পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বহলং মধুরং জিঙ্কং মনং ষ্টবেং কক্ষং তথা । কাসমানে ছয়গবক্ষ সম্পূর্ণমিষ মন্ততে - ( চরক । ) কঙ্কজকাস—গুরুপাক ত্রব্য, ক্লেদকয় দ্রব্য, জিঙ্ক ও মধুর দ্রব্য ভোজন এবং দিবানিদ্রা, অব্যারাম প্রভৃতি কারণে শ্লেষ্মা বৃদ্ধি পাইয়া বায়ুর পথ রোধ করে, তজ্জন্তই শ্লেষ্মজ কাসের উৎপত্তি হয়। এইকাসে অগ্নিমালা, অরুচি, বমন, পীনসরোগ, উৎক্লেশ (গ বমি ৰমি ), শরীরে ভারবোধ, রোমহর্ষ, মুখে মিষ্ট আস্বাদ-বোধ, শরীরের অবসরত এবং কাসের সহিত মধুর রসযুক্ত, স্নিগ্ধ ও ঘন কক্ষ বছ পরিমাণে উঠিয়া থাকে। আরও এইকালে বক্ষঃস্থল কফপূর্ণ বলিয়া বোধ হয়, এবং কাসিতে কোন বেদন অনুভব झन्न नां । . “অতিবাবায়ভারাধবযুদ্ধাশ্বগজনিগ্রহৈঃ । রুক্ষন্তোরঃক্ষতং বায়ু গৃহীত্ব কাসমাবহেৎ ॥ ল পূৰ্ব্বং কাসতে শুষ্কং তত: ঈবেৎ সশোণিতম্। কণ্ঠেন রুজতাহত্যৰ্থং বিরুপ্লেনেৰ চোরস ॥ সূচীতিরিব তীক্ষাভিত্ত্বদ্যমানেন শূলিনা । দুঃখম্পর্শেন শূলেন ভেদপীড়াভিতাপিনী ॥ পৰ্ব্বভেদজরশ্বাস তুষ্ণাবৈশ্বৰ্য্যপীড়িতঃ । পারাবত ইবাকৃজন কাসৰেগাং ক্ষতোভবাৎ ॥” ক্ষতজকাস-অতিরিক্ত মৈথুন, ভারবহন, পথপৰ্য্যটন, যুদ্ধ, বেগবান অশ্ব বা হস্তীকে ধারণ করিয়া তাহার বেগ রোধ প্রভৃতি কাৰ্য্যদ্বারা কক্ষ ভোজনকারী ব্যক্তির বক্ষঃস্থল | আহত হইলে বায়ু কুপিত হইয় তাহার ক্ষতজকাস উৎপাদন করে । এই রোগে রোগী প্রথমতঃ শুষ্ক কাসিতে থাকে, পরে কাসের সহিত রক্ত নির্গত হয়। তদ্ভিন্ন কণ্ঠ ও ৰক্ষঃস্থলে বেদনা, বিশেষতঃ বক্ষঃস্থলে তীক্ষ সুঢ়ীবেধের ন্যায় যাতনা, শূল, সস্তাপ, সন্ধিস্থানে বেদনা, জয়, শ্বাস, তৃষ্ণ, | স্বরম্ভেদ এবং পারাবত কুজনের স্থায় শঙ্গ প্রকাশ পাইয়া থাকে।

  • রিষমাসায়াভেদজ্যাতিবাবায়াৰেগমিগ্রহাৎ । স্বশিলাং শোকতাং নৃশং ব্যাপল্লেখীে ত্রয়ো মলাঃ ॥ কুপিতাঃ ক্ষয়জং কাসং কুর্ষ হেক্ষয়প্রাম্। স্বৰ্গৱং হরিতং রক্তং বেং পুরোপমং কফম্ ॥ कांगमांमन्फ शमब्रश् शांनखहे९ न मछरङ । ।

