পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/৫০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাইকেল মধুসূদন দত্ত ক্যাপটিভ লেডীর প্রারম্ভে গাইয়া গিয়াছেন ; সেই অসংযতচিত্ত পুরুষ মুখের আশায় বঞ্চিত হইয়া দ্বাদশ বর্ষ পরে আত্মবিলাপে সেই লিদারুণ যন্ত্রণাময় বিবাহিত-জীবন সম্বন্ধে آپا شسرة جاfRtatrيةf “প্রেমের মিগড় গড়ি, পরিলি যন্তনে সাধে, কি ফল লভিলি ? জলস্ত পাবকশিখা-লোভে তুই কাল-ফাদে উড়িয়া পড়িলি ! পত্তঙ্গ যে রঙ্গে ধায়, ধাইলি অবোধ হায়, 海 না দেখিলি না শুনিলি, এবে রে পরাণ র্কাদে ।” অপরিণামদর্শী মধুসুদন প্রগাঢ় কলঙ্ককালিমার মৰ্ম্মভেদী স্বাতনায় অস্থির হৰুয়া আত্মমনোভাব ব্যক্ত করিয়া গিয়াছেন। হতভাগ্য কবি বায়ন্ত্রণের স্থায় হতভাগ্য কবি মধুস্বদনের জীবনও অশাস্তিময় ও কলঙ্কময় হইয়াছিল । তাহার ক্যাপটিও লেডীর প্রশংসা কৃতবিদ্য সম্রাস্ত ব্যক্তিমাত্রেই করিয়া গিয়াছেন। আর্থিনয়ম পত্রিকার জনৈক ইংরাজ পত্রপ্রেরক উক্ত গ্রন্থের সমালোচনা করিয়া লিখিয়াcoa;--"What I believe neither Scott nor Byron would have been ashamed to own." "of" of বিদেশীয় ভাষায় পুস্তকরচনা করিয়া এরূপ প্রশংসা লাভ করা কম শ্লাঘার বিষয় নহুে । মাক্সাজে তিনি झैगषरू বলিয়া প্রতিষ্ঠা লাভ করিলেন বটে, কিন্তু তাছার অর্থাগমের বিশেষ স্ববিধা হইল না। কলিকাতাবাসিগণ প্রবাসী মধুসূদনের প্রতি সহানুভূতি করা দূরে থাকুক, বরং তীব্র সমালোচনা দ্বারা তাছার ও তাহার মুম্বদগণের হৃদয়ে নৈরাপ্তের ভীষণ তরঙ্গ উত্ত্বোলিত করিয়াfoLoR Bengal Hurkara atwo foots (58 coi মে শনিবার ১৮৪৯ খৃ: ) তাহার গ্রন্থের শ্লেষোক্তিপূর্ণ সমালোচনা বাহির হইয়াছিল। হরকরা-সম্পাদক তাহাকে ইংরাজী গ্রন্থ লিখিয় প্রতিষ্ঠালাভের দুরাশা ত্যাগ করিতে উপদেশ দেন ; কিন্তু দুঃখের বিষয় সম্পাদক এই উপলক্ষে তাহার দরিদ্রাবস্থার প্রতিও জ্বভঙ্গী করিতে ক্রটি করেন নাই । .প্তাহার গ্রন্থের উপক্রমণিকার শেষ চরণ উল্লেখ করিয়৷ *Iwo fissottea, "Possibly had off poet looked the ugly realities of life manfully in the face, instead of trying to abstract his thoughts from theun, he might not have been dependent on Want, Poverty & Co., for his inspiration.” ~ চঞ্চল ও প্ৰস্থিরচিত্ত হইলেও এরূপ সমালোচনায় তাহার সক্তিস্ত্ৰম উপস্থিত হয় নাই। তিনি সাহিত্যসেবার লক্ষ্য স্থির ब्राषिइ अक्रङ्गकैौखि शास्त्र कब्रिग्रा नििछाप्छन। काश्रडि ८णी XIV [ ৫০৯ ]

