পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্দশ খণ্ড.djvu/৫২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাংস [ ¢२० J মাংস উপর আঘাত দিয়া খায় বলিয়া প্রসহ নাম প্রাপ্ত হইয়াছে। ইহাদিগের মাংস—উষ্ণবীৰ্য্য। এই সকল মাংস ভক্ষণ করিলে শোধ, ভস্মক ও উন্মাদরোগগ্ৰস্ত হইতে হয় এবং শুক্র ক্ষীণ হইয় পড়ে। গ্রাম্য-ছাগ, মেধ, বৃষ, ও অশ্ব প্রভৃতিকে গ্রাম্য বলে। সমুদায় গ্রাম্য মাংসই বায়ুনাশক, অগ্নিপ্রদীপক, কফ ও পিত্তবৰ্দ্ধক, মধুররল, মধুরবিপাক, শরীরের উপচয়কারক এবং বলবৰ্দ্ধক । পূৰ্ব্বে ৰে আনুপ মাংসের উল্লেখ করিয়াছি, উহ পাচ প্রকারে বিভক্ত। যথা–কুলেচর, প্লব, ঙ্কোশস্থ, পাণী ও মৎস্ত মাংস । উছাদিগের মাংস সাধারণত মধুররস, স্নিগ্ধ, গুরু, অগ্নিমাদ্যজনক, কফকারক, অত্যন্ত মাংসপোষক ও अछिषानौँ । हेङ् ७थाम्नहे श्ठिकग्न । “কুলেচরাঃ প্লবীশচাপি কোশস্থাঃ পানিস্তথা। মৎস্ত। এতে সমাখ্যাতাঃ পঞ্চপাহনুপজতিয়ঃ ॥ জানুপা মধুরাঃ সিন্ধা ওরবো বহ্নিলাদনাঃ। শ্লেষ্মলাঃ পিচ্ছলাশ্চাপি মাংসপুষ্টিপ্রদা ভূশম্। তথাভিষ্যনিনস্তে ছি প্রায়ঃ পথ্যতমাঃ স্বতাঃ * (ভাবপ্রe) ফুলেচয়—মহিষ, খড়গ, শূকর, চমরী ও হস্তী প্রভৃতিকে কুলেচর বলে । ইহাদিগের মাংস বায়ু ও পিত্তজনক, শুক্রবন্ধক, বলকর, মধুররস, শীতবীৰ্য্য, স্নিগ্ধ, মুত্রকারক এবং কফবৰ্দ্ধক । প্লব—হংস, সারস, কারওব, বক, শরারিকা, নন্দীমুখী, কাদম্ব ( করধা ) ও বলাক ( বগুলা ) প্রভৃতিকে প্লব কহে । এই সকল পার্থী জলে ভাসিয়া বেড়ায় বলিয়৷ ইহাদিগের নাম হইয়াছে প্লব। যে পার্থীর ঠোটের উপর স্থল, কঠিন, ও গোলাকায় জামের স্থায় গুটিকা থাকে, তাহাকে নন্দীমুখী বলে । উহাদিগের মাংস—পিত্তয়, স্নিগ্ধ, মধুররস, গুরু, শীতবীৰ্য্য, সারক এবং বায়ু, কফ, বল ও শুক্ৰবৰ্দ্ধক। • কোশস্থ—শষ, শম্বনখ, শুক্তি, শক, কর্কট এবং এই রূপ অন্যাস্ত জীব কোশস্থ নামে খ্যাত। ইহাদিগের মাংস মধুত্বরস, স্নিগ্ধ, বাতন্ত্র, পিত্তনাশক, শীতবীৰ্য্য, দেহের উপচয়কারক, মলবৰ্দ্ধক, শুক্রজনক এবং বলকারক। পাণী—কুম্ভীর, কুৰ্ম্ম, নক্র, গোধা, মকর, শঙ্কু, খণ্টিক ও শিশুমার প্রভৃতিকে পানী কছে। পানীসমূহের মাংসগু৭— পূৰ্ব্বোক্ত কেশন্থ মাংসের স্থায় । মৎস্য-মৎস্ত, মীন, বিলার, বাষ, বৈসারিণ, জওজ, শকলী, পৃথুয়োম ও স্বদর্শন এই কয়েকট এক-পৰ্য্যায়ক