মাধ্বব্রাহ্মণ [ ११७ ] মাধবব্রাহ্মণ তদপেক্ষা আরও অধিক স্থান অতিক্রম করিয়া থাকে। এহ রূপে তৃতীয় মুহূৰ্ত্তে সে আরও অধিকর্তর বেগে গমন করে । ইহার কারণ এই যে উৎক্ষিপ্ত বস্তু পতনকালে যতই ভূকেন্দ্রের অভিমুখে অগ্রসর হইতে থাকে, ততই তাহার আকর্ষণী শক্তির প্রভাবও পরিলক্ষিত হয়। আকর্ষণী শক্তির এই বিশেষত্ব হেতু” ঘটিকাযন্ত্রের দোলকের (peudulum ) গতিপার্থক্য নিরূপিত হইয়াছে । উপরোক্ত দোলক হইতে স্পষ্টই প্রমাণিত হয় যে, বস্তু মাত্রই এক কেন্দ্রাতিগ-আকর্ষণপ্রভাবে পরস্পরে নিবন্ধ । জাগতিক সমস্ত পদার্থ যেরূপ ভু-কেন্দ্রের অভিমুখে একটা সরল রেখায় আকৰ্ষিত হইতেছে, সেইরূপ তাহারাও স্ব স্ব কেন্দ্রাভিমুখী আকর্ষণী শক্তিতে ভুকেঞ্জের দিকে আকৃষ্ট হইতেছে। এইরূপে নক্ষত্রাদির গতি লক্ষ্য করিয়া, বৈজ্ঞানিকগণ সিদ্ধাস্ত করিয়াছেন যে, প্রত্যেক গ্রহ স্ব স্ব দূরত্বের ব্যবধানান্থসারে সুর্য্যকেন্দ্রের অভিমুখে আকৰ্ষিত হইতেছে। আমরা দেখিতে পাই যে এই, একই নিয়ম ও শক্তিবশে উপগ্ৰহমগুলীও স্ব স্ব মুখ্য গ্রহের পাশ্বে পরস্পরের আকর্ষণে নির্লিপ্ত থাকিয় স্ব স্ব কক্ষপথে বিচরণ করিতেছে । সর আইজাক নিউটন জাগতিক বস্তুদ্বয়ের পরস্পরের আকর্ষণশক্তি নিরূপণ করিয়৷ সাধারণে যে নিয়ম বিধিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন, বর্তমান যুগে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিককর্তৃক তাহ বিভিন্নরূপে প্রতিপাদিত হইলে ও উহাই সাধারণে একমাত্র সত্য বলিয়া গৃহীত হইয়াছে। তিনি নক্ষত্রগতি বিশেষরূপে পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া লিখিয়া গিয়াছেন যে, “Any two masses in the Universe attract each other with a force which varies according to the inverse square of the distance,” Řefề sásta č**if* woo "The law of Universal gravitation between Two Masses” নামে পরিচিত হইয়াছে । মাধ্যহিক (ত্রি ) মধ্যাহকালসম্বন্ধীয়, মধ্যাহ্ন কালীন ব্যাপার, মধ্যাহসময়ে যাহা অনুষ্ঠান করিতে হয়। মাধব (ত্রি.) ১ মধ্বাচার্য্যের মতাবলম্বিমাত্র। [ মধবাচারী, মধবাচাৰ্য্য ও পুর্ণপ্রজ্ঞ দেখ। ] ২ তৎশিষ্য-সম্প্রদায়। ৩ মাধবী মন্ত্র । ৪ মধুর কণ্টক মৎস্ত । স্বাধকে (রী) মাধবীক পৃষোদরাদিত্বাৎ ঈকারতাকার । মাধবীক, মধুক পুষ্পকৃত মঞ্চ । ( অমরটীকায় ভাgদক্ষিত ) মাথাত্রাহ্মণ, মাক্ষিণাত্যের ব্রাহ্মণশ্রেণীভেদ। মধ্বাচার্যের মতাবলম্বী ব্রাহ্মণগণ মাধব ব্রাহ্মণ অথবা