পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/১২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাশ্মীর ಇgeà: করিলেন। শেষে বৃদ্ধ রাজা ও রাণী অমুচয় সহ অনাবৃত দেহে নদী পার হইয়া প্রস্থান করিলেন। তিনি একটি মণিময় লিঙ্গ তঙ্করাঞ্জকে বিক্রয় করিয়া সত্তর লক্ষ মুদ্র সংগ্ৰহ করেন ও বনমধ্যে কুটীয় নিৰ্ম্মাণ করিয়া বাস করিতে লাগিলেন । দেবমন্দির দাহ হইলে বৃদ্ধরাজ মৰ্ম্মাহত হইয়া আবার তাহ নিৰ্ম্মাণ করিতে ইচ্ছা করেন, কিন্তু রণাদিত্য নিষেধ করিয়া পাঠান এবং পিতামাতাকে পর্ণোৎস নামক স্থানে চলিয়া যাইতে আদেশ দেন । রাজ্ঞী সুর্য্যমতীও স্বামীকে তাহাই করিতে অনুরোধ করেন, কিন্তু বৃদ্ধরাজ বৃন্ধকালে দেবস্থান ছাড়িতে কাতর হইলেন । এই লইয়া দুই স্ত্রী-পুরুষে কলহ হইল । বৃন্ধরাজা স্ত্রীর কর্কশবাক্যে ক্ষোভে, ক্রোধে নিজে শূলারোহণের স্তায় গোপনে স্বশরীরে তরবারী প্রবেশ করাইয়া দিলেন। রক্ত ছুটিল । রাজা বলিলেন, রক্তাতিসার হইয়াছে । বাহিরের লোকে তাহাই বিশ্বাস করিল। শেষে বিজয়েশদেবের সম্মুখে কাশ্মীরীয় ৫৭ লৌকিকান্সে কান্তিকী পূর্ণিমার দিন মহারাজ মনস্তদেব ইহলোক পরিত্যাগ করিলেন । রাণী চিতারোহণের উদ্যোগ করিলেন । কলস সংবাদ পাইয়া সসৈন্তে আসিলেন, কিন্তু কয়েকজন অনুচরের মিথ্যা প্ররোচনায় মাতার সহিত দেখা করিলেন না। রাণী সেই অমুচরগণকে শাপ দিয়া চিতারোহণ করেন । পিতামহীর ধন রত্ন পাইয়া হর্ষ পিতার সহিত বিবাদ আরম্ভ করিলেন । রণাদিত্য বা কলস তখন নির্ধন, সুতরাং ধনবান পুত্রকে কৌশলে বশে আনিলেন । বিধাতার আশ্চর্য্য মহিমা ! এই সময় হইতে মহারাজ কলস সৎপথ অবলম্বন করেন । কিন্তু একেবারে স্বভাব ছাড়িতে পারিলেন না। তিনি ক্রমে ত্রিপুরেশ্বরের স্বর্ণমন্দির নিৰ্ম্মাণ এবং কলসেশ্বর ও অনন্তেশ্বর নামে দেবতা স্থাপন করাইলেন । আবার তুরুছদেশীয় কয়েকটি যুবতী হরণ করিয়াও আনিলেন । বৃদ্ধবয়সেও তাহার ৭০টি কামিনী ছিল । যে বিজয়েশ্বরের মন্দির তিনি দাহ করেন, তাহ আর নিৰ্ম্মাণ না করাইয়া দেবমূৰ্ত্তির উপর দীর্ঘ ও বিস্তৃত স্বর্ণছত্ৰ নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দেন । তৎপরে রাজপুরীর রাজা সহজপালের মৃত্যু হইলে, তৎপুত্ৰ সংগ্রামপাল রাজা হন ; কিন্তু ইহার পিতৃব্য মদনপাল রাজ্য আক্রমণের চেষ্টা করিলে সংগ্রাম স্বীয় কনিষ্ঠাভগিনী ও ঠাকুর যশরাজকে কাশ্মীয়ে পাঠাইয়া সাহাষ্য প্রার্থনা करब्रम । जबानरकद्र रळा९ मूङ्का शब। शृङ्गाकारन