শৰ । রোহিত প্রভৃতি জীবকে মৎস্ত বলা যায়। ইহাদিগের মাংস স্নিগ্ধ, উষ্ণবীৰ্য্য, মধুন্ধরস, গুরু, কঙ্কৰৰ্দ্ধক, পিত্তজনক, ৰায়ু নাশক, দেহের উপচয়কারক, শুক্রবদ্ধক, রুচিজনক ও বলবৰ্দ্ধক । মদ্যপায়ী এবং মৈথুনাসক্তাদির পক্ষে মৎস্ত মাংস হিতকর । জাঙ্গল এবং আনুপমৎস্যের সাধারণতঃ গুণাগুণের বিষয় উল্লিখিত হইয়াছে। এক্ষণে প্রত্যেকের মাংসগুণ পৃথকৃ পৃথক্ ভাবে আলোচনা করা যাউক। হরিণমাংস—শীতবীৰ্য্য, মলমূত্ররোধক, অগ্নিপ্রদীপক, লঘু মধুররম, মধুরবিপাক, মুগন্ধ ও সন্নিপাতনাশক । এণ অর্থাৎ কৃষ্ণসার হরিণের মাংস-কষায় মধুররস, ধারক, রুচিকারক, বলকর এবং পিত্ত, রক্ত, কফ, বায়ু ও জরনাশক । কুরঙ্গমাংস—দেহের উপচয়কারক, বলকর, শীতবীৰ্য্য, পিত্তম, গুরু, মধুররস, বায়ুনাশক, ধারক এবং কিঞ্চিৎ কফকাল্পক । ঋষ্য-মাংস—মধুররস, বলকারক, স্নিগ্ধ, উষ্ণবীৰ্য্য এবং কফ ও পিত্তবৰ্দ্ধক । গবয় ও রোঝ এই কয়েকটাও ঋয্যেরই মামস্তির । পৃষত অর্থাৎ চিতাবাঘের মাংস—মধুর রুচিজনক, এবং শ্বাস, জর, ত্রিদোষ ও রক্তনাশক। দ্যস্কু-মাংস—মধুররস, লঘু, বলকর, শুক্রজনক এবং ত্রিদোষনাশক। সাবর-মাংস— স্নিগ্ধ, শীতবীৰ্য্য, গুরু, মধুররল, মধুরবিপাক, কফকারক এবং রক্ত পিত্তনাশক। রাজিৰ মাংস পূৰ্ব্বোক্ত পৃষত মাংসের স্তায় গুণকারক । মুগুীমাংস—জর, কাস, রক্ত, ক্ষয় ও শ্বাসরোগনাশক। ইহা শতবীৰ্য্য। লম্বকৰ্ণ, লোমকর্ণ, শূলী, বিলেশ্বর, শশ বা শশক এই কয়ট এক-পর্য্যায়ক শব্দ । ইহার মাংস—শীতবীৰ্য্য, লঘু, ধারক, রুক্ষ, মধুররস, অগ্নিবৰ্দ্ধক, বায়ুর স্বধৰ্ম্ম-সংস্থাপক, অর্থাৎ বায়ুর বৃদ্ধি কিংবা হ্রাস ঘটায় না এবং জর, অতীসার, শোষ, রক্তদোষ, শ্বাস, কফ ও পিত্তনাশক। ইহা সকল প্রকারেই হিতকর। সেধা, শল্যক ও খাবিৎ এই কয়েকট শজারুর নাম । ইহায় মাংস— শ্বাস, কাপ, রক্তদোষ ও ত্রিদোষনাশক । পক্ষিমাংস—কুলচর ও অনুপ-দেশজভেদে পক্ষী দুই প্রকার। কুলচর পার্থীর মাংস-বলকারক, দিগ্ধ এবং গুরু। পক্ষিসমূহের মধ্যে লাৰ চারি প্রকার। যথা— পাংগুল, গেীক্ষক, পোঁওক ও দর্ভর । এই চারি প্রকার লাব পার্থীর সাধারণতঃ মাংসগুণ—জঞ্জিকারক, স্নিগ্ধ, সংযোগ-বিষनांशंक, शांब्रक ७ हिङचमक । हेहॉषेिtशंग्न भ८५] श्रृंi१७णकरूकtब्रक, ठेक्षबैौरी ७ याहूनांनक । cशोब्रक-णपूङब्र, क्रक, অগ্নিবৰ্দ্ধক ও ত্রিদোষনাশক । পোঁওক-পিত্তৰদ্ধক, কিঞ্চিৎ