পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

У о о j কাশ্মীর gimnass="memą: কাশ্মীর [ সতীত্ব নাশ করিয়া রাজ্য মধ্যে মহাবিপ্লব ঘটাইয়াছিল। শেষে মহারাজের শাসনকৌশলে সমস্ত শাস্ত হয় । পুরাবৃত্ত –পাশ্চাত্য পুরাবিদগণের মতে ‘কগুপমীর’ इहेंtड ‘कत्रौग्न' मांग शहैग्रां८छ् । ब्रांजङग्नक्रिकैौ८ठ लिभिङ 可忆硬一 “পুরা সতীসর কল্পারস্তাং প্রভৃতি ভূরভূং। কুক্ষে হিমান্দ্রেরণোভি: পূর্ণ মন্ত্রস্তরাণি ষট্ ॥ অথ বৈবস্বর্তীয়ে ইম্মিন প্রাপ্তে মন্বস্তরে মুরান । ফ্ৰছিণোপেজয়দ্রার্দীনবতার্য্য প্রজাস্বজা ৷ কগুপেন তদন্তঃস্থং ঘাতয়িত্ব জলোদ্ভবম্ । নিৰ্ম্মমে তৎসরে ভূমে কৰ্ম্মীরা ইতি মণ্ডলম্।।” ১২৫-২৭ । পুরাকালে সতীসর করারম্ভ হইতে ভূমিতে পরিণত হয়। হিমাদ্রিগর্ভ হয় মম্বন্তর পর্যন্ত জলপূর্ণ ছিল । [ সেই সতীসরে জলোদ্ভবের (অসুরের ) বাস ছিল। ] বৈবস্বতমম্বস্তর উপস্থিত হইলে প্রজাপতি কশ্বপ ক্রণি, উপেজ ও রুদ্র প্রভৃতি দেব: গণকে অবতারিত করিয়া তাহীদের দ্বারা জলোস্তুষকে বিনাশ করিলে সেই সরোবরভূমিতে কশ্মীরমওল স্থাপিত হইল। নীলমতপুরাণের মতে, প্রজাপতি কগুপই ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু ও শিবের সাহায্যে জলোদ্ভবকে বিনাশ করিয়া সর্তীসরে কাশ্মীররাজ্য স্থাপন করেন। প্রথমে নাগরাজ নীল এই কাশ্মীর পালন করিতেন । কাশ্মীর অতি পুরাকাল হইতে আর্যাজাতির লীলাক্ষেত্র। এখানে বৈদিক ঋষিগণ বাস করিতেন । [ মাৰ্য্য দেখ । ] শাখায়নত্রাহ্মণে লিখিত আছে ( ১ )— “পখ্যাগস্তি উত্তরদিক জানেন। পথ্যাস্বস্তিই বাক । উত্তরদিকেই বাক্য প্রজ্ঞাত বলিয়া কীৰ্ত্তিত, লোকেও উত্তরদিকে ভাষা শিখিতে যায়। এইরূপ প্রবাদ আছে— যে লোক ঐ দিক হইতে আসিয়া থাকেন, সকলে তিনি বলিতেছেন এই বলিয় তাহার (উপদেশ ) শুনিতে ইচ্ছা করেন, কারণ এই স্থান বাক্যের দিক্‌ বলিয়া খ্যাত।” यिनांग्रयङझे श्रांच्धांग्रमडांप्षा लिशिग्रांप्झन (२)“कांश्रौष्म जग्नचर्डौ कैौर्डिंउ श्हेम्ना थाहरूम, (नब्रवउँौहे ( • ) **थाiचणिक्रकैौहौर श्निर बांबांमt९ । वां★ tष नषाचणिः । BBDSDDLL DDB BBDDCD DHBBDS DDH S DD DD DDD निचिफून् । cषा या ठछ चात्रप्रहछि उछ षां तअवtछ ऐछि ब्रांश् ।। 