  • Ն

মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রকাশিত হইবার পূৰ্ব্ব পর্যন্ত তাহার মনে ধারণ ছিল যে, ইংরাজি সাহিত্যের অমুশীলন দ্বারাই তিনি স্বযশলাত করিতে পারিরেন, কিন্তু অচিরে তাছার সে ভ্রম দূৰীভূত হইল। হরকরা-সম্পাদকের ন্যায় কঠোর তিরস্কারে গ্রন্থ, কারকে প্রপীড়িত না করিয়া শিক্ষাবিজ্ঞাগের সভাপতি মহাত্ম ড্রিঙ্কওয়াটার বেথুন (J. E. D. Bethune) উপহারপ্রাপ্ত একখানি গ্রন্থ পাঠ করিষা প্রতিভাবানু নবীন লেখক মধুস্থদনকে বাঙ্গালা ভাষার অঙ্কুশীলনার্থ জ্ঞানগর্ভ উপদেশ দেন। মহাত্মা বেথুন গেীয়াল বাবুকে পত্র লিখিন্ধ৷ wfata, “But be service to his country and have a better chance could reuder far greater of achieving a lasting reputation for himself, if he will employ the taste and talents which he cultivated by the study of English in improving the standards and adding to the stock of the poems of his own language, if poetry at all events he must write.” মহাত্মা বেথুনের এই সঙ্গেৰ উপদেশ এবং কলিকাতা م نت শিক্ষিত সমাজের ঔদাসীন্ত মধুসূদনের পক্ষে পরিণাম-মঙ্গল জনক হইল। তিনি বেশ বুঝিতে পারিয়াছিলেন যে, ৰিদেশীয় ভাষায় যতই অধিকার থাকুক না কেন, তাহাতে কবিতা রচনা করিয়া কখনই তিনি মিলটন প্রভৃতিকে অতিক্রম করিতে পরিবেন না । শুভক্ষণেই তিনি স্বীয় ভ্ৰম বুঝিতে পারিলেন। মাতৃভাষাকে অলঙ্কত করিবার উদ্দেশুে তিনি এই সময় হইতে নানা ভাষা ও গ্রন্থ অধ্যয়ন করিতে আরম্ভ করিলেন। মধুসূদন আলন্তে সময়ক্ষেপ করিতেছেন ভাবিয়া গেীরদাস বাৰু লিখিলেন, "এরূপভাবে সময়ক্ষেপ করা তোমার কর্তব্য নহে, তুমি যদি তোমার শক্তি ও সামর্থ্য মাতৃভাষার cनदाद्र निtब्रांछिछ कब्रिtठ, उांश श्रण ठांश कफरें कणeयन হইত। মধুসূদন প্রত্যুত্তরে জানাইলেন, “আমার জীবন এখন বিদ্যালয়ের বালক অপেক্ষা অধিক কার্য্যে ব্যস্ত। আমার কাৰ্য্যপ্রণালী এইরূপ-৬টা হইতে ৮টা পৰ্য্যন্ত হিব্রু, ৮টা হইতে ১২টা স্কুলের কার্য্য, ১২টা হইতে ২টা পৰ্য্যন্ত গ্ৰীক, ২টা হটতে এটা পৰ্য্যস্ত সংস্কৃত ও তেলুগু, এটা হইতে ৭টা পৰ্য্যস্ত লাটিন १क्ने श्हेप्ड ०•प्ले गर्दाख हेक्षब्रायौ । हेशब्र "ब्र७ कि फूमि বলিৰে, আমি মাতৃভাষাকে অলঙ্কত করিবার জন্য প্রস্তুত্ত হইতেছি म} r” औ4-७धवाप्नञ्च कप्न ठाशब्र बात्रांग ठfबॉब्र नामांक =ॉन ক্রমে বিলুপ্ত হইতেছিল। পাছে এই সম্বন্ধ একবারে দ্বিগুপ্ত