जब्रानन विव्छ गचएक प्रांजां८क नऊर्फ करग्नन । ब्रांज विकटक [ ১১৮ ] কাশ্মীর ধনী ও ক্ষমতাশালী বিবেচনায় কিছু বলিলেন না। কিন্তু বিক্ষ রাজার মনোভঙ্গের কারণ বুঝিতে পারিয়া সতর্ক হই, বার জন্ত বিদেশ যাত্রা করিলেন । কিন্তু অল্প দিন মধ্যেই তাহার মৃত্যু হইল। জয়ানন্দের মৃত্যুর পর জিন্দুরাজেরও মৃত্যু হয় । এইরূপে সতী স্বৰ্য্যমতীর শাপ ফলিল । জয়ানদের পর তদ্বংশীয় বামন প্রধান মন্ত্রী হইলেন । রাজা কলস এই সময়ে অবস্তিস্বামী দেবতার কয়েকখানি দেবোত্তর গ্রাম হরণ করিয়া কলসগঞ্জ নামে ধনাগার স্থাপন করেন । তৎপরে মদনপাল দ্বিতীয়বার রাজপুরীতে বিদ্রোহ উপস্থিত করিলে কাশ্মীররাজ বপ্যট নামক সেনাপতিকে পাঠাইয় তাহাকে বনদী করিয়া আনাইলেন । এই সময়ে বরাহদেবের ভ্রাতা কনপি স্বারপতি হন ও মদনপালকে কম্পনাপতি করা হইল । তাহার পর রাজা কলস নীলপুরের রাজা কীৰ্ত্তিরাজের কন্ত ভুবনমতাকে বিবাহ করেন । ৬৩ লৌকিকাদে হাৰ্বপুরের রাজ্য কীৰ্ত্তি, চম্পার রাজা আসট, বল্লাপুরের রাজা কলস, রাজপুরীর রাজা সংগ্রাম, লোহররাজ উৎকর্ষ, উর্বশরাজ মুঙ্গঞ্জ, কান্দের রাজা গম্ভীরসিংহ, কাঠবাটের রাজা উত্তমরাজ কাশ্মীরে উপস্থিত হন । কন্দপ তৎপরে স্বাপিক নামক দুর্গ জয় করেন । রাজা কলস নৃত্যগীতের বড় ভক্ত ছিলেন । তিনি জয়বনের নিকট তিন সারি দেবমন্দির এবং কলসপুর নামে নগর স্থাপন করেন । এই সময়ে যুবরাজ হর্ষ নানাদেশের ভাষা ও সৰ্ব্বশাস্ত্র শিক্ষা করিয়া মহাপণ্ডিত এবং কবিত্বসম্পন্ন হওয়ায় সকলের অত্যস্ত প্রিয়পাত্র হন । ইনি বড় দানশীল ছিলেন । ধৰ্ম্ম ও বিশ্ববিট্ট নামে দুইজন মন্ত্রী অনেকদিন চেষ্টার পর এই হৰ্ষকেও পিতৃবিরুদ্ধে উত্তেজিত করেন । বিশ্বাবট্রের পরামর্শানুসারে হর্ষও একদিন পিতাকে বিনাশ করিবার অভিপ্রায়ে স্বালয়ে নিমন্ত্রণ করেন। শেষে বিশ্বাবট্টই জাবার রাজা কলসকে ইহা বলিয়া দেয় । যুবরাজ এ বৃত্তান্ত জানিতে পারিয়া সেদিন , জার পিতার নিকট গেলেন না । তৎপরে হর্ষও নম্র হইলেন, কিন্তু উভয়পক্ষের দূতের গোলমালে সদাশিব ও স্বৰ্য্যমতীগৌরীশের মন্দিরের নিকট ৬৪ লৌকিকাদে পৌষমাসের শুরুষষ্ঠীর দিন পিতাপুত্রে ७क शूरु श्च्न । भूहरु श्र्य बनौं श्न । श्र्व बन्ौ उनिम्न ब्रागै फूदनमठौ यांच्चश्ठा करब्रन । इदं दमौ ब्रश्रिणन, जरत्र উাছার প্রিয় ভৃত্য প্রয়াগ রছিল। তুঙ্কের পৌত্রী গুগল নামে হর্ষের এক পত্নী ছিলেন । ইহার রূপে বৃদ্ধরাজা কলস মোহিত হইয় পড়েন। ছটা গলাও খণ্ডরের প্রেমাধিনী