পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৭১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধধৰ্ম্ম o इहेष्ठ भूद्धि नाड कtद्रन नाझे ; हेश बाउँौड ब्रांश्न (अश्ब्राश, মেং মমুত ) দ্বেষ এবং মোহ এই তিন রিপুক্ষেও অনেক পরিমাণে বশীভূত করিয়াছেন। * ৩ অনাগামী পঞ্চবন্ধন হইতে মুক্ত হইয়াছেন। কামলোকে তাহার আর পুনর্জন্ম হইবে না, ব্ৰহ্মগোকে জন্ম হইবে। ৪ অধ্ৰুং-সমুদয় অপবিত্রতা দূর করিয়াছেন এবং যাবতীয় ক্লেশ উপেক্ষা করিতে সমর্থ, কোনরূপ প্রলোভনেও তিনি নীতিপথ হইতে বিচ্যুত হয়েন না, তাছার সমস্ত কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম সম্পন্ন এবং সমস্ত বন্ধন ছিন্ন ইয়াছে, তিনিই অর্হৎ । তিনি চারি প্রকার উচ্চ প্রকৃতি লাভে সমর্থ, তাহার আর পুনর্জন্ম शहेtते नां । র্যাহারা উক্ত চারি অবস্থ ক্রমাগত অতি কম করিয়া মুক্তিপথের পথিক, তাহারাই প্রকৃত আৰ্য্য। আগের জীবনের মুখ্য উদ্দেশু নিৰ্ব্বাণলাভ । নিৰ্ব্বণ সম্বন্ধে অনেক কথা বলিবার আছে, এখানে সংক্ষেপে -এক কথা বলা যাইতেছে। নিৰ্ব্বাণ দুই প্রকার-অৰ্হতেরা এই সংসারে থাকিয় যে নিৰ্ব্বাণ লাভ করেন, তাই পৈদাস্তিকগণের যুক্ত বলিয়া ধরা নিৰ্ব্বাণ s * যাইতে পারে। ইহাই প্রথম নিৰ্ব্বাণ। ইচাৰ অন্যতর বৌদ্ধনম | উপাধিশেষ। অন্য নিৰ্ব্বাণের নাম পৰিনিৰ্মা। মৃত্যুর পর । বুদ্ধগণই এই নিৰ্ব্বাণের অধিকারী। এই নিৰ্ব্বাণলাভে চিরকালের জন্য সকল প্রকার পার্থিব যন্ত্রণার অবসান হয় । ইহা বিশুদ্ধ আনন্দের অবস্থা এবং অনন্তকালস্থায়ী । এই পরিনিৰ্ব্বাণ-প্রাপ্তির পরে অনুভব ক্ষমতা বর্তমান থাকে কি না ইচা একট আলোচ্য বিষয়। বৌদ্ধধৰ্ম্মের মূলস্থূত্র ধরিয়া বিচার করিতে গেলে নিৰ্ব্বাণ গ্রাপ্তির পর অনুভব ক্ষমতা থাকা সম্ভবপর বলিয়া মনে হয় না, কিন্তু এবিষয়ে বৌদ্ধগণের মনেও বিষম সন্দেহ আছে বলিয়া মনে হয় । কারণ প্তাহারা যখন বুদ্ধের মুণে শ্রবণ করিয়াছেন যে, তিনি পূৰ্ব্ব পূৰ্ণ এন্মের সমুদয় ঘটনা স্মরণ কবিতে পারিতেন ; তখন তাহাদের মনে এ সংস্কার হইতে পারে যে, নিৰ্ব্বাণপ্রাপ্তির পরেও স্মৃতি ও অনুভব থাকার সম্ভাবনা। যাছা হউক এ সম্বন্ধে আলোচনা ! কয় মহাত্ম বুদ্ধেরই নিষেধ আছে। সুতরাং আমরাও তাছা । रुईएउ फ्रास्त्र अश्गिाभ । i নিৰ্ব্বাণ প্ৰাপ্তির চেষ্টা করিতে হইলে বহু ধ্যানধারণার । প্রয়োজন। এই উচ্চ অবস্থার আয়োজন করিতে হইলে ষে সোপানের আবগুক তাহার নাম স্তাবনা (অর্থাৎ চর্চ বা অমুশীলন )। ইহার চারিটা s_মৈন্ত্রী, করুণ, মুতি (সন্তোষ ) এবং উপেক্ষ । যোগি