল সংস্থার করিয়া ফলিল। ৰশিষ্ঠ কর্তৃক বহু সংখ্যক সৈপ্তবিনাশ হইতে দেখিয়া XIX. [ ৬১ }* ] বিশ্বামিত্র বিশ্বামিত্রের একশত পুত্ৰ নানাবিধ অস্ত্ৰ শস্ত্র ধারণ পূৰ্ব্বক বশিষ্ঠের প্রতি ধাবমান হইলে, তিনি হুঙ্কার দ্বারা তাহাদিগকে দগ্ধ করিয়া ফেলিলেন । এইরূপে বিশ্বামিত্রের সমস্ত সৈন্তাদি বিনষ্ট হইলে তিনি ९ठवण ७ झ्ण्डां९नारु श्हेब्र नम* १शर्कन गांtङद्र अछ श्मिाলয়ের পাশ্বদেশে গিয়া মহাদেবের উদেশে কঠোর তপস্ত করিতে লাগিলেন। মহাদেব তাহার তপস্যার औड, रहेब डैशरू সমগ্র মন্ত্র ও রহস্তের সহিত সাঙ্গোপাঙ্গ ধনুৰ্বেদ প্রধান করেন। ৰিখামি এ মহাদেবের নিকট সমগ্ন ধমুবে । লাভে অতিশয় দপিত হইয়া বশিষ্ঠের আশ্রমে ৰাইজ। তাছার প্রতি বিবিধ অস্ত্র নিক্ষেপ করিতে লাগিলেন। এই সকল অস্ত্রে তপোবন ধেন प्रभू श्tङ लाशिल ५द१ श्राथभश् नकलझे काब्रिनिष्क °गtग्रन°ब হইল। তখন ৰশিষ্ঠ কালদণ্ডের ন্যায় ব্ৰহ্মদও ধারণ করিয়া কহিলেন, ওরে ক্ষত্রিয়াধম বিশ্বামিত্ৰ ! তুমি ক্ষত্ৰিয় বলে ব্ৰহ্ম বলকে পরাজত্ব করিতে অভিলাষী হইয়াছ, কিন্তু তুমি দেখ, এক ব্ৰহ্মবলে তোমার এই সমস্ত ক্ষত্ৰিয়াল পরাভূত হইবে। জনস্তর বশিষ্ঠের ব্ৰহ্মদও প্রভাবে বিশ্বামিত্রের মহাথোর অন্ত্র লকল, জল দ্বীর অগ্নিবৈগ প্রশস্তির ন্যায় ক্ষণকালমধ্যে একে- ' বারেই নিরীক্লত হইল । * বিশ্বামি র বশিষ্ট কর্তৃক এইরূপে নিগৃহীত হইয়া বলিতে লাগিলেন, ক্ষত্ৰিয়ের বলে ধিক্ ! ব্রহ্মবলই যথার্থ "বল। যে তপোদ্বারা এই ব্ৰহ্মবল লাভ করা যায়, আমি সেইরূপ তপস্তাই করিব । এইরূপ স্থিৰ করিয়া বিশ্বামিত্র পত্নীর সহিত দক্ষিণ দিকে গিয়া কঠোর তপস্তা করিতে লাগিলেন । এই সময়ে তাহার হবিষ্যন, মধুৰ্য্যন্দ ও দৃঢ়নেত্র নামে তিনটা পুত্র জন্মে । এইরূপে তপস্তায় নিরত থাকিয়া বিশ্বামিত্রেব যথন সহস্ৰ বৎসরকাল অতীত হইল, তখন সৰ্ব্বলোক পিতামহ ব্ৰহ্মা তাহার সমীপে আসিয়া কহিলেন, বিশ্বামিত্র! তুমি যেরূপ কঠোর তপস্ত করিয়াছ, তাহাতে আমার ববে তোমার রাজর্ষিণদ লাভ হইবে ; এই বলিয়া ব্ৰহ্ম স্বস্থানে প্রস্থান করিলেন । বিশ্বামিত্র ব্ৰক্ষার এই বরবাক্য শুনিয়া বিশেষ মৰ্ম্মাহত হইলেন এবং ভাবিলেন, আমার এই তপোহনুষ্ঠান দ্বারা কিছুষ্ট ফল ইষ্টল না। যাহাতে ব্রাহ্মণত্ব লাভ করিতে পারি, তাদৃশ দুশ্চর তপক্ষা করিব । ইহা মনে মনে স্থির করিয়া পুনরায় যত্নের সহিত তপস্ত আরম্ভ করিলেন । এই সময়ে ইক্ষাকুবংশীয় রাজা ত্রিশস্থ সশরীৰে স্বর্গগমনকামনায় ষজ্ঞ করিবার জন্য বশিষ্ঠের শরণাগত হন,বশিষ্ট তাহাকে প্রত্যাখ্যান করেন। পরে ত্রিশস্তু তদীয় পুত্ৰগণের শরণাগত হইলে তাহারাও ওঁtহাঙ্কে প্রত্যাখ্যান করিলেন। অধিকন্তু তঁহাৱ