পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুকপন্থী [ s१७ ] कूकि কুকরদলের সংখ্যা অল্প । প্রথম তিনদল স্ব স্ব ভিক্ষাপাত্রে ৰূপ ধূনা জালে না, কিন্তু শেষোক্ত দুই দল জালে। কুকরের কালিহাড়ী নামক নূতন মৃন্ময়পাত্রে ভিক্ষা করে, আবার তাহাতেই পাক করিয়া খায় । উখর নামক অার একদলের নাম শুনা যায় । ইহার। সকলেই শৈব, কখন স্বধৰ্ম্মত্যাগ করে না । প্রত্যেক দলপতি মঠাধ্যক্ষ হয় । কুকৰ্ম্ম ( ) কুৎসিতং কৰ্ম্ম, কৰ্ম্মধা । ১ লোকনিন্দিত ও শাস্ত্রনিনিদত কৰ্ম্ম । ( “কুকৰ্ম্ম করিয়া নষ্ট গেলে হে ব্ৰাহ্মণ ।” গোবিন্দমঙ্গল ) ২ (ত্রি ) কুকৰ্ম্মযুক্ত । কুকৰ্ম্মকারী ) (ত্রি) কু কৰ্ম্ম করোতি, কু কৰ্ম্মন কণিনি। যে কুকৰ্ম্ম করে । কুকৰ্ম্মশালী { ন] (ত্ৰি ) কুকৰ্ম্মণা শালতে, কু কৰ্ম্মন শাল গিনি । কুকৰ্ম্মযুক্ত। কুকৰ্ম্ম ন (পুং ) কুৎসিতং কৰ্ম্ম যন্ত, বহুস্ত্রী। কুৎসিত কার্য্যকারী । কুকৰ্ম্ম ন ] (পুং ) কু কুৎসিতং কৰ্ম্ম কাৰ্য্যত্বেন অস্তান্তি কু কৰ্ম্মন ইনি। কুৎসিতকাৰ্য্যকারী । কুকপন্থী, একটা শিখসম্প্রদায়। লুধিয়ানার ৩• ক্রোশ দক্ষিণপূৰ্ব্বে ভৈণী নামে একটি ক্ষুদ্র গ্রাম আছে, এই গ্রামে রামসিং নামে এক ছুতার জন্মে। সেই রামসিংই এই সম্প্রদায়ের প্রবর্তৃক । ১৮৪৫ খৃষ্টাব্দে, রামসিং শিথসৈন্ত মধ্যে কৰ্ম্ম করিতেন । ইংরাজদিগের কৌশলে শিখপ্রভাব খৰ্ব্ব হইলে, রামসিং যুদ্ধবৃত্তি পরিত্যাগ করিয়া শিখধৰ্ম্মের পুনঃসংস্কারে মনোযোগ করেন । অল্পদিন মধ্যে তাহার ধৰ্ম্মোপদেশগুণে সহস্ৰ সহস্র ব্যক্তি র্তাহার শিষ্য হইতে লাগিল । এমন কি ১৮৬৭ খৃষ্টাব্দে, লক্ষাধিক ব্যক্তি র্তাহার অনুবর্তী इहेंब्रांझिश । - মক্সোচারণ-কালে এই সম্প্রদায়ের মুখ হইতে কুক্‌ ‘কুক্‌ শব্দ নির্গত হয়, বলিয়া ইহাদের নাম "কুকীপন্থী’ इहेब्रोकइ । অপর শিখসম্প্রদায়ের মত কুকাদিগের গুরুর ১০টি জাদেশ আছে, ইহার মধ্যে পাঁচটি পালনীয় ও ৫টা নিষিদ্ধ। পাল্য ৫টিকে ‘ক’-বিধি বলে । যথা–কর্দ, কাছ, কর্পল, ফক্তি ও কেশ অর্থাৎ লোহভূষণ, ছোট জাঙ্গির, লৌহায়, চিরুণি, ও চুল। শেষ &টী—মরিমার (নরহত্যা), কুরিখার (মপান), জীকট (যাহার মাথা কামায় ), শূন্যৎ-কষ্ট ( বাছাদের মেড়া মাখা ), ধীয়মালিয়া (কর্তায়পুয়ের গুরুর শিষ্যগণ ) । প্রথম দুই কাৰ্য্য ও শেষোক্ত তিনপ্রকার