কমলাকান্ত বিদ্যালঙ্কার অঙ্কিত, তাহার বিন্দু বিসর্গও স্থির করিতে পারেন নাই । শেষে কমলাকাপ্ত এই লিপির মৰ্ম্মোদ্ধার করিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হন । কমলাকান্ত প্রথমতঃ লিপিগুলির অক্ষর নির্ণয় করিবার জন্ত চেষ্টা করিতে লাগিলেন । শেষে ইহার সহিত ধাউলি, সাচি ও গিরিনর প্রভৃতি স্থানের খোদিত লিপির সমতা দেখিয়া বঙ্গাক্ষর ও দেবনাগরাক্ষরের সহিত মিলাইয়। একে একে অক্ষরগুলি স্থির করিতে লাগিলেন । সৰ্ব্বাগ্রে "দ" ও "ন" স্থির হয় । “দ” ও “ন” স্থির হইবার পর কার্য্য অনেকটা সহজ হইয় গেল, তৎপরে t f. ইত্যাদি স্থির কবিয়া ফেলিলেন। ক্রমশঃ জন্তান্ত বর্ণ ও পরে শবা স্থির করিয়া লইয়। সিদ্ধাস্ত করিলেন যে লিপি ছুইখানি প্রাচীন পালিভাষার খোদিত। বর্তমানকালে এই প্রাচীন পালিবর্ণমালা উদ্ভাবনের মূল এই বঙ্গীয় পণ্ডিত wকমলাকাস্ত বিদ্যালঙ্কায় । ইহার পর কমলাকাস্ত উক্ত দুইখানি লিপির অর্থোদ্ধার ও টীকা করেন । ১৮৩৭ খৃষ্টাব্দে সেই অর্থ ও টীক। সাধারণে প্রচারিত হইলে, বিশ্বজনসমাজে মহtহুলস্থল পড়িয়া গেল । ভারতেতিহাসের তমসাচ্ছন্ন অধ্যায়গুলির একটি নূতনালোক প্রভাসিত হইল, কিন্তু যাহার দ্বারা এত কাও ঘটিল, তিনি তাহার ফল পাইলেন না । ফল পাইলেন, সম্পাদক গ্রিন্সেপ সাহেব। আমেরিক ও য়ুরোপ হইতে বিদ্যামুরাগীরা গ্রিন্সেপ সাহেবকে ধন্য ধন্ত করিতে লাগিলেন । কিন্তু প্রিন্সেপ সাহেব নিতান্ত অকৃতজ্ঞ লোক ছিলেন না, তিনি র্তাহার প্রবন্ধাবলীতে কমলাকাস্তুকেই ইহার মৰ্ম্মোস্তুেদক ও টীকাকার বলিয়। উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন । বেরিলীতে প্রাপ্ত একখানি কুটিল লিপির সমালোচন৷ কালে কমলাকাস্ত মুগ্ধ হইয়া বলিয়াছিলেন যে, এরূপ স্বন্দর ভাব ও ভাষা তিনি অন্ত কোন লিপিতে এ পর্য্যস্ত দেখেন নাই। এই লিপিখানির বর্ণমালা হইতেই যে বঙ্গলিপির বর্ণমালার উৎপত্তি হইয়াছে বা সাদৃগু আছে, এ কথা एभशांकांखहे ७थ१८भ ७धंकां* कद्विग्नां यान । কমলাকান্ত আর একটি বিশেষ কাৰ্য্য করিয়া পুরাতত্ব আলোচনার সমধিক উন্নতি করিয়া গিয়াছেন । পুৰ্ব্বোক্ত দিল্লী ও অtলাহাবাদলিপিতে অক্ষরের দ্বার সংখ্য-বাচকত্ব প্রতিপাদিত ছিল । কোন অক্ষর কোন সংখ্যার বোধক, তাছ৷ মান সংস্কৃত গ্রন্থ দেখিয়া নির্ণর করিয়া যান । এ স্থলে छांशग्न छ्हें 4कप्लेि खेनांश्प्र° थलड रुहेण “স্তনযুগাঙ্কতিক্ষভুরকে বিসর্গশ্চ - s (हाब्रि)-७३ अर्का बौरशोरकङ्ग