পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনপীড় রাঙ্গ ও রক্তবর্ণ বকপুপের রসে ভাবনা দিয়া, দোল যন্ত্রে একদিন ও ছাগমুত্রে এক প্রহর পাক করিবার পর কাজিতে ধুইয়া লইতে হইবে। এইরূপ প্রণালীতে মনঃশিল বিশুদ্ধ হয়। মতান্তরে –টাবালেবু, জয়ন্তী, ৰটপত্র ও আদার রসে পুনঃপুনঃ ভাবন দিলে মন:শিলা বিশুদ্ধ হয়। ইকার গুণ— কটু, স্নিগ্ধ, তিক্ত, কফয়, লেখন ও সারক। ভূতাবেশ, ভয়, কাস ও শ্বাসনিবারক । ( রসেন্দ্রসায়সংগ্ৰহ ) ভাবপ্রকাশমতে-অৰিশোধিত মনঃশিলা সেবনে বলছানি এবং নিশ্চয়ই, কৃমি, মলমুত্ররোধ ও শর্করার সহিত মুত্ৰকৃচ্ছরোগ উৎপন্ন হষ্টয়া থাকে। শোধিত মন:শিলা—গুরু, বর্ণকর, সারক, উষ্ণবীৰ্য্য, লেখনগুণযুক্ত, কটু তিক্তরস, স্নিগ্ধ এবং বিষ, শ্বাস, কাস, ভূত, কফ ও রক্তদোষনাশক। (ভাবপ্র০ ) যুনান, কেইচাউ ও কনসাট নামক স্থানে মনঃশিলা স্বভাবতঃই উৎপন্ন হয় । কুমাউন, চিত্রল ও কাশ্মীরের উত্তর পশ্চিমাংশে, হরিতালের সহিত কোথাও বা কেবল মনঃশিলার চাপ পাওয়া যায় । স্বভাবতঃ উৎপন্ন হইলে ইহার বর্ণ ও আকার কতকটা চুণী পাথরের মত দেখায়। কোন একটা আবৃত পাত্রে মন:শিলা গরম করিলে গলিয়া যায়। বেশ উত্তাপ পাইলে ইহার মৌলিক অংশ পৃথক হয় না, বরং ইহার ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে। উজ্জল মনঃশিলার চাপ স্বভাবতঃই কঠিন, ভঙ্গ প্রবণ, স্বচ্ছু"ময়ন-রঞ্জন, রক্তবর্ণ। ১৯৮ ভাগ এন্‌ शडेषुई७, (Arsenions an hydride) ও ১১২ ভাগ গন্ধক একত্র মিশাইয়া উত্তপ্ত করিলে কৃত্রিম উপায়ে মনঃশিল। প্রস্তুত হইতে পারে। ঔষধে ব্যবহার করিবার জন্ত নেবু অথবা আদার রস দিয়া মনঃশিল বিশুদ্ধ করিয়া ল ওয়া হয় । জ্বরে সাধারণতঃ পারদ ও হরিতালের সহিত একত্র ব্যবহৃত হয় । সোণায় পাইন দিবার সময় মনঃশিলার আবশুক । ঔষধের পেয়াল এবং নানা প্রকার কাজ করা বাসনের ব্যবসাতেও মনঃশিলা ব্যবহৃত হইয়া থাকে। মনপাড়, মাঙ্গাজপ্রেসিডেন্সীর তিম্নেবরি জেলার অন্তর্গত একটা অন্তরীপ। অক্ষা ৮• ২৩ উঃ এবং দ্রাঘি• ৭৮.৩ পূঃ। সমুদ্রগর্ভস্থ এই গিরিদেশ বালুকাময় চরে পরিপূর্ণ। মিরস্তর সমুদ্রসলিল কল্লোলে প্রতিঘাত হওয়ায় ইহা বিভিন্ন স্তরবন্ধ হইয়াছে। এই শৈলশিখয়ে একটি ক্ষুদ্র গির্জা উন্নত মস্তকে খৃষ্টধর্শ্বের প্রচার কামনা করিতেছে। পরিচ্ছন্নাকাশে প্রায় ०० बाहेग मूब श्झेरठ हेशद्र cनोषहू इडेिcशाकद्र इहेग्र थारक । মনপাঙ্ক পয়েন্টের উত্তরস্থ উপসাগর মুখে একটি ক্ষুদ্র XIW [ . . g ) ፪ፃ মনঃসযোগ - - নর্দার