মানসপুঞ্জ। [ (సెు ] মানসরোবর - মানসত্ত্ব (ক্লী) মানস-ভাবে ত্ব চিন্তাশীলতা, আধ্যাত্মিকতা । মানসনয়ন ( ক্লী ) মানসমেব নয়নম্। ১ মনোরূপ চক্ষু: । ২ জীবনকুম্ভ দ্যায় গ্রন্থ । মানসপুঞ্জ। ( স্ত্রী) মানসকৃত পূজা শাকপার্থিববং সমাসঃ। মনে রচিত দ্রব্যকরণক সপধ্য। দেবপুঞ্জ। দুই প্রকারে করিতে হয়, বাহ ও মানস। পাদ্য, অর্থ, আচমনীয়, গন্ধ, পুষ্প প্রভৃতি বাম্বোপকরণ দ্বারা ষে পুজা করা হয়,তাছাকে বাহ এবং অন্তরোপকরণ দ্বারা মনে মনে যে পূজা করা হয়, তাহাকে মানসপূজা কহে । তন্ত্রসারে এই মানসপুজার বিষয় এইরূপ লিখিত আছে, যে দেবতার পুঞ্জ করিতে হইবে, পূজক প্রথমে হৃদয়পদ্ম-মধ্যে সেই দেবতার মূৰ্ত্তি ভাবনা করিবেন। পরে কুগুলীপাএসংস্থ সহস্রধারামৃত দ্বাস্থ পাদ্য, মনকে অর্থ্য, गश्टवनण°ग्रक्रन्-छूश्राग्नश् छण षाब्रtश्चत्रांकभनेंब्रि, 2इङि, भइ९, অহঙ্কার, একাদশ ইঞ্জিয়, পঞ্চতন্মাত্র ও পঞ্চ মহাভূত এই পঞ্চ বিংশতিতত্ব গন্ধ, অহিংসা, বিজ্ঞান, ক্ষম, দয়া, আলোভ, অমোহ, অমাৎসৰ্য্য, আমায়া, অনহঙ্কার, জরাগ, অদ্বেষ, এবং ছঙ্গিয় সকল এই দ্বাদশ পুষ্প, তেজোরূপ দীপ, বায়ুরূপ ধূপ, অস্ব রন্ধপ চামর, স্বৰ্য্যরূপ দৰ্পণ, চন্দ্ররূপ ছত্র, পদ্মরূপ মেখলা, আনন্দ রূপ উত্তম হার প্রভৃতি মনে মনে কল্পনা করিয়া প্রদান করবেন । পুজার পর ঘণ্টাদি বাস্ত বাজাইতে হয়, এই মানস পুঞ্জাতেও অনাহত-ধ্বনিময়ী ঘণ্ট হইবে। এই মুধার্যময় অম্বুধি, মাংসপৰ্ব্বত, ও ব্রহ্মগুপূরিত পায়স উপচার স্বরূপ দিতে হইবে। এই রূপে কল্পনা করিয়া মনে মনে পূজা করিতে হয়, এইজন্য ইহার নাম মানসপুঞ্জ। মানসপুঞ্জ। ব্যতীত বাহ পুঞ্জ। হয় না । (তন্ত্রসার ত্রিপুরা প্রকরণ ) মানস পুঞ্জ।–“মূলাধারাৎ কুলকুওলিনীং উথাপ্য হৃদয়দর্ক মওলং নাত্ব। সহস্রদলকমলান্তর্গতচক্সাস্থতধারয় মূলমন্ত্ৰং স্মরন সিঞ্চেৎ ৷ * “অক্ষয়ন বিষয়ৈ: পুম্পৈস্তংক্ষণাত্তস্ময়ে ভবেৎ। স্বাসস্তন্মগ্নতাসিদ্ধি: সো২ছং-ভাবেন পূক্তয়েং । তন্ময়েতি তদেকত্বজ্ঞানং সো২ছমিতি — মন্ত্রাক্ষরাণি চিচ্ছক্তে প্রোতানি পরিভাবয়েৎ । ভামেব পরমব্যোমি পরমাণশাকুংহিতে । দশদ্বিত্বাত্মসদ্ভাবং পুজাহোমাদিস্তিপিনী ॥ বিষয়পুষ্পাণি যথা— * श्रधांब्रांभमझकांग्रभब्रांश२भन्नडश । অমোহ কমদস্তঞ্চ অনিল্যাক্ষোভকে তথা ॥ অমাৎসর্ষ্যমলোভঞ্চ দশপুষ্প বিচুবুধাঃ। অহিংসা পরমং পুষ্পং পুষ্পমিক্সিয়নিগ্রন্থঃ । জরাপুষ্পং ক্ষমাপুষ্পং জ্ঞানপুপঞ্চ পঞ্চমম্ ৷” FTTF-F | মানসরোবর, মানসপূজায় প্রথমে কুলকুণ্ডলিনী দেৰীকে মূলাধার হইতে উত্থাপনপূর্বক হৃদয়ের নিম্নে স্থৰ্য্যমণ্ডলে লইয়া যাইবে । পরে সহস্রদলকমলের অন্তর্গত চন্দ্র হইতে গলিতঅমৃতধারা দ্বারা মূলমন্ত্ৰ স্মরণপূর্বক অভিষেক করিতে হইবে। অনস্তর বিবিধ বিষম্বরূপ-কুস্বমসমূহ দ্বারা অৰ্চনাপুৰ্ব্বক তৎক্ষণাৎ তন্ময় হইয়। যাইবে । এস্থলে তন্ময়ত বুদ্ধিই স্কাস এবং তন্ময়তার অর্থ একত্বজ্ঞান। এই পূজা সোহহংভাবেই করিতে হয়। সোহহংভাব অর্থে কুলকুগুলিনী শক্তিতে মন্ত্রীক্ষয় সমুদায় গ্রথিত আছে, ঐ কুওলিনী শক্তি পরমানন্দময়ী, পরমাকাশে অবস্থান করিতেছেন, ভিনি সাধকের আত্মা হইতে অভিন্ন, এইরূপ ডাবনা করিতে হইৰে। পূর্বে উল্লিখিত হইয়াছে, বিষয়পুষ্প দ্বারা পূজা बद्विद्धि श्ं,व, विषङ्गश् ५५l-बषांश्वl, बर्थी९ भांनिtब्र অভাব, অনহঙ্কার, অরাগ, আমদ, অমোছ, অদম্ভ, অনিন্দ, অক্ষোভ, অমাৎসর্য্য, অলোভ এই দশবিধ পুষ্প, ইহা ভিন্ন অহিংসা, ইন্দ্রিয়নি গছ, দয়া, ক্ষমা ও জ্ঞান এই পাচট পরমপুষ্প । এই পঞ্চদশ পুষ্প দ্বারাই মানসপুঞ্জ। হইবে । ( তন্ত্রসার ) পুজার সময়ে প্রথমে পুষ্প দ্বারা যে দেবতার পুজা করিতে হয়,সেই দেবতার ধ্যান করিয়৷ এইরূপে মানসপুজা করা বিধেয় । মানসপুঞ্জ। শেষ হইলে পরে আবার ধ্যান করিয়া বাহপূজা করিতে হয়। সকল পুজাতেই মানসপুজা আবশ্বক। গুরুপূজা প্রভৃতিতেও মানসপুঞ্জ করিতে হয় । [ পূজা দেখ। ] মানসরুজ, ( স্ত্রী ) মানসী রুকু । মনঃপীড়। হিমালয়ের উত্তরগাত্রে অবস্থি ও একটা পুণ্যতোয় হ্রদ। অক্ষা- ৩০৮ উঃ এবং দ্রাঘি• ৮১° ৫৩' পূ.। ইহ পুরাণবর্ণিত কৈলাস-পষ্ণুতের দক্ষিণপাৰ্শ্বস্থ অঞ্জননামক পৰ্ব্বতের সন্নিহিত বৈদ্যুত-পৰ্ব্বতের পাদদেশে বিরাজিত । ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণে লিখিত আছে যে, ইহা সিদ্ধসেবিত। ইহ। করতে হইতে সৰ্ব্বলোক-পবিত্রকারিণী পুতসলিলা সরযূ নদী উৎপন্ন হইয়াছে। ইছার তীরে ৰৈক্সাজ নামক উপবন অবস্থিত। প্রহেতৃক্তনয় ব্ৰহ্মপাত্তনামক রাক্ষস সামুচর এখানে বাস করে । বায়ুপুরাণে লিখিত আছে যে, সমুদ্র স্বৰ্গ হইতে মেরুশৃঙ্গে নিপতিত হয়। তদনন্তর সেই জলধারা চারি বার উক্ত পৰ্ব্বত পৃদক্ষিণ কৰিয়। চান্ধিটা নদীরূপে পৰ্ব্বতপাম-ৰিনিঃস্থত হইয়া হ্রদাকারে পরিণত হয়। এইরূপে যথাক্রমে পূৰ্ব্বধায়। হইতে মানস, পশ্চিমধারা হইতে শীলোদ এবং উত্তরধার। इहेएफ भश्छम झुप्नझैं प्ले९°छि दहेब्राझिण । ७३ (च्ौब्रानिको
