সমাধি [ ૨8૭ ] - _. -یہی गयञछ गमाश्ब्रि जैखब्र cषाऔध जांब्र७ किडू इहे॥ थारक । নিৰীজ সমাধি কেবল সৰীজ সম্প্রজ্ঞাত সমাধি-প্রজ্ঞার বিরোধী श्क, ७क्र" नtश्, ७थञाङ्गड गएकाग्न गभूला:ब्रम्न७ मिलिक श्हेब्रु থাকে। নিরোধের স্থিতিকালক্রমের অর্থাৎ দিন-মালাদির अश्छद अछूणांtब्र, ७ठकाण आमि गमांश्ङि झिणांम, गमा१ि ভঙ্গের পর যোগীর ঐক্ষপ স্মরণ হয়, তদনুসারে, মিল্পোধকালে ळ्रिख गश्छाद्र इहेब्राझिण इंशत्र अश्याम कब्र बाब्र । बूथान শু ইহার নিরোধ সম্প্রজ্ঞাত সমাধি এই উভয় হইতে উৎপন্ন সংস্কার ও কৈবল্য ভাগীয় নিরোধ-সংস্কারের সহিত চিত্ত আপন প্রকৃত্তিতে অর্থাৎ স্বকারণে লয় হয়। অতএব উক্ত সংস্কার সমুদয় চিণ্ডের অধিকারের বিরোধী হয়, অর্থাৎ বিনাশের ৪ কারণ হয়, স্থিতির কারণ হয় না। কারণ চিত্ত অধিকারের অবসান হইলে কৈবল্য-প্রযোজক নিরোধ-সংস্কারের সহিত নিবৃত্ত হয়, চিত্ত বিনষ্ট হইলে পুরুষ স্বরূপে অবস্থান করেন, এইজন্ত তখন উহা শুদ্ধ, অতএব মুক্ত বলিয়া কথিত হইয় থাকে। যোগের প্রথম অবস্থা সম্প্রজ্ঞাত সমাধি, ইহাতে বুখান বৃত্তির তিরোধান হয় । সমাধি সংস্কার হইতে বুখান-সংস্কার বিনষ্ট হয়, সংস্কার ভিন্ন সংস্কারের নাশক হয় না। সম্প্রঞ্জাত সমাধি অসম্প্রজ্ঞাত সমাধি দ্বারা বিনষ্ট হয়। সম্প্রজ্ঞাত-সমাধি সংস্কারের বিনাশের নিমিত্ত অসম্প্রজ্ঞাত সমাধি সংস্কার স্বীকার করিতে হয়। বন্ধন দশায় আত্মজ্ঞান লাভের চেষ্টা থাকে, কিন্তু একবার আত্ম দর্শন হইলে আর তাবৃশ জ্ঞানেও ইচ্ছা হয় না। ইহাই পর-বৈরাগ্য। জ্ঞানাগ্নি প্রভাবে অবিদ্যাদি ক্লেশ সমুদয় যেমন দগ্ধবীজভাব অর্থাৎ পোড়া ধানের স্তায় হইয়া,প্ররোহ অর্থাৎ অঙ্কুরজননযোগ্য হয় না, পুৰ্ব্বসংস্কার সকলও সেইরূপ জ্ঞানায়িতে দগ্ধ হইয়া আর বুখান-জ্ঞানের জনক হইতে পারে না। জ্ঞানসংস্কার সকল চিত্তের অধিকার সমাপ্তি অপবর্গ পর্য্যস্ত অপেক্ষা করে, অর্থাৎ নিজের অধিকার শেষ হইলে চিত্ত বিনাশের সহিতই নষ্ট হইয়। যায়, আশ্রয়নাশে বিনষ্ট পায়। তখন অসম্প্রজ্ঞাত সমাধি হইয়া থাকে। এই সমাধির শেষ ধৰ্ম্ম-মেঘ-সমাধি। -প্রসংখ্যানেইপাকুলীদন্ত সৰ্ব্বথা বিবেকথাতে ধৰ্ম্মমেঘঃ সমাধিঃ।” ( পাতঞ্জলদ” ৪২৯ ) যে সময় তত্বজ্ঞানী প্রসংখ্যানেও অর্থাৎ বিবেক সাক্ষাৎকরেও অকুলীয় অনুরাগ-বিহীন হয়, কোনরূপ অণিমাদি ঐশ্বৰ্য্য কামনা না করে, এবং ঐ বিবেকজানেও পিরক্ত হয়, তখন তাহান্ন সৰ্ব্বদা কেবল বিবেকঙ্কানই উৎপন্ন হইতে থাকে। गश्झांtब्रग्न बौण अविष्ठानि दिनटे ह७ब्रांद्र आग्न अछदिष eाडाङ्ग (বুখানজ্ঞান ) জন্মিতে পারে না, এই সময় ৰোগীর ধৰ্ম্মমেঘ সমাধি