পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৫৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরাণ so विछिद्र भूब्रान विछिन्न नच्यंमाग्रब्र । যখন দেখা যাইতেছে, অতি প্রাচীনকাল হইতেই নান দেবদেবীর উপাসকের উৎপত্তি হইয়াছে, তখন সেই সঙ্গে যে পৃথক পৃথক দেৰোপাসক বিভিন্ন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের স্বচন। इहेङ भांब्रछ रुहेशttश्, ७ cमt११ ५ütनठिक हेडिशन পাঠ করিলে তাহার আভাস পাওয়া যায়। আমি যাহাকে প্রাপের মত ভালবাসি, অপর সকলেই তাহাকে এইরূপ ভাল বামুক, ইহা কাহার না ইচ্ছা ? যে ঋষি ষে দেবের আরাধনায় অষ্ট্রীষ্ট লাভ করিয়াছেন, তিনি যে র্তাহtকে ভক্তি করিবেন, প্রাণের সহিত ভাল বাসিবেন, ইহা স্বভাবসিদ্ধ। অপরেও যtহাতে র্তাহার সেই ইষ্টদেবকে সেইরূপ ভক্তি শ্রদ্ধা করেন, আপনার মত দেখেন, ইহা ভক্তমাত্রেরই হৃদয়ের অভিলাষ । এইরূপ ভক্তি বা প্রেম হইতে এক ঋষি বা তাহার অন্ধুবৰ্ত্তী শিষ্যসম্প্রদায় হইতে এক এক দেবের উপাসন প্রচলিত হইয়াছে। এইরূপে ভিন্ন ভিন্ন দেবভক্ত ঋষির অনুগামী শিষ্যসম্প্রদায় হইতে পরবর্তী কালে নানা ধৰ্ম্ম-সম্প্রদায়ের স্বষ্টি হইয়াছে । [ সম্প্রদায় শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য । ] বেদ সাধারণের সম্পত্তি নহে। ঋত্বিকৃ, হোত, উদগতি৷ প্রভৃতি বিভিন্ন যাঞ্জিকগণের উপজীব্য সম্পত্তি। কিন্তু ইতিহাস ও পুরাণ নরনারী সাধারণের সম্পত্তি । প্রাচীন আখ্যান, উপখানাদি বর্ণনাচ্ছিলে নানা বিষয়ক উপদেশ দিবার জন্য পুরাণের হষ্টি । এই জন্তই ব্ৰহ্মাও পুরাণে লিখিত আছে— “ষে বিদ্যচতুরো বেদান্‌ সাঙ্গোপোনিষদো দ্বিজ । ন চেৎ পুরাণং সংবিদ্যাল্লৈব স স্তাদ্বিচক্ষণঃ ॥ ইতিহাসপুরাণীভ্যাং বেদং সমুপবৃংহয়েৎ । বিভেতাল্পশ্রী তাদ্বেদে মাময়ং প্রহরিষ্যতি ॥ যন্মাৎ পুরী হনতীদং পুরাণং তেন তৎস্কৃতং । নিরুক্তমন্ত যে বেদ সৰ্ব্বপাপৈঃ প্রমুচ্যতে ॥” ( ব্রহ্মা গুপু” প্রক্রিয়াপাদ ১ অঃ ) যে ব্রাহ্মণ অঙ্গ ও উপনিষদসহ চারিবেদ অধ্যয়ন করিয়াও পুরাণ অধ্যয়ন করেন নাই, তিনি বিচক্ষুণ হইতে পারেন না। কারণ ইতিহাস ও পুরাণেই বেদ উপবৃংহিত আছে অর্থাৎ ইতিহাস ও পুরাণই বেদের বিস্তার করিয়াছে । অধিক কি পুরাণাদি জ্ঞানবিহীন অল্পজ্ঞ ব্যক্তিকেই বেদ ভয় করেন, কারণ এইরূপ ব্যক্তিই বেদের অবমাননা করিয়া থাকে । ইহা অতি প্রাচীন বলিয় এবং বের্ণের নিরক্তস্বরূপ বলিয়া ইহার নাম পুরাণ’ হইয়াছে। যে এই পুরাণ জানে, সে সকল পাপ হইতে মুক্ত হয় । বাস্তবিক বিভিন্ন সম্প্রদায় স্ব স্ব ইষ্টদেবের