পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৭১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধধৰ্ম্ম

వa', ':S

মাষ্ট । আত্মা সম্বন্ধে মোটামুটি তিনটি মত প্রবল ধরা যাইতে |

  • If(3–

( ১ ) শাশ্বতবাদ-মায়ু ইহুকালে এবং পরকালে উভয় কালেই বৰ্ত্তমান থাকে । | ( ) উচ্ছেদবাণ-আত্মা কেবল ইহকালেই বর্তমান । ( ৩ ) বৌদ্ধমত-আত্মা ইহকালে কিম্বা পরকালে প্রকৃত বীপে বৰ্ত্তমান থাকে না । হিন্দুধৰ্ম্মেঃ কৰ্ম্মবাদ এবং বৌদ্ধধর্মের কৰ্ম্মবাদে ৪ প্রভেদ আছে। হিন্দুরা আস্থার অমরত্বে বিশ্বাস করেন এবং তাঁহাদের কৰ্ম্মবাদ সেই বিশ্বাসের উপর সংস্থাপিত। আত্মার অমরত্বে অবিশ্বাসী বৌদ্ধগণ তাহা বিশ্বাস করিতে না পারিয়া কৰ্ম্মবাদকে ছাটিয়া ছুটয় আপনাদের মনোমত করিয়া লইয়াছেন । বেী৭ধৰ্ম্মে কৰ্ম্মকে এইরূপে বর্ণনা করা হইয়াছে –“মমুন্মের মৃল্লা इ ई. उtश: डिझ डिप्त ५षु 8 gनहें नtश्न *ि*ष्ठे श्ध्न ! त् ि६ তাঙ্গার কৰ্ম্মদ্বারা তত্তৎস্থলে নুতন থও উপস্থিত হয় এবং ঐ সকল খণ্ড দ্বারা গঠিত অন্ত একটা জীব অদ্য লোকে জন্ম লাভ করে । । যদিও এই জীব ভিন্ন খণ্ডধারা গঠিত, কিন্তু কৰ্ম্ম এক থাকতে সে ५वः भूठ भशृणु में अब्रहे ७क । शङब्रा लगान छौव यनि s অসংখ্য জন্মমৃত্যুর অধীন হয়, তথাপি এক কৰ্ম্মস্থএম্বারাই তাহার একত্ব স্থির থাকে।” এই রূপ নীতি জ্ঞান বা যুক্তির বর্হিভূত বলির মনে হইলেও বিশেষ কিছু আসে যায় না। কারণ বৌদ্ধধৰ্ম্ম মানবজ্ঞানের অতীত এবং সদা সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত বলিয়া বৌদ্ধগণ বিশ্বাস করিয়া থাকেন । “সৰ্ব্বম্ অনিত্যম্’ সমস্তই অনিত্য ক্ষণস্থায়ী-ইহা বৌদ্ধধৰ্ম্মের একটা মূলস্থর । এই মূল স্বত্র ধরিয়া অনেকে আপওি করেন,-“যদি সমুদয়ই অনিত্য বা ক্ষণস্থায়ী হইল, তবে কৰ্ম্ম জন্মজন্মাস্তরে স্থায়ী হইবে কিরূপে ?” ইহার উত্তরে বোধ হয় বলা যাইতে পারে যে পার্থিব সুদয়ই অনিত্য। যে কৰ্ম্ম ধারা মানবজীবন জন্মজন্মাস্তরে প্রথিত, সে আদর্শস্থএ পার্থিব জনত্য বস্তুর মধ্যে পরিগণিত নহে । আরও একটা গুরুতর সমস্ত আছে । অনেক পেীবণিক গল্প স্থান লাভ কৰিয়াছে । এই সব বিষয় আলোচনা করিয়া ইহাই ধারণা হয় যে, পরবর্ত্তা ৭েীন্ধ শাস্ত্রগ্রন্থে যে ধৰ্ম্মের কথা দেথা যায়, মহাত্মা বুদ্ধেধ প্রচারিত মূলধৰ্ম্ম তাছা হইতে অন্তরূপ ছিল। পণ্ডিতের cকই কে? মনে করেন, মহাত্মা শাক্যবুদ্ধ কৰ্ম্মৰাজ প্রচার করেন নাই এবং অতিরঞ্জিত উপন্যাস, রূপক গল্প বা আখ্যায়িকা তাঙ্কার জ্ঞানগর্ড ও ত স্বজ্ঞানপূর্ণ উপদেশ কলঙ্কিত করিতে পারে j * বেী৯ ধৰ্ম্মগ্রন্থে | | : | i "לכו ] } বৌদ্ধধৰ্ম্ম নাই। তাছার নিৰ্ব্বাণপ্রাপ্তির পরে যতই ধৰ্ম্মগ্রন্থ সকল সঙ্কলিত হইয়াছে, স্থতই নানারূপ আবর্জন ও জঞ্জাল-জাপে ७ॉक्ष्kभू4 इहेब्राझ । 