পুরাণ সেীয়গণ কুর্ঘ্যকেই সকলের প্রসবিত বলিয়া স্বর্ণনা করিয়া किjब्रां८छ्म ।* জানলাগিরিরচিত শঙ্করবিজয়ে লিখিত আছে, ভগবান শঙ্করাচার্য অদ্বৈর্তমতস্থাপনাৰ্থ শৈব, ভাগবত, বৈষ্ণব, পঞ্চরাত্র, বৈখানস, কৰ্ম্মহীন বৈষ্ণব, হৈরণ্যগৰ্ড, অগ্নিবাণী, সৌর, মহাগণপতি, গাণপত্য, উচ্ছিষ্টগণপতি, শাক্ত, কাপালিক, চাওtলক, লেীগত, জৈন, বৌদ্ধ, মল্লারি, বিশ্বক্সেন, মান্মথ, কেীবের, ঐঞ্জ, ৰাঙ্কণ, শূন্তবাদী, গুণবাদী, সাংখ্য, যোগী, পীলু, চান্দ্র, ভৌমাদি গ্ৰহৰাণী, ক্ষপণক, শেষ, গরুড়, সিদ্ধ, ভূতবেতাল ইত্যাদি বিভিন্নমতাবলম্বীদিগের মত খণ্ডন করিয়াছিলেন । শঙ্করাচার্য্যের শারীরক ভাষ্যেও ভাগবত, পাঞ্চরাত্র, পাশুপত, গেীর, সাংখ্য, কাণা, সেীগত, আৰ্হিত প্রভৃতি নানা ধৰ্ম্মসম্প্রদায় ও তত্তন্মতের উল্লেখ দৃষ্ট হয়। এতদ্বার বলিতে পায়া যায় যে, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মতপ্রতিপাদ্য অষ্টাদশ পুরাণ ও কোন কোন উপপুরাণ শঙ্করাচার্য্যের পূৰ্ব্বে সঙ্কলিত হইয়াছিল ।২ श्रहैमिश्रभूब्रttर्णब्र भूथ, ७cभश्छ । ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু, শিব এই ত্ৰিমূৰ্ত্তিয় উপাসনা-প্রচার, বিশেষতঃ শিব, বিষ্ণু ও তাছাদের শক্তিগণের মহিমাকীর্তন ও পূজা প্রচার বর্তমান পুরাণসমূহের প্রধানতঃ উদেণ্ড। ভগবানু শঙ্করাচার্য্যের আবির্ভাবের পূর্ব হইতেই উক্ত উদ্দেপ্তসাধনাৰ্থ অষ্টাদশ পুরাণ প্রচলিত হইয়াছিল। সেই অষ্টাদশপুরাণের লক্ষণ মৎস্যপুরাণে ও নারীরপুরাণে কতকটা বিস্তৃতভাবে বর্ণিত হইয়াছে। প্রত্যেক পুরাণের আলোচনাপ্রসঙ্গে সেই সেই পুরাণের বিশেষত্ব, ঐতিহাসিকতা ও সাম্প্রদায়িকতা নির্ণীত হইবে। পরম্পর পুরাণে বিরোধ। সাম্প্রদায়িকতাই পরম্পর পুরাণবচনের বিরোধিতার কারণ একসম্প্রদায় যেরূপ বুঝিয়াছেন, সেই সম্প্রদায়ের অবলম্বিত পুরাণে সেই মত প্রচারিত হইয়াছে। সেই জন্য এক পুরাণে কোন বিষয়ের যেরূপ অবতারণা দৃষ্ট হয়, অপর পুরাণে তাঁহাই আবার ভিন্নরূপ বৰ্ণিত। এই বিরোধভঞ্জনের কারণ বর্তমান পৌরাণিকেরা বলিয়া থাকেন, কল্পভেদে এরূপ রচনাভেদ ঘটিয়াছে । তাহার এই শ্লোকটী পাঠ করেন— “কচিৎ কচিৎ পুরাণেষু বিরোধে যদি লভ্যতে। কল্পভেদাদিস্তিস্তত্র ব্যবস্থা সদ্ভিরিষতে ॥” (১) ভবিষ্যপুরাণে ( ৪৭ অধ্যায়ে ) "তুতগ্রামস্য সৰ্ব্বস্য সৰ্ব্বহেতু বিকির। অস্যেচ্ছয়। জগৎ সৰ্ব্বযুৎপন্নং সচরাচরম্।” (২) পদ্ম প্রভৃতি কোম কোন পুরাণে শঙ্করাচার্ঘ্যের अग्नष्ठौं कॉरलङ्ग कथंt পাওঁ খায়, ঐ সকল শ্লোক প্রক্ষিপ্ত, তাছাতে সন্দেহ নাই । XI >88 T ११७ ] - भूब्रांभ (खन्ना ) নিয়ে ১৮ খানি পুরাণের অধ্যায়াকুলারে বিষয়াছুক্রম ও প্রত্যেক প্রত্যেক পুরাণের সংক্ষিপ্ত সমালোচনা প্রদত্ত হইল । ১ম ব্রহ্মপুরাণ । ইহার ১ম • .