পূজা ও মাহাত্ম্য [ ¢१s ] পুরাণ প্রচার উদ্দেঙ্গে বেদের বিভিন্ন উপাখ্যান স্ব স্ব মতাজুযায়ী করিয়া প্রচার করিয়াছেন, সেইজষ্ঠ বোধ হয় প্রাচীন জাখ্যানগুলি সকল পুরাণে ঠিক একরূপ পাওয়া যায় না। বিভিন্ন পুরাণ যে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ধৰ্ম্ম গ্রন্থ বলিয়া গণ্য ছিল, এ সম্বন্ধে প্রমাণও পাওয়া যায়। ৰালিৰীপে হিন্দুধৰ্ম্মাবলী যে সকল ব্রাহ্মণ-পণ্ডিত বাস করেন, তাহারা সকলেই শৈব । র্তাহার। শিবমাহাত্ম্য প্রকাশক ব্রহ্মগুপুরাণ অতি গুহ্য শাস্ত্র । ৰলিয়া রক্ষা করেন। র্তাহার ব্রহ্মণেতর অপর কোন জাতিকে এই পুরাণ দেখিতে দেন না। তাছাদের বিশ্বাস, এই একমাত্র ব্ৰহ্মাওপুরাণ আছে, আর পুরাণ নাই। ব্ৰন্ধাও পুরাণ ব্যতীত অfর যে ১৭খানি মহাপুরাণ অাছে, এ সংবাদই তাহার রাখেন না, অথবা অপর পুরাণের নামও তাহারা কখন শ্রবণ করেন নাই। এখন কথা এই, যদি পূৰ্ব্বকালে সকল সম্প্রদায় সকল পুরাণ অভ্যাস করিতেন, তাহ হইলে যৰদ্বীপগত শৈব ব্রাহ্মণের নিশ্চয় অপর পুরাণের বিষয় অবগত হইতেন। পূৰ্ব্বকালে প্রত্যেক শাখা বা সম্প্রদায় সেই শাখা বা সম্প্রদায়ের আলোচ্য শাস্ত্রাদিই আজীবন অধ্যয়ন ও তদনুসারে ক্রিয়াদির অনুষ্ঠান করিতেন, অপর শাখা বা সম্প্রদায়ের গ্রন্থ তাহার আলোচ্য বা অবশু পাঠ্য বলিয়া মনে করিতেন না। ইহাঁরই ফলে যবদ্বীপগামী ভারতীয় ব্রাহ্মণগণের সহিত অপর পুরাণ शाहेरङ *ांtद्र नाहे । उँiशब्रां ॐव क्लिष्णन, ठाँहे शिरमांझांड्राপ্রধান ব্ৰহ্মা গুপুরাণ সঙ্গে লইয়া গিয়াছিলেন। বাস্তবিক বিষ্ণু, মৎস্য প্রভৃতি পুরাণে যেরূপ অষ্টাদশ পুরাণের নামোল্লেখ অাছে, ব্ৰহ্মা গুপুরাণমধ্যে সেইরূপ ব্ৰহ্মাও ব্যতীত অপর সপ্তদশ পুরাণের s নাম পাইলাম না। এরূপ স্থলে খৃষ্টীয় ৫ম শতাব্দীর পূৰ্ব্বে বিষ্ণু, মৎস্যাদি পুরাণ মধ্যে অপরাপর পুরাণের উল্লেখ ছিল কিনা সন্দেহ ? এক পুরাণে অষ্টাদশ পুরাণের উল্লেখ, যে পরবর্তী কালের যোজনা, তাহাতে সন্দেহ নাই । বিভিন্ন শাস্ত্র যে ভিন্ন সম্প্রদায়ের জিনিষ, তাহ। ভবিষ্যপুরাণ হইতে কতকটা আভাস পাওয়া যায় ;– "ঞ্জয়োপজীবী যে বি প্রঃ স মহাগুরুরুচ্যতে । অষ্টাদশ-পুরাণানি রামস চরিতং তথা ॥ বিষ্ণুধৰ্ম্মাদিত্যধৰ্ম্মাঃ শিবধৰ্ম্মাশ্চ ভারত। কাঞ্চং বেদং পঞ্চমস্ত যন্মহাভারতং স্মৃতং ॥ সৌরাশ্চ ধৰ্ম্ম রাজেন্দ্র নারদোক্ত মহীপতে। জয়েতি নাম এতেষাং প্রবদন্তি মনীষিণঃ ॥” (ভবিষা” ২ অঃ) জয় যাহার উপজীবিকা, সেই ব্রাহ্মণকে মহাগুরু বলা যায়। হে ভারত ! অষ্টাদশ পুরাণ ও রামচরিত, বিষ্ণুধৰ্ম্ম, আদিত্যধৰ্ম্ম