鬱 অবস্তির বিষয় সম্বন্ধে যাহাই হউক বৌদ্ধ ধৰ্ম্মেয় মূলনীতির বিশেষ কোন ও পরিবর্তন হয় নাই । দার্শনিকসংজ্ঞা প্রদান করিতে হইলে বৌদ্ধধৰ্ম্মকে নিরীশ্বর মায়াবাদ বলা যাইতে পারে। পাশ্চাত্য দার্শনিক বার্কলির মায়াবাদও কতকট। এইরূপ। ৰাহলগতের একটা সব আছে, এই ভ্রান্ত সংস্কারের বশবৰ্ত্তী হইয়াই মানব নামারূপ ভ্রমে পতিত হয়। মানুষ আপনার অনুভূতি ব্যতীত আর কিছুই অনুভব করিতে পারে মা এবং সে নিজেই নিজের অনুভূতির একমাত্র কারণ । জগতের সমুদয় জ্ঞাত এবং জ্ঞেয় পদার্থ কৰ্ত্তার জ্ঞানসাপেক্ষ । তাহার সমস্তই অহং’ অর্থাৎ তামি’র ফ-স্বরূপ, “আমি’র জন্য আমি দু’বা ‘আমিতেই বৰ্ত্তমান । বার্কলির মতে ঈশ্বরবাদ আছে, বৌদ্ধমতে তাই নাই, এই মাত্র প্রভেদ । প্রত্যেক জীবের দুইটী বিভিন্ন উপাদান, নাম এবং রূপ । নামস্থার মানসিক গুণ এবং রূপ দ্বারা বাহু গুণ প্রকাশ পায় । বেদন, সংজ্ঞা, সংস্কার, এবং বিজ্ঞান এই চারিটি গুণ নাম দ্বারা প্রকাশিত হয়। মৃত্তিকা, বারি, অগ্নি এবং মরুৎ এই চারিটি মহাভূত এবং তাছা হইতে উৎপন্ন সমুদয় পদার্থ ‘রূপ’দ্বারা প্রকাশিত হইয়া থাকে । উপরি উক্ত সমুদয় গুণ বা স্কন্ধের সমষ্টি অথবা জন্ম ও পুনর্জন্মের কারণের নাম কৰ্ম্ম । এইজন্ত ইহা বলা গিয়া থাকে যে, নাম এবং পুনর্জন্মের ধারাবাহিক সমষ্টির নাম সংসার। কৰ্ম্মের আরম্ভ নাই, কিন্তু শেষ থাকিতে পারে। এই অবস্থাপ্রাপ্তির আট রকম পন্থী নিদিষ্ট আছে । নিৰ্ব্বাণকামী জীবের চাপ্লিট অবস্থা অতিক্রম করিতে হয়। যাহার ক্রমাগত এই চারিট অবস্থা প্রাপ্ত হইয়াছেন, র্তাহারা যথাক্রমে শ্রোতঃ-আপয়, সঙ্কদাগুiমী, অনাগামী এবং অর্থৎ বলিয়া উক্ত হইয়া থাকেন । ইহাদের সাধারণ নাম এবিক বা সেবক । এছ প্রত্যেক অবস্থা আবার দুইভা{ে iবভক্ত ; যথা মার্গ এবং ফল । ১ যিনি প্রথম অবস্থা লাভ করিয়াছেন, তাহাঁর নাম মুক্তিকামীর শ্ৰোতঃমাপন্ন। ইনি সংযোজনের ( মানব5t*ि एषष?! ॐदू ११ ) alथभ ङिन १फ्न मङिक्लब कभिग्राप्झ्न । ७शब्र अगाम्न द ८काम ३ि%नङ्ग छप्न माहे । २ धिनि श्राद्र ५क्दीव्र भाब भांनद अमृा शॉफ कमिश्वन, তিনি সৰুৰাগামী । ইনি কেবল সন্দেহাদি প্রথম তিন বঙ্গল সত্ত্বর বিভিন্ন মুক্তিপৰ