शब्द-अt६नौ বৌদ্ধধৰ্ম্ম शगब्र गांश्माद्र श्रदशन्न गरन हेशव्र नानृथ आtझ । हेशष्मद्र অন্ততর সাধারণ নাম ব্রহ্মবিহীয় । সময়ে সময়ে আরও একটী ভাবনার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া १iग्न । उश्ॉिप्र नांभ ‘अस्ऽङ' स्रांयम अशीं९ **ौtद्र ८१ मक का ঘৃণিত ভাব আছে, তাহার উপলব্ধি । এখানে ভাবনা অর্থে চৰ্চা নহে, কিন্তু উপলব্ধি । এই অশুভ দশ প্রকার। পালিগ্রন্থে এই দশট অশুভ ভাবনার নাম এইরূপ পাওয়া যায়—১ উন্ধ, মাতক, ২ ৰিনীলক, ৩ বিপুৰ্ব্বক, ৪ বিচ্ছিঙ্গক, ৫ বিষ্ণুখাতিক, ৭ হতবিকৃথিত্ত্বক, লোহিতক, পুঢ়বক ও অটুঠক । যুক্ত, মাংস, श्रहेि, कृमि, ॐङ्गठि १iब्रl cन:श्द्र ¢य श्रद४ारुग्न शहै, ७हे অশুভ স্বায় তাহাই সুচিত হয় । এই দশ প্রকার অশুভ এবং চারি প্রকার ব্রহ্মবিহার s • ‘কন্মখান’ বা ধৰ্ম্মকাৰ্য্যের অঙ্গবিশেষ বিমুদ্ধিমগগে বর্ণিত আছে। ললিতবিস্তরে ঐ সমস্ত ১০৮টা কৰ্ম্মালোকমুখের অন্তর্নিবিষ্ট । অশুভভাবনার মধ্যে এক প্রকার গূঢ় সাধনা আছে, তাহাব নাম কসিণ অথবা কৃৎস্নায়ুতন । এই সাধনার সময় যে ধপ , বস্তুর প্রতি মনঃসংযোগ পূর্বক ভাবনা করিতে হয়, তাছাদের নাম যথা – মৃৎ, বারি, অগ্নি, বায়ু, নীল, পীত, লোহিত, শ্বেত, আলোক এবং শুষ্ঠ বা বোম ভাবনা । কথিত চত্বরিংশ প্রকারের মধ্যে দশ প্রকার অমুস্কৃতির উল্লেখ দেখা যায়। যথা-বুদ্ধ, ধৰ্ম্ম, যজ্ঞ, দেবতা, নীতি ত্যাগ, মৃত্যু, দেহ, আনাপানস্থতি ( নিশ্বাস প্রশ্বাসের নিয়মাকত ) এবং শাস্তি বা নিৰ্ব্বাণ । আনাপানস্কৃতি দ্বারা নিশ্বাস প্রশ্বাসের প্রতি মন নিবিষ্ট করিয়া কতগুলি নির্দিষ্ট বিষয়ের চিন্তা করিতে হয় ; ইহা অতি উচ্চ অঙ্গের সমাধি । কৰ্ম্মথানের মধ্যে ‘মারুপা’ নামে চারিটী বিশেষ আছে, তাহ আবার ব্রহ্মলোকামুগত। এই চতুষ্টয়ের নাম ‘আকাশানাঞ্চয়তন' ( আকাশানস্ত্যায়তন ), ‘বিঞঞানাঞ্চায়তন’ ( বিজ্ঞানানস্ত্যয়িতন ), ‘आर्कि*44aब्रङन' ( আর্কিঞ্চন্যায়তন ) ও ‘নেবস গ্রুঞানীসঞঞ্চায়তন’ ( নৈবসংজ্ঞা-নাসংজ্ঞায়তন ) । যাছার ধ্যান ও সমাধি বলে এই সকল লোকবিষয়লাভ করিতে সমর্থ, তাহারা ধৰ্ম্মের অতি উচ্চ অবস্থা লাভ করিয়াছেন। ইহার উপরে আর একটি উচ্চতর অবস্থা আছে, তাহার নাম সংঞ্জাবেদিতনিরোধ। এই অবস্থায় সাধকের বিমোক্ষ লাভ হয়। যদিও কৰ্ম্মথানের মধ্যে চারি প্রকার ধ্যানের বিশেষ উল্লেখ নাই, কিন্তু স্বরূপ মিলাইয়া দেখিলে বুঝা যাইবে যে, চারি প্রকার ধ্যামের অবস্থ৷ সাধনার চাপ্লিট অঙ্গবিশেষরূপে বর্ণিত জ্ঞাড়ে। এ স্থলে এ কথা বলা আবগুক যে, বৌদ্ধধৰ্ম্মপ্রচলনের ব্যপূর্ব so