পুরাণ -- ও শিবধৰ্ম্ম বা পঞ্চম বেদ কাঞ্চ স্বরূপ মহাভারত ও সারদ কথিত সৌরদিগের ধৰ্ম্ম (এই ভবিষ্যপুরাণে কীৰ্ত্তিত হইয়াছে। মনীষিগণ ঐ সমস্ত শাস্ত্রই জয় নামে আখ্যাত করেন । উক্ত শ্লোক হইতে বোধ হইতেছে, বৈঞ্চবাদি বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জন্য পুরাণাদি বিভিন্ন ধৰ্ম্মগ্রন্থ প্রচয়িত ছিল । স্কলাপুরাণীয় কেদারখণ্ডে স্পষ্ট লিখিত আছে— “অষ্টাদশ-পুরাণেষু দশভিগীয়তে শিবঃ। চতুৰ্ভিৰ্ভগবান ব্ৰহ্মা দ্বাভ্যং দেবী তথা হরিঃ ” কেদার ১অঃ ) ১৮থানি পুরাণের মধ্যে দশথানিতে শিব, চারিখানিতে ব্ৰহ্ম, ছুইখানিতে দেবী ভগবতী এবং দুইখানিতে বিষ্ণুমাহাত্ম্য কীৰ্ত্তিত হইয়াছে। এ সম্বন্ধে স্কনপুরাণীয় শিবরহস্তথগুণন্তর্গত সম্ভবকা েগু লিখিত আছে— “डङ्ग हेर्भयांनि ऐश्वर्थः उदिशाशं हिट्छी हभा: । মার্কণ্ডেয়ং তথা লৈঙ্গং বারাহং স্কান্দমেব চ। মাৎস্তমগুত্তথা কেীৰ্ব্বং বামমঞ্চ মুনীশ্বরাঃ । ব্ৰক্ষাগুঞ্চ দশেমনি ীিণি লক্ষাণি সংখ্যয়৷ } গ্রন্থামাং মহিম সৰ্ব্বৈঃ শিবস্যৈব প্রকাগুতে । অসাধারণরা মূর্ত্যা নামা সাধারশেন চ। ৰদস্তি শিবমেতানি শিবস্তেযু প্রকাগুতে । বিঞ্চোৰ্হি বৈষ্ণবং তচ্চ তথা ভাগবতং তথা ॥ নারদীয়পুরাণঞ্চ গারুড়ং বৈষ্ণবং বিহুঃ । ব্রাহ্মং পাত্মং ব্ৰহ্মণেস্বে অগ্নেয়াগ্নেয়মেককং ॥ সবিতুব্রহ্মবৈবর্তমেবমষ্টাদশ স্থতং । চত্বারি বৈষ্ণবানীশবিষ্ণোঃ সাম্যপরাণি বৈ ৷ ব্ৰহ্মাদিভ্যোহধিকং বিষ্ণুং প্ৰবদস্তি জগৎপতিং । ব্রহ্মবিষ্ণুমহেশানাং সাম্যং ব্রান্ধে পুরাণকে ॥ অস্তেষামধিকং দেবং ব্রাহ্মণং জগতাং পতিং । প্ৰবদস্তি দিনাধীশং ব্রহ্মবিষ্ণুশিবাত্মকম্।।” ( সস্তবকাও ২।৩০—৩৯ ) শৈব, ভবিষ্য, মার্কণ্ডেয়, লৈঙ্গ, বারাহ, স্কান্দ, মাৎস্য, কেীর্ণ, বামন ও ব্রহ্মাও এই দশখানি পুরাণ শৈব, এই দশখানির শ্লোকসংখ্যা তিন লক্ষ । এই সকল গ্রন্থে শিবের মহিমা প্রকাশিত হইয়াছে। বৈষ্ণব, ভাগবত, নারদীয় ও গারুড় এই চারিখানি বৈষ্ণব, সুতরাং বিষ্ণুমহিমাপ্রকাশক। ব্রাহ্ম ও পাদ্ম এই দুইখানি ব্ৰহ্মার, একমাত্র আগ্নেয়পুরাণ অগ্নির এবং ব্ৰহ্মবৈবৰ্ত্ত সবিতার মহিমাপ্রকাশক । এই ১৮ খানি পুরাণ । চারিখানি বৈষ্ণবপুরাণে মহাদেব ও বিষ্ণুর সাম্যপ্রতিপাদিত, তবে ব্ৰহ্মাদি অপেক্ষ জগৎপতি বিষ্ণুকে অধিক বলা হই [ ¢१२ ] পুরাণ স্বাছে, ব্ৰহ্মপুরাণে ব্ৰহ্ম, বিষ্ণু ও শিব এই তিনের সাম্য বর্ণিত