কাশী অবশেষে তিনি মহাদেবকে কছিলেন, এই (জনশূন্ত) পুরীতে আমি বাস করিতে পারিতেছি না। তখন মহেশ্বর কহিলেন, “এ গৃহ আমি পরিত্যাগ করিব না, ইহা অামার অবিমুক্তগুহ । আমি আর কোথাও বাইৰ না । তোমার ইচ্ছা থাকে যাও । ত্রিপুরান্তক মহাদেব স্বয়ং বারাণসীকে অবিমুক্ত বলিয়াছিলেন, সেই জন্ত উহা অবিমুক্ত নামে বিখ্যাত হইয়াছে। বারাণসী এইরূপে অভিশপ্ত হইয়া অবিমুক্ত নামে কীৰ্ত্তিত হয়। এই স্থানে সৰ্ব্বদেবনমস্কৃত মহেশ্বর সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর এই তিনযুগে দেবীর সহিত পরমমুখে বাস করেন । কলিযুগ উপস্থিত হইলে ঐ পুরী অস্তৰ্হিত হইবে বটে, কিন্তু মহাদেব উহা পরিত্যাগ করিবেন না । (৯) কাশীখণ্ডে লিখিত আছে,—“দেব দেব মহেশ্বর ব্রহ্মার বাক্য প্রতিপালনের জন্তু কাশী পরিত্যাগ করিয়া মদয়পৰ্ব্বতে আসিয়া বাস করেন, মহাদেব গমন করিলে সমস্ত দেবগণও মন্দরপর্বতে উপস্থিত হইলেন। মহাদেব এখানে আসিয়া তৃপ্ত হইতে পারিলেন না, তাহার মনে কাশীবিরহ প্রবল হইল। এই সময় বারাণসী মহারাজ দিবোদাসের রাজধানী, তপস্তাবলে সেই রাজা সমস্ত দেবগণেরই রূপধারণ করিয়াছিলেন, এইজন্য দেবগণ র্তাহার স্তব ও ভজনা করিতেন । অসুরগণ সৰ্ব্বদাই তাহার স্তব করিত। তাহার স্ত্যায় ধাৰ্ম্মিক নৃপতি সে সময়ে কেছ ছিলেন না । এই দিবোদাসের অপর নাম রিপুঞ্জয় (১ - ) । “মন্দরপৰ্ব্বতে মহাদেবের কাশীবিরহ উপস্থিত হইলে, তিনি দেখিলেন, রাজা দিবোদাসকে কোন প্রকারে তাড়াইতে না পারিলে তাহার বারাণসী লাভ হইতেছে না। প্রথমে তিনি ৬৪ যোগিনীকে কাশীতে প্রেরণ করিলেন, যোগিনীগণ কাশীতে আসিয়া পরমধাৰ্ম্মিক দিবোদাসকে স্বধৰ্ম্মচু্যত করিতে সমর্থ হইলেন না, সুতরাং তাহারা যে উদ্দেশ্যে কাশীতে আসিয়াছিলেন, তাহ সফল হইল না। তাহার মণিকর্ণিকাকে সম্মুখে রাখিয়া কাশীতে বাস করিতে লাগিcनन (२०) । किहूनि भउँौङ रहेण, भमब्राह भशानद দেখিলেন যোগিনীগণ ফিরিয়া আসিল না। তখন তিনি অত্যস্ত উৎকণ্ঠিত হইয়া সুৰ্য্যকে পাঠাইলেন । কুৰ্য্য কাশীতে [ १४ ] (२) अक्रां७भूब्रां५१ फेtणामषाठ*ttष भश्ttशtबइ बाब्रागनौ श्राभमामब्र विदछ कि &रेब्रन निश्ठि श्ब्रांtइ । किङ्ग गूबांनाछाम किडू मठtछत्र अकिठ इब्र । [ ७कांब नएका थिए,ठ विवब्र१ cवथ । ] (४०) का*ष८७ s७ इश्ड ४० चषrात्र बtश विश्वाशांन-बि५झtब्रब्र अश्वक कंथ निश्ठि चाइ । - ' . (**) *ई इयि भथम ८शेषडेिcषानिरीक थाझे माहम दाङ । । कां*ी গিয়া ধাৰ্ম্মিক দিবোম্বাসের কিছুমাত্র ছিত্র বাৰিশ্ন করিতে সমর্থ इहेट्नम न । ५षांटम उिमि कॉकैन्न बांबांब दिमूर्श्व इहेब्र বাস করিতে লাগিলেন । ৰোগিনীদিগের মত সুৰ্য্যও আয় ফিরিলেন না, তখন মহাদেব তাহার গণধরদিগকে পূর্কের মত উপদেশ দিয়া কাশীতে প্রেরণ করিলেন। র্তাহারাও কাশীতে আসিয়া কাশীর বিমোহিনীশক্তিতে ৰিমুগ্ধ হইলেন, যোগিনীগণের স্থায় তাহারাও দিবোদাসের অনিষ্টসাধন করিতে সমর্থ হইলেন না । এদিকে মহাদেব র্তাহাদিগের কোন সংবাদ না পাইয়া, ৰিশেষতঃ কাশীবিরহে অস্থির হইয়া গণেশকে পাঠাইলেন। গণপতি কাশীতে আসিয়া বৃদ্ধ দৈবজ্ঞের বেশ ধরিয়া কাশীবাসীর ভাগ্যলিপি গণনা করিয়া সকলকে বিস্ময়াভিভূত করিতে লাগিলেন। তিনি বলিয়া বেড়াইতে লাগিলেন যে কাশীতে থাকিলে সকলেরই ঘোর অনিষ্ট ঘটবে। বৃদ্ধ দৈবজ্ঞের কথায় কাশীবাসীর মনে ভয় হইল, অনেকেই কাশী পরিত্যাগ করিতে লাগিল । ক্রমে বুদ্ধদৈবজ্ঞের অদ্ভূত গণনার কথা দিবোদাসের অন্তঃপুরে পৌছিল। এইরূপে গণপতি রাজান্তঃপুরে প্রবেশলাত্ত করিয়া রাজমহিলাদিগের ভাগ্যগণমা দ্বারা তাহীদের হৃদয়ে বিশ্বাস জন্মাইতে লাগিলেন । ক্রমে সেই কপটী দৈবজ্ঞ রাষ্ট্ৰীগণের মধ্যে মহাসন্মান লাভ করিলেন । রাজমহিলাগণ তাহার অসাক্ষাতে রাজার নিকট তাহার বহুবিধ গুণের প্রশংসা করিতে লাগিল । রাজা মজিলেন । একদিন তিনি বৃদ্ধ দৈবজ্ঞকে ডাকাইয় অনেক কথাই জিজ্ঞাসা করিলেন। দৈবজ্ঞরূপী গণপতি নানাপ্রকারে রাজার মনোমুগ্ধ করিয়া কহিলেন, “মহারাজ ! উত্তরদেশ হইতে একজন ব্রাহ্মণ আপনার নিকট আগমন করিবেন, তিনি যাহা বলিৰেন, আপনি তাছা সৰ্ব্বতোভাবে পালন করিবেন, তাহা হইলে আপনার সকল বিষয় সিদ্ধ হইবে।” “এদিকে মন্দরাসীন মহেশ্বর গণনাথের বিলম্ব দেখিয়৷ বিষ্ণুর প্রতি সাগ্রহে দৃষ্টিনিক্ষেপ করিয়া অনেক কথাই উপদেশ করিলেন এবং শেষে কহিলেন, ‘হে বিষ্ণো ! দেখিও অন্যান্ত ব্যক্তি কাশীতে যেরূপ আচরণ করিয়াছে, তুমি যেন সেরূপ করিও না।” বিষ্ণু যথোচিত উত্তর দিয়া হৃষ্টমনে কাশী যাত্রা করিলেন। বিষ্ণু লক্ষ্মীর সহিত কাশীতে আসিয়া কাশীবাসীকে মায়ায় বিমুগ্ধ করিলেন, অধিকাংশ লোকেই স্বধর্শচ্যুত হইতে লাগিল। এদিকে দৈবজ্ঞের উপদেশে রিপুঞ্জয় দিবোদাসের সংসারবৈরাগ্য উপস্থিত হইল। তিনি সেই ব্রাহ্মণের প্রতীক্ষা করিতে লাগিলেন। জষ্টাদশ দিবসে বিষ্ণু ব্ৰাহ্মণ