रानशूर्णाङ्कऊि थरुः [ S&g J কমলাদেী ا س = معیی-ے بی विनदर्शद्र छांञ्च । कांउज़ यTांख्द्रt१ डिनि alझे ट्रब नfहेब्र! श्मि करबन cश, विगर्श (ः) वर्ग,ि (8) क्रांब्रि ७रे अन्नष्वाथरू বর্ণ। এইরূপে পিঙ্গলকৃত প্রাকৃত ব্যাকরণের স্বত্র ৬ (ছর ) সংখ্যাষোধক বর্ণ নির্ণয় করিয়াছিলেন । ইছার পরে ও পুৰ্ব্বে প্রিন্সেপ সাহেব এইরূপে কমল পণ্ডিতের সাহায্যে নানাবিষয়ে বিশেষ কৃতকাৰ্য্য হইয়াছিলেন। গ্রিন্সেপ নিজে বিশেষরূপে সংস্কৃত ভাষার অভিজ্ঞ ছিলেন না ; পণ্ডিত কমলাকান্তই তাহার ক্ষু হইলেন। কমলাকান্ত যশোলিস্ক ছিলেন না, তাছা বিশেষ বুঝা যায়। কারণ, যদি তাহার বিন্দুমাত্র যশোলিন্স থাকিত, তাহা হইলে তিনি যে সকল কাৰ্য্য করিয়া গিয়াছেন, তাহার একটা যদি তাহার নিজ নামে প্রচার করিয়া যাইতে পায়িতেন, তাহ৷ হইলে ডাক্তার রাজেন্দ্রলাল মিত্রের স্থায় তাহার নাম পৃথিবীর সকল স্থানে বিঘোষিত হইত। ফুঃথের বিবয়, এই পণ্ডিতবরের চরিত্রবিষয়ে বা কোথায় উtহার জন্ম স্থান, কোথায় তিনি থাকিতেন, কে উtহার পিতা মাত ছিল, তাহার কণামাত্রও সন্ধান পাওয়া গেল না। কমলাক্ষ ( ত্রি ) কমলমিব অক্ষি বস্ত, বছত্ৰী। পদ্মের স্তার মুনীর চক্ষুবিশিষ্ট । কমলদেবী । ১ কাদম্বরাজ শিবচিত্তবীরপ্রমাদিদেবের পাটরাণী । দক্ষিণাত্যের শিলালিপি পাঠে জানা যায়— র্তাহার পতি গোপকপুরীতে (বৰ্ত্তমান গোরানগরে ) রাজত্ব করিতেন । তিনি পতির প্রিয়তম মহিষী ছিলেন । দেবদ্বিজকে বড় ভক্তি শ্রদ্ধা করিতেন । র্তাহার দানশীলতা ও পরোপকারিত গুণে তিনি শ্রেষ্ঠ রমণী মধ্যে পরিগণিত হইয়াছিলেন। তিনি বেদবেদাঙ্গপারদর্শী ব্ৰাহ্মণদিগকে অনেক४डिा &ोंभ लॉन कन्निग्नांछ्tिशन । ऊँॉझांझड़े अकूरtब्रt८५ 8२१c কল্যব্দে (১১৭৪ খৃ আঃ) কাদম্বরাজ ব্রাহ্মণগণকে দেগন্ধে গ্রাম প্রদান করিয়া গিয়াছেন । কমলদেবী উমার পূজা করিতেন। ইতিহাসে অার এক কমলাদেবীর নাম পাওয়া যায় ; নিম্নে উtহtয় বিবরণ লিখিত হইল— ২ ইনি গুজরাটরাজ করণ রায়ের পরমাসুদরী পত্নী, যখন খিলজীবংশীয় সম্রাটু আলাউদ্দীন (১২৯৭ খৃষ্টাব্দে ) গুজরাট জয় করেন, তখন ফনীগণের সহিত কমলাদেবীও দিল্লীতে नैौउ इन । किहूनिन *tब्र श्राणालेणैौटनग्न ८को*८ण ও প্ররোচনায় কমলtদেবী সম্রাটের সহিত বিবাহিত হন। ১৩০৬ খৃষ্টাব্দে এই কমলাদেবীর গর্ভজাত গুজরাটের ब्रांजकछ cनतृष्णानदौe निर्झौtउ दमिनैौ रुहेब्रा जांटगन । আলাউদ্দীনের পুত্র শাহজাদা খিজির খী দেবলদেবীর রূপে {}