হুইলেও অপর সকল অপেক্ষ ব্ৰহ্মাকে শ্রেষ্ঠ এবং স্বৰ্য্যকে ব্রহ্মবিষ্ণুশিবাত্মক বলা হইয়াছে। বিভিন্ন পুরাণ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জিনিষ ছুইলেও दैवश्3रु, रेश्रृंद ও শাক্তপুরাণে অষ্টাদশ পুরাণ পাঠেয় ফল বর্ণিত रहेबारई “অষ্টাদশপুরাপানীং নামধেয়ানি যঃ পঠেৎ । ত্রিসন্ধাং জপতে নিত্যং সোহশ্বমেধফলং লভেৎ" । ( মার্কণ্ডেয় ) “বন্ধেতানি সমস্তানি পুরাপানীস্থ জানতে । ভারতং চ মহাবাছো ! স সৰ্ব্বজ্ঞে মতে নৃণম্।” ( ভবিষ্যপু” ২ অঃ ) যাহা হউক মাকাওয়াদি পুরাণে অষ্টাদশপুরাণপাঠের প্রশংসা থাকিলেও প্রত্যেক পুরাণই যে কোন বিশেষ উদ্দেশু্যে রচিত হইয়াছে এবং প্রত্যেক পুরাণেই কোন বিশেষ সাম্প্রদায়িক ভাব নিছিত অাছে, তাহাতে সন্দেহ নাই। এই জন্যই শৈবপুরাণকার, মহাদেবকে ব্ৰহ্ম ও বিষ্ণুর স্রষ্টা, বৈষ্ণবপুরাণকারই বিষ্ণুকে ব্ৰহ্মা ও মহাদেবের জনক, শাক্তগ্রন্থকারও ভগবতীকে ব্রহ্ম, বিষ্ণু, শিব এই তিনেরই প্রসবিত্রী এবং (১) লিঙ্গপুরাণে ( ১৭। ১-৩ )— "অধোবাচ মহাদেবঃ প্রীতোহহং স্বরসত্তমে। পশ্য তং মাং মহাদেবং ভয়ং সৰ্ব্বং বিমুঞ্চ তম্ ॥ যুবাং প্রস্থতৌ গাত্রাভ্যাং মম পূৰ্ব্বং মহাবলে । আয়ং মে দক্ষিণে পার্থে ব্রহ্ম। লোকপিতামহ: | বামে পার্শ্বে চ মে বিষ্ণুর্বিশ্বাত্মা হৃদয়োস্তব; ” অনস্তর মহাদেব বলিলেন, হে স্বরসত্তম ব্রহ্ম ও বিষ্ণু ! আমি সন্তুষ্ট হইয়াছি। আমিই মহাদেব, আমাকে নিৰ্ভয়ে দর্শন কর। পূৰ্ব্বে তোমর। দুই মহাবলই আমার শরীর হইতে উৎপন্ন হইয়াছ । এই লোকপিতামহ ব্ৰহ্মা আমার দক্ষিণ পার্শ্বে ও জগতের মাত্মাস্বরূপ হৃদয়োস্তুব বিষ্ণু আমার বাম পার্শ্বে উৎপল্প হইয়াংছু। এই লিঙ্গপুরাণে শিব বিষ্ণুকে সস্বোধন করিতেছেন— "বৎস বৎস হরে বিঞ্চে। পালয়ৈতচ্চরাচরস্থ ।" (২) পরমবৈষ্ণব ভাগবতপুরাণকায় লিথিয়াছেন— “স্বজামি তল্লিযুজোহহং হরে হরতি তত্ত্বশঃ।” জামি ব্রহ্ম। তাহ (বিষ্ণু ) কর্তৃক নিযুক্ত হইয়া স্বষ্টি করিতেছি এবং মহাদেব তাহার বশে সংহার করিতেছেন। (৩) মাকণ্ডেয়পুরাণে ( দেবী মtহkঝ্য )— "বিষ্ণু শরীরগ্রহণমহমীশান এব চ। কারিতাস্তে যতোহতস্তাং কঃ স্তোতুং শক্তিমানূ ভবেৎ।।" হে দেবি । তুমি আমার (অর্থাৎ ব্রহ্মার ), বিষ্ণুর ও ঈশানের শরীর ऐs९रोलन कब्रिग्नाझ । अज्र बैरु ८क cज्राभाङ्ग रद्धप कब्रिएउ भकम । "বাছা 'বাছ' বলিয়া স্নেহভাবে ( ליצור כ ) ( २॥७॥७o )
