পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিষম & বিষনাশিনী ( স্ত্রী) বিষং নাশয়িতুং শীলং যন্তা: বিষ-নশ-ণিনি স্ক্রিয়াং উীষ, । ১ সপকঙ্কালী । ২ বন্ধ্যাকর্কোটক । (বৈদ্ধকনি•) ৩'গঙ্কনাকুলী। o বিষমুদ (ৰি) ংি তুি রয়ােতি পি. শোনাক বৃক্ষ, চলিত সোনালু (শব্দচ• ) বিষপত্রিকা ( স্ত্রী) পত্রবিষভেদ, জৈপালাদির বীজমধ্যস্থ পত্র। ( সুশ্রুত কল্পস্থান ২ অ• ) বিষপন্নগ (পুং ) বিষযুক্ত: পল্লগঃ । সবিষ-সৰ্প। বিষপর্বন (পুং ) দৈত্যভেদ । (কথাসরিৎসা’ ৪৫৩৭৯) বিষপাদপ ( পুং ) বিষবৃক্ষ। বিষদ্রুম: । ( কাম’ নীতি’ ১৪৩. } বিষপুচ্ছ (ত্রি) ১ ৰিয যাহার পুচ্ছদেশে। স্থিয়াং শ্রধ, বিধ পুচ্ছা=বৃশ্চিক, চলিত বিচ্ছ। বিষপুট (পুং) ঋষভেদ। বহুবচনে উক্ত ঋষি-বংশধরদিগকে વૃઃ । (જી” રા8ા૪૭) বিম্বপুষ্প (ক্লী) ১ নীলপদ্ম। ( পদমালা ) ২ বিধযুক্ত পুপ। ৩ অতসীপুষ্প । ( পুং ) ৪ মদনৰ্বক্ষ, চলিত ময়ূনাফলের গাছ। বিষপুষ্পক (পুং ) বিষযুক্তং পুষ্পং যন্ত কন্‌। ১ মদন বৃক্ষ। ( ভাবপ্রকাশ ) ২ বিষপুপক ভক্ষণ জন্য রোগ। “বিষ্ণুপুম্পৈজনিত; বিযপুষ্পকে জরঃ” ( পা ৫৷২৮৯ ) বিম্বপ্রশমনা ( স্ত্রী) বন্ধ্যাঞ্চর্কেটকী । ( বৈসুকনি• ) নিমপ্রস্থ । পুং ) পৰ্ব্বতভেদ । ( মহাভারত বনপৰ্ব্ব ) বিম্বঞ্চিক ( স্ত্রী) বিচুটীলতা । এই লতা দীর্ঘাকাব এবং গড় প্রভৃতি তৃণের উপর আরূঢ় থাকে। শরীরের যেখানে ই পৃষ্ট হয়,সেই স্থানেই ক ধু জন্মে। ইহার পএগুলি দেড় আঙ্গুল প্রমাণ, পুষ্প ও ফল সকল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র, ফুল গুলি দেখিতে আমলকী ফলের ঠিায় । "দীর্ঘবল্লী তৃণাৰূঢ়া পত্রমজুলিসান্ধকা । পুষ্পং ক্ষুদ্রং ফলঞ্চৈব ধাত্ৰীবৎ পরিকীর্ভুিতম্। গাত্ৰস্পশাং ক ? করা বিজ্ঞেয় বিষবঞ্চিক ৷” বিষভদ্র ( স্ত্রী ) বৃহদ স্ত্রী । ( রাজান" ) বিযভদ্রিক (স্ত্রী ) গধু স্ত্রী। বিষভিষজ (*) বিধঠ বৰচিকিৎসকে বা ভষক। বিবিধ সাপুড়ে । ( হেম ) বিষডুজঙ্গ (পুং) বিষধরসর্প, সবিকাপ। বিষম (ত্রি ) ১ অসমান। "ভ্রাতৃণামবিভ৫ানাং ধাথান ভবেৎ সহ । ন তত্ৰ ভাগং বিষমং পিতা দ্বদ্যাৎ কথঞ্চন ॥” ( দায়ভাগ ) ২ সঙ্কট । *কুতত্ত্বা কশ্মলমিদং বিষমে সমুপস্থিতম্।।” (গীতা ২২) XIX २२ { bot ) বিষম ৩ অনতিক্রমণীয়। *কা বিষম দৈবগতি: কিং গ্রাহং জনঃ খলে লোকে ৷” ( माङ्ङिाभ*१ »• ) ( কী ) ৪ পষ্ঠের