cरुद्धदाराशंद्र তাহাকে ৪ দিয়া গুণ করিলে বাহা হইবে, তাছাই গোলপৃষ্ঠা ফল জানিবে | 愛 উদাহরণ—যে গোলের পরিধি ২১:, ব্যাস ৭ তাহার পৃষ্ঠফল স্থির কর? 峻 \२११६:: প্রক্রিয়া -৩০শ নিয়ম অনুসারে প্রক্রিয়া করিয়া ক্ষেত্রফল হইল ৩৮: ইহাকে ৪ দিয়া গুণ করিয়া গোলপৃষ্ঠফল श्रॆण १८ ७{{:३: । গোলান্তর্গত ঘনফল নির্ণয় । ৩২শ নিয়ম । গোলের পৃষ্ঠফলকে ব্যাসদ্বারা গুণ করিয়া যাহা ফল হইবে, তাহাকে ৬ দিয়া ভাগ করিবে, যাছ। লন্ধ হইবে, তাহাই গোলান্তর্গত ঘনফল জানিবে । উদাহরণ-পূর্ব উক্ত গোলের ঘনকল স্থির কর। প্রক্রিয় -৩১শ নিয়ম অনুসারে প্রক্রিয় করিয়া গোলের পৃষ্ঠফল ছইল ১৫৩}:, ইহাকে ব্যাস দ্বারা গুণ করিয়া দিয়া ভাগ কাকুল গোলের ঘনফল হইবে ১৭৯}}: | পরিধির এক দেশ ধমুকের আকার বলিয়া চাপ বলা যায় । চাপের এক অগ্রভাগ হইতে অপর অগ্র পর্য্যস্ত যে সরল রেখা টানা যায়, তাহাকে জা৷ বলে। চাপের মধ্য হইতে স্ন্যার মধ্য পর্য্যস্ত যে সরল রেখা থাকে, তাছাকে শর বলে । (১) অঙ্কিত ੋੜ *प्रिंद्रि क इहे:ऊ ४ °रीख श्रश्*ट्रक চাপ বলা যাইতে পারে। চাপের অগ্রভাগ ক হইতে খ পৰ্য্যস্ত সরল গ রেখাট টান হইয়াছে, উহাকে জ্য। বলা যায় এবং চাপের মধ্য হইতে গ রেথা পৰ্য্যস্ত যে সরল রেখা আছে, উহাকে উহার শর বলে । 录 (२)"*ब्रिtशtब्रकtशनकागः, ठमाड:*ाबा२९ ५ब५ बा, व्॥ ήται नी श्याः भङ्ग:, च:ॐt११िtझ:ि ” ( मूढैर् ) IW , a [ ৭২৯ } >b"○ ক্ষেত্রব্যবহার ৩৩শ নিয়ম । জ্যা ও ব্যালের ৰোগফলকে জাহাঙ্গের অন্তর দিরা গুণ করিলে যাহা লব্ধ হইবে, তাছার বর্গমূল दान् श्रेष्ठ श्रश्वब्रिज्र कब्रिtद, धोइ अरुट्टेि थंोकिएद छोइोझरें भई श्रृं:ब्लग्न अन्तिमा क्षनित्य । रु]ग श्हेप्टज्र भन्न दिएमा করিয়া অবশিষ্টকে শর দ্বারা গুণ করিবে । গুণফলের বর্গমূল दिख१ कब्रिtग छा रुहेtद । छाॉर्क ठूहे निग्रां ऊां★ कब्रिहः यांहीं शक श्रेंtर, ऊाशग्न सऽtिक भद्रशाग्न छां★ी कब्रिग्न गएकम সহিত শর যোগ করিলে ব্যাস হইবে । उँमांश्द्रम-८१ ठूद्धtभtद्भद्र दाणि १० 4द१ छा! ७ ठांशद्र শর পরিমাণ নির্ণয় কর ? ॐकिग्र! 1-दामि • • 6 मा ७ 4ग्न गशिश्न २७, ऎशष्मग्न অস্তুর ৪ দিয়া যোগফলকে গুণ করিলে ফল হয় ৬৪, ইৰায় বর্গমূল ৮ ব্যাস হইতে অন্তরিত করিলে অবশিষ্ট থাকে ২, তাহার অৰ্দ্ধ ১ শর হইল। উদাহরণ—যে বৃত্ত্বের শ'র ১ ও ব্যাস ১• তাহার জ্যার পরিমাণ স্থির কর ? ব্যাস ১ হইতে শর ১ অন্তরিত করিলে অবশিষ্ট থাকে ৯, ইহাকে শর ১ দ্বারা গুণ করিলেও ফল ৯ই হয়, উছার বর্গমূল ৩কে দ্বিগুণ করিলে হইল ৬, মুতরাং ক্ষেত্রের জ: র পরিমাণ ৬ | উদাহরণ—কোন বৃত্তের শর ১ ও জ্যা ৬ হইলে তাহার ব্যাসের পরিমাণ কত হইবে ? জ্যা ৬কে দুই ভাগ করিয়া ফল হইল ৩, ইহার বর্গ ৯এর সহিত শত্র ১ যোগ করিলে ফল হইবে ১ •, অতএব ব্যাস পরিমাণ ১ • হইল । ( ব্যাস দেখ ) বৃত্তক্ষেত্রের মধ্যবর্তী সমবাহু ত্রিভুজ হইতে নবভূজ পর্য্যস্ত ক্ষেত্রের ভুঞ্জ পরিমাণ জানিবার উপায়। ৩৪শ নিয়ম । বৃত্তের ব্যাসকে ১০৩৯২৩, ৮৪৮৫৩, ৭ ১৫৩৪, ७•००९, ८२०५४, १४२२२, ७द: 8४००० दाद्रा १५ङ्क्र:श ४१ कब्रिग्र ४२०•• • दtद्र ठाओं कद्रिtण क्लष्टभ गिळूछ झहेष्ठ নবভূজ পর্যাস্তুের ভুঞ্জ পরিমাণ জানিতে পরিবে । उँमाइह१-८ए छूट्ठह दागि "ब्रिभाग २••, डांशद्र भाषा অঙ্কিত ত্রিভূজ হইতে নবভূঙ্গ পৰ্য্যস্ত ভুজের পরিমাণ নির্ণয় কর। প্রত্যেক দুই পরিসিংলগ্ন হইবে।
