পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o: কাশ্মীর গিয়া, হঠাৎ দক্ষিণে বাকিয়া মজঃফরাবাদের ঠিক নিয়ে বিভস্তায় মিলিয়াছে। বর্গান উপত্যকায় মারুবর্গান নদী প্রবাহিত হইয়া দক্ষিণমুখে কৃষ্ণবীর (কষ্টওয়াড়) নামক স্থানে চন্দ্রভাগায় মিলিয়াছে। মার বর্গান, কৃঞ্চবার ও ভক্রবার ( তারোয়াড় ) মামক স্থানৰয়ের মধ্যদিয়া আসিয়া জজুর পশ্চাতে মিলিয়াছে। এই সকল নদীর মধ্যে একমাত্র বিতস্তাতেই নৌকাদি যাতায়াত করে । তাহাতেও আবার ষাট মাইলের অধিকারে নৌকা চলিতে পারে না । সেতু —উপত্যকার মধ্যে ৰিতস্তার উপর ১৩টা সেতু আছে, এই সেতুকে "কদল” বলে। সমস্ত সেতু দেবদারুকাষ্ঠে নিৰ্ম্মিত । অনেক স্থলে আবার দড়ির সাকোও আছে । যেখানে বহয়ে বিস্তৃত সেতুর প্রয়োজন, প্রায় সেই সকল স্থলেই দড়ির সাকে । দড়ির সাকো দুই প্রকার-চিকা ও কোলা । ভাবিতে গেলে বা দেখিতে গেলে এই সাকে বড় ভয়ানক বলিয়া বোধ হয়, কিন্তু বাস্তবিক তত ভয়ের কারণ মাই । অতি সহজে নিরাপদে ইহাদের উপর দিয়া যাতায়াত চলে। মালপত্রও এই সাকো দিয়া পারাপার করে । খাল --শ্ৰীনগর ও তন্নিকটবৰ্ত্তী প্রদেশে অনেক খাল আছে । এই স্থলে উল্লোল বা উলার ফ্রদ । ইহারই মধ্য দিয়া বিতস্তা প্রবাহিত । এই হ্রদ পার হওয়া বড় সোজা নয়। এই জন্য সোপুর ও শ্রীনগরের মধ্যে একটি খাল কাটিয়া গমনাগমনের সুবিধা করা হইয়াছে । চাষের সুবিধার জন্তও যথেষ্ট খাল কাটা আছে, তন্মধ্যে ক্ষেীরপুর জেলায় সাছকুল খাল, ইসলামাবাদে নৈঙ্গি ও নিম্নর খালই প্রধান । হ্রদ --কাশ্মীরে হ্রদ যথেষ্ট । উপত্যকায় ও পাৰ্ব্বত্যপ্রদেশের নানাস্থানে হ্রদ দেখা যায়। উপত্যকায় এই চারিটি হ্রদ প্রধান—১ম,ডল বা নাগরিক হ্রদ—ইহা শ্ৰীনগরের উত্তর-পূৰ্ব্বকোণে অৰ্দ্ধক্রোশ দূরে অবস্থিত, দৈর্ঘ্যে ৫ মাইল। চট-ই-কোল (চুট-আপেল, কোল-খাল) নামক খালদ্বারা ইহা বিতস্তার সহিত সংযুক্ত । জীনগরের রাজবাড়ীর ঠিক সন্মুখে এই খাল আসিয়া ফুঙ্গে মিশিয়াছে। ২য়, জাকার হ্রদ-ইহা শ্ৰীনগরের উত্তরে অবস্থিত। মালমর খাল দিয়া ইহা জলের সহিত সংযুক্ত। লালময় থাল সাদিপুরের নিকট সিন্ধুনজে মিশিয়াছে। ৩য়, মানসবল ক্রুজ-ইহা জীনগরের পশ্চিমে ; স্থলপথে ইহা এনগর হইতে পাচক্রোশ ও জলপথে ৮ ক্রোশয়ে বিতস্তার नचिभडीएद्र भवशिङ । कांचीtब्रब्र बटश रेशद्र फूला ब्रबगैब जून श्रांद्र मारें । ऐशांब्र दर्दी ७ मारेण ७ बिखांद्र.