পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৭৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. * @ বৌদ্ধধৰ্ম্ম । e у ८वोक्षाएगद्र दांग झ्नि, डिक्दउँौठांबांद्र शान्न थाप्य बहिड *ाश्रमम् २:खांन्छय् मयिक अंइ श्हेtड'जांना दांब्र-- * " "Mukunda Deva ( Dharma Raja ) of Otivisa (Orissa), who favoured Buddhism, became powerful. His power extended up to Magadha. He too did some service to the cause of Buddhism.” খৃষ্টীয় ১৭শ শতাদেও যে বৌদ্ধধর্মের ক্ষীণালোক নানাস্থানে প্ৰজলিত ছিল, তাহার কিছু কিছু পরিচয় পাওয়া গিয়াছে। তিব্বতীয় বৌদ্ধধৰ্ম্মের ইতিহাসলেখক Dr. Waddal ভোটভাষায় রচিত বুদ্ধগুপ্ত তথাগতনাথের ভ্রমণবৃত্তান্ত প্রকাশ করিয়াছেন, উক্ত মহাত্মা ১৬.৮ খৃষ্টাব্দে ভারত পর্যটন করেন। তাহার ভ্রমণবিবরণী হইতে জানা যায় যে খৃষ্টীয় ১৭শ শতাব্দীতেও ত্রিপুরার দেবীকোট, হরিভঞ্জ, ফুক্রাঢ় ও পালগড়ে বহু বৌদ্ধযতি ও বহু বৌদ্ধগ্রন্থ বিদ্যমান ছিল। বুদ্ধগুপ্ত-তথাগতনাথ পাৰ্ব্বতাত্রিপুরারাজ্য দর্শন করিয়া হরিভঞ্জ নামক স্থানে আসিয়াছিলেন। এই স্থানকে আমরা ময়ূবভঞ্জ বলিয়াই মনে করি । খৃষ্টীয় ১৭শ শতাৰো অর্থাৎ বুদ্ধগুপ্তের সময়ে হরিহরভঞ্জপ্রতিষ্ঠিত হরিহরপুরে ময়ূরভঞ্জের রাজধানী । বিদেশী কর্তৃক হরিহরপুর বা হরিপুর ও ময়ুরভঞ্জ একত্র হরিভঞ্জ’ নামে আখ্যাত হওয়া কিছু বিচিত্র নহে। হরিপুরে এক সময় যে বৌদ্ধসংস্রব ছিল, তাহা এখানকার ধ্বংসাবশেষ হইতে আবিষ্কৃত প্রাঙ্গুলীতার হইতে আভাস পাওয়া যায়। বুদ্ধগুপ্ত এই অঞ্চলে হরিভঞ্জচৈত্য দর্শন করিয়াছিলেন, এখানে তিনি হিতগর্তকল্প নামে এক বৌদ্ধ উপাসিক ও এক প্রধান ধৰ্ম্মপণ্ডিতের জীবনী হইতে অনেক গুহৃতত্ত্ব অবগত হইয়াছিলেন। ফুক্রাঢ় বা ফুগারাঢ়–তিব্বতীভাষায় ‘ফুর্গ অর্থে সিদ্ধওহঃ ! সিদ্ধগুহাবেষ্টিত রাঢ়প্রদেশই ফুগ রাঢ় ৷ বৰ্ত্তমান বাঙ্গাল 變 প্রদেশের পশ্চিমদক্ষিণাংশ যেমন "রাঢ়" নামে .ই"ি" অভিহিত, সেইরূপ ময়ূরভঞ্জের পাৰ্ব্বভ্যপ্রদেশও জধিবাদিগণের নিকট “রাঢ়" বলিয়াই পরিচিত, কেবল স্থানীয় জধিবাসী বলিয়া নহে, সমস্ত উৎকলবাসীর নিকট ময়ুরভঞ্জই , রাঢ়" নামে পরিচিত। এরূপ স্থলে হরিভঞ্জের निकछेदरूँौ পিংগুহাবেইত (মুক্ত) রাঢ়কে ময়ূরভঞ্জের পার্বত্যপ্রদেশ হরিগুপ্লেয় অবস্থান-নির্ণয় f —r [ १8:० ] বৌদ্ধধৰ্ম্ম বলিয়াও মনে করিতে পারি। উড়িষ্যার গড় জাতসমূহের