মনস 爵 কেবলমাত্র সুখাস্বাদে নিমগ্ন থাকে, তখন তাহাকে মনের ক্ষিপ্তাৰন্থ,বলিয়া স্থির করিতে হইবে। . মনের একাগ্র অৰস্থা—একাগ্র ও একতান এই দুই শব্দ একই অর্থে প্রযুক্ত হয়। মন যখন কোন এক বাহ বস্ত অথবা অtভ্যন্তরীণ বস্তু অবলম্বন করিয়া নিৰ্ব্বাতস্থ নিশ্চল নিষ্কম্প দীপশিখার দ্যায় স্থির বা অবিকম্পিতভাবে বর্তমান থাকে, অথবা চিত্তের রজস্তমোবৃত্তি অভিভূত হইয়। গিয়া কেবলমাত্র সাত্বিক-বৃত্তি উদিত থাকে, অর্থাৎ প্রকাশময় ও মুখময় সাত্বিকবৃত্তিমাত্র প্রবাহিত থাকে, তখন জানিতে হইবে যে, মনের একাগ্র অবস্থা হুইয়াছে। মনের নিরুদ্ধাবস্থা—পূৰ্ব্বোক্ত একাগ্র অবস্থা অপেক্ষা নিরুদ্ধাবস্থায় অনেক প্রভেদ আছে। প্রভেদ এই,—একাগ্র অবস্থায় চিত্তের কোন না কোন অবলম্বন থাকে,কিন্তু নিরুদ্ধৰস্থায় তাছা থাকে না, মন তথন আপনার কারণীভূত প্রকৃষ্টিকে প্রাপ্ত হইয়া কৃতকৃতার্থের স্তায় নিশ্চেষ্ট থাকে। দগ্ধ স্থলের স্থায় কেবলমাত্র সংস্কারভাবাপন্ন হইয়া থাকে। সুতরাং তংকাঙ্গে তাহার কোনও প্রকার বিসদৃশ পরিণাম থাকে না। তখনই নিরুদ্ধাবস্থা বলিয়া জানিতে হইবে। মনের নিরুদ্ধাবস্থা আর মনের লয় বা বিনাশ প্রায় তুল্য কথা। নিরুদ্ধাবস্থায় মনের লয় হইলে কিছুই থাকে না। ইহাতে কেহ কেহ বলেন মনের লয় ও আত্মার অভাব প্রাম তুল্য কথা । ইহাতে পাতঞ্জলদর্শনের মত এই যে, উহা তুল্য কথা নহে, অনেক প্রভেদ আছে। অজ্ঞ মানবদিগের ঐ রূপ ভ্রম হয় বটে, কিন্তু মন ও আত্মা যে পৃথক্ পদার্থ, তাহ যোগীদিগের সমাধিকালেই প্রমাণীকৃত হয়। মন ও স্থাত্মা একু হইলে সমাধি অর্থাৎ মনোবৃত্তি লয় হইবামাত্র অবশুই দেহ পতন হইত, যখন তাহ হয় না, তাহদের শরীর যখন যেমন তেমনিই থাকে, তর্কন অার তৎকালে তাহাদের মনোলয় হইয়াছে বলিয়া আত্মার ও লয় হইয়াছে বলিতে পার ন! ; বরং তংকালে তাহদের আত্মার যথার্থরূপ ও পার্থক্য অমৃত্যুত হয়, এইরূপ বলাই বিধেয়। অতএব মনোবৃত্তির নিরোধকালেই পুরুষ ব্লু আত্মা আপনার প্রকৃতরূপে প্রতি“ঠিক থাকেন, অন্ত সময়ে সেরূপ থাকেন না। অন্যান্ত সময়ে তিনি চিত্তবৃত্তির সহিত একীভূত হইয়া বিবিধভাবে দৃপ্ত হন। a মনের বৃত্তি ও প্রধানতঃ পাচ প্রকার। পাচ প্রকার মনোবৃত্তি আবার দুই প্রকার। তন্মধ্যে ক্লেশদায়ক বলিয়া এক প্রকারের নাম ক্লিষ্ট এবং ক্লেশের (সংসাল্লছঃখের ) नोभए शुलिङ्ग यछु ७श्लकोप्द्रन्न मोम अङ्केिप्टे । श्रुिग्नङ्ग महिज्र नन्छर्द श्दांमांछ छिङ cय सिदब्रॉफॉम्र £ीशं श्ब्र, ठांशंद्र ८महे d s, so [ ১১২ ] बनन्। दिरबार्कीव्र