4षा श् िवtts1 विर् धझाडी ।" १ । ७ ।। (१) "अखाडङद्र पाउराप्ड काश्रौप्त भशषडी श्रीखण्ड। वरविक । बtच रिषारः क्षण ।। ६tह१ भिक्षिं महरौ बगांशोरीं शनःि ।” বাক্ ), সরস্বতীর প্রসাদলাতের জন্ত লোকে উত্তরদিকে ভাষা শিখিতে যায় ।” డ বিনায়কভট্টের উক্তিতে বোধ হইতেছে, অতি পুরাকালে লোকে কাশ্মীরে ভাষা শিখিতে যাইত। বোধ হয়, এই জন্তেই "কাশ্মীরের অপর নাম সরস্বতী বা শারদা দেশ (৩) । মহাভারতের সময়েও কাশ্মীর একটি তীর্থ বলিয়া প্রসিদ্ধ ছিল। যথা— “কাশ্মীয়েন্ধেব নাগস্ত ভবনং তক্ষকস্ত চ | বিতস্তাধ্যমিতি খ্যাতং সৰ্ব্বপাপপ্রমোচনম্ ॥ ৯০ তত্ৰ স্নাত্বা নরো নুনং বাজপেয়মবাপু য়াং। সৰ্ব্বপাপবিশুদ্ধাত্মাগচ্ছেচ্চ পরমাং গতিম্।।” ৯১। বন ৮২অঃ। কাশ্মীরদেশে তক্ষকনাগের ভবন । তথায় বিতস্ত নামে সৰ্ব্বপাপপ্রনাশন এক তীর্থ আছে, তাহাতে স্নান করিলে নরগণ বাজপেয়যাগের ফল প্রাপ্ত হয় এবং সৰ্ব্বপাপ হইতে মুক্ত সুতরাং বিশুদ্ধাত্মা হইয়া পরমগতি প্রাপ্ত হইয়া থাকে । সেই সময়ে কাশ্মীর ঘোটকের জন্য প্রসিদ্ধ ছিল ( ৪ ) । এখনও সেই ঘোটক ‘গুট’ নামে প্রসিদ্ধ। বর্তমান কাশ্মীর রাজ্যের অন্তর্গত জম্বুও মহাভারতের সময় পবিত্র তীর্থ বলিয়া বিখ্যাত ছিল। "জস্ব মার্গ সমাবিহু দেবর্ষিপিতৃসেবিতম। ৪০ অশ্বমেধমবাপ্নোতি সৰ্ব্বকামলমন্বিত: ॥* বন ৮২ অঃ ॥ দেবতা, ঋষি ও পিতৃগণ কর্তৃক নিষেবিত জমার্গ নামক তীর্থে গমন করিলে অশ্বমেধের ফল লাভ হয় এবং সমস্ত কামনা পরিপূর্ণ হইয় থাকে। হরিবংশে কাশ্মীরপতি গোনর্দের নাম পাওয়া যায় । রাজতরঙ্গিণীতে কঙ্কণ, ইহাকেই প্রথম রাজা ৰলিয়। উল্লেখ করিয়াছেন । রাজতরঙ্গিণীর স্থানে স্থানে “গোনন্দ” ও স্থানে স্থানে “গোনদ” এইরূপ নাম মাছে। কাশ্মীর-রাজগণের মধ্যে তিনজন গোনন্দের নাম পাওয়া যায় বলিয়া প্রথম গোনমাকে ‘গোননা প্রথম বলিয়া অভিহিত করা হয় । রাজতরঙ্গিণীর মতে-প্রথম গোমন্দ কলিযুগের প্রথমে কাশ্মীর সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন । ইনি কাজেই যুধিঠিরাদির সমসাময়িক হইতেছেন, কারণ কলি-প্রৰিষ্ট হইলে मूषिछैिद्राभिग्न चर्शीं८ब्राश्१ इछ । हेनि भश्नषब्रांज अब्रानष्कग्न दकू झिालन । ईशांद्र ब्रांबा भक्रीड़ फे९*ांखि हांम কৈলাস পৰ্ব্বতের মূলদেশ পৰ্য্যৰ বিষ্কৃত ছিল। জরাসন্ধ ৰখন (७) बद्धांछtद्र कार्धौ८इ जठौब्र अभ नङ्गिच्चाहिंण वजिब्रां ऐशश्च नाम ו נזיזסדזה (*) कधीौन इवृी " मशीछॉइड क्ङ्गिाँों★र्के ।