ব্যক্তিকে কস্তাদান নিষিদ্ধ। IV 88 मांमकशोरौनिzभग्न भड ऐझांज्ञां कर्टिम निब्रह्म यक । সকলেই একপ্রকার নির্দিষ্ট চিহ্ন ব্যবহার করে। দোষের মধ্যে ইহার অপর সম্প্রদায়ের নিম্না করিডে ভালবালে । কুকার শবদেহের আদৌ যত্ন করে মা । ইহারা বলে যে, জীবাশ্ম যখন দেহ পরিত্যাগ করিয়াছে, তখন যত শীঘ্র সম্ভব, ঐ বৃথাদেহ চক্ষু হইতে দূরে রাখাই উচিত, উছ কেহ যেন দেখিতে না পায় । ইহাদের মধ্যে যদি কাহারও আসন্নকাল উপস্থিত হয়, তবে মহাধুম পড়িয়া যায়, ইহারা মহা-উল্লাসে মিষ্টার ভোজন করে এবং ইহাদের ধৰ্ম্মের প্রতিপাদ্য গ্রন্থ পাঠ করিতে থাকে। কাহারও মৃত্যু হইলে তাহার জন্য শোক করে না, ১৩ দিন ধরিয়া দিবারাত্র ‘গ্রন্থ" পাঠ করে, তৎপরে একদিন জ্ঞাতি কুটুম্ব সকলে মিলিয়া পানভোজন ও আমোদ প্রমোদ করে । ১৮৭২ খৃষ্টাব্দে বিষণসিং নামে একজন কুকদলপতি ধৰ্ম্ম প্রচার করিতে গিয়া সকলকে উত্তেজিত করেন, তাহাতে তাহার ফালি হয়। পরে তাহার দেহের সৎকার হইলে, তাহার পুত্র তাহার ভস্মাবশিষ্ট দেহের একখানি অস্থি লইয়া সমাহিত করিবার জন্য হরিদ্ধারে লইয়া যায় । কুকাৰ্য্য (ক্ট ) কু কুৎসিতং কাৰ্য্যম, কৰ্ম্মধা। মন্দকাজ । কুকি, ভারতের পূর্বপ্রাস্তবাসী একটি অসভ্যজাতি। আসাম হইতে মণিপুর এবং চট্টগ্রাম হইতে ত্রিপুরা ইহার মধ্যে পৰ্ব্বত ও বনজঙ্গলে এই ফুতির বাস । সচরাচর ইহার ‘লেংটা’ নামে প্রসিদ্ধ । এই জাতি অনেকগুলি শ্রেণীতে বিভক্ত –প্রথম পুরাতন কুকি ও নুতন কুকি, এ ছাড়া আরও কয়েকট শ্রেণী আছে । - পুরাতন কুকির মধ্যে আবার কতকগুলি শাখা আছে, তন্মধ্যে কাছাড়ে রংকুল, খেলমা ও বেচ এবং অস্তান্ত স্থানে ছোট, আইমোল, রংলং, পুরুম, মস্তক, কোম, কোইয়েং ও করুম এই কয়েকটি প্রধান। নূতন কুকিরা ত্রিপুরা ও চট্টগ্রাম হইতে উত্তরাঞ্চলে আসিয়া বাস করিতেছে । ঠান, চংসেন, শিংসন ও লঙ্গম উত্তরাংশে এই কয়টি শাখা আছে। ত্রিপুরার পাহাড় অঞ্চলে আমরই, চুংলং, হলস্, বরূপই ও কোচক এই कभूॐकांद्र ¢छीन cझर्षt दाँग्र ! কপুইর দক্ষিণে সম্প্রতি দুর্দান্ত খোংজই কুকি জালির বাস করিতেছে। তাহার দক্ষিণে উক্ত কুকিদিগের মিত্র ५५१ ५कवंशैश्च चथा खिन्नभt५tङ् िश्रऎ, ख्रि, ८ठोडि ও লুসাই প্রকৃতি পরাক্রাপ্ত কুকিয় ৰাস । মণিপুর এবং উত্তর ও দক্ষিণ-কাছাড়ের চারিদিকেও খোংমাই ফুৰিয় বৰ্গৰাগ