आशि হওয়ার নাম বৃত্তি। ཕྱི་སྐུ།༢ ८मश्र हविर ও বহিস্থ বিষয় এই দুইয়ের সম্বন্ধবশতঃ দলের বিধি অবস্থা . বা পরিণাম হইতেছে। সেই সকল মনঃপরিণামের নাম इख्,ि उांश्ांग्क स्रांबङ्गं खन दशिघ्रां ऊँश्लिष कब्रि । नििषद्म । অসংখ্য, সুতরাং বৃত্তিও অসংখ্য। বৃত্তি অসংখ্য হইলেও শ্রেণী বা প্রকারগত ভেদ অসংখ্য নহে। প্রকারগত ৰিভাগ । প্রধানকল্পে পাচ এবং অন্ত একভাবে তাহ দুই। সেই দুইয়ের নাম ক্লিষ্ট ও অক্লিষ্ট । রাগ, দ্বেষ, কাম, ক্রোধ প্রভৃতি বৃত্তিগুলি ক্লেশের অর্থাৎ সংসারাংথের কারণ বলিয়৷ ক্লিষ্ট । শ্রদ্ধা, ভক্তি, বৈরাগ্য, মৈত্রী ও করুণা প্রভৃতি তাহার বিপরীত অর্থাৎ দুঃখনিবৃত্ত্বিরূপ মোক্ষের কারণ বলিয়৷ অক্লিষ্ট । মনের এই ক্লিষ্টবৃত্তিগুলি হেয় এবং অক্লিষ্ট বৃত্তিগুলি উপাদেয়। পাচ প্রকার মনোবৃত্তি যথা,—প্রমাণবৃত্তি, বিপৰ্য্যয়বৃত্তি, বিকল্পবৃত্তি, নিদ্রাবৃত্তি ও স্মৃতিবৃত্তি। অতিসংক্ষিপ্তভাবে ইহাদের লক্ষণ মালোচনা করিয়া দেখা যাউক । মনোবৃত্তি সকল অবলম্বিত বস্তুর অবিকল সাদৃশুে উৎপন্ন হইলেই তাহ। প্রমাণ বা সত্যজ্ঞান নামে গণনীয়। আর বিপরীতভাবে উৎপন্ন হইলে তাহ বিপৰ্য্যয় ভ্রম বা মিথ্যাজ্ঞান ৰলিয়। স্বীকার্য্য। প্রমাণবৃত্তি সকল তিন প্রকার কারণে উদিত হয় বলিয়া তাহাদিগকে তিন শ্রেণীতে বিভাগ করা যায়। প্রত্যক্ষ, অনুমান ও আগম । [ বিশেষ বিবরণ প্রমাণ শব্দে দেখ। ] cय स्ळांन भि५j, यांशी ठझर° शांग्रेौ इञ्च नां, अशी९ यांश বিষয়দর্শনের পর অস্তথা হইয়া যায়, সেই জ্ঞানের নাম বিপৰ্য্যয়। এই বিপৰ্য্যয় জ্ঞানকে ভাল করিয়া বুঝাইতে হইলে বলিতে হয় যে, বস্তু এক প্রকার, কিন্তু মনোবৃত্তি অম্ভ প্রকার, এইরূপ হইলেই তাহ বিপৰ্য্যয় বা ভ্রম হয়। এই বিপৰ্য্যয় নামক ভ্রমের রজ, সর্প, গুক্তিরজত ও ময়মরীচিকা প্রভৃতি অনেক দৃষ্টাস্ত আছে। মনের বিকল্প নামক বৃত্তি,—বস্তু নাই, অথচ শৰ জন্য এক প্রকার মনোবৃত্তি জন্মে, তাদৃশ মনোবৃত্তির নাম विरुझ । दल नोहे अथक लष्कब्र थडांप्द भएनांदूखि छाला, ইহার দৃষ্টান্ত আকাশকুসুম । বস্তুতঃ আকাশকুক্ষম নাই ; অথচ উহা শুনিবামাত্র মনোমধ্যে এক প্রকায় বৃত্তি জন্মে। পদার্থ স্কুইট কিন্তু শব্দের প্রভাবে একটা মাত্র বৃত্তি জন্মিলে তাছাও ৰিকল্প বৃত্তি । भन्नत्व निङ्ग नामक इखि, भन्नोवृद्धि बांशप्ड गर्न गैन হয়, সেই অজ্ঞানকে অবলম্বন করিয়া যখন মনোবৃত্তি উদিত थारक, ख्धब फांश निञ्ज द शबूशिं नांटम चलिश्ठि एव । বস্তুতঃ মিত্রাও এক প্রকার মনোবৃত্তি। প্রকাশস্বভাৰ সৰু
