পাতা:বিশ্বকোষ একবিংশ খণ্ড.djvu/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- সমাধি হষ্টয়াছে, কোন কোটাই বা অবশিষ্ট আছে, গুহা পৃথক্রুপে অধধারণ করার নাম বাতিরেক সংজ্ঞা। ৰক্টিরিজিয়গণ বিষয় ইষ্টতে निषूद्ध हहेcग७ खे९शका नएकां८ग्न भरन भरम दिबग्न किंढ़ाब्र नाम একেক্রিয় সংজ্ঞা, অর্থাৎ চিত্ত্বরূপ কেবল একটা ইঞ্জিয়ে विंशजब অবস্থান। পরিশেষে এই ঔংস্থক্যেরও নিবৃত্তি হইলে বশীকার সংজ্ঞা নামক বৈরাগ্যের উদয় হয় । অভ্যাস ও এই বৈরাগ্য चा:! क्लेिख हित इब्र । ७lहेक्रप्” द१म श्लेिख हिब इव्र, ठथनहे थाब्र• আসিয়া সমুপস্থিত হয় ; সেষ্ট ধারণাই কালে ধ্যান এবং थामहे नैौर्षकांज ऋांग्रैौ झहेtण डथम ममांfथ झग्न । পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি, সমাধির প্রথমাবস্থাকে সম্প্রজ্ঞাত সমাধি কহে। মহর্ষি পতঞ্জলি উহার এইরূপ ক্রমনির্দেশ করিয়াছেন,— “বিতর্কবিচারানগাম্বিতারূপান্থগমাৎ সম্প্রজ্ঞাতঃ।” (পাত ১১৭) কোনও একটা স্থল বস্তু অবলম্বন করিয়া কেবল তদাকারে চিত্তের বৃত্তিধারাকে সংগুস্ত রাখাকেই পবিতর্কসমাধি বলে । ঐ বস্তুর স্বল্পভাগ অবলম্বন করিয়া তদাকারে চিত্তবৃত্তি ধারণার নাম সবিচারসমাধি। এরূপ স্থলে স্থলশন্ধে পরিশুমান ইঞ্জিয়গোচর পদার্থ এবং উহার কারণভূত স্বল্প পঞ্চহস্মাত্র প্রভৃতি বুঝাইবে। আননা শব্দে আহলাদ, অর্থাৎ সাত্বিক অহঙ্কার হইতে উৎপন্ন ষ্টক্রিয়গণ বুঝাইবে। এই স্থল ইন্দ্রিয়বিষয়ে চিত্তবৃত্তি-ধারার নাম সানন-সমাধি । ইঞ্জিয়ের কারণ অহঙ্কারতত্ত্ব-বিষয়ে চিত্তবৃত্তিধারাকে অস্মিত কহে। এই অষ্মিতা সমাধিতে বিশেষ এই যে অহঙ্কারতত্ত্বের সহিত অভিন্ন হষ্টয়া ইহাতে আত্মতত্ত্বও ভাসমান হয় । এই চারি প্রকার সম্প্রজ্ঞাত সমাধির মধ্যে প্রথম সবিতর্কের মধ্যে উক্ত চারিট সমাধিই সন্নিবিষ্ট আছে । দ্বিতীয় সবিচারে বিতর্ক থাকে না, অন্ত তিনট থাকে । তৃতীয় সানন্দ-সমাধিতে বিতর্ক ও বিচার থাকে না, অন্ত দুইট থাকে। চতুর্থ অম্মিত সমাধিতে বিতর্ক বিচার ও আনন্দ এষ্ট তিনটাই থাকে না, কেবল অগ্নিতা মাত্র থাকে । উক্ত চারি প্রকার সমাধিই সালম্বন, অর্থাৎ ইহাতে কোন না কোন আলম্বন থাকিয়া যায়। সমাধি যখন আলম্বনশূন্ত হয়, তখন তাঙ্গ অসম্প্রজ্ঞাত নামে अउिश्रिङ झम्न । উল্লিখিত চারি প্রকার সম্প্রজ্ঞাত-সমাধিকৈ প্রকারাস্তরে তিন প্রকার বলা যাইতে পারে,~~গ্রাহবিষয়ক, গ্রহণবিষয়ক ও গৃহীতবিষয়ক । গুণত্রয়ের তামস-ভাগ হইতে পঞ্চভূত ७ जांख्रिकडां* श्हे८ऊ हेविrग्नश्रण ऊं९°ब्र श्ब्र । &यांश् ( याझाब्र গ্রহণ জ্ঞান হয় ) বিষয়ও স্থল ও স্বল্পভেদে দুই প্রকার। স্কুলপঞ্চझटूिड-विषंश्च