পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कैौड़े { ১৬২ ] সৌষণিক দংশন করিলে মৎস্তের স্তায় গন্ধযুক্ত ও কেমমিশ্র রক্তাদি স্রাব হয় এবং কাস, শ্বাস, জর, তৃষ্ণ ও মৃচ্ছ। রোগ জন্মিয় থাকে। লাজবর্ণার দংশনে অপক অথবা পুতি রক্তস্রাব হয় এবং দাহ, মুচ্ছ1, অতিসার ও শিরোরোগ জন্মে । জালিনীর দংশনে দষ্টস্থানে সুগ্ম সুক্ষ শিরা উন্নত হইয়া, | ; সেই স্থান ফাটিয়া যায় এবং স্তম্ভ, শ্বাস, অন্ধকারদর্শন ও । তালুশোষ হইয়া থাকে। এণীপাদীর দংশনে দষ্টস্তানে কৃষ্ণতিলের ন্যায় চিহ্ন হইয়। থাকে এবং তৃষ্ণা, মুচ্ছ1, জ্বর, বমি, ক{স ও শ্বাস রোগ জন্মে । কাকাণ্ডার দংশনে দঃস্থান পাণ্ডু বা রক্তবর্ণ হয় এবং । তাহাতে অত্যন্ত বেদন হইয়া থাকে । মালা গুণার দংশনে দষ্টস্থান হইতে ধূমের ন্যায় গন্ধ নির্গত হয়, অত্যন্ত বেদন হয়, অনেক স্থান ফাটিয়া যায়, এবং দাহ, মুচ্চ ও জর হইয়া থাকে। এই সমস্ত লুত দংশন করিব মাত্র সেই স্তান বৃদ্ধিপত্রঅস্ত্র দ্বারা একেবারে তুলিয়া ফেলিয়া অগ্নিতপ্ত জম্বোড় শলাকা দ্বারা দগ্ধ করিতে হয় । কিন্তু মৰ্ম্ম স্থানে দংশন করিলে, অথবা জুরাদি উপদ্রব জন্মিলে কাটিবে না । তাহাতে প্রিয়স্কু, হরিদ্রা, কুড়, মপ্লিষ্ট ও যষ্টিমধু পেষণ করিয়া মধু ও সৈন্ধব লবণের সহিত প্রলেপ দিবে। বটাদি ক্ষীবৃক্ষের কাথ করিয়া, তাহ শীতল হইলে, দষ্টস্তানে লেচন করিবে ; বমন বিরেচন দ্বারা সংশুদ্ধ ও জলেীকা দ্বারা রক্তমোক্ষণ করিয়া অস্থাস্থ্য বিষয় ঔষধ প্রয়োগ করিবে । সৰ্ব্বপ্রকার কীট দংশনেই ত্রণ ও শোথ মারোগ্য হওয়ার পর নিমপাত, তেউড়ী, দন্তী, কুমুমৰীজ, হরিদ্র, মধু, গুগগুলু, সৈন্ধব, মুরাবীজ ও পায়রার বিষ্ঠা দ্বারা দাড়া তুলিয়া ফেলিবে । ( সুশ্রত কল্প ৮ মে: ) । যুরোপীয় প্রাণিতত্ত্ববিদগণের মতে—কীটজাতি স্বভাবতঃ শিয়দাড়াহীন গ্রস্থিযুক্ত ক্ষুদ্র জীব (Insects) । ইহাঙ্গের মাথা, বক্ষঃ, পেট, মাথার উপর একজোড়া স্পর্শেক্রিয় ও বক্ষকোটর হইতে তিন জোড়া পা আছে। অধিকাংশ স্থলে ধাড়ি কীটের পাখা থাকে, অতি অল্পেরই দেখা যায় না । র্তাহারা প্রধানতঃ কীটজাতিকে ৩ শ্রেণীতে ভাগ করিয়া थारकन । २भ-कङकखनि कौछे ‘अश्र