পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৪১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्रिांजलां -ജ്ഞ সাংখাদর্শনের হজের মধ্যে পিঙ্গলালামক বেঙ্গার নামোরেখ দেখিতে পাওয়া যায় । ‘নিরাশঃ মুখী পিঙ্গলবিং’ ( সাংখ্যদর্শন ৪ পরি"।) অাশা পরিত্যাগ করিতে পারিলেই সুখী হওয়া যায়, পিঙ্গল যেরূপ আশাবিয়স্থিত হইয়া মুখপ্রাপ্ত হইয়াছিল । , ভাগবতে একাদশ স্কন্ধে অষ্টম অধ্যায়ে এই পিঙ্গল। বেণ্ডার অাখ্যায়িকু - এইরূপ লিখিত আছে-বিদেহনগরে পিঙ্গল নামে এক বেশ্য ছিল। ঐ বেশ্য একদা এক কাস্তকে রতিস্থানে লইয়া বাইবার কালে একটা ধনবান পুরুষ অবলোকন করিয়াছিল, তাহাকে দেখিয়া অবধি পিঙ্গল অধিক ধন পাইবার প্রত্যাশায় একবার ঘর একবার বাহির করিতে লাগিল, কিন্তু ঐ কাস্ত আসিল না। আশার বশবর্তী হইয়া পিঙ্গল কীস্তের জন্য অনিদ্রীয় সমস্ত রাত্রি অতিবাহিত করিল। কান্ত না আসাতে তাহার নিৰ্ব্বেদ উপস্থিত হইল। তখন পিঙ্গলা এইরূপ চিন্তু করিতে লাগিল, আমি কাস্তাfর্থনী হইয়া সমস্ত রাত্রি অতিবাহিত করিলাম, তথাচ কাস্তুসমাগম-সুখ আমার ভাগ্যে ঘটিয়া উঠিল না । কিন্তু আমি কি মূঢ় ? সমীপে কান্ত থাকিতে আমি তাহাকে চিনিতে পারি মাই। যাহার সমাগম প্রার্থনা করিলে সকল প্রকার অভিলাষ সিদ্ধ হয়, আমি অজ্ঞানান্ধ হইয়া তাহাকে পরিত্যাগ করিয়া অকণমদ দুঃখভয়শোক ও মোহপ্রদ কাস্তের জন্ত উৎকণ্ঠায় কাল কাটাইলাম। তখন এই বেশ্য পূৰ্ব্বজন্মের সুকৃতির বশে মোহরহিত হইয়া আত্মজ্ঞান লাভ করিল। তখন তাহার এইরূপ বিবেক উপস্থিত হইল, “আশাই সকল দুঃখের কারণ, যাহার কোন রূপ আশা নাই, যিনি সকল প্রকার অাশা পরিত্যাগ করিয়াছেন, তিনিই সুখী । আমি আশায় প্রলুব্ধ হইয়া দুঃখ ভোগ করিতেছিলাম ; এখন আশীবিরহিত হইয়া সুখী হইলাম।” পিঙ্গলা এইরূপে ভগবানের প্রতি চিত্ত সমর্পণ করিয়া সুখে শয়ন করিয়াছিল। “আশা ছি পরমং দুঃখং নৈরাশাং পরমং মুখস্থ । যথা সংছিপ্ত কাস্তাশাং মুখং মুম্বীপ পিঙ্কল ॥"(ভাগ” ১১৮ অঃ) মহাভারতে শাস্তিপর্কে লিখিত আছে,— ভীষ্মদেব বুধিষ্টিরকে মোক্ষধৰ্ম্মের উপদেশ দিবার সময় এই পিঙ্গল বেশ্যার উদাহরণ দিয়া বলিয়াছিলেন, “পূৰ্ব্বে পিঙ্গল নামে এক বেশ্য সঙ্কেত স্থানে স্বীয় প্রিয়তম কর্তৃক বঞ্চিত হইয়া নিতান্ত দুঃখিত হইয়াছিল। সেই ক্লেশের সময় দৈৰপ্ৰভাবে তাহার শাস্ত বুদ্ধি উপস্থিত হইল। তখন সে ক্ষোভ করিয়া কহিতে লাগিল, যে সৰ্ব্বাস্তুর্যামী নিৰ্মিষ্ণার शृङ्गष कांमाँग्न झषरब्र वtग कब्रिएख्रह्म, श्रांमि यउकांण কানাদি দ্বারা তাহাকে সমাচ্ছন্ন করির রাখিয়াছি। একদিনও