श्रमाक्षित्र, मीम সৰিতর্ক, এবং হুক্ষপঞ্চভূত दिवब्र गभाषिग्न नांम गदि5ांब्र । ॐश्१-दाशव्र दाब्र &श्* XXI [ २8२ ] to সমাধি - مسببيبييـي تـكي खान इब्र, अर्थीं९ इंठिrब्रश५ । हेंशe हूण ७ एचटछान झुहे zाकांग्र । कथूः eयङ्गठि कूण6इ१, इ८णविग्न प्रद९ अश्कांब्रजद হুক্ষগহণ । ইঞ্জিয়ন্ধপ স্থলগ্রহণবিষয়ে সমাধির নাম সানন্দ, অহঙ্কাল্পরূপ সুন্মগ্রহণবিষয়ে সমাধির সাম সান্নিত । সকল স্থলেই কাৰ্য্যকে স্থল এবং কারণকে স্বল্প বলা হইয়াছে । অহঙ্কার বিষয়ে সমাধিকে গৃহীতৃবিষয়ক বলা হইয়াছে। কারণ ষ্টহাতে গৃহীত ( ষে গ্রহণ করে বা জানে ) আত্মা অহঙ্কারের সহি গু অভিন্নভাবে ভালমান থাকে। কার্যাবস্থায় স্বল্পভাবে কারণ থাকে। কারণাবস্থায় কাৰ্য্য থাকে না । সমবায়িকারণকে পরিত্যাগ করিয়া কাৰ্য্য দাড়াইতে পারে না, কিন্তু কাৰ্য্যকে পরিত্যাগ করিয়া সমবায়িকারণ থাকিতে পারে ; সুতরাং স্থল-কাৰ্য্য-বিষয়ে সবিতর্ক সমাধিতে অপর তিনট সমাধিরই সম্ভাবনা আছে। ঐ স্থলগ্রাহ বিষয়ের মধ্যেষ্ঠ স্বক্ষগ্রাহ ও দ্বিবিধগ্রহণবিষয়ক সমাধি হইতে পারে। ইহাষ্ট সম্প্রজ্ঞাত সমাধি বা সীয় সমাধি । অসম্প্রজ্ঞাত সমাধি— “বিরামপ্রত্যয়াভ্যাসপূৰ্ব্বঃ সংস্কারঃ শেষোংস্তঃ ।” (পাত” ১১৮) যাহাতে চিত্তের সমস্ত বৃত্তি তিরোহিত হয়, এইরূপ উপায়পয়-বৈয়াগ্য অবলম্বন করিলে কেবলমাত্র সংস্কার অবশিষ্ট থাকে। তাদৃশ অবস্থাকে অসম্প্রজ্ঞাত সমাধি কহে। ইহার প্রধান উপায় সৰ্ব্বদ চিত্তবৃত্তি-নিরোধ। চিত্তের যখন সকল বৃত্তি তিরোহিত হয়, কেবলমাত্র সংস্কার থাকে, তখন অসম্প্রজ্ঞাত সমাধি হয়। অসম্প্রজ্ঞাত সমাধির কারণ পর-বৈরাগ্য । যে হেতু সালম্বন অভ্যাস অর্থাৎ সবিষয়ক পুরুষ পৰ্য্যস্ত কোনও একটা বিষয় যাহাতে আছে, একাগ্ৰত অভ্যাসরূপ অপরবৈরাগ্য অসম্প্রজ্ঞাত সমাধি উৎপাদন করিতে সমর্থ হয় না, এজন্ত যাহাতে চিস্তনীয় কোনও বস্তু থাকে না, এরূপ পরবৈরাগ্যকে আশ্রয় করাই উচিত । উক্ত ৰিরামপ্রত্যয় অর্থাৎ পর-বৈরাগ্য অর্থশুষ্ঠ, ইহাতে কোনও পদার্থ অভিলম্বিত থাকে না । এই পর-বৈরাগ্যের বারংবার অনুশীলন করিয়া চিত্ত-নিৰ্ব্বিষয় হয় ; বৃত্তিরূপ কোন কাৰ্য্য কয়ে না ৰলিয়া যেন বোধ হয় চিত্ত নষ্ট জষ্টয়াছে । সদৃশ কারণ হইতে সদৃশ কার্য উৎপন্ন হয়। বিসদৃশ কারণ হইতে বিসদৃশ কার্য জন্মিতে পারে ন। অসম্প্রজ্ঞাত সমাধির সদৃশ কারণ পর-বৈরাগ্য । অসম্প্রজ্ঞাত সমাধিতে যেমন কোনও বিষয় থাকে না, পর-বৈরাগ্যে যেমন কোনও বিষয় অভীষ্ট থাকে লা, সুতরাং উভয়ই সদৃশ জ্ঞানপর ; , অপর তন্দ্রপ বৈরাগ্যে কোনও না কোন ৰিষয় অতীষ্ট থাকে, এজৰু তাছা হইতে অসম্প্রজ্ঞাত সমাধি হইতে পারে না । সম্প্রজ্ঞাত্ত