সিংহ भांडऊान्नैौtक जां क्लभ१ कtग्न। निशtश्ब्र कüी अङिचौण । cक*ब्र हेशंब्र विtअंश अणड़ोम । d३ cरुशृङ्ग भांtइ पनिब्रांहे हेश८क এত স্নই, সুন্দর ও গাম্ভীৰ্য্যপূর্ণ দেখায়। কেশর না থাকিলে, निश्इएक न७ब्रांछ वणिग्न भएम इहेठ ना । निशङ् १थन ब्रांश्रादिङ हछ, ७षम छांशं★ cरूणग्न भूणिब्रां ॐt% । नि१tश्ब्र ८णहे ८ङ्गाथशैख भूउिँ ७रू उग्ररुद्र शृक्ष। সিংহী এককালে তিন চারিটী শাবক প্রসব করে। নবজাত্ত শাবকের চোখ ফোটে না; দশ পনের দিন পরে ইহাং দৃষ্টশক্তি লাভ করে। সিংহের ক্ষমতা সম্বন্ধে অনেক গল্প প্রচলিত আছে । ৰিড়াল যেমন ইন্দুরকে অনায়াসে মুখে করিয়া লইয়া যায়, তেমনি সিংহও বড় বড় বলদ ও মহিষাদি শিকার করিয়া আপনার পৃষ্ঠদেশে স্থাপনপূর্বক অবলীলাক্রমে ক্রতবেগে ৫৭ ক্রোশ পথ অতিক্রম করিতে পারে। ইহাতে সিংহ কিছুমাত্র কষ্ট বোধ করে না । কতশত য়ুরোপীয় শিকারী আফ্রিকায় সিংহ শিকার कब्रिटङ श्रिीब्र यांण झांब्राहेब्रां८झ्न । रुभि१ नांटम uकछन हेश्ब्रांछ শিকারী দক্ষিণ আফ্রিকায় সিংহ শিকার করিতে গিয়াছিলেন। তাছার লিখিত একটী সিংহের গল্প নিম্নে লিখিত হইল— “আমরা ৩টা গণ্ডার মারিয়া একটা প্রস্রবণের ধারে ফেলিয়া রাখিয়াছিলাম। রাত্রি হইলে আমি জলের ধারে নামিয়া আসিলাম। একটু পরে দেখি, মৃত গণ্ডারের চারিদিকে দলে দলে दछ१७ श्रांगिब्रl छम इहे८उtझ् । आमि उॉविणाभ, उांश इहेtण হিংস্ৰ জন্তুরা ও শীঘ্র এই স্থানে সমবেত হইবে । সেই জন্ত বিলম্ব না করিয়া, আমার কম্বল, বালিস ও বন্দুক একটা গর্তের মধ্যে রাখিয়া দিলাম। তাহার পর ধীরে ধীরে জন্তুগুলিকে দেখিতে লাগিলাম । তখন বেশ জ্যোৎস্না ফুটিয়াছে। চন্দ্রালোকে দেখিতে পাইলাম ছয়টা বড় বড় সিংহ, ১•১২টা হায়না এবং ২.২৫টা শিয়াল গণ্ডারের চারিদিক ঘেরিয়া রহিয়াছে । সিংহ কয়ট নিরাপদে মৃত গণ্ডার আহার করিতে বসিয়াছে ; তাহার খাদ্য লষ্টয় পরস্পর বিবাদ করিতেছে না ; কিন্তু श्वाहेदाङ्ग जयग्न शयनाग्न ७ निम्नप्ण २श्रङ्ग गाग्रिाप्ठ्ठ, डाहाब्रा পরম্পরের মুখ হইতে খাপ্ত কড়াকড়ি করিতেছে। হায়নাগুল লিংকে ভয় করিয়া সশঙ্কিতচিত্তে ভোজন করিতেছিল না, কিন্তু তাহাদিগের তেমন সামর্থ্যও ছিল না যে, সিংহের জাহারে বাধা দিবে, সিংহের এইরূপে গণ্ডারমাসে উদর পূর্ণ করিয়া ধীর পাবিক্ষেপে বন মধ্যে চলিয়া গেল।’ ভারতের সিংহ প্রধানতঃ দুই প্রকার cगोब्राहे ७ दत्रोग्र । কেহ কেহ বলেন, সৌরাষ্ট্র বা গুজরাটী সিংহের কেশর জন্মায় ল, কিন্তু ইহা ভুল ধারণ ; কারণ কেশরযুক্ত অনেক গুঞ্জ [ 4లిd ] সিংহ ब्रtी निरए इड श्हेद्राइ । क्ङ्गि अषिक दहन नtइश्ण उबबाणै। निश्ररुद्र cक*म यांहिब्र रुद्र मा ५पर ८ष*ब्रविनिटे इहेcनe हेशद्र यांङ्गिकाब्र निरtइब्र छांत्र गर्सीनशनग्न ७ भूडि गांड করিতে পায়ে না। यमि७ वत्रानt nषन जांब्र निरश् cनथ यांब्र मl, किरू ५lरू गगtग्न शमब्रवन थङ्कडि छनtण निश्tश्ब्र वनवांग झ्णि, डेश इहे८ङ दशैंौग्न निश्ह मांमक विजैौग्न «थकांग्न निtcङ्ग्न मां८भां९*द्धि হইয়াছে । এই সিংহের বর্ণমৃগের স্থায় এবং ইহুদিগের কেশর किक हब्रिह्मां वt:{ । पञांशिाकांग्र नि६tझग्न छांग्न हेशएशद्र *ांडेंौर्वी नहेि, किस्त्र रुणरुिङ्गाम्भ हेशब्र अफ्रिकाब्र निष्प्श्झ फूणा । हेशদিগের কেশর না উঠিলে, ইহাদিগকে ব্যাঘ্র বলিয়া ভ্রম হয়। ইহারা আজকাল সিন্ধুদেশে, রাজপুতনায় ও গোয়ালিয়ার রাজ্যে গ্রীষ্মকালে দেখা দেয় । ভারতবর্ষ হইতে, শুধু ভারতবর্ষ নছে পৃথিবীর অন্তান্ত দেশ হইতেও, সিংহের বংশ ক্রমশঃ নিৰ্ম্মল হইয়া আলিতেছে। যে সকল স্থানে পূৰ্ব্বে শত শত সিংহ বাল কল্পিত, এখন সে সকল স্থানে একটিও সিংহ দেখিতে পাওয়া যায় না। তাই অনেকে মনে করেন যে, যেমন ম্যামথ প্রভৃতি পশু পৃথিবী হইতে একেবারে লোপ পাইয়াছে, সেইরূপ সিংহও ছুই এক শতাব্দীর মধ্যে পৃথিবী হইতে লোপ পাইবে। সিংহকে গৃহে লালন পালন করিলে, ইহা ঠিক বিড়ালের স্থায় পোষ মানে। সিংহের চৰ্ব্বি ৰতিরোগের ঔষধরূপে ব্যবহৃত হয় । তাবপ্রকাশের মতে সিংহ, ব্যন্ত্রি প্রভৃতি জন্তু গুহাশয় নামে বর্ণিত। মাংসগুণ-বাতহর, গুরু, উষ্ণ, মধুর, স্নিগ্ধ, বলকারক, নিত্য ও গুহরোগীর পক্ষে বিশেষ হিতকর । ( ভাবপ্রকাশ ) পদাস্তে এই শব্দ শ্রেষ্ঠার্থবাচক, অর্থাৎ পদের শেষে এই শব্দ থাকিলে শ্রেষ্ঠ অর্থ বুঝায়। পুরুষসিংহ, পুরুষশ্ৰেষ্ঠ এইরূপ অর্থ বুঝাইল । পুরুষসিংহ স্থলে উপমিত কৰ্ম্মধারয় সমাস হইবে, “পুরুষঃ সিংহ ইব’ এইরূপ সমাসবাক্য করিতে হইবে। ২ অৰ্থৎ দিগের ধ্বজ। (হেম ) ৩ রক্তশিগু. রক্ত সজিল । (রাঞ্জনি" ) ৪ বকুল বৃক্ষ। (বৈস্তুকনি ) ও মেঘাদি দ্বাদশ রাশির অন্তর্গত পঞ্চম রাশি, সিংহরাশি। রাশিচক্রের মধ্যে এই রাশি পঞ্চম। সিংহরাশি, পর্য্যায়—লেয় । ( সৎক্কতামুক্তা” ) এই রাশির অধিষ্ঠাত্রী দেবতা সি’হ, এই জন্ত এই রাশির নাম লিংছ হইয়াছে। "মঘা পু উ এক সিংহঃ” (জ্যোতিৰ ) সওয়া দুইটা নক্ষত্রে এক একটী রাশি হয়। মঘী, পূর্বফল্গুনী ও উত্তরফল্কনী মক্ষত্রের এক পাদ পৰ্য্যন্ত এই রাশি হয়। এই রাশি ওজ, বিধম. স্থির, কুর, পুরুষ, অগ্নিপ্লাশি, শীর্ষোদর, পুণ্য, নিবলী, ধূম্ৰবৰ্ণ,
