कां★ौद्र সংগ্রামপাল হর্ষদেবের উৎকোচ লইয়া ভ্রাতৃদ্বয়কে ৰন্ধ করিবার চেষ্টা করেন। উচ্চল বুঝিতে পারির রাজপুরী পরিত্যাগ করিয়া পলায়ন করিলেন। সংগ্রাম শুনিলেন, শীকার পলাইয়াছে, তিনি অমনি সসৈন্তে র্তাহার অনুসন্ধানে চলিলেন । শেষে একস্থলে উচ্চল যুদ্ধ করিতে কৃতসংকল্প হইলেন। তখন খশরাজ তাহাকে সন্ধির ছলনা করিয়া আহ্বান করিলেন, উচ্চলও বীরঙ্গৰ্পে সংগ্রামপালের সম্মুখে আসিয়া নিজ পরিচয় দিয়া বলিলেন, “এখন লোকে দেখুক যে, যে বংশের একশাখা স্ত্রীলোকের অম্বুগ্ৰহে কাশ্মীরে জাজিও রাজত্ব করিতেছে, সেই বংশের আর একশাখা বাহুবলে রাজ্যলাভ করিতে পারে কি না ?” তৎপরে উচ্চল রাজপুরী পরিত্যাগ করিলে যুদ্ধ ঘটে । এই যুদ্ধে বাট্টদেব প্রভৃতি ডামরেরা তাহার পক্ষ গ্রহণ করেন। যুদ্ধে লোষ্টাবট প্রভৃতির মৃত্যু হয় । উচ্চল পরাজিত হন, কিন্তু ৪ । ৬ মাস অতীত হইতে না হইতে আবার বৃহৎ সৈন্যদল সংগ্ৰছ করিয়া ক্রমরাজ্যের পথে কাশ্মীরযাত্রা করেন । লোহ্ররাজ কপিল উচ্চলের স্তয়ে রাজ্য ছাড়িয়া পলাইলেন । পর্ণোৎস নামক স্থানে যুদ্ধ হয়, রাজসৈন্ত হারিয়া পলায়ন করে। উচ্চল তৎপরে জরিপতি সুজ্জাককে বন্দী করেন । হর্ষদেব ভীত হইয়া উঠিলেন। এদিকে উচ্চল মওলরাজ চম্পককে বিনাশ করিয়া ক্রমরাজ্য অধিকার করিলেন । হর্ষদেব পটুকে বৃহৎ সৈন্যদল সহ যুদ্ধে পাঠাইলেন ; কিন্তু পটু পথে বিলম্ব করিতে লাগিলেন । হর্ষদেব তিলকরাজকে পাঠাইলেন ; তিনিও পট্রের সঙ্গে যোগ দিলেন । তৎপরে দওনায়ককে পাঠাইলেন, তিনি ও তাছাই করিলেন । উচ্চল বরাহমূলের পথে মাসিতেছিলেন। তিনি হন্ধ পুরের পথ পরিত্যাগ করিয়া ক্রমরাজ্যে প্রবেশ করিলেন । মওলরাজ যুদ্ধে পরাজিত হইয়া বনী হইলেন, কিন্তু উচ্চলকে প্রলোভন দেখাইয়া পরিহাসপুরে লইয়া গেলেন ও গোপনে রাজা হর্ষদেবকে সসৈন্তে আসিতে লিখিলেন । তিনিও সংবাদ পাইয়া সসৈন্তে আলিলেন, যুদ্ধ হইল, মওলরাজ সসৈন্তে রাজনৈষ্ঠ সহ যোগ দিলেন । উচ্চলের সৈন্ত গ্রার বিনষ্ট इहेण । ত্রিম্নসেন নামে এক ডাময়-সেনাপতি রাজবিহারে পলাইয়া আশ্রয় লইলে রাজসৈন্স ভাবিল, উচ্চলই বুঝি বিহারে জাপ্রয় जहेब्राप्झन् । खैोङ्ब्रो य८% अोछम त्रिण, किरु ऊंझन ७ লোমপাল অপরদিকে যুদ্ধ করিতে ছিলেন, তাহার শেষে প্রতিদ্বন্ধীয় সংখ্যা বেশী দেখিয়া যুদ্ধ ছাড়িয়া সন্ধিয়া পক্ষিলেন। आशान्न किमि हेनछ गरेब्र जाईथात्न नद्रिशमशूद्र अधिकाब्र कइिप्गम, क्रुि नद्भिशनएकत्रबबूलं