বৈষ্ণব নামে অভিহিত । XIV 象 3 & 8 এই শ্রেণীর ব্রাহ্মণ অষ্টাদশ থাকে বিভক্ত। বোম্বাইপ্রদেশে এই শ্রেণীর ব্রাহ্মণ অধিবালিগণের সংখ্য বড় কম নছে। ধারবার জেলার প্রায় সৰ্ব্বত্র বড় বড় নগরে এবং গ্রামে এই শ্রেণীর বাস আছে। সমাজে তাহাদের যথেষ্ট সন্মান ও প্রতিপত্তি দেখা যায়। র্তাহাজের মধ্যে অনেকেই সংস্ৰ ৰৎলয়ের অধিককাল এক স্থানে পুরুষানুক্রমে বাস করিতেছেন । র্তাহারা কখনই স্বহস্তে হলচালনা করেন না । গধর্মেন্ট नश्झांख कार्या, बाबनाब्र, यांजकठ अथवा फूभाषिकांब्रिडा অবলম্বন করিয়া তাহারা জীবিক নিৰ্ব্বাহ করেন। কর্ণাটী ॐाशcमब्र मांङ्ङारु । cकांन ८कांम बारू जांबांद्र भब्रार्टी অথবা মরাটী-মিশ্রিত কণাড়ী ভাষায় কথাবাৰ্ত্ত কহিয়া থাকেন। পুরুষদিগের নামের পূৰ্ব্বে দেব এবং স্ত্রীলোকদিগের নামের পূৰ্ব্বে দেবী ও নদীবাচক-শব্দ প্রযুক্ত হইয় থাকে। প্রতিবর্ষেই তাহাদের গৃহের বহির্ভাগ একৰায় চূণকাম করিয়া লাল রঙ, কর হইয় থাকে । ঘরের মেজে, পাক শাল এবং তুলসীতলায় প্রত্যহ গোময় লেপ দেওয়া হয়। ধনাদিগের চাকরেরা এবং দরিত্রদিগের মধ্যে স্ত্রীলোকেরাই সমস্ত গৃহকাৰ্য্য করে। সকলেরই গে, অশ্ব ও মহিষাদি পশু আছে। তাছাদের উপাস্ত দেবতা—মঙ্গলুরের অন্তর্গত উদপীর কৃষ্ণ, মাম্রাজের অন্তর্গত আছোবলের এবং নিজাম রাঙ্গ্যাস্তর্গত ক প্রার নৃসিংহ, শ্রীরঙ্গপত্তনের রঙ্গনাথ, তিস্কপতির বেঙ্কটরমণ এবং পঢ়েয়পুরের বিঠোবা । অষ্টাদশ থাকের মাধবব্রাহ্মণগণই একত্র আহারাদি করিয়া থাকেন । তাহদের মধ্যে সগোত্র-বিবাহ প্রচলিত নাই । সাধারণতঃ কি পুরুষ কি স্ত্রীলোক উভয়েই দেখিতে স্ব শ্ৰী, শরীর সুগঠিত ও বলিষ্ঠ । পশ্চিমাঞ্চলবাসিগণ পূৰ্ব্বাঞ্চলবালিগণ অপেক্ষ অধিকতর গৌরবর্ণ। তাহারা ললাটে প্রমুদ্রা অথবা জাতীয় চিহ্ন ধারণ করিয়৷ থাকেন। তন্দ্বারা তাহাদিগকে সহজেই চিনিতে পারা যায়। বিবাহিত গ্রীলোকগণ ললাটে লম্ব সিন্দুরের রেখা এবং বিধবার। কপালে ক্ষুদ্রাকৃতি শ্ৰীমুদ্রা ও কৃষ্ণরেখা অঙ্কিত করেন। অধিকাংশ লোকেই একতলা বাটতে বাস করেন। তাহাদিগের পুরোহিত অপরিমিতভোজী, কিন্তু তাহারা দিবারাত্র भद्रथा ५ीकदांब्र भांउ जांश्tब्र कब्रिब्रl थां८कम । সাধারণ ব্রাহ্মণগণ মিতাহারী এবং দিবাভাগে একবার ५द१ ब्रांजिप्ङ ५कवांब्र #ांद्ध cछांजन कtब्रन। रमिक थां८छब्र মধ্যে সকলেই প্রধানতঃ তাত ও মানাবিধ নিয়ামিৰ ব্যঞ্জন আহার করেন । কেহ পেয়াজ বা স্নগুন ব্যবহার করেন না। ७९णबानिय्ठ थिहूर्फेौ यड़कि भूषtब्राध्क नानाविव जत्र०