श्रेष्ठ भृङ्गा भर्षाख রূপান্তরগ্রহণ করে না, ছোট বড় সকলেরই গঠন একপ্রকার, কেবল বরোবৃদ্ধি অম্বুসারে দেহ ছোট ৰক্ষ হইয়া थाटक, ७ोना थाएक मा, 5चू अठि नाथांछ, ८कांनाः ичfta 1 (Ametabola.) - - ১ মাথা ; ২ বক্ষকোটর (Thorax ; ) & डेक्षत ; ৪ ডান ; ১, পৃষ্ঠা ; ২, কীটের তৃতীর পাখা ; ও স্পর্শেন্ত্রির বা বা শেষ অবস্থা । কীটের গুড় । ২য় – কতকগুলি বড় হইলেও সম্পূর্ণ রূপান্তর প্রাপ্ত হয় না, প্রথমে শূয়ার মত দেখায়, আকারেও কিছু পার্থক্য থাকে, প্রায়ই ডানা থাকে না । অবশেষে গুটির মত অথবা তৃতীয় অবস্থা (Pupa) পায়, এই অবস্থায় গতি থাকিলেও স্থির থাকে । ৩য় শ্রেণী—কীটজাতি সম্পূর্ণ রূপান্তর প্রাপ্ত হয়। শূয়া, তৃতীয়াবস্থা ও আয়তন ক্রমশঃ পরিবত্তিত হইয়া সম্পূর্ণ নূতন আকার ধারণ করে । উকুন, পাখীর গায়ের পোকা, তেঁতুলিয়া বিছা প্রভৃতি কীটজাতি প্রথম শ্রেণীর অন্তর্গত । শাকপোক, আবুয়াপোকা, দেওয়ালীপোকা, ছারপোক, ঘুঘুরে, তেলাপোকা, পিপীলিকা, পঙ্গপাল প্রভৃতি দ্বিতীয় শ্রেণীর অন্তর্গত । মশা, মাছি, গোবরাপোকা প্রভৃতি তৃতীয় শ্রেণীর অন্তর্গত । প্রাণিতত্ত্ববিদেরা উক্ত তিন শ্রেণীকে আবার নানা শাখা প্রশাখায় বিভক্ত করিয়াছেন । তাহার এ পর্য্যস্ত ১২৫৬ প্রকার কীটের সন্ধান বাহির করিয়াছেন । ভারতবর্ষ এবং পুৰ্ব্ব উপদ্বীপাদির ভূমি যেরূপ উচ্চ ও নিম্ন এবং প্রত্যেক স্থানে শীতাতপেয় ষেরূপ তারতম্য দেখা যায়, তাহাতেই ঐ সকল দেশে কীটের নানাবিধ শ্রেণী, জাতি ও প্রম্ভেদ দেখা যায় । ভারতীয় কীটসমূহের বিবরণ স্বাছ দেখা যায়, তাহ প্রায়ই একরূপ। গ্রীষ্মমণ্ডল ও সমমণ্ডলে ষে সমস্ত কীটের বিভিন্নজাতি ও শ্রেণী দেখিতে পাওয়া যায়, তাহাদের গঠনগত প্রভেদ এত মিশ্রিত যে তাহাদিগের প্রস্তেজ নির্ণয় फ्ब्रां बङ्गहे छू:नांथा । श्मिाणtब्रब्र हांटन हांटन छांग्ररङब्र দক্ষিণপ্রাজ্ঞে ও তারতসাগরীয় কতকগুলি দ্বীপে গ্রীষ্মমণ্ডলের কীটের শ্রেণীই বেণী দেখা যায় জার নেপাল, দক্ষিণ মস্থির, লিংছল, বোম্বাই প্রদেশ, মাঙ্গাজ, কলিকাতা অঞ্চল, সিঙ্গাপুৰ, जांviांम ७ चवरीह*७ $ बांखैौध कैौछे४ अविक थांकिद्मब्रदे (Hemimetabola.) (Holometabola) i