পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৫৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরাণ [ &&సి ] পুরাণ BBBBB S BBBBB BBBBB BBBBBB BB BBB SBB BBBBB BBBB BB BB DDDD উপপুরাণ সম্বলিত শিষ্য ছিলেন। মহামুনি ব্যাস র্তাহাকে পুরাণসংহিতা অর্পণ করিয়াছিলেন। , রোমহর্ষণের ছয় জন শিষ্য। উহাদের নাম—মুমতি, অগ্নিবর্চ, মিত্রয়ু, শাংশপায়ন, অকৃতক্রণ ও সাবর্ণি। ইহাদের মধ্যে কগুপবংশীয় অকুতন্ত্রণ, সাবর্ণি ও শংশপায়ন এই তিন ব্যক্তি রোমহর্ষণ হইতে অধীত মূলসংহিতা অবলম্বনে প্রত্যেকে এক এক খানি পুরাণসংহিত। রচনা করিয়াছিলেন । উক্ত চরিসংহিতার সারসংগ্ৰহ করিয়া এই পুরাণ-সংহিত রচিত হইয়াছে। ব্রাহ্মপুরাণই সকল পুরাণের অাদি বলিয়া কীৰ্ত্তিত। পুরাণবিদগণ পুরাণগুলির অষ্টাদশ সংখ্যা নির্দেশ করিয়াছেন ॥১৯ বিষ্ণু ও ব্রহ্মগুপুরাণে ব্যাস পুরাণসংহিতা-কৰ্ত্ত বলিয়া অভিহিত হইলেও তিনি যে অষ্টাদশ পুরাণ প্রচার করিয়াছিলেন এ কথার প্রসঙ্গ নাই, বরং তাহার শিষ্যস্থিশিষ্যগণের প্রবষ্ঠিত পুরাণসংহিতাসমূহের সাহায্যে বর্তমান পুরাণসমূহের উৎপত্তি হইয়াছে, এইরূপ কথাই পাওয়া যাইতেছে । পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে,—বিষ্ণু ও ব্রহ্মাণ্ডের রচনা অপরাপর সকল পুরাণ অপেক্ষ প্রাচীন। এরূপ স্থলে পায়োক্ত ব্যাসকর্তৃক অষ্টাদশ পুরাণ-রচনাপ্রসঙ্গ যে পরবর্তিকালে যোজিত হইয়াছে, তাহাতে সন্দেহ নাই। যিনি বেদ সমুদয় সংগ্রহ ও বিভাগ করেন, তাহার পুরাণ ও ইতিহাস-সঙ্কলনে ইচ্ছা হইতে পারে, তাহা অসম্ভব নহে । বোধ হয় তৎকালে স্বতেরা যে সকল পুরা কাহিনী কীৰ্ত্তন করিত, বেদব্যাস তাহাই সঙ্কলিত ও শৃঙ্খলাবদ্ধ করিয়া ইহার পঠনপাঠন-সম্বন্ধে উৎসাহ প্রদান করিয়া থাকিবেন, বিষ্ণু ও ব্রহ্মাগু হইতে তাঁহারই আভাস পাওয়া যাইতেছে । পুরাণ-বিভাগ। পূৰ্ব্বেই লিথিয়ছি, ভগবান বেদব্যাস একখানি মাত্র পুরাণসংহিত রচনা করেন, তাহা হইতে লোমহর্ষণ-শিষ্যত্রয় তিনখানি সংহিতা প্রকাশ করেন, প্রথমে এই চারিখানি মাত্র পুরাণসংহিতা প্রচলিত ছিল । এই চারিখানি হইতেই ১৮ বিষয়ক গীত ও অস্তান্ত কোন (ಕಿ তর নাম গাথা এবং শ্রাজকল্পাদি নির্ণয়ের নাম কল্পগুদ্ধি । “কল্পগুদ্ধি স্থানে কুলক্ষ* পাঠ আছে । ¥ (১০) “সৰ্গশ্চ প্রতিসর্গশ্চ বংশে মস্বত্বরাণি চ । সৰ্ব্বেম্বেতেষু কথ্যস্তে বংশাহুচরিতঞ্চ বৎ ॥ বঙ্গেতং তৰ মৈত্রেয় পুরাণং কথ্যতে ময়। এতৰৈঞ্চবসংজ্ঞং বৈ পাশ্নগু সমনস্তরম" (বিষ্ণুপু ৩৬২৫-২৬ ) হইয়াছিল। আদি পুরাণ-সংহিতা হইতে যে সকল পুরাণ সঙ্কলিত হইস্বাছে, প্রত্যেক পুরাণ মনোযোগপূর্বক পাঠ করিলে তাহার যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় । বিষ্ণু, মৎস্ত, ব্ৰহ্মাও, পদ্ম প্রভৃতি পুরাণের স্বষ্টি প্রক্রিয়। পাঠ করুন, দেখিবেন, সকল পুরাণেই এক কথা, এক বিষয়, এমন কি প্লোকে শ্লোকে মিল রছিয়াছে, কোন পুরাণে দুই চারিট শ্লোক অধিক, আবার কোন পুরাণে হুই চারিট শ্লোক কম ; এই মাত্র প্রভেদ। সকল পুরাণেরই আদর্শ এক, সেই জন্ত এরূপ শ্লোকসাদৃগু ও বর্ণনাসাদৃশ্য লক্ষিত হইতেছে। যদি বিভিন্ন পুরাণ পূৰ্ব্বে থাকিত এবং সেই বিভিন্ন পুরাণ দৃষ্ট্রে এখনকার বিভিন্ন পুরাণ সঙ্কলিত হইত, তাহা হইলে এরূপ মিল পাওয়া যাইত না । বিষ্ণুপুরাণে যথাক্রমে এই ১৮ খানি পুরাণের নাম আছে— *প্রথম ব্রাহ্ম, দ্বিতীয় পায়, তৃতীয় বৈষ্ণব ( বা বিষ্ণুপুরাণ), চতুর্থ শৈব, পঞ্চম ভাগবত, যষ্ঠ নারদীয়, সপ্তম মার্কণ্ডেয়, অষ্টম আগ্নেয়, নৰম ভবিষ্য, দশম ব্রহ্মবৈবৰ্ত্ত, একাদশ লৈঙ্গ, দ্বাদশ বারাহ, ত্রয়োদশ স্কানা, চতুর্দশ বামন, পঞ্চদশ কেীপ, ষোড়শ মাৎস্ত, সপ্তদশ গরুড়, তৎপরে ব্রহ্মাও । এই সকল পুরাণেই সর্গ, প্রতিসর্গ, বংশ, গদ্বন্তর ও বংশামুচরিত কথিত হইয়াছে। হে মৈত্রেয় ! তোমার নিকট যে পুরাণ বলিতেছি, ইহার নাম বিষ্ণুপুরাণ । ইহা পদ্মপুরাণের শেষে রচিত হইয়াছে।” বিষ্ণুপুরাণের উক্ত প্রমাণ দ্বারা বোধ হইতেছে যে এক সময়েও ১৮ খানি পুরাণ সঙ্কলিত হয় নাই, প্রথমে ব্ৰহ্মপুরাণ, তৎপরে পদ্ম, তৎপরে বিষ্ণু এইরূপে পরে পরে ১৮ খানি পুরাণ সঙ্কলিত ও প্রচারিত হইয়াছিল । শৈব, ভাগবত, নারদীয়, আগ্নেয়, ব্রহ্মবৈবর্ত, লৈঙ্গ, বীরাহ, কুৰ্ম্ম, মৎস্ত ও পদ্মপুত্রাণাদিতে অগ্রপশ্চাৎ যেরূপ অষ্টাদশ পুরাণের উল্লেখ আছে, তাহার একটা তালিক পর পৃষ্ঠায় দেওয়া হইল । ঐ তালিকা দেখুন, পুরাণের অগ্রপশ্চাৎ সম্বন্ধে সকলে এক-মত নহেন। এরূপ স্থলে নিঃসন্দেহ কোন পুরাণ অগ্রে ও কোন পুরাণ পরে রচিত হইয়াছে, তাহ বলিতে পারা যায় না। তবে যখন বিষ্ণুপুরাণের সহিত অধিকাংশ পুরাণের মিল রহিয়াছে, তখন বিষ্ণুপুরাণের মত অনেকট প্রমাণিক বলিয়া গ্রহণ করা যাইতে পারে । কিন্তু যখন প্রত্যেক । शूब्रां* श्रृंtर्ट कब्र यांग्र. उशन अॉबीब्र अछद्र" cदां५ श्छ । যেমন, বিষ্ণুপুরাণে লিখিত আছে,—তৎপূর্বে ব্ৰহ্ম ও পদ্মপুরাণ সঙ্কলিত হইয়াছিল, কিন্তু যে সকল পুরাণ তাহার পরে প্রচয়িত