হইয় থাকে । ইহাই সমাধির শেষ। “हू९शि८ङं विषदां शौचार्यौडि कूगोलः झाशः’ শৰাদি নিকৃষ্ট বিষয়ে ৰে ধ্যাপৃত থাকে, সেই স্থপূৰ্ব কামনাকে কুসীদ কহে। তঞ্জৰিত ব্যক্তি অকুলীয় অর্থাৎ সৰ্ব্বজ विप्रख् । राक्लोनि झिशि काट्नम्न अङिब्रिख् cबाक्रक्णमाब्ररू পারগুদ্ধ ধৰ্ম্মকে যে প্রসব করে, তাছাকে ধৰ্ম্মমেধসমাধি বলা शाब्रे । uहे १/tभषणमाश् िछ्हेंष्ण श्रृंख्न रुद्रांtशाब्र फेंजङ्ग झeब्राब्र উক্ত প্রসংখ্যানেল্পও নিরোধ হয় । १ध्बग्न ठूलैौन *क क्र°फखांtद शनिंड श्ब्रांtछ् । महांश्चम স্বদের লোভে টাকা ধার দেয়, কিন্তু বাহার এই স্থদের স্থায় অণিমাদি ঐশ্বর্যালোভে সমাধি অবলম্বন করে, অর্থাৎ সম্প্রজ্ঞাত সমাধির ফলে অণিমাদি ঐশ্বৰ্য্য লাভ করে, তাহাজের এই ধৰ্ম্মমেঘসমাধি হয় না। কিন্তু বিরক্ত ঘোগী কোন ফলেরই কামনা করেন না, তাহাঙ্গের মুক্তিই একমাত্র প্রার্থনীয়। সুতরাং র্তাহাদেরই এই ধৰ্ম্মমেঘসমাধি হইয়া থাকে । “ততঃ ক্লেশকৰ্ম্মনিবৃত্তিঃ” ( পাতঞ্জলদ” ৪৩৯ ) এই ধৰ্ম্মমেঘসমাধি লাভ হইলে অবিদ্যা, অস্মিতা, রাগ, দ্বেষ ও অভিনিবেশ এই পঞ্চবিধ ক্লেশ সমুলে উৎপাটিত হয় ; কুশল ও অকুশল অর্থাৎ পাপপুণ্যরূপ কৰ্ম্মাশয় সমূলে বিনষ্ট হয়। এইরূপে ক্লেশ ও কৰ্ম্মের নিবৃত্তি হইলে যোগী জীবদ্দশাতেই মুক্ত হন। অসম্প্রজ্ঞাত সমাধিতে এইরূপে জীবিত কালেই মুক্তি হইতে পারে, একথা অনেকে স্বীকার করেন না। এবিষয়ে বাদিদিগের মতভেদ আছে। বাৰ্ত্তিক কার বলিয়াছেন, দুঃখের অত্যন্ত নিবৃত্তিই মোক্ষ। জীবদ্দশায় তাহ ঘটে না, শ্রুতিতে আছে, “ন বৈহুসশরীরস্ত প্রিয়াপ্রিয়য়োরপন্থতিরস্তি” (শ্রীতি ) শরীর থাকিতে সুখদুঃখের সম্বন্ধের বিনাশ হয় না, অতএব দুঃখের কারণ অবিস্তাদির নিবৃত্তিকে গৌণ-মুক্তি ভিন্ন আর কিছু বলা যায় না । ক্লেশ না থাকিলে জন্ম হয় না, এ কথা মহর্ষি গৌতমও স্বীকার করিয়াছেন। জীবন্মুক্তিকালে অবিদ্যার লেশ থাকে, একথা শঙ্করাচাৰ্য্যও বলেন। যোগবৰ্ত্তিকে বাৰ্ত্তিককার ইহাকে উপহাস করিয়া ইহাও আবিস্তামুলক বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। পাতঞ্জলদর্শনে ইহার ৰিষয় বিশেষভাবে লিখিত হইয়াছে। বাহুল্যভয়ে তাহ অতি সংক্ষিপ্তভাবে আলোচিত হইল । ( পাতঞ্জলদর্শন ) বেদাস্তুসারে লিখিন্ত আছে,-- “সমাধিস্ত ছিৰিধঃ, সবিকল্পকে নিৰ্ব্বিকল্পকচ্চ। উগ্র সবিকল্পোনাম জ্ঞাতজ্ঞানীদিবিকল্পকয়ানপেক্ষয় দ্বিতীয়বস্তান তদাকারকারিতায়শ্চিত্তবৃত্তেরবস্থানং। ভদী মৃন্ময়গঙ্গাদিভাবেইপি মৃত্তানৰং দ্বৈতভানেইপাদ্বৈতবৎ বস্তু ভাসতে।” সমাধি দুই প্রকার, সবিকল্প ও নিৰ্ব্বিকর। জ্ঞাত, জ্ঞান ও
