মহাশঙ্খবটী [ 8१० ] মহাশঙ্ক মনছাল (মন:শিলা) ও হীরাকস এই সমুদায় দ্রব্য সমভাগে চূৰ্ণ করিয়া বেতলের রসে ভাবনা দিয়া কাচকুপিতে স্থাপন করিবে। পরে বস্ত্রাবৃত কন্ধিয় তাহাকে সপ্তাহ কাল উষ্ণ স্থানে রাখিয়া দিবে। পরে মৃদু অগ্নিতে বারুণীঘন্ত্রে পাক করিয়া সত্ত্বপাতন ( উদ্ধার ) করিয়া লইবে, কোন কাচপাত্রে জল রাখিয় তাহাতে ঐ দ্রবংশ যত্বপূৰ্ব্বক রক্ষা করিবে। পাণের সহিত ইহার ১ রতি প্রত্যহ সেবন করিলে কাস, শ্বাস, ক্ষয়, প্লীহ, অজীর্ণ, গ্ৰহণী, রক্ত পিত্ত, গুল্ম, অশ্বরী, মূত্ৰকৃচ্ছ, অষ্টবিধ শূল, আমবাত, বাতরক্ত, খঞ্জৰাত,ধনুষ্টঙ্কার, উদরাময়, আমাশয়, ক্রিমিকোষ্ঠত প্রভৃতি রোগ দূর হয়। ইহা এরূপ অগ্নিবদ্ধক যে, আকণ্ঠ ভোজন করিয়া এক রতি পরিমাণ এই ঔষধ সেবন করিলে অনলে তৃণরাশি ভন্মের স্থায় ইহা ভক্ষ্যদ্রব্যকে পরিপাক করিয়া ফেলে। (ভৈষজ্যরত্নাe) মহাশঙ্খবটী, উদররোগে উপকারক ঔষধভেদ। গ্রস্তুত*ালী—শষভন্ম, পঞ্চলবণ, তেঁতুলছালের ক্ষার, ত্রিকটু, হিঙ্গু, বিষ, পারা ও গন্ধক এই দ্রব্য সমুদায় সমভাগে মিশ্রিত করিয়া অপাঙ্গ ও চিতামূলের কাথে, লেবুর রসে এবং অন্নবর্গ দ্বারা ভাবনা দিবে। ঔষধে অক্সরস উৎপন্ন হইলে আর ভাবনা দিবার আবশ্যকতা নাই। এই ঔষধে লৌহ ও বঙ্গ মিশ্রিত করিলে মহাশঙ্খবট প্রস্তুত হয়। প্রাতে ২ রতি প্রমাণ বট উষ্ণ জলের সহিত সেবনীয়। আকণ্ঠ ভোজন করিয়া ইহার এক গুড়িক সেবন করিলে উদ্বরস্থ ভক্ষ্য দ্রব্য সমুদায় তৎক্ষণাৎ জীর্ণ হইয়া যায়। ইহাতে অগ্নিমান্দ্য, অজীর্ণ, অৰ্শ, পাণ্ডু, গ্রমেহ, শূল, বাতরক্ত, মহাশোখ প্রভৃতি রোগ नष्ठे दग्न । অষ্টবিধ—উপরি উক্ত দ্রব্য সমুদ্রায় পূৰ্ব্বোক্ত রূপে পাক করিয়া বট গ্রস্তুত করিবে । ইহাতে লৌহ ও বঙ্গ মিশ্রণের প্রয়োজন নাই। ভোজনাস্তে সেব্য। ইহাতে অর্শ ও গ্রহণী প্রভৃতি রোগ নাশ এবং অগ্নি সাতিশয় উদ্দীপ্ত হইয় থাকে। সারকলিকাখৃত মহাশঙ্খবটীর প্রস্তুতপ্রণালী অন্তরূপ যথ,—পিপুলমূল, চিতামুল, দস্তিমূল, পারদ, গন্ধক, পিপুল, ৰবক্ষায়, সাচিক্ষায়, সোহাগ, পঞ্চলবণ, মরিচ, শুঠ, বিষ, বনৰমানী, গুলঞ্চ, হিঙ্গু, ও তেঁতুলছালভক্ষ, ইহাদের প্রত্যেকের ১ তোল, শঙ্খভন্ম ২ তোলা । এই সমস্ত দ্রব্য অল্পবর্গের রলে ভাবনা শিক্ষা কুল আঁটির স্থায় ৰড়ি বঁধিৰে । অন্ন দাড়িমের স্বল, নেবুর রস, তক্র, দধির মাত, স্বর, সাধু কাঞ্জি অথবা উষ্ণ জলের সছিন্ত লেবনীয়। ইহাতে খুব অগ্নি বৃদ্ধি ৰয় এবং অশ, গ্ৰহণী, ক্রিমি, পাণ্ডু, কামল প্রভৃতি নানারোগ बड़े दछ । *५-**क ७ ५१iनि नाशtभन्न बूष । (८ङषणाङ्गङ्गां०) - - - মহাশঠ (পুং) রাজধুত্র, পীতধুত্র। রাজনি-) মহাংশ্চাগে। শঠশ্চেতি । (ত্রি ) ২ অতিশয় ধূৰ্ত্ত, অত্যন্ত প্রতারক । মহাশণ (পুং) স্বনামখ্যাত বৃক্ষবিশেষ। (পৰ্য্যায়মুক্তা",) শণবীজ। (বৈদ্যকনি• ) মহাশণপুম্পিক (স্ত্রী) শণপুপী নামক ক্ষুপবিশেষ। আতুৰ্ণ ফুলের গাছ, শ্বেত অরণ্যশণ। মহারাষ্ট্র—সাহী কিলিহিলা, কলিঙ্গ-পাঢ়ৰী কিলিহিলা, হিন্দী—ফুণফুণ। ইচ্ছার গুণকষায়, উষ্ণ এবং রসনিয়ামক । ( রাজনি• ) মহাশণা (স্ত্রী) আরণ্যশণ। (বৈম্বকনি• ) মহাশত। ( স্ত্রী) মহৎ শতঞ্চ মুলানি মন্তাঃ, টাপ, । মহাশতা বরী । ( রাজনি• ) - মহাশতাবরী ( স্ত্রী ) মহতী চালে শতাবী চেতি। বৃহচ্ছতৰৱী, সহস্রমুলা শতাবরা, হিন্দ-কঙ্গধামূল। পৰ্য্যায়-শতবীৰ্য্যা, সহস্রধাৰ্য্য, স্বরসা, মহাপুরুষদস্তিকা, বীর, তুঙ্গিনী, বহুপুত্রিক, উৰ্দ্ধকষ্ট, মহাবীৰ্য্য, ফণিজিহবা, মহাশত, সুবীৰ্য্য। ইহার গুণ—মধুর, পিত্তনাশক, শীতল, তিক্ত, মেহ, কফ ও বাতম, রসায়ন এবং বগুতা কর । ( রাজনি ০ ) ভাবপ্রকাশ মতে—মেধ্য, হৃদ্য, বৃষ্য, রসায়ন, অর্শ এবং গ্ৰহণীরোগনাশক । মহাশন (পুং ) ১ অমরভেদ । (ত্রি ) ২ বছভোল্পী, পেটুক । মহাশবদ ( পুং ) মহাংশ্চাসে শব্দশ্চেতি। বৃহচ্ছন্ধ, ভয়ানক শব্দ । (ত্রি ) ২ মহাশন্ধযুক্ত। “প্রার্টুকালে বিশেষেণ আশ্বিনে হষ্টমীৰু চ | মহাশবো। লবম্যাস্তু লোকে খ্যাতিং গমিষ্যতি ॥” (তিথিতত্ত্ব) =Izloțit ( f ) R$ *stolik I ( A large Acacia suma ) মহাশস্তু (পুং) মহাশিব । মহাশয় ()ি মহান আশঃ অভিপ্রায় মনো বা যন্ত। ১ মহাস্থভাব। পর্য্যায়—মহেচ্ছ, উদাত্ত, মহামনা, উদভট, উদার, উদীর্ণ, মহাত্মা (হেম ) (পুং ) মহান আশর জলানামাধারঃ । ২ সমুদ্র । ( শৰূরত্না" ) মহাশয়ন ( ক্লী ) মহাশয্যা । মহাশয্যা ( স্ত্রী) মহুর্তী চাসে শয্য। চেতি। রাজশয্যা । नि:शगन । (cश्भ ) सूइ९ *या । মহাশয় । পুং ) মহাংশালে শরশ্চেতি। স্থলশর, রামশর। श्रृङ्ाश्रु (११) मशान् ठूक्ष्९ °tको पछ । क्लिन्ने म९छ, চলিত মোচাচিংড়ি মাছ । "কালশাকং মহাশঙ্কা খড়গগোছামিষঃ মধু। जानखारेजष कझरख भूनाङ्गानि छ भ**: ॥” (मश्र ७ २१२) भदान् नकः । २ ३शष्क । ( जि) ७ ङन्धूड, इश्कयूङ t
