পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৭২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-- भूत्वां* (६ञ्जम डैठद्र) ১৬ শাভিনাথপুরাণে—৬২ পর্বে তিলকান্তপুররাজ চক্ষাভ ও তৎপত্নী সুভদ্রার আখ্যান, শাস্তিনাথের গর্ভপ্রবেশ হইতে দীক্ষা পর্যস্ত বর্ণনপ্রসঙ্গে অনস্তবীৰ্য্য ও অপরাজিতের অভুদয়বর্ণন ।। ৬৩ বলদেবের কল্প বিজয়ার স্বয়ম্বরবর্ণন, শাস্তিনাথের বৈরাগ্য ও নিৰ্ব্বাণবর্ণন । ১৭ কুন্থ মাথপুরাণে—৬৪ পর্কে সুসীমাপুরাধিপ সিংহরণের আখ্যান, কুন্থ,চত্রধরের গর্ভপ্রবেশ হইতে মোক্ষ পর্যন্ত বর্ণন । ১৮ জয়লাখপুরাণে-৬৫ পর্কে ক্ষেমপুররাজ ধনপতির আখ্যান, অরনাথের গর্ভপ্রবেশ হুইতে মোক্ষ পর্য্যস্ত বর্ণনপ্রসঙ্গে স্বভৌম চক্রবর্তী, নন্দিষেণ, বনদেব ও পুণ্ডরীক নামক অৰ্দ্ধচক্রবর্তী ও নিশুম্ভ নামক প্রতিশত্রুর বিবরণ । ১৯ মল্লিনাথপুরাণে—৬৬ পর্কে বীতশোকপুররাজ বৈশ্রবণের আখ্যান, মল্লিনাখের চরিতপ্রসঙ্গে পদ্মচক্রধর, নন্দিমিত্র, দেবদত্ত ও বাসুদেব-বলীক্সের প্রসঙ্গ । ২. মুমিন্বত্রতপুরাণে—৬৭ পর্বে রাজগৃহপুরাধিপ সুমিত্ররাজ ও তৎপত্নী সোমা হইতে সুত্রতের জন্ম ও র্তাহার চরিতীখ্যান, স্বস্তিকাবতীপুরাধিপ বিশ্ববমু ও তাহার অধ্যাপক ক্ষীয় কদম্বের অাখ্যান, নারদ ও পৰ্ব্বতের কথা, সুমার্গপ্রবর্তন। ২১ নমিনাথপুরা৭ে-৬৮ পর্কে নাগপুরাধিপ নরদেব-রাজচরিত, রাবণাখ্যান, সীতার জন্মকথা, নমিনাথের চরিতকীর্তন, হরিষেণ-চক্রবর্তী, রামদেব, লক্ষ্মীধর, কেশবাদির আখ্যান, ৬৯ জয়সেন চক্ৰবৰ্ত্তীর অথ্যান । ২২ নেমিনাথপুরাণে—৭০ পর্কে নেমিচরিতপ্রসঙ্গে সমুদ্রবিজয় ও কৃষ্ণচরিতবর্ণন, ৭১ নেমিনাথের নির্বাণবর্ণন । ৭২ পদ্মনাভ, বলদেব, কৃষ্ণ, জরাসন্ধ প্রভৃতির পরমায়ুসংখ্যাকথন । ২৩ পার্শ্বনাথপুরাণে—৭৩ পর্বে পাশ্বনাথের পূৰ্ব্বজন্ম, অভু্যদয় ও নিৰ্ব্বীণাখ্যান । ২৪ মহাবীরপুরাণে-৭৪ পর্বের্ণ মহাবীরচরিতপ্রসঙ্গে মগধাধিপ শ্রেণিকরাজ ও জয়কুমারাখ্যান, ৭৫ চন্দনানামী আর্ষিকী ও জীবন্ধরের আখ্যান, ৭৬ মহাবীরের নির্বাণ, ৭৭ জিনসেন ও গুণভদ্রাদির প্রশক্তিবর্ণন ।’ ( শ্লোকসংখ্যা প্রায় ১• • • • ) আদি ও উত্তরপুরাণে প্রত্যেক তীর্থঙ্করের পূর্বে যে সকল রাজচক্রবর্তিগণের আখ্যান বর্ণিত হইয়াছে, পুরাণকারদিগের মতে তীর্থঙ্করগণ পূর্ববর্তী জন্মে সেই সেই রাজরূপে আবিস্তৃত হইয়াছিলেন। যেমন জাদিপুরাণে লিখিত আছে, বৃষভদেব প্রথমে মহাবল চক্ৰবৰ্ত্তীরূপে আবিভূর্ত হন, তিনি জৈনধৰ্ম্মে শিক্ষিত ইহঁর তৎপরে ললিতাঙ্গদেব নামে জন্মগ্রহণ করেন, [ १४१ ] # তিনিই জ্বাবার তৎপরজন্মে উৎপলপুরাধিপ বজবাহুর পুত্র