আরো মিশ্ৰীক্ষত্তিস্তস্ত পার্থক পনসোঙ্গলি । IV .פימ সাধ্যে বলবতাং বা তাৎ বাপ্যত্বেং ক্ষতোধিত । মবে কদাচিৎ সিধ্যেতামেতে পদগুণান্ধিতে । স্থৰিয়াণাং জরাকাসঃ সৰ্ব্বে স্বাপ্যঃ প্রকীর্তিতঃ ॥* - , (छब्रक ।) ক্ষয়জকাস—বিষমভাবে অর্থাৎ মূনাধিক্যরূপে ভোজন, अनङाख जब cडाजम, अङाख टेमधून, ८वशदांन् अर्थ প্রভৃতির ৰেগ সংরোধ প্রভৃতি হুক্ষর কার্য্য, এবং ঘৃণা ও শোকবশতঃ অগ্নি দূষিত হইলে, বাত পিত্ত ও শ্লেষ্মা তিন দোষই কুপিত হইয়া ক্ষয়জকাস উৎপাদন করে । এই কাসে দেহ ক্ষীণ, হরিৎবর্ণ বা রক্তবর্ণ, তুর্গন্ধযুক্ত ও পুষের স্তায় কক্ষ নির্গম কাসিবার সময়ে হৃদয়স্থান চু্যত হইতেছে বলির অনুভব ; সময়ে সময়ে অকস্মাৎ উষ্ণস্পর্শ বা শীতম্পর্শে যাতন বোধ ; বহু ভোজন করিয়াও দুর্বল ও কৃশ হওয়া ; প্রসন্ন ও স্নিগ্ধ মুখ, প্রিয়দর্শন চক্ষু, হস্ত পদতল মন্থণ, অধিক পরিমাণে ঘৃণা ও হিংসা ; দ্বিদোষ বা ত্রিদোষ জন্ত জর, পাশ্ববেদন, পীনস, অরুচি, কখন পাতলা কখন বা কঠিন মল নিৰ্গম ও অকারণ স্বরভেদ হইয়া থাকে । এই পঞ্চবিধ কাসের মধ্যে পূৰ্ব্বোক্ত বাতজ, পিত্তজ ও শ্লেষ্মজ কাস সাধ্য। ক্ষয়জকাস স্বভাবতঃ যাপ্য ; কিন্তু ক্ষয়জকাসে নিতাস্ত কুৰ্ব্বল ও ক্ষীণ হইয়া পড়িলে প্রাণঘাতক এবং বলবান ব্যক্তির উৎপন্ন হইবামাত্রই চিকিৎসা করিলে সাধ্যও হইয়া থাকে । t এতদ্ভিন্ন বৃদ্ধদিগের জরাকাস নামক একপ্রকার কাস হইয়া থাকে, তাহ স্বভাবতঃই বাপ্য। চিকিৎসায় প্রথমক্রম-রক্ষ ব্যক্তির বায়ু জল্প কাসে প্রথমতঃ বায়ুনাশক দ্রব্যসমূহ দ্বারা সিদ্ধ বস্তি ; ক্ষীর, বুৰ ও মাংস রসাদির সহিত স্নিগ্ধ পেয় দ্রব্য, স্নিগ্ধধূম, স্নিগ্ধ মৰলেহ, স্নেহাভ্যঙ্গ, স্নেহপরিষেক ও স্নিগ্ধস্বেদ প্রদান করিবে ; তৎপরে অষ্টান্ত ঔষধাদি ব্যবহার করাইতে হয়। মলবন্ধ থাকিলে বস্তিকৰ্ম্ম, উৰ্দ্ধবাত হইলে ভোজনের পূৰ্ব্বে স্বতপান, এবং পিত্ত ও কফসংযুক্ত ৰাতজকাসে স্নেহৰিয়েচন প্রদান করিতে হয় । - বমনকারক স্বতপান দ্বার, কিবা মদনকল, গাজারীক্ষণ ও যটিমধুর কাখ-জলার, অথবা ভূমিকুমাগুরুল ও ইকুসের সহিত ব'ষ্টমধু ও মনকলের কন্তু পান দ্বারা প্রথমতঃ বমন করাইতে হয়। বমন দ্বারা মোৰ নিসারিত হইলে শীতল ও মধুবরনযুক্ত পোলি পান কাইৰে। তৎপরে অষ্টান্ত ঔষধ