পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাশ্মীর চলিতে থাকে ! শ্ৰীনগরের নিয়ে বিতকা কিছু অপ্রশস্ত ; স্থখন এপারের লোকের সহিত ওপারের লোকের ঝগড় বাধে, তখন দেখিতে বড় কৌতুক জন্মে। এরূপ ঝগড়া এতদূর গড়ায় যে উভয়পক্ষে উভয়পক্ষের উদ্দেশে নানাবিধ কুৎসিত সং করে—তাহা ভদ্রলোকের দ্রষ্টব্য নহে । ঝগড়ায় কথা বা অঙ্গভঙ্গীও কোন ভদ্রলোকে শুনিতে বা দেখিতে পারেন না। সাধারণত: কাশ্মীরীরা বিনয়ী, মিষ্টভাষী ও পরোপকারী। ইহারা দুই বেলাই অন্ন জাহার করে । অল্প ও মৎস্ত ইহাদের নিত্য খাদ্য। উত্তপ্ত অল্প অপেক্ষ কড় কড়ে শুষ্ক ভাত, লবণ ও লঙ্কায় জর্জরিত কড়ম নামক একপ্রকার শাক, কিছু মৎস্ত ও এক পেয়ালা চা হইলে কাশ্মীরীর পক্ষে অতি উত্তম ভোজন হইল। এই জন্য যে মাসে দুটি মাত্র টাকা উপায় করে, তাহারও মুখে কাটিয়া যায় । চা ইহাদের নিত্য পেয় । নন্ত ও চা জাগস্থকের পক্ষে অভ্যর্থনার সামগ্রী । ইহাদের চা-প্রস্তুতের যন্ত্রের নাম “সমাধার” । ইহা দেখিতে টিনের চোঙ{-কোঁটার মত । ইহার উচ্চতা ১৪ ইঞ্চি, ব্যাস আড়াই ইঞ্চি, ইহার অভ্যস্তর দোহারা । মধ্যস্থলে অগ্নি দিত্তে হয় । ইহার বাহিরে চা ঢালিবার গাড় র স্তায় মুখনল আছে। অগ্নির চারিপাশ্বের থোলে জল দেয়, জল গরম হইলে চা ফেলিয়া দেয় । ইহারা মিষ্ট চা ও লবণ চা খায়, ফুল নামক তিব্বতীয় ক্ষার লবণস্বরূপ ব্যবহার করে। ইহার কুইপ্রকার চা ভালবাসে-পঞ্জাবের চা “মুরাটি” ও লদাখের চা “সবজী” । লদাখের ভাঙ্গ চা ও মিষ্ট চা-ই ইহারা ভালবাসে । কোথাও বাইতে হইলে ইহার “সমাবার" ছাড়িয়া যায় না । শিল্প।--কাশ্মীরীর শিল্পবিদ্যায় নিপুণ। এখানকার শাল জগদ্বিখ্যাত। শ্রীনগরের নিকট নওজেরা নামক স্থানে কাগজ হয় । এই কাগজ স্কুচিঙ্কণ ও পার্টমেন্টের মত দৃঢ় । রাজকীয় ব্যবহারের জন্ত সুৰৰ্ণমণ্ডিত কারুকার্য্য-বিশিষ্ট একপ্রকার অতি মনোহর কাগজও হয় । এখানকার জমাট কাগজের ( পেপিয়ার-মেসি ) কারুকার্য্যবিশিষ্ট কলমদান, বাক্ষ, থালা, রেফাৰি প্রভৃতি জুবনবিখ্যাত। সোণারূপার कार्षी७ रेशद्रा फे९ङ्कहे जांtन । श्रश्नांब्र cषषनहे कूछे नभूना দেওয়া যায়, ইহার সেইরূপই (পূৰ্ব্বে কখন না করিলেও বা कब्रिदांग्र ८कोलण न छानिएनe) अदिकण यजुष्ठ कब्रिाङ পারে। छांयाँ -४थांनकांग्र यांङ्गठ छांदांब्र नॉय *कांछब्र” । देश नश्हरठङ्ग कङक्छ्रे चन्बश्न । uरे खांबांइ चक्रब्र नॉरे, [ ఏన ] কাশ্মীর श्ङब्राश् ऐहोरङ जिथिज्र भूखकोखि माहे । cश्श्नोशब्र-डोक्रा *ांब्रशांबचाङ्ग ग१ङ्कङ शूरष्टरकांनेि निषिद्रज बादशऊ शङ्ग । তাহাতে ফাগুয়ভাষার উচ্চারণাকুসারে সকল কথা লেখা যায় না । ইহাদের “বুন্ধচ” (যুখিয়াছ অর্থে) “বুঝকিয়া” (বুলে কিনা-অর্থে) দেখিলে হঠাৎ বাঙ্গাল বলিয়া বোধ হয়। ইহারা প্রতি কথায় "পাঞ্চ” (বলিতেছি বা বলিতেছেন) শব্দ ব্যবহার করে, প্রত্যেক ক্রিয়ার শেষে “চ” ব্যবহার করে। কাগুরভাষায় শতকরা ২৫ সংস্কৃত, ৪• পারসীক, ১৫ হিন্দুস্থানী, ১• আরবী ও কয়েকটি পাহাড়ী বা তিব্বতী কথা দেখা যায়। কাশ্মীরের নানা স্থানে প্রায় ১২টি বিভিন্নতাবা প্রচলিত । भूक ७ अबू ८अशांग्र ८झांश ७ प्लेिक्षणैौ लांबा दाबशठ इग्न, ऐश হিন্দুস্থানী ভাষা হইতে বেণী পৃথক্ নহে। কাশ্মীর উপত্যকায় "কাগুয়” ভাষা চলিত। পাৰ্ব্বত্যপ্রদেশে ৫টি বিভিন্ন পাহাড়ীভাষা চলিত। লদাখ, বালতীস্থান, চম্পা প্রভৃতিস্থানে ফুইপ্রকার তিব্বতীয় ভাষা ও উত্তরপশ্চিমে ৪ প্রকার দয়দভাষা প্রচলিত । অলবেরণীর বর্ণনায় জানা যায় যে খৃষ্টীয় একাদশ শতাব্দীতে কাশ্মীরে সিদ্ধ-মাতৃকা’ নামে অক্ষর প্রচলিত ছিল । निक ।-ब्रांछकैौद्र ७ दशब्रिक गभूमब्र कार्या नाञ्चनैौভাষায় সম্পন্ন হয় বলিয়া, প্রায় অনেকেই পারসী শিখে । কাশ্মীরী হিন্দু ( পণ্ডিতগণ ) অনেকেই সংস্কৃত শিখে ও অনেকে তাছাতে বিশেষ যুৎপন্ন ; জ্যোতিষশাস্ত্রেও অনেকের বেশ অভিজ্ঞতা আছে । কাশ্মীরমহারাজের যত্নে অনেকগুলি ংস্কৃত ও পারসী পাঠশালা স্থাপিত আছে । ধৰ্ম্ম ।—প্রায় এখানকার সকল হিন্দুই শাক্ত । সকলে রীতিমত পূজা ও স্তবাদি পাঠ করে। যাহার দান ৰ পূজাদি না করে, তাহারাও (বালক, স্ত্রীলোক ও হিন্দুমাত্রেই ) প্রাতে উঠিয়াই কপালে পূৰ্ব্বদিনের তিলক মুছিয়া জাকরাণের দীর্ঘ ও স্থলতিলক ধারণ করে। প্রতিদিন প্রাতে একবার মাত্র তিলক করে । তিলক পরিয়া ইহাঙ্গেয় কপালে একটি দাগ পড়িয়া যায় । ব্রাহ্মণের রীতিমত বেদপাঠ করে । এক সময়ে কাশ্মীয়েও বৌদ্ধধৰ্ম্ম বিশেষ প্রবল ছিল, अथन७ माना हाप्न ८बोरुम* ७ दिशांब्रानिद्र उभांबालक नृहे इत्र । এখানে অনেক বৌদ্ধপণ্ডিত জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। স্থানে স্থানে এখনও বৌদ্ধধৰ্ম্ম প্রবল । মুসলমানদিগের মধ্যে স্বন্ধি ও সিরা দুই বিভাগ আছে ; স্বস্থির সংখ্যাই অধিক। ১৮৭২ খৃষ্টামাের শেষে একৰায় এক बनजिटनब्र थाईौब्र नहेत्र झरेनtन दिबांग इ७ब्रांद्र श्रब्रिब्रा निब्राप्मद्र शृशनिरङ जधिनांन, जशांषि नू ७ ब्रयनैडूणद्र