XI [ ৪১৩ ] ১০৪ ङ्घिले ' -: शुमब्रांनणकङ्ग श्रृंब्रभांग्रांब्र श्रृंङ्गणंां★iग्न इहे माहे । जांछि चनांचेि भांग्रजांनषरण श्रजांनछछत्रूड नषदांब्रगन्धाद्र श्रृंह नगांव्हन कब्रिव । भाषि श्रृंक ८ष बाङिग्नeथउि अन्नब्रस श्रेद्रांश्णिांग, ५५न ठांशब्र गनशउ शृं★रण कथन३ जान्न उीशनिश्रहरू कांख दणिब्रा भरन कब्रिरु मां ।। ७थन चांयांग्र उरुजॉन खे°हिउ शहेत्राप्रु । शङब्रार cनई नब्रकक्रनी भूलंद्र शूनब्रांग्र অামাকে বঞ্চনা করিতে সমর্থ হইবে না । জৈববল ও জন্মান্তরীণ পুণ্যফলে অনর্থও অর্থক্লপে পরিণত হইয়া থাকে। জাজি জামি জানবলে বিষয়বাসনা পরিত্যাগ ও জিতেন্দ্রিয়তা লাভ कब्रिग्नांश् ि। चां★ांक्शैिन भइोग्लांब्राहे वक्राना निझांश्श्व अन्नङद कब्रिग्न थांरकन । व्ञां* श्रृंग्निङTांशं अ८श्रृंक्र *ब्रभ पूरtश्वग्न कांग्नर्थ আর কিছুই নাই।” পিঙ্গল এইরূপে মাশার উচ্ছেদ করিয়া পয়সমুখে নিজগত হইল। ( ভারত শান্তিপৰ্ব্ব ১৭৪ অ” ) এই পিঙ্গল অন্যায় কৰ্ম্মন্ধীর জীবনযাত্রা নিৰ্ব্বাছ করিলেও তাহার পূৰ্ব্বজন্মের মুকৃতির বশে এইরূপ বৈরাগ্য উপস্থিত হয় এবং ইহাতেই তাহার ভাগ্যে পরমসুখ ঘটিয়াছিল। ৪ কণিক।। ৫ মাষ্ট্ৰীভেদ। পিঙ্গল নাড়ী, ইড়া পিঙ্গল ও সুষুম্না নামে তিনট প্রধান নাড়ী মাছে। "দক্ষিণাংশঃ স্কৃতঃ সুর্যে বামভাগে নিশাকরঃ । নাড়ীদর্শবিহুস্তামু মুখ্যাস্তিস্রঃ প্রকীৰ্ত্তিতাঃ ॥ ইড়া বামে তনের্মিধ্যে সুষুম্না পিঙ্গলাপরে। মধা তাস্বপি নাড়ী স্যাদগ্নিসোমস্বরূপিণী ॥” ( সারদাতিলক ) দশট নাড়ী, তাহার মধ্যে ইড়, পিঙ্গল ও সুষুম্ন। এই তিনটা প্রধান। শরীরের বামভাগে ইড়ানাড়ী, মধ্য দিকে সুষুম্না এবং দক্ষিণ দিকে পিঙ্গল নাড়ী অবস্থিত আছে । নিরুত্তর তন্ত্রের প্রথম পটলে লিখিত আছে, ইড়া প্রভৃতি कब्रिग्नां मूर्ध्नौ नाएँौ मांtझ । ल*?ी नांक्लौग्न भरक्षा हेम्नां, निजलt ও স্বযুম্ন ব্রহ্ম, বিষ্ণু ও শিবরূপিণী। যোগাৰ্ণবে লিখিত আছে, পিঙ্গলানাড়ী সিতরক্রাভ, এই সাড়ী দক্ষিণপাশ্বদেশে অবস্থিত । “ইড়া চ শঙ্খচন্দ্রাভা তস্য বামে ব্যবস্থিত । পিঙ্গলা সিতরক্তাভা পিঙ্গলীয়াং দিবাকরঃ ॥” ( যোগীর্ণব ) তন্ত্রাস্তরে লিখিত আছে, ইড়ানাড়ীতে চঞ্জ এবং পিঙ্গল নাড়ীতে সুর্য্য অবস্থিত। “ইড়ায়tং সংশ্ৰিতশচন্দ্রঃ পিঙ্গলায়tং দিবাকয়ঃ ।” w यश्वन भित्रण नाएँौद्र कांर्य इब्र, छथन मकि* नांगांरछ খাস বধিতে থাকে। প্রাণতোষিণীতে এই পিঙ্গল নাড়ীর वझ्नकांटण cय गकण कांtर्षी उठ श्ञ, पठांशंब्र दिदग्न थ३ग्नर्भ লিখিত আছে,— - * . . কঠিন ও জয় বিদাদির গঠন ও পাঠন, খ্ৰীদল,