বজজক্তত্ব নামে জন্মিয়াছিলেন। এই জন্মে তিনি জৈনভিক্ষুকে XI ',b भूतां* (६ञ्जम छैठग्न ) খাদ্যদান করার আর্য নামক জৈনাচাৰ্যরূপে জন্মগ্রহণ করেন। তৎপরে তিনি স্বয়ম্প্রত নামে দ্বিতীয়স্বর্গে, প্রত্যাবর্তন করেন, তৎপরে পুনরায় তিনি সুবেদী নামে শশীনগর-রাজৰংশে জন্মগ্রহণ করেন, পরে তিনি ষোড়শস্বর্গে অচুতেজরুপে প্রকাশিত ছইয়াছিলেন। তিনি পুনরায় পুওরীকিী-নগরাধিপ বন্দ্রসেনের পুত্র বজনাভ নামে অবতরণ করেন, এজন্মে বিশুদ্ধচরিত্ৰলাভ করিয়া মোক্ষধামের নিকট ষোড়শস্বর্গে সমুদিত হইলেন, ইহারই পরজন্মে বৃষভতীর্থঙ্কর নামে পৃথিবীতে অবতরণ করেন । এই জন্মে তিনি আপন পুত্র ভরতকে নাটক, অপরপুত্র বাছবলিকে কাবা, আপন দুহিতা ব্রাহ্মীকে ব্যাকরণ ও অপর ক9 সুন্দরীকে গণিতশাস্ত্র শিক্ষা দিয়াছিলেন । श्रानिशूद्रांरण ८षक्र* cशग डीौर्षकएब्रब्र जना बिठूड शहैब्रांtछ, উক্ত পুরাণেও ঐরূপ ২৩ জন তীর্থঙ্করের পূৰ্ব্বজন্মাখ্যান পাওয়া যায়। এই উত্তরপুরাণে শ্ৰীকৃষ্ণ ত্রিখণ্ডাধিপতি ও তীর্থঙ্কর নেমিনাথের শিষ্য বলিয়। অভিহিত হইয়াছেন। আদি ও উত্তরপুরাণে ত্রিষষ্টি মহাপুরুষের চরিত বর্ণিত হইয়াছে। যথা—২৪ তীর্থঙ্কর, ১২ চক্রবর্তী ৯ বাসুদেব, ৯ গুরুবল ও ৯ জন বিষ্ণুদ্বিষ । এই ৬৩ জনের চরিত থাকায় উক্ত কুই গ্রন্থ ত্রিধষ্টাবয়বীপুরাণ বলিয়া গণ্য। জৈনপুরাণের উপসংহার। রবিষেণের পদ্ম ( রাম ),পুরাণ, জিনসেনের অরিষ্টনেমিপুরাণ ( হরিবংশ ) ও আদিপুরাণ এবং গুণভদ্রের উত্তরপুরাণ প্রধানতঃ এই চারিখানি পুরাণ পাঠ করিলেই দিগম্বর জৈনদিগের পৌরাণিক তত্ত্ব স্পষ্ট জানিতে পারা যায় । উক্ত চারিখানি মহ। পুরাণ-সাহায্যেই পরবর্তী জৈন কবিগণ নানা পুরাণ রচনা করিয়াছেন। সকলকীৰ্ত্তি, অরুণমণি, জিনদাস, শ্ৰীভূষণ ও ব্রহ্মচারী কৃষ্ণদাস সকলেই একবাক্যে স্ব স্ব পুরাণে একথা স্বীকার করিয়াছেন । জৈনগণ বলিয়া থাকেন, সকলকীৰ্ত্তি ও র্তাহার শিষ্য জিনদাস চতুৰ্বিংশ জিনের চরিতমূলক পুরাণসমূহ রচনা করিয়াছিলেন, কিন্তু আমরা সকলকীৰ্ত্তি-রচিত চক্ৰধরপুরাণ, মল্লিনাথপুরাণ, শাস্তিনাথপুরাণ ও পাশ্বনাথচরিত এবং জিনদাসরচিত পদ্মপুরাণ ও হরিবংশ দেখিয়াড়ি । জিনদাস আপনার হরিবংশের ৩৯ সর্গে লিখিয়াছেন— "ীনেমিনাথন্ত চরিত্রমেতদনেন লীজা রবিষেণসুরেঃ । সমুদ্ৰতং স্বাঙ্গসুখপ্রবোধহেতোশ্চিরং নন্দকু ভূমিপীঠে।" এইরূপে তিনি রবিষেণের গ্রন্থ হইতে র্তাহার হরিবংশ-রচনাকথা প্রকাশ করিয়াছেন । ইহাতে জানা যাইতেছে, রবিষেণ হরিবংশ ও রচনা করিয়াছিলেন । উপরোক্ত পুরাণ গুলি ব্যতীত কেশবসেন-কৃষ্ণজিষ্ণু কর্ণামৃতপুরাণ এবং শ্ৰীভূষণস্থরি (খৃষ্টীয়