পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

zoo:::::::::= কশিল্পীমদেব “ডাহিনে ললিত্তপুর দেখিল ইজাণী । * ভাগুসিংহের ঘাটখান ডাহিনে কন্ধিয় ।” এতদ্ভিন্ন বৰ্দ্ধমানের অন্তর্গত এই ইশ্রাণীতে একটি প্রবাদ আছে যে, “তের হাট, বার ঘাট, তিনচওঁী, তিনশ্বর। এই ষে বলিতে পারে তার ইন্দ্রাণীতে খর।” সুতরাং কবি কাশিরাম “দ্বাদশ তীর্থেতে যথা বৈসে ভাগীরথী” এই চরণে এই বারঘাটের কথাই বলিয়াছেন, সন্দেহ নাই । আর কবিকঙ্কণের সাক্ষ্যদ্বারা যখন ইন্দ্রাণীতে “ইজেশ্বরের” কথা পাওয়া যাইতেছে, তখন কাশিরামের বাস বৰ্দ্ধমানের ইন্দ্রাণী পরগণাতেই ছিল । ইন্দ্রাণী পরগণায় “সিদ্ধি" বা “সিন্ধুগ্রাম” নাই, আছে সিঙ্গিগ্রাম। প্রাচীন মূল হস্তলিপিতে ‘সিঙ্গি’ শব্দই আছে, বোধ হয় পাঠবিপৰ্য্যয়ে বা লিপিকরপ্রমাদে সিঙ্গি’ স্থানে ‘সিদ্ধি মুদ্রিত হইয়৷ থাকিৰে । এই সিঙ্গিগ্রামে কাশিরামের কীৰ্ত্তিও আছে। ঐ গ্রামে একটি বৃহৎ পুষ্করিণীকে আজিও লোকে “কেশেপুকুর” বলে। ইহা কাশিরামদাসের খনিত । এখানে কাশিরাম সংক্রাস্ত অনেক অলৌকিক গল্প প্রচলিত আছে । তন্মধ্যে একটি প্রবাদ এই ;– “আদি, সভা, বন, বিরাটের কতদূর । ইহ রচি কাশীরাম যান স্বৰ্গপুর ॥* ইহাই যদি সত্য হয়, তবে সম্পূর্ণ মহাভারতের রচনা কিরূপে প্রকাশিত হইল ? তৎসম্বন্ধেও প্রবাদ অাছে যে,— কাশিরামের পুত্রপৌত্ৰাদি কেহ ছিল না, এক কন্যামাত্র ছিল, এই কন্যার স্বামী নন্দরাম ঘোষ । ইনি মহাভারতের অবশিষ্টাংশ রচনা করিয়া শ্বশুরের ব্যবহৃত ভণিতাগুলিই অধিকাংশ ব্যবহার করিয়াছেন ও কতকগুলি নুতন ভণিতাও স্বষ্টি করিয়াছেন। এ প্রবাদ কতদূর সত্য তাহ বলা যায় না ; কারণ (ছ) প্রভৃতি অংশগুলি মনোযোগ-পূর্বক পাঠ করিলে বুঝা যায় যে, যদি নন্দরামঘোষই যথার্থ অবশিষ্টাংশের রচয়িত হইতেন, তাহ হইলে, এই সকল প্রার্থনার স্থলে তিনি কোন প্রকারে নিজের প্রতি দেবতাব্রাহ্মণের আশীৰ্ব্বাদ বা কৃপা প্রার্থনা করিতেন। যদি একান্তই তিনি শ্বশুরের যশ অক্ষুঃ রাখিবার ইচ্ছায় কোথাও কোনরূপে নিজের নামের বিন্দুমাত্র আভাসও দিয়া না থাকেন, তাহা হইলেও আমরা ইহা বুঝিতে পারি যে সমগ্র মহাভারতই কাশিদাসের রচিত ; কারণ, মহাভারতের রচনাপ্রণালী আগাগোড়া সমান ও প্রাঞ্জল ; দুই হন্তের ब्रध्नः श्रेन निकनारे दिग्निब्रज cनषा शरेल। चाब्र शनि [ ৬৩ ] ऊर्क भरक काकडांनीब्रड कैकब्र