অন্ততম বৰ্ত্তমান "পাললহর* রাজ্যই ভোটদুমণকারীর পালগড় বলিয়া মনে হয়। এখানে শু শুনিয়াছি, এক সময়ে বৌদ্ধপালরাজগণের বংশধরগণ রাজত্ব করিতেন এবং বৌদ্ধকীৰ্ত্তিরও অভাব নাই । খৃষ্ট্ৰীয় ১৭শ শতান্ধেও যেখানে বৌদ্ধ উপাসিক হিতগর্ভকস্তা অবস্থিতি করিতেন, ধৰ্ম্মপণ্ডিতের জীবনী ও র্তাহার প্রবর্ধিত গুহতত্ব যেখানে সকলে আম্বরে অধ্যয়ন করিভেন, যেখানে বহু यठि ७ दक्ष् ८बोरुsitझ्द्र श्रङांव झ्नि न, cमहे शब्रिख्झटेक४| কোথায় ? ময়ূরভঞ্জের বর্তমান রাজধানী বারিপদ হইতে ৮ cকাশ দূরে অবস্থিত বর্তমান বড়সাই গ্রামে বোধিপুকুরের নিকট হইতে ক্ষুদ্র চৈত্যমূৰ্ত্তি বাহির হইয়াছে, ঐ স্থানের নিকটই যে প্রাচীন হরিভঞ্জ চৈত্যের অবস্থান ছিল, তাহ উক্ত স্থান পরিদর্শন করিয়া আমাদেরও ধারণা হইয়াছে । নেপালের নাম স্থানের চৈত্যের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করিয়া জানা গিয়াছে, যেখানে কোন বৃহৎ চৈত্য আছে, সেখানেই তাহার আদর্শস্বরূপ এক বা একাধিক ক্ষুদ্র চৈত্য দৃষ্ট হয়। নেপালের যে কোন মধ্যযুগের বা বর্তমান চৈতো আদিবুদ্ধ, পঞ্চধানীবুদ্ধ, ত্রিরত্ন বা বুদ্ধ, ধৰ্ম্ম ও সত্যের মূৰ্ত্তি এবং চৈত্যপাশ্বে হারীতীর মূৰ্ত্তি ৰপ্তমান। বড়সাইগ্রামের মধ্যেও ঐরূপ ক্ষুদ্র চৈত্য দেখিয়াছি, এই ক্ষুদ্র চৈত্য এখন “চন্দ্রসেনা” নামে স্থানীয় হিন্দুসাধারণের নিকট পরিচিত। এইরূপ চৈত্যটকেই আমরা বৃহৎ চৈত্যেক আদর্শরূপ বলিয়াই মনে করি। নেপালের প্রত্যেক ক্ষুদ্র, বৃহৎ বা আদশচৈত্যের চারিপাশ্বে বা কুলুঙ্গীতে অক্ষোভ্য, রত্নসম্ভব, অমিতাভ ও অমোঘসিদ্ধি এই চারি ‘ধ্যানী”বুদ্ধ দৃষ্ট হয়।* বড়সাইগ্রামের উদ্ভ"আদর্শ চৈতোর চারিপাশ্বে ঐ রূপ চারিটা মূৰ্ত্তি আছে, এই চারিটা মূৰ্ত্তি অক্ষোভ্যাদি চারিটা ধ্যানীবুদ্ধের রূপ ন হইলেও উক্ত চতুৰ্বন্ধের বাহন ও তাঁহাদের পুত্র চারি বোধিসত্ত্বের মূৰ্ত্তি আছে—যেমন অক্ষোভ্যস্থানে তাহার ৰাহন دغني गांजण८फ़्ब्र नरहांन • Journal of the Asiatic Society of Bengal, Vol LXIV. Part. I. p. 26. , see Tibetan English Dictionary, by S. C. Dan, P. 823. XXI 3by

  • Oldfield's Nepal, vol. II. p. 214.

এৰিৰ নেপালী শেষদিগের বং चश्लूऍब्रांt१७ वर्गिठ जkइ পদখা ষৈয়েচনঞ্চলপি পূর্বে আক্ষোত্যষিভাপি ৷ - “ कविर१ ब्रङ्गनखदर अबिछांडर viकिरण चणि ॥ छैखाद्रश:बांकनिकि* इंछि ** उषांनंठन्।” qu« UN'R" (Society's Edition ) p, 370-4 &