कभलttनबू [ ১৫৬ ] কমলাসন -o-o-o-o: অধিক পরিমাণে জন্মে। আবাদ করিলে ভারতের সর্বত্র এই কমলা জন্মিতে পায়ে । এই কমলা পৌষ মাঘমাসে কলিকাতার বাজারে বিক্রীত হয় । ৩ । লাল কমলাকে উদ্ভিদবেত্তার মাল্ত নেবু (Malta Orange ) বলে । এথন হিমালর ও দ্বারজিলিঙ্গে যে সবুজ রঙ্গের বুনে কমলা জন্মাইতেছে, তাছ। এই জাতীয় কমলার অবনতি মাত্র । ব্ৰহ্মদেশে ঠিক এই জাতীয় এক প্রকার কমলা দেখিতে পাওয়া যায়। পূর্ণায় বাজারে ‘মুলেম্বি’ নামে একজাতীয় ছোট লাল কমলা দেখিতে পাওয়া ষায়, তাহ জাবিঞ্জর হইতে এ দেশে অtণীত হয় । গুজরাণবtলtয় এক প্রকার কমলা জন্মে, তাহ খাইতে অতি সুস্বtছ। এই নেবু ইংরাজের অতি প্রিয়, তাহtয়। ইহাকেই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট কমলানেৰু মনে করিয়া সমাদর করেন । ৪ । মন্দিারিণ—দেথিতে ক্ষুদ্রণকার, বর্ণ প্রায় লাল কমলার মত। থাইতে সুস্বাদু, সকল প্রকায় কমলা অপেক্ষ ইহার পাতায় ও ফলে সদগন্ধ অধিক । ইহা চীন হইতে খাসিয়া গিরি পর্য্যন্ত পাৰ্ব্বতীয় ভূখণ্ডে উৎপন্ন হয়। এতদ্ভিন্ন পৃথিবীর নীনাদেশে জলবায়ু ও অবস্থাতেদে নানা আকারের কমলানেবু দেখিতে পাওয়া যায় । পুৰ্ব্বে যুরোপেও কমলা জন্মাইত না। প্রথমে পর্তুগীজেরাই ভারতবর্য হইতে য়ুরোপে লইয়া যায়। গুণ-পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে, ভাবমিশ্রের মতে কমলানেবুর সংস্কৃত নাম নারঙ্গ । তিনি লিখিয়াছেন— "নারঙ্গে মধুরামঃ স্তাদ্দীপনং বাতনাশনম্। অপরত্বমমতুাষ্ণং দুর্জয়ং বাতহং সরম্ ॥” ভাবপ্রকাশ পূৰ্ব্বথও ১ম ভাগ । নারঙ্গের ( এখন কমলনেবু ) গুণ মধুরায়, অগ্নিপ্রদীপক ও বtতনাশক । অপর এক প্রকার না রঙ্গ অttছ ( যাহাকে আমরা নারেঙ্গীনেবু বলি ) তাহ অত্যন্ত অমরস, উষ্ণবীৰ্য্য, দুষ্পাচা, বায়ুনাশক ও সারক । রাজমির্ঘণ্টের মতে—ইছ মধুর অন্ন, গুরু, রোচন, এবং বাত, আম, কৃমি, শূল ও শ্রমনাশক ; বল্য এবং রুচ্য। হাকিমীমতে কমলানেবুর খোসা ও ফুল উষ্ণ ও শুষ্ক ; देशांत नैंt* *ौउण ; $ी७l ठाiशिग्र! कांकि व छद्रष्ठाँद श्हेंष्ट এই ফল থাইতে দেওয়া যায়। ইহার রস পিত্তনাশক এবং পিত্তাতিসায়নিবারক । কৃমি অথবা বমন নিবারণের জন্ত ইহার বড়ি ব্যবহার করা যায়। কমলানেবু মিশ্রিত জগৎ अठि*ग्न यशकब्र । हेशांझ cषांना ७ कूण इहेरउ ऊण इग्न, उtइ मांगिtगङ्ग खैरु१ङ्ग८° रागश्ॉब्र कब्र यांग्न ।