মোহানায় বালুক প্রোথিত একটি সুবৃহৎ গির্জা প্রাচীন কুলশেখরপত্তন বন্দরের পরিচয় দিতেছে। মনমাড়, নালিকজেলার চাদর भश्रृंभtट्। একটা মগয় । অক্ষ{• ২•• ৪৫° উঃ এবং দ্রাঘি• ৭৪২৮৪•র্ণ পুং।। নাসিক সহর হইতে ৪৫ মাইল উত্তরপূৰ্ব্বে গ্রেটু ইণ্ডিয়ান পেনিনস্থলী রেলওয়ের জব্বলপুর লাইনের ধারে অবস্থিত । এখানে ধোন্দ ও মনমাড় ষ্টেট, রেলওয়ে মিলিত ইয়াছে। ইহার পাশ্ববৰ্ত্তি চুড়াকারগিরি ও তাহার পশ্চাৎবৰ্ত্তি অংকাই ও সংকাই নামক শৃঙ্গদ্বয় দেখিবার জিনিষ । খাদেশ ও মালেগা ও হইতে এখানে বহুত তুলা রপ্তানি হইয়া থাকে। মনবান, অযোধ্যাপ্রদেশের সীতাপুরজেলার একট পরগণা। ইহার উত্তরসীমায় বারী পরগণা, পূৰ্ব্বে ও দক্ষিণে লঙ্কোজেল। এবং পশ্চিমে গোমতী ও সরায়ন নদী। ভূপরিমাণ ৬৯ বর্গ মাইল। ইহার অধিকাংশ স্থানেই এখন চাষ হইতেছে। এই পরগণার ৬৯ খানি গ্রাম আছে, তন্মধ্যে ৩৯ খানি তালুকদারী ও ৩০ খানি জমাদারী বলিয়া পরিগণিত। ঐ সকলের মধ্যে ৬৫ খানি পনবার ক্ষত্রিয়গণের অধিকারভুক্ত। প্রবাদ অকৃবর বাদশাহের রাজ্যকালে পনবার জাতীয় তিন সহোদর গোয়ালিয়র হইতে আসিয়া লক্ষেীজেলাস্থ ইতোঞ্জ ও মহন। এবং সীতাপুরজেলাস্থ সরেীরা নীলগাও আক্রমণ ও অধিকার করেন। তাহীদের বংশধরগণ এখন ঐ সকল সম্পত্তি ভোগ করিতেছেন, কেবল মহনা অধিকারী ১৮৫৭ খৃঃ অঃ সিপাহবিদ্রোহে যোগদান করায় উক্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হইয়াচে। ২ উক্ত মনবান পরগণার অন্তর্গত একটী গওগ্রাম ও পুরগণার সদর। লল্পে ও সীতাপুর রাস্থার ১ মাইল পশ্চিমে ও বার সহরের ৪ মাইল দক্ষিণ সরায়ন নদীকূলে অবস্থিত। প্রবাদ এইরূপ, স্বৰ্য্যবংশীয় রাজা মান্ধাতা এখানে নগর পত্তন করিয়াছিলেন। তাছার মৃত্যুর পর ঐ স্থান জঙ্গলে পুর্ণ হয়। পরবৰ্ত্তিকালে ইহার পুৰ্ব্বাংশে একজন আকার, পশ্চিমে মুস্তাফ ধা নামে একজন মুসলমান আসিয়া বাস করে। মুস্তাফা সেঙ্গ প্রাচীন নগর পুনঃ নিৰ্ম্মাণ করেন,তাহার নামানুসারে এই স্থান মানপুর মুস্তাফাবাদ নামে খ্যাত হয় । রাজা মাথাতার গড়ের ধ্বংশাবশেষ এখনও বিদ্যমান আছে। উচ্চ ভূমির উপর নদীমুখী গড়ের সুবৃহৎ ও মুদৃঢ় গঠন বিস্ময়োদীপক। উচ্চার প্রাচীন ইষ্টক রাশি গ্রামবাসীর গৃহমিৰ্ম্মাণকাৰ্য্যে ব্যবহৃত হইয়া থাকে। মনবিক্রম, কালীকটের একজন প্রসিদ্ধ রাজা । সামরা রাজবংশ শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য। ] মনঃসযোগ (পুং ) মনসঃ সংযোগঃ। মনোবোগ। “স্বও মনঃসংযোগ এৰ জ্ঞানসামান্যে ৰায়ণমূ” (মুক্তাবলী )