कब्र याब्र ८५, कविनाग७ ম্বেরূপ বিদ্যাবুদ্ধি ও কৰিবশালী ছিলেন, তাহার জামাতাও फैिंक उझणं हिरणन, cवतिब्र छांशं ऊँीशंङ्ग ब्रशांशृङषष्ठा অপরিমিত ছিল এবং যশোলিন্স বিন্দুমাত্র ছিল না ; তাহ হইলে দায়ে পড়িয়া কাশিদাসকে সমগ্র মহাভারতের রচয়িতা বোধ হয় না, কারণ, নমায়ামঘোষের পক্ষে একমাত্র একটি দেশপ্রবাদ ভিন্ন আর কিছু প্রমাণ নাই। তার পর উক্ত প্রবাদটি সম্বন্ধে কেহ কেহ বলিয়া থাকেন যে—এস্থলে “যান স্বৰ্গপুর” অর্থে মানবলীলা-সম্বরণ নহে। বিরাটপর্বের কতকাংশ রচনার পর কাশিদাস একবার কাশী গিয়াছিলেন ; কাশী শিবের ত্ৰিশূলোপরি স্থাপিত ৰলিয়া “স্বৰ্গপুরী” স্বরূপ গণ্য। তার পর কাশিরামদাস কিরূপে মহাভারত রচনা করেন ? কাশিরাম মূল মহাভারত দেখিয়া অনুবাদ করেন নাই ; কারণ, তাহার রচিত মহাভারতে এমন : কতকগুলি নুতন কথা বর্ণিত হইয়াছে, যে তাহ মূল মহাভারতে নাই, যেমন শ্ৰীবৎসচিন্তা, ভীষণারাক্ষসী, অকাল আস্ত্রের বিবরণ ইত্যাদি । তিনি যে সংস্কৃত শাস্ত্রে সুপণ্ডিত ছিলেন, তাহার সন্তোষকর প্রমাণ নাই। এতদ্ভিন্ন (চ ) (ছ) অংশস্বয় হইতে বুঝা যায় তিনি শুনিয়া মহাভারত রচনা করেন।-সে সময় কথকতার বিশেষ প্রাদুর্ভাব ছিল । বোধ হয়, কাশিদাস কথকতা শুনিয়াই মহাভারত রচনা করেন। কথকেরা নিজ নিজ গুণপন দেখাইবার জন্তু অন্যান্ত পুরাণাদি হইতে গল্প উদ্ধৃত করিয়া কথা কহিতেন, এইরূপে জৈমিনিভারত, পদ্মপুরাণ, শ্ৰীমদ্ভাগবত, হরিবংশ ইত্যাদির কথাও মহাভারতাদির সঙ্গে কথিত হয় ; কাশিদাসের মহাভারতেও ঐরূপ ভিন্ন ভিন্ন পুরাণের নানা কথা দেখা যায়। কাশিরাম যে কেবল কখকের মুখে শুনিয়াই মহাভারত রচনা করিয়াছিলেন তাহা নহে; কারণ, একবার গুনিয়া ফুৰ্য্যোধনের শতভ্রাতার ধারাবাহিক নামাবলী ; বাসুকীনাগবংশ ইত্যাদি কখনই যথাযথ মনে থাকিতে পারে না, ইহাতেই বোধ হয় যে লিখিবার সময় হয় কোন কথক বা কোন সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিতের নিকট সাহায্য লইতেন । এ অমুমান একান্ত অমূলক মহে। তাহার মহাভারতের স্থই এক স্থলে (চ ও ছ) অংশে তাহার অভিাল পাওয়া স্বাক্ষ । (ছ) অংশে হরিহরপুর গ্রাম-নিবাসী পুরুষোত্তম মুখোপাধ্যায়ের পুত্র অভিরাম মুখোপাধ্যায় নামে একব্যক্তিকে uहेझ* गांशांशकांग्रैौ बगिङ्गां अष्टमिठ इब्र । अांदांब्र cरुझ् অকুমান করেন, (ঙ) অংশের কৃষ্ণদাস জিও ঐরূপ সাহায্য