ত্ৰিবিধ বৃত্তের অন্তর্গত বৃত্তবিশেষ। পদ্ধ চতুষ্পদী অর্থাৎ চারি চবণযুক্ত। ইহা বৃত্ত ও জাতিভেদে দুই প্রকার। যে পন্থগুলি অক্ষর সংখ্যায় নির্ণেয় তাহাদের নাম বৃত্ত ; এই বৃত্ত আবার সম, অদ্ধ ও বিষমভেদে তিনু প্রকার ; যাহার চারি চরণেষ্ট সমসংখ্যক অক্ষর থাকে তাহার নাম সমবৃত্ত, আর প্রথম ও তৃতীয় এবং দ্বিতীয় ও চতুর্থ চরণে সমান সমান অক্ষর থাকিলে অন্ধ এবং পরম্পর চাবি চরণে সমানসংখ্যক অক্ষর না থাকিলে তাহ বিষমবৃত্ত বলিয়। কথিত হয়। (ইন্দোম ১ম স্তবক) • বর্গমূলোক্ত উদ্ধরেথ । ( লীলাবতী ) ৬ অর্থালঙ্কারবিশেষ। প্রত্যেক কাৰ্য্যই কোন না কোন একটী কারণ হইতে উৎপন্ন হয় এবং প্রায়শ: স্থলেই ঐ কারণেৰ ধৰ্ম্ম ( গুণক্রিয়াদি ) কার্য্যে পরিণত হইয়া থাকে। যেস্থলে কারণের গুণ বা ক্রিয়া বিরুদ্ধভাবে কার্য্যে পরিলক্ষিত হয় এবং যেখানে আরব্ধ কাৰ্য্য নিষ্ফল হয়, অধিকন্তু তাহ হইতে ৰদি কোন অনিষ্ট সংঘটনের সম্ভাবনা থাকে, আর যেখানে বিরুদ্ধ পদার্থের সন্মিলন দেখা যায়, সেই সেই স্থানে বিষমলিঙ্কার হয়। ক্রমশ: উদাহরণ,— তমাল সদৃশ নীলবর্ণ খঙ্গংষ্ট প্রতিসংগ্রামে তদীয় করসংযোগে সপ্ত: সদ্ধ:ই যে শরদিন্দুশুভ্র যশোবাশি প্রসব করে, ইহা অতীৰ আশ্চর্য্যের বিষয় । এখানে নীলবর্ণ খড়গযষ্টিরূপ কারণ ইষ্টতে শুভ্ৰযশোরীশিক্সপ কায্যের উদ্ভব কল্পিত হওয়ায় কায্যে কারণ গুণের বিরুদ্ধ বা বিপরীত গুণ পরিলক্ষিত হইতেছে, কেন ন! নীলবর্ণ খঙ্গযষ্টি হঠতে নীলবর্ণ পদার্থেরই উৎপওি হওয়া উচিত ; কিন্তু এখানে ত{হা ন হই{ তৎপধিবস্তুে তদ্বিপদীত শুভ্রবর্ণ পদার্থের উৎপত্ত্বি হওয়ায় বিষনালঙ্কার হইল । অয়ি ! নীলোৎপলনয়মে ! যে তোম। ইতে উৎপন্ন আনন্দ আমাকে নিরতিশযু তপিত করিয়া থাকে, আজ সেই তোমা হতেই উৎপাদিত বিঃ, আমাকে যারপর নাই তাপিত কবিতেছে । এস্থলে নিতা আনন্দজনক স্বরূপ কারণ হইতে সহসা তদ্বিপবীত ক্রিয়ার ( বিরহরপ তাপজনক কার্য্যের ) উৎপত্তি হওয়ায় অর্থাৎ সাতিশয় সুখজনক কাবণ হইতে তদ্বিরুদ্ধ নিরক্তিশয় দু:খজনক ক্রিয়ার উৎপত্তি হেতু বিষমালঙ্কার হইল । অশেষ রত্ন-সমূহের স্বাকর জানিয়াই ধনপ্রাপ্তি লালসায় সমুদ্রের সেবা করিয়াছিলাম, কিন্তু ধন পাওয়া দূরে থাকুক উহার তীব্র লবণাক্ত জলে সম্ভবতঃ অমিষ্ট্রের সংঘটনষ্ট দেখিতেছি । এখানে সমুদ্রপরিষেবণরূপ আরব্ধ কার্য্যের ( ধন