<बझबारेण । [ సికి ) কাশ্মীর -- ७हे ठूलो दस्त्र अंर्त्तीब्र । रुक्ष्लअ ७ दिलण, श्रृंविज “भांमणङ्कल' নামে ইহার উল্লেখ করিয়াছেন । * ৪র্থ, উল্লোল (উলর ) বা বলুর হ্রদ-ইহা গ্রীনগরের উত্তরপশ্চিমে, স্থলপথে ১১ ক্রোশ ও জলপথে ১৫ ক্রোশদূরে অবস্থিত। কাশ্মীররাজ্যে ইহাই সৰ্ব্বাপেক্ষ বৃহৎ হ্রদ ; উত্তরদক্ষিণে জল বাদ দিয়া ইহার দৈর্ঘ্য দেড়মাইল আর জলাসমেত ১• মাইল ; পরিধি ৩৯ মাইল, গভীরতা ৮ হাত, স্থানে স্থানে ১১ হাতও হইবে। পূৰ্ব্বদিকে বিতস্ত। নদী এই হ্রদের মধ্যদিয়া প্রবাহিত । পাৰ্ব্বত্য হ্রদের স্তায় উলর হ্রদেও হঠাৎ ভীষণ ঝড় উপস্থিত হয়। রাজতরঙ্গিণীতে এই হ্রদ ‘মহাপঙ্ক’ নামে উক্ত হইয়াছে। এখানে মহাপদ্মনাগের বাস ছিল । পাৰ্ব্বত্য হ্রদের মধ্যে পীরপঞ্জাঙ্গের কংসনাগ, লিদার উপত্যকায় শেষনাগ, হরমুখে গঙ্গাবলনাগ ও সৰ্ব্বলনাগ প্রধান । উৎস —কাশ্মীরের পর্বতমালায় উৎসের অভাব নাই, প্রায় সকল স্থানেই পৰ্ব্বতগাত্র ভেদ করিয়৷ উৎস বাহির হইয়াছে। এই সকল উৎস কত যে অলৌকিক ঘটনায় পরিপূর্ণ তাহ বলিয়া শেষ করা যায় না। এই সকল উৎসের মধ্যে বীরনাগ, অনন্তনাগ, বায়ন, আচ্ছাবল, কুকুটনাগ ও বিংবিথর অতি রমণীয় ও কৌতুহলজনক। খনিজ –কাশ্মীরের প্রায় সৰ্ব্বস্থানেই লৌহ পাওয়া যায়, কিন্তু লৌহ তত উৎকৃষ্ট নহে বলিয়া ইহাতে কামান হয় মা ! কুটিহর জেলায় হরপৎনার গ্রামের নিকট তাম্র পাওয়া যায়, প্রাচীনকালে এইস্থলে খনির কার্য্য চলিত, বহুদিন হইতে বন্ধ আছে। পীরপঞ্জালে কাল সীসা (যে ধাতু হইতে পেনসিল হয়) পাওয়া যায়। জৰুপৰ্ব্বতে পাথুরে কয়লা ও সুর্শী এবং দ্রাসনদীর একটা উপনদীত্তে শিগার বা শিঙ্গে নামে স্বর্ণরেণু পাওয়া যায়। বিতণ্ডাতীরে টঙ্গরটনামক স্থানের অধিবাসীরা স্বৰ্গরেণু উদ্ধার করিয়া থাকে। চজভাগাতীরে স্বর্ণ ও রৌপ্যমিশ্রিত উপলখও পাওয়া যায় । গন্ধকের উৎস যথেষ্ট আছে। কঠিন গন্ধকও স্থানে স্থানে পাওয়া যায়। কাশ্মীর-উপত্যক গন্ধকপ্রধান উৎসপূর্ণ বলিয়া भाषा भाषा फूभिरूर-भग्न छैौषन ठे९गाड घरः ।। ५v२४ ७ २४v< धूडेरिकब्र छूबिकान्न कां*ौञ्चब्रांप्जाब्र जरनक अश्वार्बौवन ७ श्रृंशनि महे इहेब्र १िब्रांटश् । 3. পশুপক্ষী --কাশ্মীরে ভল্লুকের সংখ্যা অনেক ; কষ্ট ও রক্তবর্ণের ভকেই এখানে অধিক। ইহার উৰিঙ্গভোজী, মাংস অল্প পরিমাণে খায়, হিংস্রস্বত্তাব মহে । কাল उन्क जड़ च्नक जळगक जाकरद ऋज चै, किरू चरभचर्गङ्गठ हिरव । क्लिपकांदांष मंधि, सिदैणण अंटॉरें