মঙ্গলাচরণ, নৈমিষারণ্যবর্ণন, লোমহর্ষণের পুরাণকথনোপক্রম, স্মৃষ্টিকথনাৱন্ত, ২ স্বায়ভূত্ব ময়ুর সহিত শতরূপার বিৰাহ, প্রিয়ৱতোত্তানপাদের উৎপত্তি, কামাখ্যকতার জন্ম, উত্তানপালবংশ, পৃথুজন্ম, প্রচেতাগণের উৎপত্তি, দক্ষের জন্ম ও দক্ষস্থষ্টিকথন, ৩ দেবাদির উৎপত্তি, হৰ্য্যশ্ব ও শবলtশ্বজন্ম, দক্ষ কর্তৃক ঘটিকস্তান্থটি, ষষ্টিকন্যার সস্তুতি ও মরুদৃগণের উৎপত্তি ; ৪ ব্রহ্মকর্তৃক দেবগণের স্ব স্ব প্রদেশে অভিষেক 년g পুখুচরিত, ৫ মম্বন্তরকখারস্তু, মহাপ্রলয় ও অল্পপ্রলয়কথন, ৬ স্বৰ্য্যবংশকথন, ছায়া ও সংজ্ঞার চরিত ও যমুনাদি স্বৰ্যকন্যাগণের বর্ণন, ৭ বৈবশ্বতমধুবংশ, কুবলয়াশ্বচরিত, ধুন্ধুমার ও তদ্বংশীয় রাজগণের সংক্ষিপ্ত বিবরণ, সত্যব্রত ও গালবচরিত-কথন, ৮ সত্যত্রতের ত্রিশস্কুনাগপ্রাপ্তির কারণ, হরিশ্চন্দ্র, সগর ও ভগীরথের বিবরণ, গঙ্গার ভাগীরথী নামকরণ, ৯ সেমি ও বুধচরিত, ১ • পুরূরবীর চরিত, পুরূরবার ংশ, গাধিচরিত, জমদগ্নি, পরশুরাম ও বিশ্বামিত্রোৎপত্ত্যাদি কখন, ১১ আয়ুর পঞ্চপুত্রোৎপত্তি ও রজেশ্চরিত্রবর্ণণ, অনেনার বংশ, ধন্বন্তরির জন্ম ও আয়ুৰ্ব্বেদবিভাগ, ১২ যযাতিবংশ, ১৩ পুরুবংশ, কাৰ্ত্তবীৰ্য্যার্জনের বিবরণ ও তৎপ্রতি আপব মুনির শাপ, ১৪ বসুদেবজন্ম ও তৎপত্নীগণের নামকীর্তন, ১৫ জ্যামঘচরিত্র, বভ্র ও দেবাবুধের মহিমা, দেবকের সপ্তকুমারীলাভ ও কংসজন্মকথন, ১৬ সত্রাজিতচরিত্র, স্তমস্তকোপাখ্যান, কৃষ্ণের সহিত জাম্ববতী ও সত্যভামার বিবাহ, ১৭ শতধন্থা কর্তৃক সত্রাজিতবধ-নিরূপণ ও অক্ররের নিকট স্তমস্তকমণি রাখিবার কথা, ১৮ ভূগোল বর্ণনে সপ্তদ্বীপবর্ণন, ১৯ ভারতবর্ষবর্ণন, ২০ প্লক্ষ, শান্মল, কুশ, ক্ৰৌঞ্চ, শাক ও পুষ্করবীপ এবং লোকালোকপৰ্ব্বতকথন, ২১ পাতালাদি সপ্তলোক বর্ণন, ২২ রৌরবাদি নরক, স্বৰ্গনরকব্যাখ্য, ২৩ আকাশ ও পৃথিবীর প্রমাণ, সৌরাদিমওল ও ভূরাদি সপ্তলোকের প্রমাণ, মহুদাদির উৎপত্তিবর্ণন, ২৪ শিশুমারচক্র ও ধ্রুবসংস্থাননিরূপণ, ২৫ শারীর তীর্থ কখন, ২৬ কৃষ্ণদ্বৈপায়নসংবাদ, ২৭ ভরতখও ও তদন্তৰ্গত গিরিনী দেশাদি বর্ণন, ২৮ ঔড়দেশস্থ ব্রাহ্মণপ্রশংসা, কোণাদিত্য ও রামেশ্বরলিজবান, ২৯ স্বৰ্য্যপূজামাহাত্ম্য, ৩৩ সূৰ্য্য হইতে সৰ্ব্বজগন্নুৎপত্তি, দ্বাদশা • সুবিধার জন্ত প্রত্যেক বিষয়ের পূর্বে অধ্যাং ন লিখিত কেবল অধ্যায়-সংখ্য। লিখিত হইল ।