- ~
- ডাক্তার ঐন্সলি বলেন, “হিন্দু চিকিৎসকদিগের মতে हेश ब्रख्रश्नाशय, छ८ब्र .भि”ामांनिषtब्रक, नौनगद्ब्राशश्द्र এবং ক্ষুধাবৰ্দ্ধক । গ্রীষ্মের সময় ভাল পাক৷ কমলামেবুর সরবত ইংরাজদিগেয় পক্ষে বড় উপাদেয়। ইহার খোপা বাতনাশক, অঙ্গীর্ণরোগের পক্ষে ছিতকর।” ভারতবর্ষীয় ফাৰ্ম্মাকোপিয়ার মতে, ইহা বলকর ও অগ্নিবৰ্দ্ধক । অজীর্ণ রোগে অথবা সাধারণ দুৰ্ব্বলতার পক্ষে ইহ। বড় উপকারী । ইহার পাতা টোয়াইয়া যে জল পাওয়া যায়, তাহার আধছটাক স্বায়বীর এবং মৃচ্ছ রোগে প্রয়োগ কয়িলে অভ্যাক্ষেপ নিবtরণ করে ।” এদেশে মুখে ব্ৰণ হইলে কেহ কেহ কমলানেৰুর শুষ্ক খোসা ঘষিয়া লাগায়, আর ঐ খোসা জল দিয়া বাটিয়া চৰ্ম্মরোগে ব্যবহায় করিলে আশু ফল পাওয়া যায়। ভারতবর্ষে প্রায় সৰ্ব্বত্রই কমলtনেবু মুস্বাদু ফল বলিয়। সমাদৃত হয়। ইহার গাছ বহুদিন পর্য্যন্ত জীবিত থাকে । শুনা যায় এক একটি গাছ ৫ । ৬ শতবর্ষ হইল এখনও জীবিত আছে । ঐ গাছ এক একটি ৫০ ফিট পর্য্যস্ত উচ্চ হয় এবং গুড়ি ১২ ফিট পৰ্য্যস্ত বিস্তৃত হয় । একটি গাছে ৫০০ হইতে ৬ • • • ফল হয় । কমলানেৰুর পাতা জল দিয়া চোয়াইয়া লইলে এক প্রকার তৈল পাওয়৷ বায়। তাছার গন্ধ অতি তীব্র অথচ তৃপ্তিকর । তাঁহাকে ইংরাজের নিরোলি অয়েল’ বলিয়। থাকেন । এই তৈলে আতর প্রস্তুত হয় । বিলাতে লেলেন্টার, সাবান প্রভৃতি সুগন্ধি দ্রব্যে ঐ তৈল মিশ্রিত করে । ইহার ফুল হইতে যে তৈলবৎ নির্যাস নির্গত হয়, তাহার অtতর অতি উৎকৃষ্ট হইয় থাকে । কোন কোন বৈজ্ঞানিক কমলানেৰুর তৈল পরীক্ষা করিয়া ইহা হইতে কপূর বাহির করিয়াছেন, তাহার নাম নিরোলি ক্যাম্ফায়” । কমলাপতি ( পুং ) কমলায়াঃ পতিঃ, ৬হৎ । বিষ্ণু । কমলালয় (ক্লী ) তাঞ্জোরের অন্তর্গত ত্রিবলুর নগরস্থ একটি পবিত্র তীর্থ। এখানে মহাদেবের লিঙ্গমূৰ্ত্তি আছে । কমলালয় (স্ত্রী) কমলং আলয়ে যন্তাঃ । লক্ষ্মী । , কমলাসখ ( পুং ) কমলায়াঃ সখী-টচ ( রাজাহঃসখিভ্যষ্টচ । જl c I aા ના !) ત્રિરૂ কমলাসন ( পুং ) কমলং আসনং যন্ত, বহুব্রী। ১ ব্ৰহ্ম । ( “ক্রাস্তানি পুৰ্ব্ব কমলাসনেন।” কুমায়। ) १ ( ङ्गौ ) भिणिनि! जुव! एकाग्रम६ ८ष्काश्;१६ निक्षिष्ठ;र्थः । লক্ষ্মীর দান । ৩ আসনবিশেষ, পানু।
