পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৭২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধধৰ্ম্ম সত্য অস্থতি হইয়া যায়, তখন একজন বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করিয়া আপনার ক্ষমতাবলে কোনও গুরুত্ব সাহায্য ৰিন, পূর্মপ্রচারিত নীতি ও সত্যের পুনরাবিষ্কার করেন । মহাবানসম্প্রদায়গণ আর এক প্রকার বুদ্ধের কথা বলেন । ইষ্টার ধ্যানীবুদ্ধ নামে গ্রলিঞ্চ । নাম যথা~বৈরোচন, অক্ষোভা, রত্নস স্তব, অমিতাভ এবং অমোঘসিদ্ধি । ইহঁদের আবার পঞ্চশক্তি বা পঞ্চতার মহাযোগিনী আছে । পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণের মতে শাক্যমুনিই একমাত্র ঐতি*াসিক যুদ্ধ, ইহার পূৰ্ব্বে যাহাধের নামের উল্লেখ পাওয়া যায়, তাছা কল্পিত । আমরা বুদ্ধের বাৰ লক্ষণ এৰং আভ্যন্তরীণ গুণাবলীর সমালোচনা করিয়া বুদ্ধ কি প্রকার ব্যক্তি ছিলেন, তাছার বে মীমাংসা করিতে চাই তাহ বুদ্ধ নিজেই সে প্রশ্নের উত্তর প্রদান করিয়াছিলেন । বুদ্ধকে এক বৃক্ষতলে উপবিষ্ট দেখিয়া এক ব্রাহ্মণ জিজ্ঞাস করি,লন, “আপনি কি দেবতা ?” বুদ্ধ বলি [ १२२ ] লেন—“ন” । “আপনি কি গন্ধৰ্ব্ব ?” উত্তর পূর্ববং । “আপনি কি যক্ষ " উম্ভব “মা”। ব্রাহ্মণ আধার জিজ্ঞাসা করিলেন, | "ভবে কি আপনি মাতু ?” বুদ্ধ বলিলেন “আমি মাহুৰও । মহি ।” তখন ব্রাহ্মণ আশ্চর্যাম্বিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন । “তবে আপনি কে ?” তখন উত্তর হইল, “হে ব্ৰাহ্মণ, অবগত ছও আমি বুদ্ধ।” অতএব দেখা যাইতেছে, বুদ্ধ মায়ং আকৃতি ধারণ করিলেও প্রকৃতিতে ও গুণে মানুষ নছেন। ; তিনি বুদ্ধ-কিন্তু মনুষ্য, দেবতা, যক্ষ বা গন্ধৰ্ব্ব মহেন । বহু অবস্থা অতিক্রম করিলে বুদ্ধত্ব প্রাপ্ত ঘটিয়া থাকে। | ধিনি বুদ্ধ হইবার অধিকারী হইয়াছেন তাহাকে বোধিসত্ব । বলা যায়। বোধিসত্ত্ব শদের সাধারণ অর্থ “বুদ্ধিমান জীব” । । যাহার বোধি আছে, তিমিষ্ট বোধিসত্ত্ব ; কিন্তু । এই “বোধি" সম্যকৃ সম্বোধিতে পরিণত হয় নাই। সেই অৰস্থা লাভ করিলে বুদ্ধ হওয়া যায় । বোধিসত্বের তিন অবস্থা-অভিনীহার অর্থাৎ (বুদ্ধত্ব প্রাপ্তির উচ্চ আকাঙ্ক্ষা ), ব্যাকরণ (তথাগত কর্তৃক ভবিষ্যদবাণী যে চনি বুদ্ধ হইবেন ) ও হলাহল (বুদ্ধত্ব প্রাপ্ত হইলে আর পুনরায় তাহার জন্ম হইবে না-এজষ্ঠ আনন্দধ্বনি । এই তাঙ্গর শেষ জন্ম-পুনরায় জন্মগ্রহণরূপ ক্লেশ আর ভোগ করিতে হইবে না । ) কেহ কেহ বোধিসত্বের জীবমেরু ; কাৰ্য্যকে চারভাগে বি গু ক্ৰ করিয়া থাকেন। যথা-মানস { অভিপ্রায় ), প্রণিধান (দৃঢ়সঙ্কল্প , বা প্রণিধান ( বাক্যদ্বার সঙ্কমের প্রকাশ ; এবং বিবরণ ( অভিব্যক্তি )। বুদ্ধে৭ সায় বোধিসত্ত্বও বহুনামে পরিচিত । তন্মধ্যে মহা (६ाषिञछु |t বৌদ্ধধৰ্ম্ম স" নামটী সচরাচর ব্যবহৃত হইয়া থাকে । অনেক বোধিসত্তের বিবরণ দৃষ্ট হয়। তন্মধ্যে মৈত্রের, লোকেचंद्र वः श्रदtशांकिएडवग्न ५२१ मधूॐ नमषिक विशाउँ * ', शिनि ख्दशाहठ यूक इइंहवन, छैशत्र बहअब अठिक्रम করিতে হইয়াছে । পুৰ্ব্বে যে সকল বুদ্ধ ছিলেন, তাঙ্কার टैशिब्रि बूकफ्धाखिंब्र विषग्न उविमृशनै कब्रिब्र श्रिब्रारइन । তাহার জন্ম জন্মান্তরের কার্য্য ও গুণের শত শত প্রশংসা কাতক এবং অৰদান নামক বৌদ্ধ গ্রন্থসমূহে বর্ণিত আছে। ৰপ্তমান ভদ্রকল্পের বুদ্ধ শাক্য মুনিয় পূৰ্ব্বজন্ম সম্বন্ধে এরূপ অসংখ্য িৈতহাস ও গল্প, লিখিত ও প্রচলিত আছে । বোধিসত্ত্বের বহু নৈতিক এবং মানসিক গুণ থাকা আবশুক । সৰ্ব্বাপেক্ষ প্রধান গুণ জীবের প্রক্তি দয়া । পালি ধৰ্ম্মগ্রন্থে দশ পায়মিতা বা মহা গুণের উল্লেখ দেপিতে পাওয়া যায়। যথা—দান, শীল, নেকৃথষ্ম বা ( নিষ্কন্ম ৰ সংসারত্যাগ , পঞ,ঞা (প্রঞ্চ), বিরিয়ু (বীর্য্য), খন্ত্রি ( ক্ষস্তি ), সচ্চ (সত্যবাদত), আদর্টুষ্ঠান (দৃঢ়সঙ্কল্প), মেৰ্ত্তী (মৈত্রী বা মমতা ), উপেক্খা ( পেক্ষ )। এই সকল আধ্যায়িক গুণ ব্যতীত বোধিসত্ত্বের উচ্চ মানসিক গুণ থাকাও আবগুক। এই সকল গুণের নাম বোধিপক্ষধৰ্ম্ম ; এই গুণ, সংখ্যায় ৩৭ট। এই সকল গুণ কেবল বোধিসত্ত্বের পক্ষে প্রয়োজনীর এরূপ নহে। অৰ্হৎগণেরও এই সকল গুণ থাকা আবগুক । এই গুণগুলি সাত ভাগে বিভক্ত । যথা— ১ । দেহ, অনুভূতি, উপস্থিত চিন্তা এবং ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে চারিপ্রকার ‘স্বত্ব্যপস্থান’ অর্থাৎ স্থতি বা চিন্তাশীলতা । ২ । চারি প্রকার সন্মগ্নধান ( সম্যক্প্রহাণ ) অর্থাৎ প্রয়োগ বা সংচেষ্ট । ৩। চারি প্রকারের ইন্ধিপাদ ( ঋদ্ধিপাদ ) বা অলৌকিক ক্ষমত{ } ఫ 桑 ৪ । পঞ্চ ইঞ্জিয় । g ৫ । পঞ্চ বাকু ( মামপিঞ্চ শক্তি । ) 尊 ৬। সাতপ্রকারের ৰোধি, বোধ্যঙ্গ বা সম্বোধ্যঙ্গ, স্থাত, অসুসন্ধৎসা, উসুম, প্রতি, শম, মনঃসংযম, সমাধি, উপেক্ষ । অষ্টাঙ্গিক মার্গ বা আট প্রকায় পন্থ। । উপঞ্জি উক্ত গুণ ও ধৰ্ম্ম ব্যতীত ধোধিসত্বের অষ্টান্ত গুণের উল্লেখও স্থানে স্থানে দেখিণ্ডে পাওয়া যায় । উত্তর ভারতীয় প্রাচীম ধৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মন্থাবস্ত নামক १ !

  • *ाणि stद्रब्रt-भिप्लेक 4षः थार्षाणून ब्रछिछ आठकमाल जडेवा ।