नडे कब्रिप्शन मा । [ ४२२ ] কাশ্মীর এদিকে অবনাহ হইতে মুন্সল সৈন্তসংগ্ৰহ করির পূরপুর নামক স্থানে কাশ্মীরসেনাপতি মাণিক্যকে পরাজয় করেন । হর্ষদেব তখন উচ্চলকে ছাড়িয়া পট্ট, মওলাধিপ প্রভৃতিকে সুস্সলের দিকে পাঠাইলেন। দর্শনপাল যুদ্ধে পরাজিত হইয়া পলাইলে, সহেল ভীত হইয়া কাশ্মীরেই আশ্রয় লইলেন। ওদিকে তারমূলে উচ্চল ও ক্ষমতাশালী হইয়া উঠিতে লাগিলেন । তৎপরে উচ্চল লোহরের পাৰ্ব্বত্যপথ দিয়া অগ্রসর হইলেন। হর্ষদেব উদয়রাজকে দ্বারপতি ও চঞ্জয়াজকে কম্পনাপতির পদে অভিষিক্ত করিয়া উচ্চলের বিরুদ্ধে প্রেরণ করিলেন । ইতিমধ্যে উচ্চলের মাতুল কম্পনারাজ্য অধিকার করিয়া বসিয়াছিলেন। চন্দ্ররাজ অবস্তিপুরের যুদ্ধে তাহাকে বিনষ্ট করেন। তৎপরে চন্দ্ররাজ সৈন্যদল ১০ । ১২ দলে বিভক্ত করিয়া ধীরে ধীরে বিজয়ক্ষেত্র অভিমুখে চলিলেন । ইতিমধ্যে লোহরের যুদ্ধে মগুলাধিপের সৈন্ত পরাজিত হইল ; তিনি উচ্চলের নিকট আশ্রয় পাইলেন, কিন্তু অবশেষে হর্ষদেবের বিদ্রোহী সেনাপতি গণকচঞ্জের হস্তে বিনষ্ট হন । তৎপরে হিরণ্যপুরের ব্রাহ্মণের উচ্চলকে রাজা বলিয়া অভিষিক্ত করিলেন । হর্ষদেব শুনিয়া মন্ত্রিবর্গসহ স্বয়ং যুদ্ধে চলিলেন। মন্ত্রীরা পরামর্শ দিলেন যে যাইবার পূৰ্ব্বে ভোজদেবকে (হর্ষের জ্যেষ্ঠ পুত্র ) দুর্গে উপযুক্ত রক্ষীর হস্তে রাখিয়া যাওয়া উচিত। তাহাই হইল। যদিও পুত্রেরা রাজার বিপক্ষত করিতেছিল, তথাপি উচ্চলের পিত। মল্ল রাজা হর্ষদেবের বশীভূত ছিলেন; কিন্তু হর্ষদেৰ বৃথা কুৎসার জুলিয়া সৰ্ব্বাগ্রে তাছার বাটী আক্রমণ করিলেন । মল্প স্বীয় অপর এক সপ্তানকে পাঠাইয়া রাজাকে অভ্যর্থনা করিলেন। রাজা কিন্তু শাস্ত না হইয়। তাছাকে যুদ্ধার্থ আহবান করিলেন । মঙ্গদেব তখন দেবসেরায় ছিলেন ; সেই বেশেই অসি হন্তে বাহির হইলেন। সেই যুদ্ধে মল্প, উদয়রাজ, রখাবট ও বিজয় নামে ব্রাহ্মণৰয়, পৌরগব, ८कोडेरु ७ नञ्जक निरुउ शहे८नन । श्रखःशूपग्र ब्रांडौ कूश्यলেখা, রাজৰঘু জাপ্তসতী ও সহজ (সস্থলপ ও রকাশের পত্নী), রাঙ্গী নদী (উচ্চল ও মুস্সলের মাতা) ও চণ্ডানামে ধাত্রী छेिष्ठांटग्नाश्रण औदम्र विनखéम कग्निष्टणम । .. পৰ্যন্ত অধিকার করিলেন। যুদ্ধে কম্পমাপভি চজরাজ, चक्रकाऐबन्न ७ झान्नभिज्ञ निश्ड श्रेणमा उष्णप्द्र श्न्नण ক্রমশঃ হুবর্ণসার ও পূরপুর জয় করিয়া রাজধানী পিয়া *ाँहहिरणमः। इर्दनन्द खरब ब्रांजकॉमैौ हॉक्लिद्रt, gझ*णग्न
